পারিনি বোঝাতে তাকে………

“অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান…” গানটি আমার খুবই প্রিয়।এর পেছনে অবশ্য সাবিনা ইয়াসমিনের কোনো হাত নেই,ক্লাস ফোরে স্কুলের প্রোগ্রামে ক্লাসের একটা মেয়ে গানটি গেয়েছিলো।সেই থেকে গানটি ভুলতে পারি না,যখনই শুনি চোখের সামনে
ওই মেয়েটা ভেসে আসে।আমি কেমন আনমনা হয়ে যাই।

মেয়েটার নাম তাসনিমা।আমার ছোট বেলার নায়িকা।অকালপক্কতার সবচেয়ে সেরা উদাহরণ হয়ে সেই বয়সেই মেয়েটার প্রেমে পড়ে গেলাম।যাকে বলে একেবারে সিরিয়াস টাইপের প্রেম।নীল সাদা স্কুল ড্রেসটাতে ওকেই যেন সবচাইতে বেশি মানাতো।সবার জামার রঙ নীল,ওর টা আকাশী,সবাই হাফ শার্ট পড়তো আর ও ফুল শার্ট ফোল্ড করে আসতো,সবাই কেমন ফালতু বোতলে করে পানি আনতো আর ও আনতো চমৎকার একটা ফ্লাস্কে করে…সবকিছুতেই অন্যরকম।আমি দেখি আর মনে মনে কত কিছু ভাবি।
আমরা দুজনেই তখন ওই স্কুলটাতে নতুন ভর্তি হয়েছি।আমার রোল নাম্বার ২৫ ওরটা ২৬।ভাবতে ভালো লাগতো এ জায়গাটাতে অন্তত দুজন পাশাপাশিই আছি।

ক্লাসে ক্যাপ্টেন নির্বাচন হবে।যাদের ইছা তারা ভোটে দাড়াতে পারবে,মেয়েদের থেকে একজন হবে আর ছেলেদের থেকে একজন হবে।সবেমাত্র স্কুকে ভর্তি হয়েছি,ফ্রেন্ড মাত্র একটা তাও সাহস করে আমি ভোটে দাঁড়িয়ে গেলাম।মেয়েদের মধ্যে দেখি তাসনিমা আর রিতা দুজন প্রার্থী।ভোট শুরু হলো।আমার বেলায় আমি গিয়ে নিজের নামে,আর মেয়েদের মধ্যে তাসনিমা কে ভোট দিয়ে আসলাম।আরে একটু পর দেখি ওই মেয়ে আমার বুকে ছুরি মেরে আমাদের ফার্স্ট বয় মিহিরকে ভোট দিয়ে আসলো।হায়রে অকৃতজ্ঞ মানুষ।
আমার টোটাল ভোট ২,ভাগ্যিস একজন বন্ধু বানাতে পেরেছিলাম কম সময়ের মধ্যে।ছেলেদের মধ্যে মিহির আর মেয়েদের মধ্যে তাসনিমা ক্যাপ্টেন।আমি খুশি অনেক,যাক আমার ভোটটা কাজে লেগেছে।

এমন দূর থেকে পছন্দ করতে করতেই সময় চলে গেলো।ক্লাস ফোর শেষে তাসনিমা আমি এবং আমার মত আরো অনেক রোমিও দের কে দঃখে ভাসিয়ে দিয়ে সেন্ট্রাল গার্লস স্কুলে চলে গেলো।কিন্তু ক্লাস সিক্সে যখন আমি ওর পাশের বয়েস স্কুলে ভর্তি হয়ে গেলাম পুরাতন প্রেম যেন আবার নতুন জীবন ফিরে পেলো।
সকাল বেলায় যাবার সময় স্কুল ভ্যানে একবার আর আসার সময় স্কুলে গেইট অথবা সেই ১৭ নাম্বার ভ্যানেএক পলক দেখা,আহা কি মধুর সেই সময়টা।
নচিকেতার সেই গানটার মত …..
”লাল ফিতে সাদা মোজা স্কুলের ইউনিফর্ম…
ন’টার সাইরেন ,সংকেত সিলেবাসে মনযোগ কম
……………………………………………
হাজার কবিতা বেকার সবই তা তার কথা কেউ বলে না
সে প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা…………..”

