মিরপুর টু আজিমপুর : গাড়ি নং ৩৬

জীবনকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ সবাই পায় না । এটা সত্যি যে কাছ থেকে দেখা সেই দৃশ্য অবশ্যই সুখকর কিংবা দৃষ্টিনন্দন কিছু না ।তবু সেই বিভৎস দৃশ্যগুলো কখনো কখনো যে শিক্ষা দিয়ে যায়, তা জীবনের চলার সিঁড়িকে ‘চলন্ত সিঁড়িতে’ রূপ দিতে পারে ।

 

লেখাটার নাম দিয়েছি ‘মিরপুর টু আজিমপুর : গাড়ি নং ৩৬’ ..অদ্ভুত এই নামের আবির্ভাব কতটা যুক্তিযুক্ত তা আপনাদের হাতেই ছেড়ে দিলাম ।

সময়টা ছিল আবেগভরা । একই সাথে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ; যে সময়ে জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করতে হয় ।এইচ এস সি পরীক্ষার মাঝেই সকল গতবাঁধা স্রোতকে উপেক্ষা করে, পরিবারের অনেক প্রতিকূলতাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আই.বি.এ. কে লক্ষ্য করে মেন্টরসের পানে তরী ছাড়লাম ।অর্ধ শিক্ষিত, নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আই বি এ নামক অদ্ভুত অচেনা ভয়ংকর শ্যাওড়া গাছের ভুতের ঘাড়ে ভর করার দুর্বিষহ চাপ থেকেও যে জিনিসটা অধিক চিন্তার খোরাক জোগালো , তা হল ঢাকায় থাকার ব্যবস্থা ।আত্মীয় স্বজন শূন্য ঢাকা শহরে ত্রাণকর্তারূপে আবির্ভাব হলেন পরিচিত এক ভাইয়ের আম্মু ।প্রথম ধন্যবাদটা তাই আন্টি আপনার জন্য ।

 

এমনি নিশ্চিন্তে পরের টার্মে কলেজে চলে গেলাম। ৬/৬/১৩ তে ফিরে এলাম কিছু আবেগ মাখা মুহূর্ত কে সঙ্গী করে। আবেগ এর তাড়নায় অন্য সকল চিন্তা বেমালুম ভুলে গেলাম ।

আর এমনি নিশ্চিন্ত মনে পাড়ি জমালাম ঢাকার উদ্দেশে । আমার সকল বন্ধু যখন যার যার নীড়ে স্থায়ী, আমিও যখন মেনটরসএ যেতে শুরু করলাম, ঠিক তখনি শুনলাম ভয়ানক সেই খবর । সেই ভাইদের পারিবারিক অসুবিধার খবর । জীবনটা ঠিক হঠাৎ করেই খুব কাছে চলে আসলো ।

 

আমি সেই দিনটাকে কোনদিনই ভুলবো না, যে দিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ধানমণ্ডি লেকে রাস্তার কুকুরের মত বসে ছিলাম কোন আশ্রয়ের অভাবে । অনেক জায়গায় চেষ্টা করে করে যখন হতাশ হয়ে যাচ্ছিলাম,তখন তার থেকেও বেশি দুঃসহ হয়ে কানে বাজছিল আম্মুর সেই কান্না । জন ভাইয়া, আমি আর আম্মু । তিনটি প্রাণ সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত……। সেই বিকালের পড়ন্ত সূর্যকে সেদিন  বড় নিষ্ঠুর লাগছিল । তাইতো বিকেলের শেষ রোদ্দুর কে সাক্ষী মেনে বসলাম, লেকের অচেনা পানির দিকে তাকিয়ে শপথ মেনে বসলাম, আর নিশ্চুপ কাপুরুষ আমার সেই বিশ্রী সত্তাকে সেদিন গলা টিপে নিজের অজান্তেই আমার অবাদ্ধ দুই ঠোঁট বলে উঠল, ‘this is not it….I’ll win this Dhaka.’ সেদিন আম্মুর চোখের জলে আমার সফলতার বারতা দেখেছিলাম কিনা জানি না, কিন্তু জন ভাইয়ার সেই ভবিস্যৎ বাণী কিনবা আমার অচেনা আত্মবিশ্বাস সেদিন বার বার বলছিল, আমি পারব, আমি পারবই ।

যা হোক, শেষ বিকেলে আমার নিঃস্বতাকে সেদিন আশার মুখ দেখিয়েছিল শাহারিয়া । শুধুমাত্র বন্ধু এবং খুবকাছের বন্ধু বলে ধন্যবাদ দিতে পারলাম না দোস্ত । যদিও সব চেয়ে বড় ধন্যবাদটা তোরই পাওনা । সেদিন তুই যদি না দেখতি, কে জানে হয়ত আমাকে খুলনা ফিরে আসতে হত ।

