খেলাধূলা আর ব্লগর ব্লগর

খুব লিখতে ইচ্ছা করে, কিন্তু দেশে আসার পর সুযোগ আর সময়াভাবে লিখতে পারছি না। তাও ফয়েজীয় ফাঁকিবাজী অনুসরণ করে একটা ব্লগর ব্লগর লিখে ফেললাম।

ইদানীং কালের ফুটবল খবর হলো থিয়েরী অঁরির হ্যান্ডবল। দুনিয়াজুড়ে সবাই থিয়েরী অঁরিকে প্রতারক ডাকছে। মূল ঘটনা সবাই জানে তাও বলি, ফ্রান্স আর আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ প্লে অফ খেলা যখন টাইব্রেকারে গড়াচ্ছিলো তখন ফ্রান্সের এক আক্রমণে থিয়েরী অঁরি হাত দিয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং ফাইনাল পাস দেয় গালাসকে এবং তা থেকেই গালাসের গোল এবং ফ্রান্স ঐ গোলের সুবাদেই বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। আয়ারল্যান্ড পুনরায় খেলা অনুষ্ঠানের দাবী জানিয়েছে এবং অনুমিত ভাবেই ফিফা তাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এই খেলায় আয়ারল্যান্ড ভালো খেললেও ঐ গোলের আগ পর্যন্ত কোনো ভাবেই নিশ্চিত ছিলো না তারাই বিশ্বকাপে খেলতো। এটা ছিলো আন্ডারডগ হিসেবে তাদের অসাধারণ পারফরম্যান্স। থিয়েরী অঁরি নিজেই খেলার পরে স্বীকার করেছে তা ছিলো হ্যান্ডবল কিন্তু তা দেখার দায়িত্ব রেফারির। মিডিয়ার সমালোচনায় থিয়েরী অঁরি এটাও স্বীকার করেছে পুনরায় খেলা অনুষ্ঠান হবে একটা পরিমিত সিদ্ধান্ত।

আমার কিন্তু থিয়েরী অঁরিকে মোটেও ভিলেন কিংবা প্রতারক মনে হচ্ছে না। আসল কথা বলেছেন কিংবদন্তী আরেক আইরিশ খেলোয়ার রয় কীন। রয় কীনের মতে থিয়েরী অঁরির হাত দিয়ে বলের নিয়ন্ত্রন ছিলো স্রেফ ইংসটিংক্ট। আমি মনে করতে পারি লিভারপুল আর এভারটনের এক ডার্বি খেলার কথা। যেখানে কর্ণার চলাকালীন গোল লাইনে দাঁড়িয়ে ডিফেন্ড করছিলো ফিল নেভিল। কিন্তু স্বেচ্ছায় হ্যান্ডবল হলে লাল কার্ড হবে জেনেও পিটার ক্রাউচের গোলমুখী শট দূর্দান্ত গোলকিপিং এর মত ঝাঁপিয়ে পড়ে দুহাতে ঠেকিয়ে দেন ফিল নেভিল। পরিনতি ছিলো লালকার্ড এবং পেনাল্টি। কেউই তখন বলে নাই তা ছিলো প্রতারণা। এমনকি পাড় এভারটন সমর্থকদেরও মনে হয়েছে নিতান্তই ইংসটিংক্ট এর কারণে ফিল নেভিল তা করে। মজার ব্যাপার হলো কোনো ডিফেন্ডার তা করলে তা হয় ইংসটিংক্ট আর কোনো ফরোয়ার্ড হোক সে ম্যারাডোনা, কিংবা ড্রগবা কিংবা মেসি তা করলে হয়ে যায় প্রতারণা। জন ওশিয়া, রবি কীন কিংবা শে গিভেন এর চেয়ে থিয়েরী অরি কিংবা রিবেরীকেই বিশ্বকাপে দেখতে ভালো লাগবে। আমার বরং মন খারাপ রাশিয়া বাদ পরায় আরশাভিন কিংবা হিডিংক ম্যাজিক বিশ্বকাপে থাকবে না।

