আজকে আবাহনী জিতেছে!

ইএসপিন আর স্টার স্পোর্টস এর বদৌলতে এখনকার ছেলেরা ইপিএল কিংবা স্পেনিস লীগ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ফূটবল দেখবে চিন্তাই করি না। বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে লিখার কথা অনেক দিন ধরেই ভাবি। কিন্তু কি লিখবো! এখনকার বেশীরভাগ ফুটবলারের খেলাই চোখে দেখি নাই। কিন্তু আমি কিন্তু খুব মনোযোগ দিয়ে এখনো আমাদের ফুটবলের খবর পড়ি।

এই মৌসুমে প্রথম বারের মতো খুশী হই যখন দেখি, মৌসুম শুরুর আগে মোহামেডান এর কন্ডিশনিং ক্যাম্প হচ্ছে কুমিল্লায়। অবাক হয়ে খেয়াল করি; এই যে আমাদের দেশের ফুটবলে স্ট্যামিনার অভাবের ব্যাপারটাকে কোনো একটা বড়দল চিনহিত করেছে। হয়তো এটাই একটা শুরু (তত্বাবধায়ক আমলের ঘটনা, সংস্কার শব্দটা ব্যাবহার করা উচিত)। আমাদের দেশে অনেকদিন পর পর খুব ছোট মৌসুমে খেলা হয় তাই স্ট্যামিনার কথা কেউ চিন্তা করে না। ওই কন্ডিশনিং ক্যাম্পের ফলাফল হলো এইবারের লীগে সবচেয়ে গতিময় ফুটবল খেলেছে মোহামেডান। কিন্তু ওই কোচ মারুফ ছাড়াও মোহামেডান এ অনেক ভুয়া পন্ডিত আছে যেমন আমিরুল ইসলাম বাবু। যদিও আমি ভিতরের খবর জানিনা কিন্তু আমার মনে হয় এইসব পন্ডিতদের কারনেই কোচ নিজের পছন্দ মতো দলকে খেলাতে পারে না, আর এর পরিনতি মোহামেডান অনেক আগেই শিরোপা লড়াই খেকে বাদ। কোচের বাইরের পন্ডিতরা সব সময়ই ঝামেলা পাকায়; যেমন কিছুদিন আগে জাতীয় দলে ঝামেলা পাকিয়ে ছিলো দলের ম্যানেজার আসলাম। আসলে এক কালে ভাল ফুটবলার হলেই যে ট্যাকটিক্স অথবা ম্যান ম্যানেজমেন্ট ভাল হবে এইরকম কোনো কথা নাই। এই জন্যই ভালো ফুটবলিং দেশগুলো অনেক কোচিং কোর্সের ব্যাবস্থা করে।

এইবছর দ্বিতীয়বারের মতো খুশি করার মতো আরেকটা ঘটনা হলো সালাহউদ্দীনের বাফুফের সভাপতি হওয়া। আবাহনী ও মোহামেডান সব ঘরানার লোকজন আছে বর্তমান কমিটিতে। আওয়ামী সরকার ক্ষমতায়; আবাহনী ঘরানার সালাহউদ্দীন সরকার থেকে ভালো সহযোগিতা পাবে এটা আশা করি।

৩য়বারের মতো ভালো ঘটনার নায়ক সালাহউদ্দীন নিজেই। বাংলাদেশের ক্ষেতমার্কা ফুটবলের জন্য উনি সিটিসেল এর মতো স্পন্সর যোগাড় করে ফেলেছেন। আমাদের দেশের ফুটবলে সিটিসেল কেনো বিনিয়োগ করবে যেখানে আম জনতার কাছে ফুটবলের কোনো আকর্ষন নাই!! এইখানেই সালাহউদ্দীন এর সাফল্য। ব্যাক্তিগত পরিচয় কে তিনি ভালো কাজে লাগিয়েছেন। বিশাল অঙ্কের প্রাইজমানি দিয়ে একটা টুর্নামেন্ট করবেন ঘোষনা দিয়েছেন।

