আজ কিছু একটা লিখতে মন চাচ্ছে।
ঈদানীং কোন কিছুতেই আগের মত অনুভূতি কাজ করেনা। কেমন ঘাসের মত চলছে জীবনটা। ফ্যাকাশে, স্বাদহীন, ম্যাড়ম্যাড়ে। হয়ত সব পেয়ে যাবার জন্যই এমন হচ্ছে, হয়তবা সব পেয়েছি, বা আমার চাওয়াটাই অনেক অনেক কম। ইচ্ছে করলেই আরও একটু উপরে বাধা যায় স্বপ্নটা। কিন্তু কি হবে? একজন মানুষের ভালভাবে বেঁচে থাকার জন্য খুব বেশি কিছু কি আসলেই লাগে। তবুও মানুষ ছুটে চলে, অবিরাম। ছুটতে ছুটতে একটা নেশা ধরে যায়, তখন শুধুই ছুটে চলা, কেন ছুটে চলে সে জানে না, কিংবা জানলেও মনে আনতে চায় না, তখন সে ছুটেই চলে, ছুটেই চলে। ঘোরের মত, উদ্ভ্রান্ত মাতালের মত।
অথচ দেখ, সে ইচ্ছে করলেই এর থেকে কিছু সময় আর মেধা বের করতে পারে, খরচ করতে পারে অন্য কোথাও, যা হয়ত অন্যকে দাড়াতে সাহায্য করবে, হাটতে শিখাবে, অথবা স্বপ্ন দেখাবে অন্য কাউকে।
দূর এভাবে কি জীবন চলে কারও, কতটুকু পার্থক্য গড়ে দেয় তা মানুষ আর পশুর জীবনে?
চট্টগ্রামের অনেক কিছুই সুন্দর, তবে এই বৈশাখের শেষে, আমাকে সবচেয়ে বেশি টানে কৃষ্ণচূড়া। আচ্ছা, কৃষ্ণচূড়া কি বসন্তের ফুল, নাকি বৈশাখের? অনেক কৃষ্ণচূড়ার গাছ আছে এই শহরের ভিতরেই। আমার অফিস, বাসা আর বাসা থেকে অফিসের রাস্তা, সবখানেই দেখি গাছ ভর্তি লাল আগুন। আমি সে আগুন শুষে নেই প্রতিদিন, অথবা পুড়ে কয়লা করি নিজেকে।
গ্রামের বাড়িতে একটা অনেক বড় বকুল গাছ ছিল, ছিল বলছি কারন এখন নেই, মরে গেছে। বকুল ফুলের চাপা ঘ্রানে ভড়ে যেত আশপাশটা। কি অসাধারন সুন্দর এই বকুল ফুলটা, কি মদির একটা ঘ্রান লেগে থাকে তার গায়ে। খুব সকালে বকুলতলায় গিয়ে ফুল কুড়াতাম, তাও শ্রেফ মালা গাথার জন্য। তবে ফুলের মধ্যে আমি প্রথম প্রেমে পড়েছি কদম ফুলের। “বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল” ”। এর প্রেমে কেন পড়েছি জানি না, পড়েছি ব্যাস এইটুকুই। রংপুরের বাসায় দুটো কদম গাছ লাগিয়েছিলাম। বাচবে কিনা সন্দেহ ছিল জন্যই দুটো লাগানো, পরে বেচে গেল দুটোই। অনেক জায়গা নিয়েছিল বলে একটা তুলে ফেলেছিলাম আমি। মা খুব চেঁচামেচি করেছিলেন অন্য গাছটা নিয়েও, “বসত ভিটায় কেউ কি কদম লাগায় নাকি” এই ছিল যুক্তি, কিন্তু গাছটা তুলে ফেলেননি। প্রথম যখন সেই গাছে ফুল ফুটলো, আমি তখন খুলনায়, মা ফোন করে জানিয়েছিলেন। পড়ে দেখা গেল এই গাছে ফুল ধরে বছরে দুইবার, একবার বর্ষায়, আরেকবার শীতে, অজস্র ফুল, ফুল পড়ে পড়ে আঙ্গিনা ভড়ে যায়, আর মা চিৎকার করেন। আমি অনেকবার বলেছি কেটে ফেলতে, মা কাটেননি, এখন সুষম ভাইও আর কাটে না। অনেক লম্বা হয়ে এখনও টিকে আছে গাছটা আমাদের বাসায়।
