হঠাৎ করে কয়ে্কদিন আগে সকালে দেখলাম ঢাকা শহরের প্রায় সব বিলবোর্ড চেঞ্জ হয়ে গেছে। কি হল কি হল এটা!!!!পরে জানতে পারলাম সরকারি দল তাদের উন্নয়ন ফিরিস্তি জনগন কে জানানোর জন্য এক রাতেই ঢাকার প্রায় সব বিলবোর্ড দখল করে ফেলেছে। এবার আওয়ামিলীগের কাছ থেকে নতুন একটা জিনিস শিখলাম। বিএনপিও শিখলো। ভবিষ্যতে তারা ক্ষমতায় আসলে তারাও এটা প্রয়োগ করবে। ভাল কথা আপনি আপনার সরকার বা দলের প্রচারনা চালাবেন বিলবোর্ডে। এটা একটা নতুন কনসেপ্ট বাংলাদেশের জন্য। আমার নিজের কাছেও ব্যাপারটা ভাল মনে হয়েছে কিন্তু তাই বলে সরাসরি রাতের আঁধারে দখল করে কেন? আপনাদের দলের উন্নয়ন ফিরিস্তি জনগন কে জানানোর জন্য যে প্রক্রিয়াতে এটা করলেন তাতেতো পাবলিক উল্টা আরও ছিঃ ছিঃ করছে। নিয়ম নীতি মেনে ভাড়া পরিশোধ করে এ্যাড দেয়া যেতনা? প্রথম আলো,গ্রামীণ ফোন, পারটেক্স গ্রুপ এরকম আরও অনেকের বিলবোর্ড গায়ের জোরে দখল হয়ে গেছে। মানুষ বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে মাসিক বা বছর হিসাবে বিলবোর্ড ভাড়া নিয়ে বিজ্ঞাপন দেয় আর আপনারা হঠাৎ করে দখল করে ফেল্লেন!!!!!
ব্যাপারটা এরকম যে আপনি বাড়িওয়ালার কাছ থেকে বাড়ি ভাড়া নিয়েছেন। একদিন রাতে কাজ শেষে করে বাড়ি ফিরে দেখলেন আপনার বাসা অন্য কেউ দখল নিয়ে আপনাকে বের করে দিয়েছে। কোন দেশে আছি আমরা?যারা জোর করে বিলবোর্ড দখল করে প্রচারনা চালায় বা তাদের উন্নয়ন ফিরিস্তি জনগনকে বলে তাদেরকে জনগন কিভাবে বিশ্বাস করবে? কিভাবে নির্ভর করবে? এতটুকু ব্যাপার কি আওয়ামিলীগের ণীতি নির্ধারকদের মাথায় ছিলনা? সাধারণত বেলা(এনজিও)জনস্বার্থে কত বিষয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন করে বা হাইকোর্ট নিজেই স্বপ্রনদিত হয়ে রুল জারি করে। এবারেও কি সেরকম কিছু করা যায়না???মানুষ ক্ষমতার জন্য কত কিছু করে।বিলবোর্ডে সত্য মিথ্যা কি লেখা আছে বা বিলবোর্ড বানানোর টাকা কোথায় পেল সেটা তো অনেক পরের ব্যাপার। কিন্তু বিলবোর্ডে এ্যাড দেয়ার প্রক্রিয়াটাই যে অবৈধ!!!!!!!!
