টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ… ডার্ক হর্স বাংলাদেশ

আনন্দ বাজার কে দেয়া সাক্ষাতকারে আশরাফুলের দাবী ক্রিকেটের Twenty20 ফরম্যাটে এই মূহুর্তে বাংলাদেশ বিশ্বের ৪র্থ দল। ভারত, দক্ষিন আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড এর পরই নাকি বাংলাদেশ। কথাটা আমার একেবারে অযৌক্তিক মনে হচ্ছে না। ওয়ার্ম আপ ম্যাচ গুলো ভালো ভাবে খেয়াল করার পর আমার তাই মনে হছে।

আজকে শনিবার ট্রেন্টব্রিজে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে ভারতের বিপক্ষে। এই ম্যাচটা স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় (বাংলাদেশ সময় রাত এগারোটা) শুরু হবে। এই ম্যাচ জিতলেই সুপার এইট নিশ্চিত, তাহলে ৮ জুনের আয়ারল্যান্ড ম্যাচের অপেক্ষায় থাকতে হবে না। ২০০৭ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ত্রিনিদাদের পোর্ট অফ স্পেনে ভারতকে হারানোর কথা ঘুরে ফিরে সবার মনের মধ্যেই আছে। কিন্তু তখন ভারতকে বিশ্বকাপের জন্য একটু অপ্রস্তুত মনে হয়ে ছিলো কিন্তু আই পিএল ফেরত ভারত এবার Twenty20 ফরম্যাটে টপ ফেবারিট আর ব্যাটসম্যানরাও চরম ফর্মে আছে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো দলের জন্য Twenty20 আদর্শ ফরম্যাট আর একারনেই শুরুতে ব্যাট করে ১৭০ রান তুলে ফেলতে হবে। নাহলে ভারতের বিরুদ্ধে টিকা যাবে । লি আর জনসন রে মাইরা যদি ১৮০ করতে পারি তাহলে ইশান্ত আর ইরফান তো (এই মূহুর্তের ফর্ম পাড়ার বোলার মার্কা) কোন ব্যাপার না।

আশাবাদী হবার অনেকগুলো কারন আছে। তামিম, সাকিব আর রিয়াদ দারুন ফর্মে আছে। এর সাথে আশরাফুল কিংবা অন্যকোনো একজন সাপোর্ট দিলেই হবে। আর Twenty20তে দুইজন ব্যাটসম্যান দাঁড়িয়ে গেলেই যথেস্ট। এইবার আমি রুবেলরে প্রথমবারের মত দেখলাম। আমি তো পুরা টাশকি খাইয়া গেসি এই পোলার এত জোরে বল করে দেইখা। আমার মতে সাকিব আর রুবেলই আমাদের সেরা স্ট্রাইক বোলার। ভারতের সাথে মাশরাফি সব সময়ই ভালো খেলে কিন্তু আমার মনে হয় এই ফ্যান্টাসী থেকে বেরিয়ে আসা উচিত। মাশ্রাফিরে শেষের দিকে বল না দিয়া রুবেলের জন্যই রেখে দেয়া উচিত। আই পি এল এর ২১ রানের ওভার ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার সাথেও শেষের ওভারগুলোতে মাশরাফি মাইর খাইলো। যাই হোক আজকের ফিল্ডিং জম্পেশ হতে হবে। ভারতের রোহিত শর্মা দারুন শুরু এনে দিচ্ছে। এই ব্যাটারেও থামানোর একটা প্ল্যান রাখা উচিত।.আমার মতে আমাদের আজকের ট্র্যাম্প কার্ড সাকিব। বিবিসিতেও সাকিবরে নিয়ে অনেক আলোচনা। স্কাই স্পোর্টসেও বলা হচ্ছে টূর্নামেন্টের ডার্ক হর্স হলো বাংলাদেশ।