বাসায় আরও দুটো ফুলের গাছে ছিল। একটা শেফালী, আর একটা কামিনী। বড় বড় গাছ গুলোতে এত ছোট ছোট ফুল কেন হয়? আর কি সুন্দর ফুলগুলো। কামিনী গাছটাতে একটা সাপ থাকত মনে হয়। আমি প্রায়ই দেখতাম, চিকন, লম্বা, লকলকে ছিল সাপটা। শেফালী ফুলটাকে কখনও নাম ধরে ডাকতে দিতেন না আব্বা, কারন মার ডাক নাম ছিল শেফালী। তাই আমরা ডাকতাম “আম্মা ফুল”” । শেফালী ফুল দিয়েও মালা গাথতাম, আর মা শেফালীর রঙ্গিন অংশটুকু শুকিয়ে রঙ তৈরী করতেন। সুষম ভাই একদিন গাছের ডাল ভেংগে নীচে পড়ে গেল, বুকের চামড়া ছিলে গিয়েছিল অনেকখানি, আব্বা সেদিন পুরো গাছটাই কেটে ফেলেছিলেন।
এখনও শেফালী ফুল দেখলেই কুড়িয়ে নেই মুঠো ভরে, নাকের কাছে লাগিয়ে ঘ্রান নেই, কিছুটা এই ঘ্রানের লোভে, আর বাকীটা মায়ের কথা মনে করে।
আমাদের পারিবারিক কবরস্থানে একটা কাঠ-গোলাপের গাছ আছে। কাঠ-গোলাপের ঘ্রানটাও অনেক চাপা, একদম কাছে না গেলে বোঝা যায় না ফুলের গায়ে লেগে থাকা মৃদু সুগন্ধটা। কাঠ-গোলাপের অবশ্য অনেক ধরন আছে, তবে আমার কাছে সবচেয়ে সেরা সাদাটাই।
কতগুলো ফুলের নাম বললাম? এর মাঝে কাঠাল-চাপা নেই, দোলন-চাপা নেই, নেই বেলী বা হাস্না-হেনাও। এগুলোও ঢুকিয়ে রাখা উচিৎ তালিকায়।
নিজের জন্য একটা বাসা বানালে তার চারপাশে এই গাছগুলো লাগিয়ে রাখব। যদি ফ্ল্যাটেই পার করে দিতে হয় পুরো জীবন, তবে জীবিতদের অনুরোধ, আর কিছু না হলেও কবরের পাশে যেন একটা কৃষ্ণচূড়া আর কাঠ-গোলাপ পুতে দেয় তারা।
1st 😀
বস্ রংপুর যাবো 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
একাই, নাকি সাথে অন্যজনও থাকবে? 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ক্যাডা বস? 😮 আছে নাকি কেউ এমুন :dreamy: 😡
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এখনো যোগাড় করতে পারো নাই, আমি তো ভাবলাম, বেশি বাকী নাই..................। 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, শিউলী আর শেফালী কি একই ফুলের ভিন্ন নাম?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
তাই তো জানি, শিউলীর অন্য নাম শেফালী।
তবে আমার জানাটা ভূল হতে পারে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভাই,
কাঠ গোলাপের একটা গাছ ছিলো আমাদের কলেজের মসজিদের কাছেই, খালিদ হাউসের সামনে... আমি শেষ তিনটা বছর এমন কোনদিন ছিলনা যখন রুমে একটা কাঠ গোলাপ নিয়ে রুমে লকারে রাখতাম না...
শেফালী ফুল নিয়ে নাকে দেয়ার কারণ শুনে আমার অনেক কথা মনে পড়ে গেলো...
ওওও তুই তাহলে সেই কালপ্রিট, :grr: আমাদের নাগানের ফুল নিয়া যাইতি।
😡 😡
কাঠ-গোলাপ প্রেমিক পাওয়া গেল আরও দুইজন।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফুল ফুল ফুল.........