সিরাজ ভাই, বাক্য শেষ হবার পর একটি স্পেস দিলে পড়তে আরাম হোত...ভেবে দেখবেন... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ভেবে দেখলাম। ঠিকও করে দিলাম। আশাকরি এবার আরাম হবে।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
আরাম হচ্ছে... 😀
বাই দ্যা ওয়ে, ভাই, আমি কিন্তু চোখের আরাম মিন করেছিলাম... 😉
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
সেটা বুঝতে পেরেছি।
বাই দ্যা ওয়ে ক্যাডেট কলেজ ব্লগ কি গল্প আর কবিতার জন্য?আমি লক্ষ্য করেছি বেশিরভাগ লেখাগুলো কলেজ স্মৃতি কথা,গল্প আর কবিতা নিয়েই।লেখার ভেরিয়েশন খুব কম।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
একেবারে না, সিসিবি শুধু গল্প কবিতা বা স্মৃতিকথার জন্যে না। তুমি বা অন্যেরা নানান বিষয় নিয়ে লিখলেই ভেরিয়েশন আসবে।
আমার অজুহাত হচ্ছে, আমি যা লিখি তার বাইরে আর কিছু লেখার উদ্যম তৈরি করতে পারিনা।প্লিজ লেগে থাকো। তোমার কথা আমাদের শোনাও।
অবশ্যই না।
তুমি লিখো।
আমি রাজনৈতিক লেখা পড়তে আরাম পাই।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আপনার জবাবের অপেক্ষাতেই ছিলাম। আর কেউ না হোক অন্তত আপনি কমেন্ট করবেন।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
😀
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আহা! আরাম!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বিলবোর্ড দখল করে সাফল্যের ফিরিস্তি দেয়াটা আমার বিচারে একটা হাস্যকররকমের সস্তা প্রয়াস বলে মনে হয়েছে। হতাশা ছাড়া আর কোন অনুভূতিই কাজ করেনা আর।
ধন্যবাদ নূপুর ভাই।আমি একদম নতুন এখানে।লেখার ভেরিয়েশন আনার চেস্টা করছি। কিন্তু যেহেতু নতুন তাই মডারেশনের কবলে পরতে হয়।এই লেখাটি লিখেছিলাম আসলে ৮ই আগস্ট কিন্তু ১১তারিখে প্রকাশিত হয়েছে। বিলবোর্ড দখল করে কি লেখা হয়েছে সেটা নিয়ে আমার আগ্রহ নাই কারন আমার কাছে প্রথম যেটা মনে হয়েছে সেটা হল অবৈধ দখল।এর পরে না হয় আসে ওখানে কি লেখা আছে না আছে। আর যারা বিলবোর্ড দখল করে সাফল্যের ফিরিস্তি দেয় তাদের কাছ থেকে আর কি আশা করা যায়।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
মুনির ভাই আপনার লেখা দেরিতে প্রকাশের কারন মনে হয় ঐ কদিন ১ম পাতায় আপনার আরো দুটো লেখা ছিল। একই লেখকের দুটোর বেশি লেখা ১ম পাতায় রাখা হয় না।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
২/১ দিন দেরি হলে সমস্যা নাই কিন্তু এটা ছিল হট টপিক গত কয়েকদিন ধরে। এমনিতেই দেরি করে লিখছি।হট টপিক হট হট প্রকাশিত হওয়াই ভাল।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
২ টার বেশি লেখা ফ্রন্ট পেইজে থাকলে ৩য় লেখা সাধারণত পাবলিশ করা যায় না।
এইক্ষেত্রে সমাধান হইলো সিক রিপোর্ট করা এবং এডু কে রিকো করা যাতে পুরান ২ টার একটা ২য় পেইজে চালান করে দেয়ার গুরুভার তিনি বহন করেন।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
একই লেখকের দুটোর বেশি লেখা প্রথম পাতায় না রাখার বিধানটা আমিও শুনেছিলাম একসময়। যদিও পোস্ট করার সময় সচেতন ছিলামনা, এখন দেখি আমারি তিনটা লেখা প্রথমপাতায় শোভা পাচ্ছে। 😛
আমার মনে হয় দেরিতে লেখা আসার কারণ হচ্ছে -- নতুন সদস্যপদ। আমার ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছিল প্রথমদিকে, লেখা প্রকাশিত হতে কিছুটা সময় নিয়েছিলো। আমি ভাবছিলাম, কবিতা মানসম্পন্ন হয়নাই। 🙁