যা হোক, শুরু হল আমার যাত্রা ।

 

মিরপুর ১০ এর সেই বাসার কত স্মৃতি । শাহারিয়া, দীপাঞ্জন, ইমতিয়াজ আর আমি । সুখের সংসার । কখনও বাজারে যাওয়ার সময় গাফিলতি, কখনও ঘুমানোর জায়গা নিয়ে কাড়াকাড়ি আর ফেসবুকিং এর ভিড়ে আসল উদ্দেশ্য ভোলার পথে । বিকাল বেলা ফুটবল খেলার আক্ষেপ, রাত জেগে চ্যাটিং, আর সকাল১২ টায় ঘুম ভাঙ্গা, এভাবেই কাটছে জীবন । কখনও বা হঠাৎ হঠাৎ পড়ার চেষ্টা । কখনও বা নিজেরাই রান্না করা, চা বানানো, এইত……।

এরই মাঝে আবার হঠাৎ কয়েকজনের চুলকানি মুলক বক্তব্য আমার চিরদিনের রগচটা স্বভাবকে পুনরায় জাগিয়ে দিত । বলতে দ্বিধা নেই, সাথে মেয়েঘটিত সমস্যাও ছিল ।

 

এত কিছুর পরও সব মিলিয়ে যখন পরিবারের সকলেরি আর্মি বিদ্বেষ পরিস্কার হল, কিছুতা নির্ভার হয়েছিলাম (!)

 

বিস্ময়সূচক চিহ্নটার অর্থ বুঝতে আমাকে আই এস এস বি এর শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছিল । রেডকার্ডটা নিয়ে যখন হাসি মুখে বের হলাম, এবং তার ঠিক পর মুহূর্তেই বাকিদের ফিডব্যাক দেখলাম, একজন ক্যাডেট হিসেবে, একজন কলেজ প্রিফেক্ট হিসেবে নিজের ব্যারথতাকে তখন অপারগতা মনে হচ্ছিল । মনে হচ্ছিল, আমি এটা কি করলাম!!! কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না আশে পাশে কি হচ্ছে । অদ্ভুত এক অনুভুতি ; কিছুটা ভোঁতা, তীক্ষ্ণ আর যন্ত্রণাদায়ক ।

 

যা হোক, রোজার মাস পর্যন্ত কাটিয়ে দিলাম । রোজা রাখতাম, পাকামি করে ইফতার বানাতে গিয়ে পুড়িয়ে ফেলতাম। চলছিল জীবন জীবনের মত ।

 

এমনি করে জীবনের এমন মুহূর্তে অগাধ সখ্যতা গড়ে উঠল যে জিনিসটার সাথে, তা হল সাদা রঙের ৩৬ নম্বরগাড়ি  ঃ মিরপুর টু আজিমপুর । এমনি গভীর ছিল আমাদের ভালবাসা যে, কলাবাগান কোচিং থেকে মিরপুর যে আর কোন ভাবে আসা যায় তা জানতামই না । আর তাই তো একদিন বাস না পেয়ে কোচিং থেকে বাসা পর্যন্ত হেঁটে হেঁটে গেছিলাম ।বৃষ্টিতে ভিজে কি রোদে পুড়ে, দৌড়ে দৌড়ে ধরতাম সেই তিল পরিমান জায়গা না থাকা বাস ।ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পার করলাম কতটা দিন !

 

এ পর্যায়ে এসে হয়তবুঝতে পারা উচিৎ কেন আমার এই প্রবন্ধের নাম “মিরপুর টু আজিমপুর ঃ গাড়ি নম্বর ৩৬” ।কেননা, এই বাস সম্পর্কে আমার যে বিশ্বাস ছিল, ঠিক তেমনি ভাবে ধারণ করতাম আমার এই বিশ্বাসটিকেও যে, আই বি এ টাও আমার কাছে এমনি যে, এটি ছাড়া আমার আর কোন মুক্তি নেই। জানি না সে বিশ্বাস এর কোন যুক্তি ছিল বা আছে কিনা । তবুও আমার এই চিন্তাধারা প্রতিনিয়ত আমাকে তারিয়ে বেড়াত, আর আমি বারবার মুষড়ে পড়তাম চরম মানসিক যন্ত্রণায় ।কত গুলো রাত যে নির্ঘুম কাটিয়েছি শুধু এমন ভেবে যে, আমি যদি আই বি এ তে চান্স না পাই তবে আমি কিভাবে মুখ দেখাব আমার পরিবারের কাছে যাদের মতামতের বিপরীতে হেঁটেছিআমি, কলেজে যাব কোন মুখ নিয়ে, হেন তেন অদ্ভুত সব চিন্তা । এখন মনে হয় আমি পাগল ছিলাম, কিন্তু আসলেই তখন এগুলো আমাকে ভাবাত ।

