রং বেরংয়ের ভুল

গোলাম মুরশিদ এইবার প্রথম আলোর ঈদ সংখ্যায় একটা প্রবন্ধ লিখেছেন, শিরোনাম – (অ) শিক্ষার ইতিকথা। আত্নজীবনী ধাচের এই লেখায় তিনি নিজেকে অকাট মূর্খ প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন। যাইহোক জ্ঞানী গুনীরা বিনয় দেখিয়ে অনেক কিছুই বলে কিন্তু তার সবই ধর্তব্য নয়। নিজের মূর্খতার প্রমাণ স্বরূপ তিনি লিখেছেন- এম, এ ক্লাসে যখন রবীন্দ্রনাথের ‘বিসর্জন’ পড়ানো হচ্ছিল তখন তিনি অবলীলায় লিখে গেছেন “বিষর্জন” । আবার তিনি বহু বছর পর সুদূর লন্ডনে গিয়ে বিবিসিতে নিজের একজন প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়ে স্বান্তনা পেয়েছিলেন। এই প্রতিদ্বন্দ্বী “বিস্ফোরণ” কে লিখেছিলেন “বিষফোড়ন” । এই ডিজুস যুগে আমাদের মত মানুষকে অবশ্য লন্ডন কিংবা আমেরিকা গিয়ে বাংলা ভাষার দুর্ভোগ দেখতে হয়না। ঘর হইতে দুই পা ফেললেই চোখে পড়ে রঙ বেরঙ এর ভুল। জাতে উঠার তাগিদে ডিজুস বিজ্ঞাপন আর রেডিও জকিদের বাংরাজীর সাথে আমরা আজকাল অভ্যস্ত হয়ে গেছি বলে আলাদা করে আর চোখে পড়ে না। কিন্তু এই ভুল গুলোর ব্যাপারে কি বলা যায়?
১.

২.

৩.

৪.

৫.

৬.

৭.

৮.

৯.

১০.

১,৭২২ বার দেখা হয়েছে

১৬ টি মন্তব্য : “রং বেরংয়ের ভুল”

  1. ফরিদ (৯৫-০১)

    আমাদের জাপান প্রবাসী এক ক্লাসমেটের বিয়া খাইতে গাজীপুর গেছিলাম। খাওয়া দাওয়া শেষ এ বিড়ি খাইতে "নিকটস্থ"চা এর দোকানের সামনে বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত বিজ্ঞাপনের মুখোমুখি হয়ে গেলাম। আসুন ছবিটা / বিজ্ঞাপনটা সবাই মিলে দেখি-

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : কামরুল হাসান (৯৪-০০)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।