আরেকটি মজার ফুটবলীয় খবর হলো হর্স প্ল্যাসেন্টা চিকিৎসা। প্ল্যাসেন্টা কি এটা মনে হয় সবাই জানে তাও একটু বলি, স্তন্যপায়ী প্রানীদের গর্ভকালীন সময়ে জরায়ুর দেয়ালের সাথে ফেটাসের সংযোজক নালীটিই হলো প্ল্যাসেন্টা। এর মাধ্যমেই ফেটাস খানাদানা পায় কিংবা হাগুমুতু করে। যাই হোক এই প্ল্যাসেন্টার কোষগুলোতে স্টেম সেল খুব বেশী থাকে যা পরবর্তীতে মাংস কিংবা হাড়ে পরিণত হয়। (ভালো অনুবাদ করতে পারছি না)

কাহিণী হলো সার্বিয়ার বেলগ্রেডের এক হারবাল চিকিৎসক Mariana Kovacevicrun ঘোড়ার প্ল্যাসেন্টা থেকে এক ম্যাসাজ ক্রিম বানিয়েছেন এবং তার ক্লিনিকে এই জাদুকরী ম্যাসাজে ফুটবলাররা খুব দ্রুত ইঞ্জুরী কাটিয়ে খেলায় ফিরছে। প্রথমবারের মত ব্যাপারটা লাইম লাইটে আসে ফন পার্সি ইঞ্জুরড হবার পর। প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছিলো ফন পার্সি পুরো মৌসুমেই আর খেলতে পারবে না। কিন্তু এই প্ল্যাসেন্টা চিকিৎসার বদৌলতে বলা হচ্ছে মাত্র ছয় সপ্তাহের ভিতর খেলায় ফিরবে ফন পার্সি। এখন শোনা যাচ্ছে ম্যাঞ্চেস্টার সিটির জাবালেটা আর ভিন্সেন্ট কোম্পানী আগেই এই প্ল্যাসেন্টা চিকিৎসা নিয়েছেন। জাবালেটার বুদ্ধিতেই লিভাপুলের রিয়েরা আর বেনায়ুন এই প্ল্যাসেন্টা চিকিৎসার সাহায্যে অনুশীলনে ফিরেছে। Kovacevicrun আক্রান্ত এলাকায় ঘোড়ার প্ল্যাসেন্টায় তৈরী এই ক্রিম ম্যাসাজ করেন। যদিও বিশ্বব্যাপী চিকিসকগণ Kovacevicrun এই ক্ষমতায় স্বীকৃতি দেন নাই কিন্তু Kovacevicrun এর জাদুকরী এই ক্ষমতায় অভিভূত লিভারপুল ম্যানেজার বেনিটেজ় আরো দুই খেলোয়াড় জন্সন আর অরেলিওকে বেলগ্রেড পাঠিয়েছে। বেনিটেজের দাবী দীর্ঘ সাত বছর ধরে কাজ করছেন এই হারবাল ফিজিওথেরাপিস্ট এবং এই মহিলা বেশ অভিজ্ঞ। সারা ইউরোপ জুড়ে বিভিন্ন ক্লাব তাদের খেলোয়াড়দের Kovacevicrun এর কাছে পাঠাচ্ছেন। আর এর সর্বশেষ সংযোজন হলো ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড।

ফ্যান্টাসী ফুটবলের খবর দেই। অনেকের দলেই আছে ফন পার্সী, ল্যাম্পার্ড, টরেস, এশ্লে কোল খেলছে না। লুই সাহা আর দ্রগবাও ডাউটফুল। কিন্তু ফিরছে ভিদিচ এবং দাম কমে যাওয়া জেরার্ড। তাই এই সপ্তাহে জেরার্ড, আর দুই খেলার খেলোয়াড় ডিম্পসী, জামোরা, বুলার্ড, জিওভান্নি, হান্ট, গিলাস হতে পারে কেনার মত খেলোয়াড়। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের সহজ ফিকচারের কথা মাথায় রেখে কেনা যেতে পারে রুনীকেও।

দেশের ক্রিকেটে ইমরুল কায়েস আর রনি তালুকদারের ফর্ম দেখে আমি খুব খুশী। জুনায়েদ সিদ্দিকীর জায়গায় অনেকেই (রকিবুল হাসান, আহসান আকাশ গং) শাহরিয়ার নাফীসকে দলে নিতে চাচ্ছেন। আমি মনে করি এই ওভার ইশ্মাট ছেলের চেয়ে রনি আর ইমরুল হতে পারে ভালো পছন্দ।