 

রোজার পর থেকে শুরু হল এক নতুন অধ্যায় । আম্মুর হঠাৎ অসুস্থতা এলোমেলো করে দিল অনেক কিছুই । মামার পোস্টিং ম্যানিলা থেকে ঢাকায় হল । আর তাই আম্মুকে নিয়ে মামার বাসায় উঠলাম । যখন মেয়েঘটিত, আবেগতাড়িত অনেক বিষয়কে তুচ্ছ করে শুধু পড়ায় মন দিলাম, ঠিক তখনি আম্মুর কিডনিতে সমস্যা দেখা দিল । আম্মু ভর্তি হল সেন্ট্রাল হসপিটালে । আম্মুর অসহ্য কষ্টে একমাত্র পাশে ছিলাম আমি । জীবনের সকল চিন্তা বাদ দিলাম মায়ের সেবায় । আর আমি মনে করি আমি জীবনের সবচেয়ে ভাল সিদ্ধান্তটাই নিয়েছিলাম । আই বি এ এর প্রস্তুতিমূলক বি ইউ পি পরীক্ষার ২ দিন আগে হাসপাতাল থেকে বাসায় আসলাম আমরা । এভাবেই পরীক্ষা দিলাম । ভালই দিলাম …।।

 

কোরবানির ঈদের পর থেকে আমার আত্মবিশ্বাস খুব অদ্ভুত উপায়ে কমে গেল । কোন প্রস্তুতি ছাড়াই ঢাবির ‘ঘ’ ইউনিটে চান্স পেয়ে গেলাম, বি ইউ পি এর রেজাল্ট দিল ; ১৩ তম । যতটা না আত্মবিশ্বাস বাড়ার কথা ছিল, ঠিক ততটাই কমতে থাকল মেনটরসের ক্রমাগত খারাপ রেজাল্ট এ । মক টেস্টগুলতে এত খারাপ করতে থাকলাম যে মক টেস্ট দেওয়াই বাদ দিয়ে দিলাম ।

 

এক রকম ভয়, কিছুতা ঘোর আর বিশাল চাপের সামনে হঠাৎ করেই চলে এল আসল পরীক্ষা । আমার বন্ধুদের যখন মেডিক্যাল, বুয়েট এর রেজাল্ট দিল, সবার এত ভাল রেজাল্টে যেমন অসম্ভব খুশি হতাম,তেমনি মনে মনে চাপে পড়তাম । মেনটরসে ফুয়াদ ভাইয়া প্রায়ই অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত ভাবে আমার পারফরমান্স নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন, আর রাতের বেলা ভাইয়ার দাবিকে সত্য উপলব্ধি করতে পেরে কখনও মুষড়ে পড়তাম, আবার কখনও বা চালেঞ্জ হিসেবে নিতাম । প্রায় প্রায়ই হাসনাত ভাই আর হাসিব ভাইয়ের ওখানে গিয়ে বসে থাকতাম কিছুটা সাহসের আশায় । বলতে দ্বিধা নাই, হাসনাত ভাই আমাকে যতটা সাহায্য করেছে, আমি তা কোনদিন ভুলতে পারব না ।কয়েকদিনের পরিচয়ে সৌম্য ভাই যে সাহায্য করছে তা আমার কল্পনার বাইরে । আর সারা বছর আমাকে ভর্তি করা থেকে শুরু করে এক সাথে কোচিং করা, ফর্ম পূরণ সব জায়গাতেই যে পাশে ছিল তার কথা না বললেই নয়; মুহতাদি । কিন্তু আবারও বন্ধু কোটায় ধন্যবাদ কাটা পরল তোর জন্য ।

 

এমনি করে ভয় আর উদ্দম নিয়ে পরীক্ষা দিতে গেলাম । পরীক্ষার হলে ঢোকার আগ মুহূর্তে মামার গাড়ি এক্সিডেন্ টহল । তেমন কিছুই হই নি । তবুও…………। হলে ঢোকার কিছুক্ষণ আগে আবিষ্কার করলাম আমার ঘড়ি নাই । আর হলে ঢুকে দেখি হলের ঘড়ি নষ্ট । ত্রাণকর্তা হল পাশের ছেলেটা ।

 

পরীক্ষা দিলাম জঘন্য ।আমার আসল শক্তি যে ম্যাথ, সেখানে মাত্র ১৫ টা উত্তর করলাম, এনালাইটিকাল ৯ টা । একপ্রকার আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম ।

.