ইস্ !!! কতো দিন ঘুম থেকে উঠে ফুলের গন্ধ শুনি না...।।
সংশোধনঃ
ফুল ফুল ফুল………
ইস্ !!! কতো দিন ঘুম থেকে উঠে ফুলের গন্ধ পাই না…।।
এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে কইরা ঘুমাবা, জেসমিন ফ্লেভার, তাইলে আর আফসোস থাকবো না।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই,
লেখাটা পড়ে কেন যেন মনে হল আপনার মন ভাল ছিল না লেখার সময়। হয়ত আমার বুঝতে ভুল হচ্ছে।
আরো ঘন ঘন আপনার এমন মনে হোক, এই দোয়া করি 🙂
ভাল থাকবেন।
🙁 :((
ঠিক বলেছ, মন ভালো নেই নানা কারনে, বিক্ষিপ্ত অবস্থায় আছি।
ঠিক হয়ে যাবে ইনশা-আল্লাহ এক দু দিনেই।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কলেজে অনেকগুলো কৃষ্ণচূড়া গাছ ছিল, লাল আগুনের গাছ। আর ছোটবেলায় যখন দাদাবাড়ি যেতাম, বাসার সামনে ক্লাবঘরের পাশে বিশাল কৃষ্ণচূড়া গাছটা খুব টানতো।
ভাইয়া, চমৎকার লাগলো। :boss: :boss:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
থ্যাঙ্কু, কৃষ্ণচূড়া প্রেমিক।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ছোটবেলা মোটামুটিভাবে শহরের মধ্যেই কাটিয়েছি ...... তাই ফুলের সাথে দোস্তি তেমন একটা ছিলনা। তবে মামাবাড়ি দেড়াতে গেলে মামাতো ভাই বোনদের সাথে ভোরে ফুল কুড়াতে যাওয়া হতো ......... আহ ... সেই সব দিনগুলি ... :dreamy: :dreamy: :dreamy:
দারুন লেখা বস। তবে বস, তাড়াতাড়ি কুলী হন ... আপ্নের আরও আউলা চিন্তা পড়তে মঞ্চায় ...
কিছু আউলা চিন্তা আছে মাথায়, বাড়ি মারে
দেখা যাক, প্রসব কবে হয়
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে গেল। আমাদের পারিবারিক গোরস্থানে অনেক ফুলের গাছ আছে। সবার সামনে একটা বকুল গাছ। ক্লাস ফোর পযর্যন্ত সেই গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। ফুল ধরার সময় প্রতিদিন সকালে আমরা বকুল কুড়োতাম। মালা গাঁথার কথাটাও খুব ভাল মনে পড়ছে।
তবে বুঝতে পারছি অনেক ঝাপসা হয়ে আসছে। মাঝেমাঝে স্মৃতিচারণ করতে হবে। চার মাস আগে চাচা মারা যাওয়ার পর গ্রামে গিয়েছিলাম, প্রায় বছরখানেক পর। নিয়মিত যেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু যাওয়া হয় না।
আপনার মত করে খুব লিখতে ইচ্ছা করছে। ফুল নিয়ে অনেকগুলো স্মৃতি আছে। আমাদের বাড়ির চারপাশে প্রচুর ফুলের গাছ ছিল। বারান্দার যে ঘরটাতে আমি পড়াশোনা করতাম সেখানটা ফুলের গন্ধে মৌ মৌ করত। কিন্তু আফসোস সে সময় ফুলের প্রতি খুব বেশী আকর্ষণ অনুভব করিনি। কারণ যিনি সেই ফুলগুলো লাগাতেন তিনি আমাদেরকে সেই ফুলের ঘ্রাণ নেয়ার অনুভূতি অর্জনে সাহায্য করেননি। খুব আশ্চর্য লাগে, এত ফুল যিনি লাগিয়েছেন তিনি অন্যদের ফুলের ঘ্রাণ নিতে সাহায্য করেন নি কেন?! আমার কাছে এটা এখনও এক রহস্য।
মুহাম্মদ, 😮 😮
তুমি?!
