এসএসবিঃ সর্ষেয় ভূত!!! পর্ব-১

১।
রাত আটটা। বারিধারা ডিওএইচএস এর চার নম্বর রোড থেকে সাদা রঙের টয়োটা প্রিমিও গাড়ি নিয়ে বের হ্ল শামীম আহম্মেদ। কম্পিউটার প্রকৌশলী এই লোকটির বয়স ২৯, অবিবাহিত। বুয়েট থেকে প্রথমে গ্রাজুয়েশন করে পরবর্তীতে আমেরিকা থেকে ডেটাবেইজ তৈরির উপর উচ্চতর ডিগ্রী নিয়ে বর্তমানে ‘ডিভাইন ডট কম’-এ কর্মরত। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশী হলেও বিদেশী ক্লায়েন্টদের জন্যও সফটওয়্যার তৈরি করে থাকে। প্রতিদিনের মতন শামীম এখন অফিস থেকে বের হল। ওর বাসা ধানমন্ডি। গাড়ি শ্যাওড়ার রেল ক্রসিংটা পার হয়ে এয়ারপোর্ট রোডে উঠে বনানীর দিকে চলা শুরু করল। সিডি ছাড়তে গিয়েও কি ভেবে শামীম রেডিওটা অন করল। এবিসি রেডিও তে ‘এই রাত তোমার আমার’ গানটি হচ্ছে। গানের সাথে তাল মিলিয়ে গুনগুন করতে করতে ও ড্রাইভ করতে থাকল। অবশ্য করবে নাই বা কেন, ও তো আর জানে না অফিস থেকে বের হওয়ার পরপরই ওর পিছু নেয়া হয়েছে।

পেছনের গাড়ির আরোহীদের মধ্যে কোন তাড়াহুড়া দেখা যাচ্ছে না। কারন সব কিছু আগের থেকেই ঠিক করা আছে। ওদের কাজ শুধু টার্গেট ঠিকমতন বাড়ির যাবার নির্দিষ্ট রাস্তা ধরে যাচ্ছে কিনা- সে ব্যাপারে রিপোর্ট করা। বিজয় সরনী পার হয়ে গাড়ি মনিপুরীতে আসতেই একজন মোবাইল করে
অপরপ্রান্তের কাউকে অবস্থান জানিয়ে দিল, জবাবে সে ‘আসতে থাক’ বলে লাইন কেটে দিল। খামারবাড়ির মোড়ের ঠিক আগে একজন পুলিশকে বাইকের উপর বসে থাকতে দেখা গেল, সাথে একজন ট্রাফিক পুলিশ। শামীমের গাড়ি কাছাকাছি আসতেই ট্রাফিক পুলিশটি হাত তুলে ইশারা করে ওকে রাস্তার এক সাইডে পার্ক করতে বলল। গাড়ি থামিয়ে শামীম প্রশ্ন করল,
-‘কি ব্যাপার, ভাই?’
-‘রুটিন চেক। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গাড়ির কাগজপত্র দেখান।’
মনে মনে বিরক্ত হলেও কথা না বলে ও কাগজগুলো বের করে দিল। ট্রাফিকটি কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে দেখে ফেরত দিয়ে বলল,
-‘কিছু মনে করবেন না, আমরা ডিউটি পালন করছি মাত্র।’
-‘না না, ঠিক আছে। আপনারা তো আপনাদের কাজ করবেনই…তো আমি কি যেতে পারি???’
কোন জবাব না দিয়ে ট্রাফিকটি একবার চারদিকে নজর বুলালো। এরপর নামানো গ্লাসের মধ্যে পিস্তল ধরা ডানহাত ঢুকিয়ে দুই রাউন্ড গুলি করল। সাইলেন্সার থাকার কারনে হালকা ধুপ ধুপ শব্দ হল। দ্রুত লোকটি গাড়ির দরজা খুলে গ্লাসটা তুলে দিল এবং ইঞ্জিন বন্ধ করে চাবিটা বের করে বাইরে
থেকে লক করে দিয়ে বাইকের পেছনে উঠে পড়ল। ততক্ষণে বসে থাকা পুলিশটি বাইকে ষ্টার্ট দিয়েছে। কিছুক্ষণ পর বাইক আর সেই পিছু নেয়া গাড়িটিকে মানিক মিয়া এভিনিউ দিয়ে যেতে দেখা গেল।