আমি আজকে নটিংহ্যাম যাচ্ছি। কিন্তু মনটা বেশ খারাপ। তাই আসল প্রিভিউ টা নিচে দিচ্ছি…
Hourly Weather in Nottingham, United Kingdom, Saturday, 06 June
খেলা শুরু হবার আগের মূহুর্তে বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা ৭০ ভাগ। সকাল থেকেই সূর্য উঠার কোনো নাম গন্ধ নাই। গত ২/৩ সপ্তাহ ফাটায়া রোদ পড়সে। খালি টি-শার্ট গায়ে দিয়ে অফিসে গেসি। আর আজকে থেকেই এই দূর্দশা।

৭,৩৫১ বার দেখা হয়েছে

১১০ টি মন্তব্য : “টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ… ডার্ক হর্স বাংলাদেশ”

  1. শার্লী (১৯৯৯-২০০৫)

    ভাই, ইশান্তের ফর্ম ভালো। এই একটাই ভয়। কিন্তু এমনিতে ওদের বোলারদের পিটানো সমস্যা হবে বলে মনে হয় না। সমস্যা আমাদের পেস বোলিং আর ওদের ব্যাটিং নিয়ে।

    জবাব দিন
  2. সামীউর (৯৭-০৩)

    ভারতের ব্যাটিং ডেপথ অনেক বেশি, আর আইপিএল খেলে টি২০ ফরমেটের স্নায়ুর চাপটা ভারতীয়দের কেটে গেছে, সেখানে বাংলাদেশ দলের স্নায়ুর চাপে ভূল স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাকফুটে চলে যেতে পারে। তবে ইংলিশ কন্ডিশন ভারত বা দক্ষিণ আফ্রিকার আইপিএল পিচগুলোর মতো না, এখানে ওভার দ্যা টপ খেলাটা সোজা না, যেটা ইউসুফ পাঠান বা সুরেশ রাইনার প্রধান শক্তি, এবং এই মুহুর্তে এই দুইজন ভারতের এর অন্যতম সেরা দুই বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান। তবে আহসান ভাই, রোহিত ও গৌতম গাম্ভীরকে নিয়া ভয়ে আসি, এরা প্রপার ক্রিকেটিং শট খেলে রান করে, স্লগ করেনা। আজকে রাসেলের জায়গায় শাহাদাত খেলতে পারে, তবে শাহাদাত অনেক খরুচে!