আসলে ব্যাপার কি জান, তোমার কাছ থেকে ভারী ভারী সব পোষ্ট আর কমেন্ট পড়ে পড়ে তুমি যে কবিতা, ফুল আর গান পছন্দ করতে পার এইটা মনে হলেই ক্যামন ক্যামন জানি লাগে। মনে হয় তুমি "আউট অব ট্র্যাক"।
প্রেমেও পড়ছ নাকি আবার 😀
জয় হো জয় হো :hug:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
রবীন্দ্র হাউসের বাগানে একেবারে পথের কোনায় ছিল কাঠাল চাঁপা গাছটা। আমরা গেমস শেষে এসে ফুল খুঁজতাম। পেলে কি যে আনন্দ হতো! শেষ পূনর্মিলনীতে গিয়ে দেখি গাছটা আর নেই!
নিজেদের একটা বাড়ি হচ্ছে, এবার আমাদের বাগান হবে। হোক না ছাদের ওপরই!!
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
ফ্ল্যাট বাড়ি বস?!, ড্রামের টুকরায় মাঠি ভরিয়ে রাখতে পারবেন।
তবে আমার প্ল্যান অন্য, একটু ভিতরের দিকে গ্রামে জায়গা কিনব, এরপর গাছ লাগাবো,
যদি বাচি আরকি
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আপনি আর আমি দেখি একই দলে। 🙂
এইটা তো বহুত পুরান কথা বাচ্চু, নতুন কি আছে কও
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে 🙂
🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বেলী, মাধবীলতা আর লিলি (এটার বাংলা নাম আছে কিনা জানা নাই)- এই তিনটা ফুলের সাথে আমার বেড়ে উঠা। ছোটবেলা থেকেই বাসায় দেখে এসেছি এই ফুলগাছগুলোকে, আর তাদের ফুলগুলোকে। সেই থেকে বেলী আমার প্রিয় ফুল।
দাদীর (দাদার বোন) বাড়ি ছিল আমাদের বাড়ির সাথেই। তাই ছোটবেলায় বাড়িতে গেলে ওনার ওখানে যাওয়া হত প্রতিবার। ওখানে একটা শিউলী ফুল গাছ আছে। যতদিন থাকতাম, প্রতি সকালে শিউলী ফুল কুড়াতাম অনেক মজা নিয়ে।
অনেক নষ্টালজিক করে দিলেন ফয়েজ ভাই।
মাধবীলতা নিয়ে কিছু নাই, সেইরকম কিছু, কালবেলা টাইপ 😉
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস আমার চুটু বেলার প্রেম।
এই রকম কাউরে পাইলে আর কোনো কিছুই চাই না। আসে নাকি কেউ :dreamy: 😡
তোমার ছুটু বেলা মানে আমার কোন বেলা মনে আছে তো?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমার পুরো শৈশব জুড়ে বকুল ফুলের ঘ্রাণ, আর ক্যাডেট লাইফ রাঙানো কৃষ্ণচূড়ার লাল এ।
আরো অনেক ফুলের স্মৃতিই মনে আসছে। সময় করে একদিন লিখে ফেলবো। এইসব পোস্ট পড়তে পড়তে মনে হয় শৈশব নামের স্বর্ণালী সময়টা আসলেই ফেলে চলে এসেছি। সেইভাবে বুড়ো না হলেও বড় হবার অনুভূতি ঠিকই মাথাচাড়া দেয়। 🙁
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
আর ফুটবলের সবুজ মাঠ, ঐটা নাই কোথাও 😉
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমি তো কেবল ফুলের কথা বলসিলাম। ফুটবলের মাঠ কি নতুন কোন ফুল নাকি :grr:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
😀
ফুল ভাবলা আরকি, তোমার কোন এক পোষ্ট পড়ছিলাম মনে হয়, সাতদিনেও টের পাও নাই সবুজ মাঠের গল্প। 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমার আগের একটা লেখায় আমার মামার বাড়ির কথা লিখেছিলাম। সেখানকার বাগানের রঙ্গন ফুলগুলো আমারে বড় টানে। রঙ্গনের মধু.......আহ। কৃষ্ণচূড়া ছিল ওি বাসায়। তখন থেকেই তার রহস্যময় সৌন্দর্যে আমার দুর্বলতা। কলেজে আমাদের হাউসের সামনেও ছিল কৃষ্ণচূড়া। আর হাউস বাগানের ডালিয়াগুলোকেও খুব মিস করি।