২,৫৮৪ বার দেখা হয়েছে

৩৪ টি মন্তব্য : “খেলাধূলা আর ব্লগর ব্লগর”

  1. মাহমুদ (১৯৯০-৯৬)
    খুব লিখতে ইচ্ছা করে, কিন্তু দেশে আসার পর সুযোগ আর সময়াভাবে লিখতে পারছি না।

    ঐ ~x(


    There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx

    জবাব দিন
  2. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)
    খুব লিখতে ইচ্ছা করে, কিন্তু দেশে আসার পর সুযোগ আর সময়াভাবে লিখতে পারছি না। তাও ফয়েজীয় ফাঁকিবাজী অনুসরণ করে একটা ব্লগর ব্লগর লিখে ফেললাম।

    আপনার এই বক্তব্যটা মানতে পারলামনা এহসান ভাই ;))
    কারণ ফয়েজীয় ফাঁকিবাজী অনুসরণ করলে, আপনার ব্লগটি একটা ব্লগর ব্লগর লিখে ফেললাম এইখানেই শেষ হয়ে যেতো এবং এক অমূল্য কাব্যমূর্তি [ভাবমূর্তি'র কাব্য ভার্সন 😛 ] নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হতো O:-)


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  3. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    আমি মনে করি এই ওভার ইশ্মাট ছেলের চেয়ে রনি আর ইমরুল হতে পারে ভালো পছন্দ।
    আইসিএলে সবাই যখন ঘরে ফিরছে তখনও এই ওভার ইস্মাট ছেলের কথা-আমি পরোয়া করিনা,আইসিএলেই থাকব।রাগ হলেও অন্ততঃ ছেলেটার নিজের কথার নড়চড় না করে অটল থাকার সিদ্ধান্ত খারাপ লাগেনি।কিন্তু হা হতোস্মি! যখন দেখল আইসিএলে থেকে আসলেই লাভ নেই তখন আবার পুনর্মুষিকভব!

    জবাব দিন
  4. ফয়েজ (৮৭-৯৩)

    পোলাপাইন জাতে উঠলো না আজও। এর মধ্যে কত পানি বয়ে গেল সুয়ারেজে 🙁

    যাউজ্ঞা, হার্বালে মজা পাইলাম, বাতে এইটা কাম করে কিনা জানাইও, আর আরশাভিনরে আমার শোক বার্তা পাঠায় দিও। কইও আমি কইছি "বেটার লাক নেক্সট টাইম। তুমি আর্সেনাল নিয়া এখন সিরিয়াস হইতে পার"।

    আর ফ্যান্টাসী, কাইয়ুমও আমারে টপকায়, এইটা কোন লীগ হইলো নাকি :thumbdown:


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
  5. হাসান (১৯৯৬-২০০২)
    জন ওশিয়া, রবি কীন কিংবা শে গিভেন এর চেয়ে থিয়েরী অরি কিংবা রিবেরীকেই বিশ্বকাপে দেখতে ভালো লাগবে।

    শে গিভেনের মত অসাধারণ একজন গোলকিপারের খেলা দেখা থেকে বিশ্ব বন্চ্বিত হল 🙁

    জবাব দিন
  6. কামরুল হাসান (৯৪-০০)
    জন ওশিয়া, রবি কীন কিংবা শে গিভেন এর চেয়ে থিয়েরী অরি কিংবা রিবেরীকেই বিশ্বকাপে দেখতে ভালো লাগবে। আমার বরং মন খারাপ রাশিয়া বাদ পরায় আরশাভিন কিংবা হিডিংক ম্যাজিক বিশ্বকাপে থাকবে না।
    দেশের ক্রিকেটে ইমরুল কায়েস আর রনি তালুকদারের ফর্ম দেখে আমি খুব খুশী। জুনায়েদ সিদ্দিকীর জায়গায় অনেকেই (রকিবুল হাসান, আহসান আকাশ গং) শাহরিয়ার নাফীসকে দলে নিতে চাচ্ছেন। আমি মনে করি এই ওভার ইশ্মাট ছেলের চেয়ে রনি আর ইমরুল হতে পারে ভালো পছন্দ।