    জবাব দিন
  3. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    এহসান ভাইয়ের জন্যেই অপেক্ষা করতেছিলাম 🙂
    আবহাওয়াতো সুবিধার না তেমন 🙁
    ১. ইন্ডিয়া খুব আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় আছে ওদের কী-প্লেয়ারগুলোর ফর্ম আইপিএল থেকেই ভালো এজন্য; বিশেষ করে ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু নেগেটিভ পয়েন্টও আছে এদের 😀 । টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ধোনি-শেবাগের ঘুষাঘুষির গুজব (যা রটে তা কিছুটাও কি ঘটে! 😉 ) বোলারদের বাজে ফর্ম, টাইটেল ডিফেন্ড করার প্রেশার, বাংলাদশের মতো দলের সাথে হেরে সব হারানোর আশংকাতো আছেই 😀
    ২. গম্ভীর আর রোহিত শর্মা বিপজ্জনক সবচে। আরো যেটা সমস্যা দেখাগেলো ইউসুফ পাঠান টাইপ যেকোনো একজনের ধুন্দুমার একটা ইনিংসই নিয়ামক হয়ে যেতে পারে। আমরা যেটা মিস করবো আফতাব বা নাজিমুদ্দিন এর মতো কেউ না থাকায় 🙁
    ৩. এর আগের আসরে নাজিমুদ্দিনের অবস্থা ছিলো এবারকার রিয়াদের মত। প্রায় সবগুলো প্রস্তুতি ম্যাচে দারুন খেলে মূল টুর্ণামেন্টে ডাব্বা ছিলো নাজিমুদ্দিন। রিয়াদ পোলাটা এরকম না করলেই হয় 🙁
    ৪. রুবেল এর পেস ভালো। কিন্তু ডেথে বল করার মত ম্যাচুরিটি এখনো ওর আসেনি। এটা স্বাভাবিক। যেখানে মাশরাফির মত অভিজ্ঞ খেলোয়াড় ডেথে বল করতে চায়না সেখানে রুবেলরে দোষ দিয়াও লাভ নাই আসলে। রাজ্জাকের ফর্মে আসা খুব খুব জরুরি, সাকিবের একার উপর লোড পড়ে যাবে না হয়। নাইম এর বোলিং এ কেন জানি খুব একটা ভরসা পাইনা।
    ৫.ওপেনিং এ শুরুটা কোপায়া করতে পারলে রকিবুলও খুব ইম্প্রেসিভ হতে পারে পজিশন ধরে খেলে যাওয়া হিসেবে। তখন অবশ্য আমাদের ক্যাপ্টেন সাবকে হিটিং এর দায়িত্ব নিতে হবে।
    ৬. সুরেশ রায়না বা ইউসুফ পাঠানের মত একজন ফিনিশার দরকার ছিলো আমাদের। সাকিব নাইস, কিন্তু কেন জানি ওরে ফিনিশার মনে হয়না টি২০ এ 🙁
    ৭. ব্যাপক রান তোলার জন্য স্লগ দরকার নাই এটা অস্ট্রেলিয়ার সাথে খেলার দিন নিশ্চয়ই আমাদের খেলোয়াড়রা বুঝে গেছে অস্ট্রেলিয় ইনিংস দেখেই। ওপেনার দুইজনকে গ্রস হিটিংএর অনুমতি দেয়া হইছে বলে পড়লাম পেপারে। দেখা যাক তামিম আর জুনায়েদ কি করে।
    ৮. পেট ভরা আশা নিয়া বইসা আছি। ভারতরে ধরে আরেকবার দে বাপধনেরা 😀


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
    • মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

      কাইউম ভাই,আমার কেন জনি মাশ্রাফির প্রতি একটা এলার্জি আইসা গেছে।এই লাস্ট ওভারের দিকে বল কইরা অন্ততঃ ৫ টা পটেনশিয়াল ম্যাচ সে হারাইছে।আমি এইটা বুঝি না যে ওই সময়ে ও ফুলতস বল কেন করে।এমনকী রুবেলও অই সময়ে মাশরাফির মত জঘন্য বোলিং করেনা।২০ বলে ৩৯ দরকার থাকলে মাশ্রাফি আসলে সব সময় খেলা সহজ হয়া জায় অন্য দলের ব্যাটসম্যানদের।এত দিন খেইলাও যদি ইয়র্কার দিতে গিয়া ফুলটস দেয়, এক ওভারে ২১ রান ডিফেন্ড করতে না পারে তাইলে এই শালারে লাথি দিয়া বাইর কইরা দিলে খুব বেশি লস হবে বইলা মনে হয়না x-( x-( x-(

      জবাব দিন
      • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

        হুমম, কিন্তু সমস্যা হলো ওর বদলে দলে নেবার মতো আর কেউ নাই... শাহাদাতকে দলে না ঢোকালেই হয়, ও আরো ভয়ঙ্কর (নিজের দলের জন্য)


        আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
        আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

        জবাব দিন
        • কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

          হুম। ঠিক কথা।
          দূর্বলতা কোন বোলারটার নেই?
          মাশরাফির টেস্টের কয়েকটা স্পেল এখনো চোখে ভাসে।
          তবে দলে মাশরাফির কম্পিটিটর দরকার, এবং এটা মাশরাফির ভালোর জন্যেই। কনফার্ম পজিশন রিল্যাক্স করে খেলার চান্স বাড়ায়, তা যদি আবার বাংলাদেশের মতো কিছুটা তলানীতে থাকা দল হয় তাহলে তা আরো বেশি হয়।


          সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

          জবাব দিন
  4. এহসান (৮৯-৯৫)
    ইন্ডিয়া খুব আত্মবিশ্বাসী অবস্থায় আছে ওদের কী-প্লেয়ারগুলোর ফর্ম আইপিএল থেকেই ভালো এজন্য; বিশেষ করে ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু নেগেটিভ পয়েন্টও আছে এদের 😀 । টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ধোনি-শেবাগের ঘুষাঘুষির গুজব (যা রটে তা কিছুটাও কি ঘটে! 😉 ) বোলারদের বাজে ফর্ম, টাইটেল ডিফেন্ড করার প্রেশার, বাংলাদশের মতো দলের সাথে হেরে সব হারানোর আশংকাতো আছেই।

    একমত। কালকে হল্যান্ড জিতায় সবাই আজকের ম্যাচ নিয়ে বেশ আগ্রহী। আর ধোনীর গ্যাঞ্জামের কথা লিখবো ভাবসিলাম। আলসেমি করে লিখি নাই। কিন্তু এইটা মনে হয় না ফ্যাক্টর হবে। কাইয়ুম সাহেব আপনার ওভার অল এনালাইসিসটা ভালো লাগসে। :clap:

    জবাব দিন
  5. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    আজকের ম্যাচ নিয়ে খুব বেশি আশাবাদি হতে পারছি না, ভারতের সব ব্যাটসম্যানই ফর্মে... যেকোন একজন দাঁড়িয়ে গেলেই ম্যাচ বের হয়ে যেতে পারে, আমাদের ডেথ বোলিং এর অবস্থা ভয়াবহ... আর আরশাফুলের বোলিং করার খায়েশ জাগলে সেটাও বিপদজনক হয়ে উঠতে পারে।

    তবে এতো কিছুর পরেও... গত বিশ্বকাপের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে... আশা করি অ্যাশ, ম্যাস, সাকিব তামিম, রিয়াদরা জ্বলে উঠবে, আর আমরা আবার উৎসবে মেতে উঠব...

    আবহাওয়ার কথা চিন্তা করলে, আমার মনে হয় ম্যাচ যত সর্ট হবে, আমাদের সম্ভাবনা তত বাড়বে।


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  6. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    মামা গো খবর কিন্তু আছে মনে হৈতাছে,স্কটল্যান্ড কৈলাম ৭ ওভারে ৮৯/৪ স্কোর করছে।২০ ওভার থিকা কমায় ৭ ওভার করা হৈছিল আর স্কটল্যান্ড টসে হাইরা ব্যাটিং পাইয়া এই স্কোর করছে।

    নিউজিল্যান্ডের *ছায় বাঁশ হাতে হারিকের হওয়ার একটা সমূহ সম্ভাবনা দেখতে পাইতাছি 😀 😀 😀

    জবাব দিন
  7. এহসান (৮৯-৯৫)

    বৃষ্টি থেমে গেছে। কিন্তু মেঘলা আকাশ। মনে হচ্ছে কিছু ক্রিকেট হবে। স্কটল্যান্ডের খেলা কিন্তু লন্ডনে ছিলো। নটিংহ্যামের ফোরকাস্ট বলতেসে এখন আরো বৃষ্টি হবে।

    জবাব দিন
  8. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    মাশরাফি, শাহাদাত, রুবেল এই তিন পেসারের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে... তিন জনেরই একই সমস্যা, একবার মাইর খাইলে আর কন্ট্রোল রাখতে পারে না, তবে মাইর খাবার আগ পর্যন্ত ভালই করে, দেখা যাক আজকে কি অবস্থা হয়, প্রাকটিসে রুবেল যা দেখাইছে সেটা করতে পারলে খবর আছে :duel: :duel:


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  9. সামীউর (৯৭-০৩)

    আজকে আমার বাজীর ঘোড়া রুবেল হোসেন, মালিঙ্গা আইপিএল এ ব্যাটসম্যানদের অনেক ভোগাইসে,আজকে রুবেলকে খেলুক দাদাবাবুরা! শাহাদাত ব্যাকফায়ার করে কি না বুজতেসি না!