সিটিসেল এখন বাফুফের স্পন্সর

সিটিসেল এখন বাফুফের স্পন্সর

চতুর্থবারের মতো ভালোলাগা তৈরী করের নায়কও সালাহউদ্দীন। উনি ঘোষনা দিয়েছেন একটা ফুটবল একাডেমী বানাবেন। সরকার থেকে যদি একটা জায়গা জোগাড় করতে পারেন আমি বিশ্বাস করি উনি টাকা জোগাড় করতে পারবেন। এই জন্য শুনলাম উনি নাকি ইংল্যান্ড আর স্পেন এর বড় বড় ক্লাবগুলোর সাথে যোগাযোগ করছেন। পশ্চিমা বড় ক্লাবগুলো এমনকি অনেক খেলোয়াড় (কিছুদিন আগেই ম্যান সিটিতে যোগ দেয়া ওয়েলশ খেলোয়াড় ক্রেইগ বেলামীর আফ্রিকাতে একাডেমী আছে)৩য় বিশ্বের দেশগুলোতে চ্যারিটি ওয়ার্ক হিসাবে ফুটবল একাডেমী বানাচ্ছে। যদিও তাদের বানিজ্যিক উদ্দেশ্য আছে কিন্তু তারপরও আমার যদি একটা লিঙ্ক পেয়ে যাই যেকোনো ক্লাব হয়তো আর্থিক সহায়তা দিতে রাজি হয়ে যেতে পারে। সালাহউদ্দীন এর সাথে এএফসি প্রেসিডেন্ট এর সম্পর্ক ভালোই মনে হচ্ছে; কোনদিন যেনো দেখলাম প্লাটিনির সাথে দেখা করেছেন উনি। এইভাবেও কিন্তু ফিফার সুনজরে আসলে আমরা টাকা পেয়ে যেতে পারি। শুধু সুসম্পর্কের জোরেই শ্রীলংকার মনিলাল ফার্নান্ডো এখন এএফসির বড় নেতা। আমাদের বাফুফেকেও দেখি মনিলাল কে তৈলমর্দন করতে হচ্ছে।

৫ম বারের মতো ফুটবলীয় ভালোলাগা তৈরী হলো গত দুইদিন ধরে। দেখলাম চামবাজ মোহামেডান ক্লাব নিজের দুই অসুস্থ খেলোয়াড়কে খেলানোর জন্য আবাহনী মোহামেডান খেলা পিছিয়ে দিতে চাইছে। সমর্থকরা বাফুফে অফিসের সামনে মিছিল করছে। আমার কাছে সব ভালো লক্ষন। কিছুটা হলেও মানুষ (হোক না পুরান ঢাকার) ফুটবল নিয়ে ভাবছে। আর অবশেষে আজ আবাহনী মোহামেডান কে হারিয়ে দিয়েছে। এখনই শিরোপার সৌরভ পাচ্ছে আবাহনী। কারণ এই জয় গতবারের চ্যাম্পিয়নদের এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে শিরোপার দিকে। আর মোহামেডানকে ঠেলে দিয়েছে চূড়ান্ত হতাশার দিকে। ইশশ যদি আমাদের ব্যাচের মোহামেডানের পাড় সমর্থক রেজারে পাইতাম!! মনটা চাইতেসে সৌদি আরবে ফোন কইরা রেজারে একটু খোঁচাই।

মন খারাপ করা খবর হইলো বাংলাদেশ মাত্র এক বছরের জন্য একটা ব্রাজিলিয়ান কোচ এনেছে। আসলে কম সময়ের জন্য কোচ কোন কাজে আসে না। সামির শাকির ডাইরেক্ট ফুটবল খেলে একবার সাফ চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিলো। এর অনেকদিন পর ক্রুসিয়ানি আবার ব্যাতিক্রমি ল্যাটিন ছন্দের ট্যাকটিক্স শিখালো। তারপর ভারতীয় নঈম উদ্দীনরে আনা হলো দক্ষিন এশিয়ায় ভালো করার জন্য। উনি শুরু করলেন আবার শামির সাকির মার্কা ডাইরেক্ট ফুটবল। এখন আবার ডিডো!! আসলে আমরা যে কোন স্টাইলে খেলবো ওইটাই ঠিক হইলো না এখনো।