    দুইটাতেই একমত।
    একটা কথা কই, ফিফা কিন্তু আর্জেনটিনা আর ফ্রান্সের মধ্যে একটা হ্যান্ডবল ম্যাচের আয়োজন করতে পারে। 😛


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  7. ওয়াহিদা নূর আফজা (৮৫-৯১)

    খেলাধূলা দেখে প্রথমে বগ্লটা খুলিনি এবং পরে খুলে ভেতরে খেলাধূলা বিষয়ক লেখা দেখে বগ্লটা আর পড়লাম না।
    দেশের যাত্রা ভালো হোক এই শুভ কামনায়।


    “Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
    ― Mahatma Gandhi

    জবাব দিন
  8. তানভীর (৯৪-০০)

    ধুর! রুনীরে কিন্না, ক্যাপ্টেন রাইখ্যা পুরা ধরা খেয়ে গেলাম। 🙁
    আর ফ্যান্টাসীর ওয়েবসাইটের কোন আগা-মাথা নাই। যারে-তারে ইঞ্জুর্ড দেখায়! লাল-বাত্তি মার্কা প্লেয়াররা দেখি খেলে।
    এহসান ভাই, ফ্যান্টাসী নিয়া কিছু এনালাইসিস নিয়মিত দিয়েন- নাইলে আমাগো মত এমেচার পোলাপাইন সামনে ব্যাপক ধরা খাইতে পারে। 🙁

    জবাব দিন
    • এহসান (৮৯-৯৫)

      @তানভীর,

      আমি তো এই সপ্তাহে বিশাল ধরা। রুনী কেনো ফ্লপ মারলো বুঝলাম না। এভারটনের লগে রুনী সব সময়ই ফাটায়। তাও সামনে ম্যান ইউ এর সহজ ফিকচার, তাই হতাশ হইয়ো না।

      আমি তো পয়েন্ট মাইনাস খাইয়া জিওভান্নি এর বারবাটভরে নিসিলাম। বারবাটভ সুপার ফর্মে ছিলো। বুল্গেরিয়ার হয়ে দুই গোল দিসে। কেনো যে মাইকেল খেললো বুঝলাম না, এমনকি বেঞ্চেও নাই। 🙁 জিওভান্নি খেলসে মাত্র ৯ মিনিট।

      আমার ক্যাপ্টেন দ্রগবা খেলে নাই আর ইমারজেন্সী ক্যাপ্টেন ফাব্রিগাস সিজনের সবচেয়ে ভূয়া খেলা খেলসে।

      জবাব দিন
      • তানভীর (৯৪-০০)

        এহসান ভাই,

        রু্নীকে আমি কখনও নিতে চাই না! কিন্তু এবার বাধ্য হয়ে নিতে হইল। দেখি টরেস কবে সুস্থ্য হয়! বেনিটেজ বলছে ১০ দিন পর সুস্থ্য হইতে পারে, ও সুস্থ্য হইলে নিয়ে নিব টরেসকে। জেরার্ডের দাম হুট কইরা ১২.৫ হইয়া গেছে, ওরে মনে হয় আর কেনা হবে না! 🙁

        এই সিজনে জিওভান্নির খেলা দেখে আমি খুব হতাশ। গত সিজনে ওর খেলা দেখে আমি খুবই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। তারপর এরকম আরেকটা হতাশ পার্ফরমেন্স দেখতে হচ্ছে লিভারপুলের কারাগারের। আর মিডফিল্ডে কম দামে ভালো কোন প্লেয়ার পাচ্ছিনা। সব মিলিয়ে অনেক ভেজালে পড়ছি!! 🙁

        জবাব দিন
  9. মেহেদী হাসান (১৯৯৬-২০০২)

    ল্যাম্পার্ডরে বেইচা জেরাডরে নিছি ...... হালসিটির দুইটা খেলা দেখে ডিফেন্ডার যায়াত্তেকে নিয়ে মনে হয় লাভই হয়েছে, প্রথম খেলায় ৯ পয়েন্ট দিছে ...

