রাতের আঁধার শেষে হঠাৎ পড়ল চোখে আলো
জমে থাকা সব চোখের পানি আমায় ভেজাল।
ক্লান্ত হয়ে বসে আছি কৃষ্ণচূড়ার তলে
অনেকটা পথ হেটে গেছি গল্প বলার ছলে।
আজকে আমার পরছে মনে প্রথম দেখার ক্ষণ
তোমার ছোঁয়া চাইছে পেতে আমার ব্যাকুল মন।
আমায় তুমি বললে হেসে “এই যে দুষ্টু ছেলে,
কতকাল আর আমায় দেখবে চোখ দুটো ঐ মেলে”?
মনের সকল দুঃখ গুলো যাচ্ছে যখন চলে
একলা পথে হাঁটলে তুমি আমায় পেছন ফেলে।
আপন মনে গেয়ে উঠি তোমার প্রিয় কলি,
সব ফেলে তাই ছুটে এল বনের যত ওলি।
আবার আমি হাটতে থাকি শিশির ভেজা ঘাসে
দুটি মনের প্রতিধ্বনি বাজে আমার পাশে।
পাতায় ঢাকা রইলে তুমি আমায় দুরে রেখে
ভেজা চুলের সৌরভে মোর তনু দিলে মেখে।
এখন আমি বুঝতে পারি সবই ছিল স্বপ্ন,
কখন যে সব ভেবেছিলাম আজ হল তাই রত্ন।
বৃষ্টি আমার চোখের পানি, বাতাস আমার শ্বাস
বুকের ব্যথা যাচ্ছে ধুয়ে ত্যাগ করে নিঃশ্বাস।
আহ্!!!!!,
বৃষ্টি শেষে!
এটা কবিতা না, একদম না।
এটা নিশ্চিতভাবেই গান, বিশেষত প্রথম আট লাইন।
সুর বসিয়ে দাও দেখি চটপট!
'ওলি' বানানটা ইচ্ছাকৃত?
অলি-ই তো শুদ্ধ বানান মনে হয়।
নূপুর ভাই ভালো জিনিস খেয়াল করেছেন।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
🙂
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
নুপুর ভাইঃ ধন্যবাদ। আমি মনে করি কবিতা ও গানের মাঝে ঐ শুর টুকুই ব্যবধান। কবিতাটি আমার খুবই প্রিয়। 😛
প্রকৃতির ধর্মই প্রতিদান
দোস্ত তোর কবিতার মন্তব্যে শুধু একটা গানের কথাই মনে হচ্ছে। মিল নয় অমিল।
ঘুম পাড়িয়ে দিও আমায়, হেমন্ত আসার আগে,
সূর্যকে বলে দিও, সকাল যেনো না আসে,
স্বপ্নে দেখবো আমি, শুধু তোমার ছবি,
দেখতে চাইনা তোমার চলে যাওয়া আমি।
অফটপিক, হিমুর ড্রেসে ভালোই মানাইসে, সংগে গালটা কালো হলে আরো ভালো হতো। 😉