২।

ঐদিনই রাত ২টার দিকের ঘটনা। মালিবাগ মোড়ের কাছে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেল ইলিয়াসুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের মর্গে নিয়ে গেল। হোসাফ শপিং সেন্টারের নাইট গার্ডের কাছ থেকে যতটুকু জানা গেল তার সারমর্ম এই যে, নিহত ব্যক্তিটি বাইকে করে মৌচাক মোড় থেকে মালিবাগ মোড়ের দিকে আসছিল। এ সময় একটি কালো রঙের পাজেরো জীপ তাকে পিছন থেকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্য হয়। পুলিশ তার কাগজপত্র পরীক্ষা করে জানতে পারল সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ার। উদ্ধার করা মোবাইল সেটের ফোনবুক থেকে খুঁজে বের করে মৃতর আত্মীয়দের জানানো হয়েছে।

সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে পুলিশের ভ্যানটি মতিঝিল থানার দিকে রওনা হল। তাদের জানার কথা না, যে ১৫ মিনিটের মধ্যে ঢাকার বুকেই আর একটি হত্যাকান্ড সংঘটিত হতে যাচ্ছে।

৩।

দুই দিন পর। অফিসে বসে সিগারেটে টান দিতে দিতে পেপারে নজর বুলাচ্ছিল কায়সার চৌধুরী। প্রথম পাতার হেডলাইনগুলোয় চোখ বুলিয়ে পড়ার মতন কিছু না পেয়ে পৃষ্ঠা উল্টাতে থাকল। উল্টাতে উল্টাতে খেলার পাতায় এসে পড়ার পেত কিছু খুঁজে পেল। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাম্প্রতিক ব্যর্থতার বেশ কিছু কারন দেখিয়ে বিশাল এক সাক্ষাতকার দিয়েছে আশরাফুল। হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পড়ে যাবার অবস্থা হল যখন দেখল, একটি কারন লিখেছে- খেলোয়ারদের চিত্তবিনোদনের অভাব!! বর্তমান কোচ নিউজিল্যান্ডের মার্টিন ক্রো নাকি খুব কড়াকড়ি আরোপ করে প্রতিটি খেলোয়ারকে দৌড়ের উপর রেখেছেন। যে কারনে তারা রিলাক্স করার কোন টাইম পায় না…ফলে…তাদের মানসিক…ব্লা…ব্লা…ওর মনে পড়ল, ছোট বেলায় জনসংখ্যা নিয়ে রচনা লেখার সময় বৃদ্ধির কারন হিসেবে অনেক কারনের সাথে সাথে ‘চিত্ত বিনোদনের অভাব’ দিত…সেরকম কিছু হলে তো…!!!!
-“শালারা, তোদের শুধু দৌঁড় না, ফ্রন্ট্ররোলের উপর রাখা উচিত, ন্‌ না…বঙ্গবন্ধু ষ্টেডিয়ামের দেয়ালের সাথে টানা দুই তিন মাস লং আপ করে রেখে দেয়া উচিত…যত্তসব” মনে মনে ভাবল কায়সার। আরো কিছু হয়ত বলতে চাচ্ছিল, কিন্তু ইণ্টারকমের কারনে বলা হল না।
-“কায়সার আমার রুমে চলে এস”- চীফের কণ্ঠস্বরে এমন কিছু ছিল কেমন জানি অশুভ একটা অনুভুতি হল।

স্যারের পার্সোনাল এসিষ্ট্যান্ট ইলোরার সামনে দিয়ে যাবার সময় কায়সার মোহনীয় একটি হাসি দিয়ে ওকে মুগ্ধ করতে চাইল। জবাবে মেয়েটা এমন করে তাকাল যেন ডিসকোভারি চ্যানেলে কোন বিরল প্রজাতির প্রানী দেখছে! কায়সারের মনে হল কোন পাথরের দেয়ালে এইমাত্র বাড়ি খেল ও। পৃথিবীর সব মেয়েদের প্রতি বিরূপ একটি ধারনা নিয়ে স্যারের রুমে ঢোকার আগ মুহুর্তে কি মনে করে ইলোরার দিকে আরেক বার তাকিয়ে দেখল তার মুখে প্রশ্রয়ের হাসি। পুরনো ধারনা ফিরে পেয়ে খুশি মনে দরজা খুলে ভিতরে ঢুকল ও।