কিন্তু এমন করে করে আর কতদিন দূর থেকে দেখবো,কিন্তু সাহসের বড্ড অভাব।আগের স্কুলের এক বন্ধুকে সব খুলে বললাম।ও বললো ও ব্যাপারটা দেখবে।
একদিন এসে আমার ওই বন্ধু জুয়েল জানালো ওর সাথে তাসনিমার দেখা হয়েছে,তাসনিমা নাকি ওর সাথে হ্যান্ডসেক করেছে …আমার কথাও নাকি জিজ্ঞাসা করেছে।প্রথম কথাটা শুনে মেজাজ খারাপ হলেও পরের কথাটা শুনে কি যে ভালো লাগলো।স্বপ্ন বুঝি সত্য হতে চলেছে।আহা কি সুখ…..
পরে জুয়েলের থেকে জানতে পারলাম তাসনিমা নাকি ডেয়ারিং মেয়ে,এ পর্যন্ত নাকি অনেক ছেলেই নাকি ওর হাতে থাপ্পর খেয়েছে,আর ওর বড় ভাই আরো বড় ক্যাডার।ঢাকা কলেজে পড়ে।ধরলে হাত ঠ্যাং ভেঙ্গে ছেড়ে দিবে।
এমনিতেই আমি ভীতু মানুষ।আরো ভয় পেয়ে গেলাম…ইজ্জতটা যে অনেক বড় জিনিস।
“সাইকেলটা আমি ছেড়ে দিতে রাজি আছি পারবোনা ছাড়তে এ ঠ্যাং”

দুর থেকেই প্রেম করছি,ওটাই ভালো।

কি আর করা আমার প্রেম ওই স্কুল ভ্যানের মধ্যেই থেকে গেলো।পরে কলেজে চলে আসলাম,কিন্তু তখনো প্রেমটা রয়ে গেলো।
ছুটিতে বাসায় আসলেই সেই ১৭ নাম্বার ভ্যান আসার সময়টাতে আমি ওদের এলাকাতেই থাকতাম।আর মনে মনে সাহস অর্জনের চেষ্টা করতাম।

খালাতো বোনের কল্যাণে একবার ওর বাসার টেলিফোন নাম্বার ও পেয়ে গেলাম।বাসা থেকে অনেক দুরের একটা দোকানে গিয়ে অনেক সাহস করে একদিন ফোন করলাম।
-হ্যালো তাসনিমা আছে?
-তুমি কে?
-আমি কনক,ওর ফ্রেণ্ড।
-নাতো এই নামে ওর কোনো ফ্রেন্ড নাই
-তাহলে আমি কে?
-কি জানি …এই বলে ফোনটা কেটে দিলো।
আমার মনে বিশাল ভাবের উদয় হলো,আসলেই আমি কে??

এর পর আরো অনেক বছর ১৭ নাম্বার ভ্যানের পেছন পেছন ঘুরেছি।অঞ্জন দত্তের একটা গান তখন অনেক শুনতাম…

“পারিনা বোঝাতে তাকে মনের কথা আমি পারিনা
এত এত কাছে এসে যায় সুযোগটা ফসকে
সারাদিন সারারাত কি যে হিজিবিজি পেয়ে যায় কেবনই কান্না
বাড়ছেনা বয়েস পনেরতে এসে গেছে আটকে।

কি দিলে যে চলবে,কি দিয়ে যে বলবো কথাটা
আর্চিস গ্যালারী ঘুড়ে ঘুড়ে ঘুড়ে নিউমার্কেট
পাই খুজে কত কিছু হাবিজাবি, পাই না খুজে সাহস
বাড়ছেনা বয়েস পনেরতে এসে গেছে আটকে।
সাবিনা তোমাকে আমি চাই,বললেই ল্যাঠা চুকে যায়
শুধু বলতে পারি না তোমায়্‌…
যদি কেউ রাগ করে ,যদি কেউ মারে ধরে
ভয় ভয় ভয় শুধু হয়।