    জবাব দিন
  10. মইনুল (১৯৯২-১৯৯৮)

    বস, অবশ্যই আয়ারল্যান্ডের চাইতে ফ্রান্স অনেক ভালো আর বিখ্যাত দল, কিন্তু আয়ারল্যান্ড যেভাবে বাদ পড়লো, এটা ওদের প্রাপ্য ছিলো না। আমরা যদি যেকোনো মুল্যে শুধু বিখ্যাত দলগুলোরই খেলা দেখতে চাই, তাহলে এই দুই তিন বছর ধরে বাছাই পর্ব খেলানোর তো কোনো অর্থ দেখি না। ফিফা র‌্যাংকিঙ্গে প্রথম ৩২ টা দলকে বিশ্বকাপ খেলতে দিলেই হয়।

    জবাব দিন
    • মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

      ঠিক যেমনভাবে গত বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে অন্যায়ভাবে হারিয়ে দেয়া হল তথাকথিত পেনল্টির মাধ্যমে-ইতালিকে ওঠানোর জন্যে। মইনুল ভাইয়ের সাথে সম্পূর্ণ সহমত।

      জবাব দিন
        • আমিন (১৯৯৬-২০০২)

          মইনুল ভাই, বাজে ডিশিসন খেলার অংশ সেটা নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যাথা নাই। আয়ারল্যান্ডের জন্য হার্ট ব্রেকিং কিন্তু ব্যাপারটা কিছু করার নাই।
          তবে একটা ব্যাপার শুধু বক্তব্যের ব্যাপারে আমাদের সবার কনসিসটেন্ট হওয়া উচিত। যেমন এই রকম ডিশিসন ফ্রান্সের পক্ষে না গিয়ে ম্যানইউর পক্ষে গেলে কিংবা হেনরি না করে সিআর করলে মানুষের বক্তব্যগুলো নিঃসন্দেহে অন্যরকম হতো। এহসান ভাই বস, মাইন্ড খাইয়েন না। আপ্নেরে উদ্যেশ্য করে নয় কথাগুলো বলিনি এটা জেনারালাইজড বলা ম্যানইউর উদাহরণ চোখে পড়ল বলে বললাম।
          সাপো্রটিং ব্যাপারটা অবশ্য লজিক মেনে চলে না। কিন্তু তারপরেও আমাদের খেয়াল রাখা উচিত এক সাদাকে বলবও সাদা আরেক সাদাকে বলবো ঘিয়া এটা যাতে না হয়।

          জবাব দিন
  11. রকিব (০১-০৭)

    এইটা কি হইলো; টটেনহ্যাম ৯ গোল দিছে। আমি ডিফোরে নিতে গিয়াও শেষে কীন রে নিছি। :(( :(( :((
    যাই কচুগাছে গলায় দড়ি দেই। :bash: :bash:


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
  12. মেহেদী হাসান (১৯৯৬-২০০২)

    আমার মিডফিল্ড পুরা ফ্লপ মারছে... যদিও কিপার ও ডিফেন্স যথেষ্ট ভাল করায় এখন ৮ থেকে ৭ এ উঠেছি... এখন দুটো খেলা বাকী... আমার ২ জন প্লেয়ার খেলবে... আশা করি ভালই যাবে সপ্তাহটা...

    জবাব দিন
  13. আমিন (১৯৯৬-২০০২)

    মাঝখানে কিছুদিন না থাকায় ফ্যান্টাসি লিগে তো আমার অবস্থা তথৈবচ হয়া গেছিলো। দেখি রিকভারের চেষ্টা করতাসি। ঐদিন ইয়ং গোল টা করলে গোল এসিস্ট দুইতাই হয়। আর সরেনসনরে সান্ডারল্যান্দ মনে কইরা হার্টরে খেলাইছি। আরো কিছু বেশি হয় নইলে। আর এনচেলোত্তি বেকুবটা এনেলকারে ৫৮ মিনিটে তুইলা ধরায়া দিল।
    যাহোক আর্লি টাইম এখনো। ওয়াইল্ড কার্ড হাতে। সো নো চিন্তা।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : এহসান (৮৯-৯৫)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।