    জবাব দিন
  10. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    তিন ওভার শেষ এখনো কোন উইকেট পড়ল না... শাহাদাত তো আইসাই ভাসায়া দিতাছে ~x(


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
    • জাহিদ (১৯৯৭-২০০৩)

      আশরাফুল হালার পো কি যে ক্যাপ্টেন :chup: :chup: :chup: :chup:
      রুবেল শেষের পুরা ২ ওভারই বল করল লেগ সাইডে...কিন্তু একবার ও গিয়া একটু কারেকশন দ্যায় না...আবার স্লগ ওভারে আইসা মিড অন,মিড অফ আর শর্ট ফাইন লেগে ফিল্ডিং রাখছে... :khekz: :khekz: :khekz:
      কবে যে আর এইগুলা বুঝব????????? :bash: :bash: :bash:

      জবাব দিন
  11. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    ১৫ রান বেশি হয়া গেছে 🙁
    ওপেনিং ভালো হইতেই হবে। মিডল অর্ডারে যেকোন দুইজনরে দাড়াইতে হবে।
    টাফ হবে, বাট অসম্ভব না।
    হোপ ফর দ্য বেস্ট 🙂
    এহসান ভাইরে দেখলাম মনে হইলো টিভিতে 😀 আংরেজ ললনা পরিবেষ্টিত অবস্থায় :bash: এইরম করতাছেন বোলিং দেইখা ;;;


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  12. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    টার্গেট ১৮১... অস্ট্রেলিয়ার সাথে ওয়ার্ম আপ ম্যাচে ১৮১ করছিল বাংলাদেশ, সিরাম একতা ব্যাটিং দিলে :dreamy:


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  13. জাহিদ (১৯৯৭-২০০৩)

    আমার কেন জনি মাশ্রাফির প্রতি একটা এলার্জি আইসা গেছে।এই লাস্ট ওভারের দিকে বল কইরা অন্ততঃ ৫ টা পটেনশিয়াল ম্যাচ সে হারাইছে।

    হ দোস্ত...তুই ঠিক ই কইছস...পোলাডা ইদানিং কেমন যেন অগোছাল খেলা খেলতে শুরু করছে... :bash: :bash: :bash: :bash:

    জবাব দিন
  14. মইনুল (১৯৯২-১৯৯৮)

    বড় টুর্নামেন্টে বড় বড় কথা আর বড় আশা নিয়ে গিয়ে ছোট দলের কাছে হেরে বসা বাংলাদেশের অভ্যাস হয়ে গেছে। আমার মনে হয় আজকের পরাজয়কে কোনোভাবে অঘটন বলা যায়।

    জবাব দিন
  15. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    আমি অফিসিয়ালি ঘোষণা দিতাছি না জিতা পর্জন্ত বাংলাদেশের আর কোন ম্যাচ দেখুম না।আয়ারল্যান্ডের নীল ও ব্রায়েন পেশায় একজন ইলেক্ট্রিশিয়ান আর তার ভাই সম্ভবত প্লাম্বার।এই এমেচারদের কাছে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়ার পর শুয়োরের বাচ্চাদের খেলা দেখার কোন মানে হয়না।মনে নাই ২০০৩ বিশ্বকাপে তারা ধরেই নিছিল যে কেনিয়াকে হারাবে,টার্গেট ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও হারানো।এইবারো তাই-ধরেই নিসে যে আয়ারল্যান্ডকে হারাবে,ইন্ডিয়াকে হারাবে এবং সেমিফাইনালে যাবে।

    কসম বলতেছি,না জিতা পর্জন্ত বাংলাদেশের কোন ম্যাচ দেখবনা।

    জবাব দিন
  16. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    আশরাফুলকে না বলুন----- এটি একটি সামাজিক আন্দোলন :-B


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।