এত দিন বেশ ছিলো কি জানি কি হয়ে গেলো হঠাৎ
হাত কাটে পা কাটে, কাটে না সময় কিছুতেই ,
মে মাস কবে গিয়ে এপ্রিল হবে কেউ বলে দাও আমায়
বাড়ছেনা বয়েস পনেরতে এসে গেছে আটকে।।

কেউ যদি দেখে ফেলে ,বলে আর চিঠি লেখা হয় না
হ্যালো বলে টেলিফোন দুম করে রেখে দিতে হচ্ছে
ঘেমে যায় হাত পা ,হাটূর ভেতর করে কেবল কনকন
বাড়ছেনা বয়েস পনেরতে এসে গেছে আটকে।।

ভয় ভয় সারাদিন মনে হয় খালি চুরি করছি
এটা বয়েসের দোষ নাকি বরাত আমার গেছে চটকে
কবে যে আঠারো হবো মনে বল ফিরে পাব বলে দাও আমায়
বাড়ছেনা বয়েস পনেরতে এসে গেছে আটকে।।
সাবিনা তোমাকে আমি চাই,বললেই ল্যাঠা চুকে যায়
শুধু বলতে পারি না তোমায়্‌…
যদি কেউ রাগ করে ,যদি কেউ মারে ধরে
ভয় ভয় ভয় শুধু হয়।

ভালোবেসে এত ভয় পেতে হবে আগে জানতাম না
তাই অনেক লজ্জায় কথাটা বলতে হছে
তাড়াহুড়া করে যদি পাড় হয়ে যাও বারো,তেরো চৌদ্দ
দেখবে আমার কথা পনেরতে এসে গেছ আটকে…

এই গানটার মত আমিও শেষ পর্যন্ত সাহস খুজে পাইনি।তাই কখনো বলা হয় নি…”তাসনিমা…. তোমাকে আমি চাই“
কিন্তু ভালো লাগাটা রেখে দিয়েছি অনেক যত্ন করে।

এস.এস.সি পরীক্ষার পর ওকে হারিয়ে ফেলেছি আমি।আর অনেক দিন দেখিনি।কিন্তু খবর ঠিকই পেতাম।আইডিয়াল কলেজ থেকে এইচ.এস.সি দিয়েছে আর এখন পড়ছে ডি.ইউ তে ইংলিসে।

নতুন নতুন অনেক নায়িকাদের ভীড়ে আমার ছোট বেলার সেই নায়িকার প্রায় হারিয়েই গিয়েছে।

বেশ অনেক দিন আগে আমার একটা ফ্রেণ্ড আমাকে ওর মোবাইল নাম্বার দিয়েছিলো।
কিন্তু ওই যে সাহসটা যে এখনো খুঁজে পাইনি..তাই আর ফোন করা হয়ে উঠেনি।

অনেক দিন পরে সেইদিন তাসনিমা কে দেখলাম।পুরোনো অনেক কথা মনে চলে আসলো।দুম করে দেখি সাহসটা ও চলে আসলো।মোবাইলে কল করে বসলাম…শুনি “এই মূহুর্তে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না…….”
আহারে আজকে সাহস পেয়েও লাভ হলো না।।
ওরে এখনও জাস্ট ফ্রেন্ড বানাইতে মন চায়….. :dreamy: :dreamy:

৮,৪৫৪ বার দেখা হয়েছে

১০৯ টি মন্তব্য : “পারিনি বোঝাতে তাকে………”

  1. আমিও সেন্ট্রালে ছিলাম ভাই। ওয়ান থিকা সেভেন, ইশশ, নিশ্চয়ই আপনের সাথে দেখা হইছিল তখন 😉