.

.

.

.

রেজাল্ট দিল……………………।

 

তারপর থেকে পুরোটাই রুপকথার গল্পের হ্যাপি এন্ডিং এর মত।

 

 

আজ আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই বি এ এর একজন ছাত্র হিসেবে পরিচয় দিচ্ছি । যে সময়ের মধ্যে দিয়ে এসে আজ আমি এখানে, আমি সেই দুঃসহ সময়টা কখনই ভুলতে চাই না। আর তাইতো এই লেখা । যদি আমার কোন জুনিয়র  যদি এই লেখা পড়ে কোন শিক্ষা নিতে পারে, খুশি হব ।  জীবনের কঠিন সময়ে এসে এখনো হাল ছাড়তে শিখি নি । সবাই দোয়া করবেন যেন সারা জীবন এমনি থাকতে পারি ।

 

মিরপুর ১০ এর সেই বাসায় আমাদের বাচেলর লাইফের সেই সূচনা থেকে যে গাড়ি চালানো শুরু করেছিলাম, সেই গাড়ি আজ চলতে চলতে আজিমপুরের কাছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে থেমেছে ।

 

আমি চাই চলতে থাকুক সে গাড়ি,দুর থেকে দূরে, বহু দূরে……………।

 

সবাই দোয়া করবেন ।

 

২,৫২৯ বার দেখা হয়েছে

২২ টি মন্তব্য : “মিরপুর টু আজিমপুর : গাড়ি নং ৩৬”

  1. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    ব্লগে স্বাগতম ফারহান, দারুন প্রেরণাদাইয়ী লেখা। আশা করি নিয়মিত ব্লগে দেখতে পাবো। হ্যাপি ব্লগিং :thumbup: (নামের শেষে সাল জুড়ে দিও)


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  2. নাফিস (২০০৪-১০)

    অসম্ভব সুন্দর একটা লেখা ! নিয়মিত লিখে যাও। আর নিজের খারাপ সময় টাকে না ভুলে , তা সবার সাথে শেয়ার করার যে সত্সাহস দেখিয়েছ, সে জন্য সাধুবাদ জানাই। :thumbup:

    জবাব দিন
  3. মাহমুদ (১৯৯০-৯৬)

    অসাধারণ! দূর্দান্ত!!!

    নিজের জীবনের সাথে অনেক মিল পেলাম। আসলে অধিকাংশ ক্যাডেটের জীবনই বোধ হয় এমন।

    সিসিবিতে শুধু অন্যদের লেখা পড়তে নয়, বরং লিখতেও আসো। জীবনের নানান রঙের গল্প নিয়ে।


    There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx

    জবাব দিন
  4. সামিউল(২০০৪-১০)

    অনেক ভাল লাগলো লেখাটা পড়ে। ২০১০ সালে আমিও তোমার মতই ছিলাম ফার্মগেটের এক মেসে।
    খুব কষ্টে কেটেছে অ্যাডমিশনের সেই দিনগুলো।
    এই সময়টা সবার জন্যই একটা কঠিন পরীক্ষার সময়।
    যাই হোক, তুমি যে সাহস করে নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে পেরেছিলে তাকে সাধুবাদ জানাই।

    তোমার লেখা অনেক গোছানো। লিখতে থাকো।


    ... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!

    জবাব দিন
  5. Good bro, well written
    When I came out of the BBA exam hall and my father asked me how was it? I couldn't say because I was utterly confused how was it. At the end when I got it I felt happy like mad.

    One piece of advise as a senior cadet and IBA alumni (BBA9th), this is possibly the two strongest alumni set possible in BD so besides the study use this opportunity to know as many seniors as you can. This will help you in years ahead.

    জবাব দিন
    • ফারহান আবির (২০০৭-২০১৩)

      ধন্যবাদ ভাই, আমি বিবিএ ২২ তম। একবছর পেরিয়ে গেছে এবং মনে প্রাণে উপলব্ধি করা শুরু করেছি যে আমি কি পেয়েছি। এক ক্যাডেট উপাধি, আর আইবিএ এর ট্যাগ। অসাধারণ দুইটি জায়গা। এখানে অনুপ্রেরণার কোন কমতি হবে না কোনদিন। দোয়া করবেন 🙂


      ঝ ক ক মায়ের এক আদুরে সন্তান

      জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মাহমুদুল (২০০০-০৬)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।