যাদের প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ আছে তারা সাথে সাথেই প্রকাশ করতে পারে।নতুনদের মডারেশন করা হয়। আর প্রতিদিন রাত ১২টার পর লেখা পাবলিশ হয়।তার মানে আজকে সকালে লিখলেও কালকে প্রকাশ হবে।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
ভাই আরো কয়েকটা লেখা দিলেই আশা করি আপনিও সরাসরি পোস্ট করতে পারবেন, এখানে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে তেমন কোন কড়াকড়ি দেখিনি। একদম নতুন ব্লগে এসে যাতে ব্লগের টেকনিক্যাল বিষয়সহ পরিবেশটা বুঝতে পারে এ কারনেই কয়েকটা ব্লগ পর্যন্ত একটু চেক এন্ড ব্যালান্স করে।
আর রাত ১২টার পরে ব্লগ প্রকাশ করা হয় এটা প্রথম শুনলাম, এই ব্লগটাই তো ১১ টায় পাবলিশ হয়েছে। আসলে ২৪ ঘন্টা ডেডিকেটেড মডারেটর পাওয়া মনে সিসিবির পক্ষে পাওয়া একটু কষ্টকর হবে।
(অন্যভাবে নিয়েন না ভাই, অনেক দিন ধরে এখানে আছি বলে ভাবলাম ব্যাপারগুলো একটু ক্লিয়ার করার চেষ্টা করি, বেয়াদবি হলে বলবেন, জায়গায় ফ্রন্টরোল শুরু করে দিব 😛 )
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
না ভাইয়া আমি কিছু মনে করি নাই।এখানেতো তাও অনেক ভাল যে নতুন ব্লগারদের মডারেশন করে প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের সুযোগ দেয়।সামুতে তো সেই সুযোগও নাই।প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের জন্য অনেকদিন অপেক্ষা করতে হইছে।তবে এখানে এক সাথে একজন ব্লগারের ২/৩টা লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশের সুযোগ দেয়া উচিৎ কারন এমনিতেই এখানে লেখা কম। কোন কোন দিন দেখা যায় যে মাত্র একটাই লেখা প্রকাশ হয়েছে। যখন প্রচুর লেখা আসবে তখন এই নিয়মটা চালু করা যেতে পারে।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
উপরে দেখ আমি ওয়ে বলছি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
লেখা একটু বড় কইরো। অনুরোধ।
বেশি ছোট হইলে পড়ার আগেই শ্যাষ হইয়া যায়
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
তাওতো এখানে বড় করে লিখছি।সামুতে লিখছি মাত্র ৫লাইন।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
সিসিবির ও বেশ কিছু তারকা ব্লগার আছেন তারা কখনো কখনো এক লাইনের লেখা দেন।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
হাস্যকর হৈলেও আমার কিন্তু খারাপ লাগে নাই।
নতুন ওয়ে, অন্তত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আমারে কয়েকজন জিগাইছে এই ব্যাপারে কিছু বলি না ক্যানো?
আরে আওয়ামীলীগ কি আমারে জিগাইয়া বিলবোর্ড দখল নিছে!
না আমি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত?
বাট এতে সাধারণ পাবলিকের যে অসুবিধা হচ্ছে না এতে আমি খুশি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
নিজের মতামত তো অন্তত দিতে পারতেন।তাহলে আমাকে আর কস্ট করে ব্লগ লিখতে হতনা।আরাম করে কমেন্ট দিতাম।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
যেহেতু সাধারণ পাবলিকের সমস্যা হচ্ছে না তাই এতে আমার আপত্তি নাই।
আমরা বেশিরভাগ জনগণই চুষীলীয় চেতনায় ভুগি।
একটা শর্ট ফিল্মের লিঙ্ক দিলাম। দেখ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
বিলবোর্ড নিয়া যতো চুষীল মুখ খুলছে তার দশ ভাগের ১ ভাগ এই বিষয়ে তাদের মহান বাণী দিছে???
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ডিরেক্টলি না হোক ইনডিরেক্টলিতো সমস্যা হচ্ছে।আর এভাবে রাতের আধারে সব মানে সব বিলবোর্ড দখল করাতো ক্রাইম।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