    সেন্ট্রালে তো ফোর থিকা ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিলাম 😛 তখন মনে হয় খুব ভালো ছাত্র ছিলাম। কেউ রোল ১ এর নিচে নামাইতে পারত না 🙂

    (চান্সে একটু পার্ট নিলাম। এখন তো পাশ করতেই জান পানি হয়া যায়, তাই পুরান কথা ভাইবা একটু মোরাল নিলাম 🙁 🙁 )

    আমারো ভ্যানের কথা মনে পইড়া গেলো। ভাই আমাগো বন্ধু-বান্ধব ইংলিশে আছে। কন খালি, নাম্বার জোগাড় কইরা দেই 😉 😉

    জবাব দিন
  2. আব্দুল্লাহ্‌ আল ইমরান (৯৩-৯৯)

    সাহসীরাই বিজয়ী। :just: তাড়াতাড়ি সাহসী হও নইলে পস্তাবা।যখন হবা তখন দেখবা আর দরকার নাই।সব ধরনের কাউন্সেলিং এর জন্য আমরা আছি। :-B
    চমৎকার লেখা, পড়ে আমার ছুডুকালের নায়িকাদের কথা মনে পইড়া গেল। :grr:

    জবাব দিন
  3. আব্দুল্লাহ্‌ আল ইমরান (৯৩-৯৯)

    কনক, তুমি ত মিয়া আগের আমলের মত ভীতু আছ তাই মুঘল ই আযম এর 'পেয়ার কিয়া ত ডারনা কিয়া' গান দিলামনা। এই আমলে আরও এডভান্স হওয়া বাঞ্ছনিয়।এ আমলের গানটা দিলাম তোমার জন্য।এরকম ঘোড়ায় চড়ে গিয়ে ডি ইউ ক্যাম্পাস থেকে :just: "দিলওয়ালে দুলহানিয়ে লে জায়েঙ্গে" স্টাইলে...তুপ চালাও

    জবাব দিন
  4. রকিব (০১-০৭)

    এভাবেই যুগে যুগে তাসনিমারা দিল মে চাক্কু মেরে চলে যায়-- পিছনে পড়ে রয় আহা উহু করা আপনার আমার মতো পোলারা 😕 । 😛
    কনক ভাইইয়া, কত্তোদিন পর। নেন এক কাপ :teacup: :goragori:


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
  5. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    কনক, তোমার এই লেখার লিংকটা ক্ষুদেবার্তা করে ওকে পাঠিয়ে দাও। :dreamy: :dreamy: :dreamy:

    (বি.দ্র) : কনসালটেন্সি ফ্রি। কোনো চার্জ নেওয়া হয় না। আমার অফিসে ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন ইয়ারের অনেকগুলা আছে। কোন ইয়ার আর ডাক নাম, পুরা নাম জানাও। দেখি সর্বশেষ আপডেট কি!!


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  6. শার্লী (১৯৯৯-২০০৫)

    আপনি অকালপক্ক হইলে কেমনে কি? আমি তো ছোট থাকতে সরাসরি বইলাই ফেলছিলাম। মেয়ে লাজুক হাসি দিয়ে পালাইছিল(তারপর কি হইল সেটা নাহয় পরে কোন সময় বলব)।

    জবাব দিন
  7. আরে মেরে বাচ্চু,ডারনা মাত।তু সামনে যা কার ক্যাহ দে-তাসনিমা,তু মেরে দিওয়ানি হো যা আউর ম্যায় তেরা দিওয়ানা 😡 😡 😡

    সাবসে বুরা ক্যা হো সাকতা-না কার দেঙ্গে, না? উসসে জ্যাদা আউর কুছ নেহি হোগা-তো ইতনা শক কিউ কারতে হো?গুলাব লে লে দুকানসে অর ক্যাহদে উসে তেরা দিল কি বাতে।লাভগুরু মাস্ফ্যু ভাই তেরে সাথ হ্যায়... B-)

    (পেরেমের উপদেশ হিন্দিতে না দিলে জোশটা ঠিক আসে না ~x( )