-“এসেছ? বস। আজকের খবরের কাগজ দেখেছ???”
হালকা চমকে গেলেও মনে কোন ভাব প্রকাশ না হতে দিয়ে কায়সার জবাব দিল “জ্বী স্যার, এই মাত্র দেখলাম”। মনে মনে ভাবতে লাগল ‘বুড়োটা কি ওর রুমে গোপন ক্যামেরা লাগিয়েছে নাকি!!! এই লোকের পক্ষে সবই সম্ভব, কাউকেই বিশ্বাস করে না…মনে হয় নিজের বউকেও না…!!!’
– ”অস্বাভাবিক কিছু চোখে পড়েছে???”
-”অস্বাভাবিক??? কই না তো স্যার…অবশ্য, বিরোধীদল সংসদে যোগ দিচ্ছে এটাকে যদি আপনি…!!!”
-”এসব না…গত দুই দিনে যে বেশ কয়েকজন কম্পিউটার ইঞ্জিনীয়ার মারা গেল-সেই ব্যাপারটা…”
-”ও স্যার, ঐটা!! আমার কাছে খুব একটা অস্বাভাবিক মনে হয় নি…প্রতিদিনই তো কত মানুষ মারা যাচ্ছে…এদের মধ্যে দুই একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনীয়ার থাকতেই পারে…!!!”
-”শুধু ঢাকাই নয়, চিটাগাং এবং খুলনাতেও দুই জন মারা গেছে…”
-”স্যার, আপনি কি কিছু সন্দেহ করছেন?”
-”তার আগে বল-তুমি সরকারের ডেটাবেজ সংক্রান্ত কোন পদক্ষেপের কথা জান কিনা???”
-”হাল্কা জানি স্যার। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে সরকার দেশের সকল অপরাধীদের যাবতীয় তথ্য নিয়ে একটি ডেটাবেজ তৈরি করতে যাচ্ছে। এতে অপরাধীদের ছবি, নাম, ঠিকানা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ডিএনএ, ব্লাড গ্রুপ-সব কিছু থাকবে। দেশের প্রতিটি আইনশৃংখলা বাহিনীর এই ডেটাবেজ-এ এক্সেস থাকবে, ফলে অপরাধী সনাক্তকরন এবং আটক অনেক সহজ হয়ে যাবে…”
-”ঠিক বলেছ। আর এই ডেটাবেইজ তৈরির কাজে নিয়োজিত যে কয়জন সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ার ছিল, তাদের মধ্যে ছয়জন গত দুইদিনে মারা গেছে। ঢাকায় চারজন, খুলনা এবং চিটাগাং-এ একজন করে। এই যে তাদের ছবি। জীবিত আছেন মাত্র দুইজন।”
একটি ফাইলের মধ্যে রাখা ছবিগুলো এক এক করে দেখে নিয়ে কায়সার জিজ্ঞাসা করল,
-”স্যার, দুই জন জীবিতের কথা কি যেন বলছিলেন???”
-”হ্যাঁ, এই দুইজন- জামশেদ আলম এবং নাদিয়া ইসলাম, এরা এখনো জীবিত আছে। গত ১৫ দিন ধরে এরা মালেয়শিয়াতে আছে, কি এক টেকি ফেয়ার চলছে ওখানে। দেশে ফিরেই বাকি ছয় জনের সাথে যোগ দেবার কথা ছিল।”
-”কবে আসছেন তারা?
-”আগামীকাল সন্ধ্যায়। এখন পর্যন্ত তাদেরকে কিছুই জানানো হয় নি। সন্দেহ নেই, দেশে এসেছে শুনলে হত্যাকারীরা ওদের ওপর হামলা করবে…”
-”আপনি কি করতে বলেন স্যার???”

জবাব দেবার আগে কিছুক্ষণ ভেবে নিলেন আনিসুর রহমান, যেন সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না এমন ভংগিতে বললেন,
-”কম্পিউটারের ব্যাপারে তোমার জ্ঞান কেমন??”
-”আমার, স্যার! এই তো বেসিক টাইপ…অফিসের টুকটাক কাজ পারি, আপনি তো স্যার জানেনই…আর এখন শুধু মেইল, ব্লগ পড়া-এইসব করি…
-”ব্লগ??? এই বিলাসী স্বভাব কবে থেকে হল তোমার???”
-”না, মানে…ইয়ে…স্যার…ক্যাডেট কলেজ ব্লগটাতে মাঝে মাঝে গিয়ে সময় কাটাই…”
-”আচ্ছা, ক্যাডেট কলেজ ব্লগ! ফালতু একটা ব্লগ…আমারো দিনের কিছু সময় প্রায়ই নষ্ট হয়…যাই হোক, তোমাকে জামশেদ আলমের ভূমিকায় অভিনয় করতে হবে। ভয়ের কিছু নেই, তোমাকে টেকি কোন কাজ করতে হবে না…ওসব অন্যরাই করবে…তুমি শুধু রোল প্লেইং করে যাবে…”
-”আর অন্যজন??”
-”প্রথমে তুমি তাকে পরিস্থিতিটা বুঝিয়ে দেবে। এরপরের সিদ্ধান্ত তার। যদি চায় থাকবে, অন্যথায় তার জায়গায় আমাদের কোন এজেন্টকে প্লান্ট করতে হবে।”
-”ওকে স্যার। আর একটা কথা স্যার, হামলার পেছনে মোটিভ কি হতে কি হতে পারে বলে আপনার ধারনা?”
-”আপাতত যা মনে হচ্ছে, তাতে কেউ বা কোন গোষ্ঠী বোধহয় চাচ্ছে ডেটাবেজটা যেন না হয়…অন্ততঃ এখনই নয়…পলিটিশিয়ানদের তো জানোই, ওরা নানা কাজে অনেক অপরাধীকে হাতে রাখে। ডেটাবেজটা হলে পলিতিশিয়ানদের অনেকেই বিপদে পড়ে যাবে…অবশ্য, অন্য কোন কারনও থাকতে পারে।”
-”আমার মনে হয়, আপনার কথাই ঠিক হবার চান্স বেশি…”
-”ঠিক আছে তুমি এখন যাও। ইমরান মন্ত্রনালয় গেছে, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে মিটিং করতে…ও ফিরলে দুই জনে মিলে সব কিছু ঠিক করে ফেলবে। ঠিক আছে??? আমি চাই, আর কোন মেধাবী প্রাণ যেন না ঝরে। আর যারা এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত, তাদেরকে তুমি টেনে সামনে আনবে। গেট অল দ্যা এস ও বি’স, ফর গডস সেক…নাউ ক্যারি অন। আর ভাল কথা, বি ভেরি ভেরি কেয়ারফুল!!!”