শাহবাগের মোড়ে এক মডেলের এড ছিলো লাল ড্রেস পড়া হাতে লাল কোক অফার করতেছে। আরেক রাস্তায় ছিলো সাদা ড্রেস পড়া লাল কোক।
দুইটা এডই বেশ কামনা-বাসনা জাগানো এড ছিলো।
এক জনকে বলেওছিলাম যে লাল ড্রেস পড়াটা মনে হয় মডেল কোক নয় বরংচ নিজেকেই অফার করছে। যাকে বলেছিলাম সে বলল আমার নজর খারাপ।
ঘটনা ৯৮-৯৯ এর। তখন যদি কেউ ঐ বিলবোর্ড ঢেকে দিতো তবে নিশ্চয়ই খুব রাগ লাগতো।
আমার এড বা বিলবোর্ড যদি এভাবে ঢাকা পড়তো লীগের হাতে এইভাবে তবে তাদের ফোন করে বলতাম আমার কোম্পানীর আর কোথায় কোথায় বিলবোর্ড আছে। এতে করে সরকার কে খুশি রাখার কাজটা হয়ে যেতো।
বিজনেস হইলো তাই যখন ইউ ইউল গেট ফাক ইউ শুড ফাইন্ড এ ওয়ে টুমেক বিজনেজ ফ্রম ইট।
সব বিলবোর্ডের কাজ রাতের বেলাতেই হয় সো রাতের আধারে কথাটি বা বিশেষণটি অপ্রাসংগিক।
আমার পয়েন্ট হইলো বিলবোর্ডে যদি মিথ্যা তথ্য দেয়া হয়ে থাকে তবে সেটার ব্যাপারে মুখ খোলা, পত্রিকায় লেখা। তা না করে বিলবোর্ড দখল টখল নিয়ে কথা বলাটাই টাইম ওয়েষ্ট।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
তাইলে সরকার বা যে কেউ বিলবোর্ড বা সংবাদপত্র বা মিডিয়া দখল নিয়ে নিতেই পারে তার যেহেতু ক্ষমতা আছে। সেটা নিয়ে কথা বলা যাবেনা।
আমি তো দেশে নাই, জানতামও না এখন সমস্ত দালানের চেহারা ঢেকে দিয়ে বিজ্ঞাপন দেয়ার চল হইসে -- ঢাকাবাসীদের কেমন লাগে জানিনা, তবে পেপারে এসবের একটু ইশারা দেখেই মাথা ঝিমঝিম করতে শুরু করল। তার উপর আবার এগুলোর উপরে সরকারী দলের একঘেঁয়ে, অনান্দনিক, ঘ্যানঘ্যান প্রচারনা সেঁটে যেতে দেখে আমার সিমপ্লি বমনেচ্ছা হলো। একটা সৌন্দর্যবোধহীন ব্যাপারকে আরেকটা অপরিমিত ব্যাপার দিয়ে রিপ্লেস করলেই সেটার যৌক্তিকতা তৈরি হয়ে যায়না। সরকার (বা তার ইন্ধনে দলীয় চ্যালারা যা করেছে তা আনএথিকাল। প্রচারণা নির্বাচনী কৌশলের অন্যতম প্রধান বিষয়, কিন্তু তার জন্যে বেহিসেবী, উদ্ধত যে কোন পদক্ষেপের জন্য মাশুল তো দিতেই হবে!
দাদা এর মধ্যে আবার এথিকস আনলেন!
এইসব এথিকস টেঠিকস সব ইউরোপ আর পশ্চিমের ব্যাপার।
সাদ্দামরে যখন এরা ফাসিতে ঝুলায় তখন দেশীয় আইনে বিচার করে আর আমাগো গোলাম আযম, সাঈদীর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানদন্ড লাগে।
ঢাকা শহর একবার চক্কর দ্যান এমনিতেই বমি আসবে। এইসব বিলবোর্ড টিলবোর্ডে এমন কোন বেশ-কম হবে না।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কাজটা ঠিক করলো না ভুল করলো সরকার এইটা বলো।
আমার মতে নৈতিকভাবে ভুল, কৌশলগতভাবে অকার্যকর, রুচিগতভাবে স্থূল।
সরকারের এই পদক্ষেপকে আমরা ইগনোর করবো কি না সেটা অন্য প্রসঙ্গ।
অবশ্যই নীতি ও রুচিগতভাবে স্থুল। সহমত বাট কৌশলগত ভাবে আমার ভুল মনে হয় নি।
কৌশল কাজে দিবে/
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাতের আধারে কথাটি বা বিশেষণটি ব্যাবহার করা হইছে কারন বেশিরভাগ খারাপ কাজগুল রাতের আধারেই হয় এবং এই দখলটাও রাতেই হয়েছে। আরও মজার বিষয় হল কেউ স্বীকার করেনি কে লাগিয়েছে বিলবোর্ড।
যুক্তি,সঠিক তথ্য,কমন সেন্স এবং প্রমাণের উপর বিশ্বাস রাখি
এই বিষয়ে স্বীকার অস্বীকারের কিছু নাই। এইটা তো আর বিএনপি বা জামাত আইসা কইরা দিয়া যায় নাই।
সো রাস্তায় দাড়াইয়া চিৎকার করে বলারো কিছু নাই।
আমার এক ছোট ভাই ছিলো বিভিন্ন পালা পার্বনে রাস্তায় দাড়াইয়া চিৎকুর পাইড়া বলতো,
আমি মাতাল, আমি মদ খাইছি।
আমার বাপের পয়সায় খাইছি।
কার কি কওনের আছে সামনে আইয়া ক।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