গতকাল বুয়েটে হেটে যাওয়ার সময় দেখছিলাম কৃষ্ণচূড়ার উপর ধূসর মেঘের দৌড়ে চলা। ভেজা আনন্দের শুভ্র স্পর্শ।
আমার মায়ের নাম আপনার মায়ের মত একটা ফুলের নামে। তবে সে ফুল আমাদের দেশে পাওয়া যায় কিনা জানি না। পাওয়া গেলে একটা নার্গিস ফুল আমার মায়ের কবরের পাশে লাগিয়ে রাখতাম সুন্দর করে।
ভালো কথা মনে করাই দিলা, মায়ের কবরে একটা শিউলী গাছ লাগানোই যায়।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
শিউলী,শেফালী, বকুল, বেলী, মাধবীলতা, লিলি,কামিনী, হাস্না, হেনা আমি এদের সবাইকে ভালোবাসি। 😉 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
শুধু এরাই, আর কেউ নাই,
এই যেমন ধর কদম, গাদা, চন্দ্রমল্লিকা, রজনীগন্ধা এই গুলা?! B-)
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
চন্দ্র বাদ দিয়া খালি মল্লিকারেও খুব ভালোবাসি B-)
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আমিও ফুল কুড়াপো :((
কুড়াও, মানা করছে কেডায় :grr:
পরীক্ষা কবে তোমার?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমিও শিউলী, (শেফালী না, এইটা কেমন ক্ষেত ক্ষেত), বকুল, বেলী, মাধবীলতা, লিলি,কামিনী, হাস্না, হেনা এদের সবাইকে ভালোবাসি।
ক্যাক্টাস ফুল গুলা, কিংবা নাইট কুইন,
কি পছন্দ?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
মেয়েরা যদি এমন কইরা পলাশ শিমুল ভালোবাসা শুরু করতো!!!!!
( আমার নাম শিমুল এইটা চামে জানায়া গেলাম।)
😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আপনে নাকি কমপ্লেইন করসেন আমি আপনের পোস্টে কমেন্ট দেই না??? x-( x-( x-( ভাবসিলাম বোমাবাজী শুরু করে দিব আবার :duel: :duel:
এরপর আপনার পোস্ট ঘুরে টুরে দেখি আসলেই আমার কমেন্ট খুব কম :bash: :bash:
থাক, আর কিসু বললাম না :shy:
😀 😀
বুঝছো, গুরুজনের কথা বাসি হইলেও ফলে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
গন্ধরাজ বাদ পরসে, আমার পছন্দের ফুল । কাঠাল চাপাও ভাল লাগে, এই দুইটা ফুল অস্ট্রেলিয়াতে বেশি দেখি আর দেখলেই দেশের কথা মনে পরে ।
:thumbup: :thumbup:
ঠিক গন্ধরাজ বাদ পড়ছে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই শিউলি ফুলের গাছে অনেক বিচ্ছা হতো না? আমাদের ঢাকার বাসায় দুইটা ছিল কিন্তু ওই বিচ্ছা হতো দেখে কেটে ফেলসিল।
নিজের বাগান যখন করবেন তখন হাসনাহেনা, বেলী আর গন্ধরাজ লাগাবেন না? ও আর নীল অপরাজিতা?
আর বললেন যে মানুষ খালি দৌড়ায়, একদম খাটি কথা। এই করে এখন মন্দা লাগায়ে দিসে, এখন ভাত কাপড় নিয়ে টানাটানি।
আপনার মন কি এখন ভালো?
না বিছা তো হয় নাই।
হাস্নাহেলা, গন্ধরাজ লাগাবো, বেলী শিওর করতে পারছিনা। নীল অপরাজিতাও লিষ্টে রাখি নাই 🙁 দেখি বঊ যদি চিল্লাপাল্লা করে তখন।
হুদা কামে দৌড়ায়, আউল ফাউল। জটিল করে জীবনকে।
মন ভালো, থ্যাঙ্কু। তয় বঊরের জ্বর, তাই টেনশিত আছি একটু।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না