কোচ ডিডো ও বাদল রায়

কোচ ডিডো ও বাদল রায়

আমি মনে করি আমাদের জাতীয়দল দেশী কোচের হাতেই ছেড়ে দেয়া উচিত। বিদেশী কোচকে দিয়ে কাঠামোগত পরিকল্পনা করানো উচিত আর একাডেমী চালানোর দায়িত্ত্ব দেয়া উচিত। টাকা থাকলে নির্মান স্কুল ক্রিকেটের মতো স্কুল টুর্নামেন্ট শুরু করা যায়। আসলে আমরা যদি মাধ্যমিক স্কুল বয়সের ছেলেদের ফুটবল পাগল করে দিতে পারি তাহলে সামাজিক অনেক সমস্যা(বড়লোকের ছেলেদের ইয়াবা কিংবা বস্তির পোলাপাইনের ছিনতাই) থেকেও মুক্তি না পেলেও কমে যেতো। ফুটবলের খরচ কম, কম সময়ের খেলা, ফু্টবল শিখতে অনেক ইংরেজী শব্দ শিখতে হয় না। তাই বস্তি কিংবা গুলশান সব এলাকাতেই ফুটবলের আবেদন ক্রিকেট থেকে বেশী হবার কথা। যাই হক এইসব চর্বিত চর্বন। অনেক ফুটবল পন্ডিত এইসব কথা আগেই বলেছে। আজকে বিডিনিউজে জুয়েল রানার একটা উক্তি পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো। আসলে একটু দ্বিধায় পড়লাম। জুয়েল রানার ভয়, “সালাউদ্দিন ভাই আন্তরিক হয়ে চেষ্টা করছেন ঠিক আছে। তিনি একা তো পারবেন না, তার সহযোগীরা কীভাবে চাইছেন সেটার ওপরও নির্ভর করছে ফুটবলের উন্নয়ন। তাছাড়া দু-তিন বছরে হবে না, এজন্য অনেক সময়ের প্রয়োজন।” আনোয়ার হোসেন হেলালের মত ধান্দাবাজরাও বাফুফেতে আছে। আসলে বাফুফেতে আসার জন্য সালাহউদ্দীন কে কিছুতা সমঝোতাও করতে হয়েছে।

কিন্তু এরপরও আমি স্বপ্ন দেখি। সালাহউদ্দীন আমলে যা ঘটছে তা আরো অনেক আগেই ঘটতে পারতো। বাংলাদেশের ফুটবলেও তথাকথিত ‘ডিজিটাল দিন-বদল’ হবে এটাই আমি আশা করি। যেখানে কিছুই হচ্ছিলো না ওইখানে যতটুকুই ঘটে তাই আগের চেয়ে ভালো।

৪,৪৫০ বার দেখা হয়েছে

৯২ টি মন্তব্য : “আজকে আবাহনী জিতেছে!”

  1. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    দেশের ফুটবল দেখা তো দূরের কথা- পেপারেও খুব একটা এখন আর পড়ি না...

    বাংলাদেশের ফুটবলেও তথাকথিত ‘ডিজিটাল দিন-বদল’ হবে এটাই আমি আশা করি।

    দেখি কি হয়... :dreamy:


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  2. বন্য (৯৯-০৫)
    কিন্তু আমি কিন্তু খুব মনোযোগ দিয়ে এখনো আমাদের ফুটবলের খবর পড়ি।

    আমিও। 😀

    মোহামেডান অনেক আগেই শিরোপা লড়াই খেকে বাদ

    চোট্টামী..চোট্টামী সব চোট্টামী করছে.. :(( :(( :((

    মন খারাপ করা খবর হইলো বাংলাদেশ মাত্র এক বছরের জন্য একটা ব্রাজিলিয়ান কোচ এনেছে। আসলে কম সময়ের জন্য কোচ কোন কাজে আসে না। সামির শাকির ডাইরেক্ট ফুটবল খেলে একবার সাফ চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিলো। এর অনেকদিন পর ক্রুসিয়ানি আবার ব্যাতিক্রমি ল্যাটিন ছন্দের ট্যাকটিক্স শিখালো। তারপর ভারতীয় নঈম উদ্দীনরে আনা হলো দক্ষিন এশিয়ায় ভালো করার জন্য। উনি শুরু করলেন আবার শামির সাকির মার্কা ডাইরেক্ট ফুটবল। এখন আবার ডিডো!! আসলে আমরা যে কোন স্টাইলে খেলবো ওইটাই ঠিক হইলো না এখনো।

    আশা করি আমাদের দলের ১১ জন ১১ রকম স্টাইলে খেলবে..এবঙ অচিরেই কোন সার্কাস পার্টি হিট আইটেম হিসেবে বাঙলাদেশ দলকে ভাড়া করে দিয়ে যাবে.. x-(

    চতুর্থবারের মতো ভালোলাগা তৈরী করের নায়কও সালাহউদ্দীন

    এখন পর্যন্ত যা অবস্হা..তাতে সালাউদ্দিনকে এক্টা :hatsoff: ও :salute:

    জবাব দিন
  3. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    বস অনেকদিন ধরে আপনার এই পোস্টের অপেক্ষায় ছিলাম।
    আমার লাইফে ফুটবল নিয়ে আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
    কালকের আবাহনী মোহামেডান ম্যাচ দেখার প্লান ছিল অনেক আগে থেকেই, কিন্তু শেষ মুহুর্তে নিজেরই ম্যাচ পড়ে যাওয়ায় (ইউনিট টিম) আর হয়ে ওঠে নি। সেটা কিছটা পুষিয়ে নিয়েছি সবগুলো চ্যানেলের নিউজ দেখে, এমেকার লাস্ট মোমেন্টের সাইড ভলি করে করা গোলটা ছিল অসাধারন। তবে সবচেয়ে ভালো লেগেছে গ্যালারি ভর্তি দর্শক দেখে, আশায় আছি আবারো ফিরে আসবে সেই ফুটবলের উত্তাল জোয়ার।


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  4. কামরুলতপু (৯৬-০২)
    ইলিশ মাছের তিরিশ কাঁটা বোয়াল মাছের দাঁড়ি
    মোহামেডান ভিক্ষা করে আবাহনীর বাড়ি

    একসময় এই কবিতাগুলা সুর করে পড়ে মোহামেডানের সমর্থকদের খেপানো আমাদের কাজ ছিল। সেইদিন কখন নাই হয়ে গেল। এখনকার কোন খেলোয়াড়ের খেলা দেখিনাই কোনদিন। তাও পেপারে খবর পড়তে পড়তে এমিলিদের চিনি। আবার কবে পাড়ায় পাড়ায় সাদাকালো আর আকাশী রঙের পতাকা উড়বে আবাহনী - মোহামেডান খেলার আগে কে জানে।

    জবাব দিন
  5. ফয়েজ (৮৭-৯৩)
    কিন্তু এরপরও আমি স্বপ্ন দেখি।

    আমিও স্বপ্ন দেখি মোহামেডানকে "ভাতে মারব, পানিতে মারব। ওদের ফুটবল শিখিয়েই ছাড়ব ইনশাআল্লাহ"


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
  6. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    ছোটবেলার ছড়া ছিল,

    "প্রেমলাল পাকির আলি
    গোল দেয় হালি হালি"

    বর্তমান সংস্করন

    "এমেকা আর এমিলি
    গোল দেয় হালি হালি"


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  7. তাইফুর (৯২-৯৮)

    এক সময়ে আবাহনী আবাহনী বইলা আমিও খুব চেচাইতাম ... চমৎকার লেখা ... অনেক কিছু মনে পরে গেল ... নতুন অনেক কিছু জানলাম। ধণ্যবাদ এহসান ভাই

    এইটা আমার তাজা লেখা। ফ্রিজ (সামু থেকে)থেকে বের করে মাইক্রোওয়েভে গরম করে ছাড়ি নাই।

    বর্তমানে'র সিসিবিও পরিবেশ বর্ননায় স্রেফ আপনার এই এক লাইনই যথেষ্ট ... :khekz:


    পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
    মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥

    জবাব দিন
  8. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    আহারে অনেকদিন পর একটা ম্যাচ জিতলে এইরকম আনন্দ হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমরা আমাদের চিরন্তন স্পোর্টিং মেন্টালিটি থেকে জয়ী দলকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি :thumbup:
    তবে ক্লাবের মত ক্লাব আছে একটাই, সেইটা হইলো,
    :thumbup: :thumbup: :thumbup:


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  9. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    এত দিনে বুঝলাম মোহামেডানের পুরা নাম কেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব... :-B
    ওদের সবার ব্যাপক স্পোর্টিং মেন্টালিটি... :thumbup:

    এমনিতে স্পোর্টস এ ওদের যে অবস্থা... :khekz:
    যাই হোক, অন্য দিক দিয়ে হলেও মোহামেডানের নামকরণ স্বার্থক হইছে... :clap:


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  10. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    এই দিন দিন না আরো দিন আছে.............

    কাইয়ুম, বন্য : মোহামেডানের পতাকা তুলে ধরার জন্য :salute: ।
    আমার মনে হয়, গতকালের খেলায় কুনু ডিজিটাল ইঞ্জিনিয়ারিং হইছে! আম্লীগ ক্ষমতায় আইছে না!!


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  11. এহসান (৮৯-৯৫)

    মোহামেডানকে হেসে-খেলে হারাল আবাহনী. মোহামেডানের বিপক্ষে ৮ উইকেটের অনায়াস জয় দিয়ে প্রিমিয়ার ডিভিশন টোয়েন্টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে সেমিফাইনালের পথে অনেকদূর এগিয়ে গেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। 🙂

    জবাব দিন
  12. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়ে শিরোপার আরো কাছে আবাহনী


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : জুনায়েদ কবীর(৯৫-০১)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।