    জবাব দিন
    • কামরুল হাসান (৯৪-০০)

      মাস্ফ্যু
      দয়া করে বাংলায় লিখো। এখানে সবাই হিন্দী বুঝে না।

      এইরকম পুরো কমেন্ট হিন্দীতে দেখে পাঠক হিসেবে আমি খুব বিরক্ত বোধ করছি ।


      ---------------------------------------------------------------------------
      বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
      ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

      জবাব দিন
      • মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

        দুঃখিত,আমি শুধুমাত্র মজা করার জন্যে দিয়েছিলাম-সানা ভাইয়ের শোলের ডায়ালগ দেখেই হঠাৎ মাথায় এল-এর বেশি কিছু নয়।বলাই বাহুল্য-হিন্দি ভাষার প্রতি আমার কোন আলাদা প্রেম নেই...আর হিন্দীতে আমি খুব একটা দক্ষও নই।

        লেখক হিসেবে যদিও নির্দোষ মজা করার জন্যে দুলাইন হিন্দিতে লিখে আমি খুব আত্মগ্লাণিমাতে ভুগছি এমনটি বলা যাবেনা-তার পরেও অনিচ্ছাকৃতভাবে আপনার বিরক্তি উৎপাদনের জন্যে দুঃখ প্রকাশ করছি।

        জবাব দিন
  8. রাশেদ (৯৯-০৫)

    অনেকক্ষণ এই ব্লগ সেই ব্লগে গেরিলা কায়দায় ঘুরাঘুরি করছিলাম কিন্তু এই লেখা পড়ে লগ ইন না করে পারলাম না 😀 লিখা পুরা সিরাম হইছে :clap: আমি নিশ্চিত এই লেখা পড়লে মেয়ে জাস্ট ফ্রেন্ড হওয়ার প্রস্তাবে না করতে পারবে না 😉

    চলে আসেন ঢাবিতে, ইংলিশ এর পোলাপাইন আমার নিচ তলাতেই ক্লাস করে 🙂 কিছু মেয়ে আছে এই ডীপারট্মেন্টের আসলেই সুন্দর :dreamy:


    মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

    জবাব দিন
  9. সামীউর (৯৭-০৩)

    রায়হান,
    আমার সাথে দেখা করতে একদিন ক্যাম্পাসে আইসো। এনি টাইম লাইব্রেরির সামনে বেলালের চায়ের দোকানের এই খানে আমারে অথবা তোমাদের হাউজের নাজমুল ভাই রে পাবা।
    সামীউর ( এম, এ ,ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট , ডিইউ)

    জবাব দিন
  10. হাসান (১৯৯৬-২০০২)
    আপু আমি আর তপু ভাইয়া একই হাউসে…

    তুমি কামতপুর ভাই? 🙂 আমি আর আমার ভাইও কলেজে এক হাউজে ছিলাম 😀 ব্লগ প্রিন্সিপালের হাউজ 😀

    এমন টাইমে বললা যখন এম এ ফাইনাল চলতেছে.... তোমার কলেজের সামিউর এর সাথে যোগাযোগ কর 😛

    আমাদের ডিপার্টমেন্টের দেখি ভালই সুনাম B-) :guitar: ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট তো পুরাই :gulli2:

    তুমি ফেসবুকে সার্চ দিয়ে দেখ, পেলে আ্যড করে ফেল। আগে ফ্রেন্ড বানাও...... তারপর দেখা যাবে :-B শুভকামনা রইল 🙂

    জবাব দিন
  11. kanak class four a mon ki ja chai ...........oita chelo ..... akalpokkotta.......... majkhane jodi kechu chea thake ta chelo............boyosher dosh........... r akhon mon ja chai ta hoilo boyoshe vimroti..........Job manage kore lokhi chelar motto mar kotha onujaiye......... ghor badho............dekba sob thik hoiya gase........ na hoila khobor ase koilam......... bujla......... x-(

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : আব্দুল্লাহ (১৯৯৩-১৯৯৯)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।