৪২ টি মন্তব্য : “এসএসবিঃ সর্ষেয় ভূত!!! পর্ব-১”

  1. তানভীর (৯৪-০০)

    দারুন!! :boss: :boss:
    এইভাবে লিখে যা! কাহিনী বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে।
    পরের পর্ব কবে দিতে পারবি সন্দিহান হয়ে গেলাম, তোর গরীবী দশা তো আবার ফেরত আসছে। ;)) ;))

    ফালতু একটা ব্লগ…আমারো দিনের কিছু সময় প্রায়ই নষ্ট হয়…

    আমারও 🙁 🙁

    জবাব দিন
  2. মাহমুদ (৯৫-০১)

    কলেজ থেকে বের হওয়ার পর গল্পের বই তেমন আর পড়া হয় না। বেশ অনেকদিন পর তাই আবার গল্পের বই পড়তে ইচ্ছা হলো...(অবশ্যই লেখাটা পড়েই এমনটি হয়েছে... লেখককে ধণ্যবাদ)

    জবাব দিন
  3. কামরুল হাসান (৯৪-০০)

    দেরি করিস না, আগ্রহ হারিয়ে ফেলি ।
    ভালো হচ্ছে।


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  4. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    কিরে গরীব্জুনা, আছোস ক্যামন 😀
    দারুন স্টার্টিং :hatsoff: :hatsoff:
    নাদিয়া ইলোরা ছাড়াও আরও মিনিমাম তিনজন নায়িকা আশা করছি লেখকের কাছে 😀

    ক্যাডেট কলেজ ব্লগ! ফালতু একটা ব্লগ…আমারো দিনের কিছু সময় প্রায়ই নষ্ট হয়…

    প্রবল দ্বিমত জানিয়ে গ্যালাম কায়সারের বসের সাথে।
    ইনফ্যাক্ট কিছু সময় না, বেশির ভাগ সময় হবে 😡 😡


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  5. মুসতাকীম (২০০২-২০০৮)

    ভি জিটল জিটল :clap: :clap: :clap:


    "আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"

    জবাব দিন
  6. বন্য (৯৯-০৫)

    সিসিবির ডেটাবেজ তৈরীর সময়ও জুনা ভাইর এ গল্পের অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে বলে আশা করছি.... :boss: :boss: :boss:

    সমসাময়িক সিসিবি রীতি অনুসারে দাবী জানাচ্ছি...
    পোষ্টটি স্টিকি করা হোক :thumbup: :thumbup:

    জবাব দিন
  7. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)
    রেডিও এবিসি

    রেডিও এবিসি না, ওটা হবে এবিসি রেডিও x-( x-( x-(

    জুনার লেখায় একটা ভুল বাইর করলাম। তাই নিজে নিজেই :awesome: :awesome: :awesome:

    দেরিতে পড়া শুরু করলাম!! ~x( দেখি এরপর কি হয়??


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  8. হাসান (১৯৯৬-২০০২)
    -”না, মানে…ইয়ে…স্যার…ক্যাডেট কলেজ ব্লগটাতে মাঝে মাঝে গিয়ে সময় কাটাই…”
    -”আচ্ছা, ক্যাডেট কলেজ ব্লগ! ফালতু একটা ব্লগ…আমারো দিনের কিছু সময় প্রায়ই নষ্ট হয়…

    বাহ বাহ দুইজনই এক্স ক্যাডেট B-)

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : জাহিদ (১৯৯৯-০৫)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।