“দি ভ্যালি অফ দি উল্ফ” – ইন বাংলাদেশ!!!

এইসব কেন লিখি? কিজন্য লিখি, কাদের জন্যই বা লিখি? হয়তো নিজের জন্যই শুধু লেখা। না লিখে চুপ করে থাকলে নিজেকে কেন যেন অপরাধী বলে মনে হয়। বোবা-মুখ হয়ে সময় পার করা? সেতো অনেকেই করছেন। যারা একটু উচ্চবাচ্য হবার চেষ্টা করছেন তাদেরকে গালিগালাজ শুনতে হচ্ছে, নিষেধাজ্ঞা মানতে হচ্ছে, হয়রানী-হুমকি-ধামকিও সহ্য করতে হচ্ছে। সংঘবদ্ধ প্রতিবাদও কেউ করছেন না সেইসবের। সবাই যেন গা বাঁচিয়ে চলতে চায়। পাছে আমাকেও অশ্রাব্য গালি শুনতে হয়! জীবনটাও হয়তো হারাতে হতে পারে! জীবন হারিয়েই বা লাভ কি? জীবনটা হারিয়ে আমি কি পাবো? কিছুদিন হয়তো কারো কারো সামান্য সহমর্মিতা, বা দুএকটা মিটিং-মিছিল, কিছু ব্যানার-ফেষ্টুন, খন্ডিত নাগরিক সভা, মানববন্ধন ইত্যাদি ইদ্যাদি…ব্যস, তারপর সব শেষ। আবারো সব ভুলে যাওয়ার পালা। সাগর-রুনী যেন কে ছিল রে? হ্যা, হ্যা বিশ্বজিত নামের একটা ছেলে ছিল। কিভাবে যেন মরেছিল সে? কাদের যেন লাশ ভেসে উঠেছিল গ্রীষ্মলক্ষ্যা না বর্ষালক্ষ্যা কি একটা নদীতে! পিলখানায় নাকি কি একটা বিদ্রোহ-টিদ্রোহ হয়ে বেশ কিছু সৈনিক মারা গিয়েছিল? ইত্যাদি, ইত্যাদি। এতো গেল নিকট অতীতের সামান্য দুয়েকটি ঘটনার কথা। আরো পেছনে যদি যাওয়া যায়- একদম স্বাধীনতার জন্মলগ্ন থেকে, সেই যে অসংখ্য পরিকল্পিত-অপরিকল্পিত হত্যাকান্ড, ‘গুম-ও-হত্যা’ বা ‘হত্যা-ও-গুম’, সেইসবের হিসেব কষতে গেলে ভ্রান্তি আর বিভ্রান্তিতে মস্তিষ্কের বিকৃতি ঘটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়!

জাতি হিসেবে সবচেয়ে অসহায় একটা সময় পার করছে বাংলাদেশের মানুষ এই মুহূর্তে। কালা-কানুন আন্ধা-কানুনের মতই বিপদজনক। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্বের যেন রেকর্ড গড়ে চলেছে এই সরকার! যারা সরকারের গুণকীর্তনে সদাব্যস্ত বা সরকারের স্নেহভাজন বা মদদপুষ্ট তাদের দৃষ্টিতে ‘এখন সময় যার দলবাজী আর স্বার্থসিদ্ধির তার শ্রেষ্ঠ সময়’। আরেকটি অদ্ভুত আশ্চর্যের বিষয়ও আজকাল চোখে পড়ে। সমাজে এমনও অনেক ব্যক্তি বা গোষ্ঠী আছেন যাদের এযাবতকালের অর্জিত সব সাফল্যই – হোক সেটা ব্যক্তিগত বা সমষ্ঠিক কিংবা মেধাগত বা ব্যবসায়িক সাফল্য- সেটা তাদের একান্তই নিজস্ব শ্রমেরই ফসল, সেখানে কোনো সরকারের কোনো আমলই তাদের জন্য বাড়তি কোনো সুবিধা বা মুনাফা সৃস্টির সুযোগ করে দেয়নি। যুগপতভাবে হাস্যকর এবং কষ্টকর লাগে যখন এই মানুষগুলোকেও দেখি, কেমন অপ্রয়োজনীয় ও নগ্নভাবে সরকারের তাবেদারী করে চলেছেন, এবং সেখানে রাজনৈতিক আদর্শের আকর্ষণ যতটা না কাজ করে, তার চেয়ে অনেক বেশী ক্রিয়াশীল দলীয়-দাসত্ব্যের-বিবেকবর্জিত-আস্ফালন! বাংলাদেশের আচরিত নোংড়া রাজনীতির প্রেক্ষাপটে যার একটা কুফল হয়তো তাদেরকে খামোখাই ভোগ করতে হতেও পারে অদূর ভবিষ্যতে! নিকট ইতিহাসে এরকম দৃষ্টান্ত তো রয়েছে অনেক।

তৃণভোজী নিরীহ প্রাণীর ছদ্মবেশে লুকিয়ে থেকে শিকার ধরার কৌশল বাংলাদেশে এখন পুরোনো হয়ে গেছে; তার আর দরকারও নেই। হুমায়ুন আজাদ যেমন করে তাঁর প্রবচনগুচ্ছে বলতেন, সেইভাবে বলতে গিয়ে আমিও একটু উষ্মা নিয়েই না হয় বলি ‘মানুষ গাধাকে ভালবাসলেও আসলে সিংহেরই প্রশংসা করে’! আর তাই তুমি বরং সিংহই হও। হিংস্র প্রাণীর বেশেই আমাদের চারপাশে সদম্ভ-অবস্থান নাও। সেটাই তো ভাল! অন্ততঃ সেখানে লুকোছাপার কোনো ব্যাপার নেই! একটা কিছু উলটা-সিধা বলেছো কি – সিংহের হুঙ্কার! সোজা গ্রেফতার এবং রিম্যান্ডের কচন! এর বাইরেও আছে অকথ্য গালিগালাজ, বাকস্বাধীনতা ও চলাচলে নিষেধাজ্ঞা এবং শেষ পরিণামে জেল ও জরিমানা! কি হবে আমাদের এখন? কন্ঠরুদ্ধ করে বাঁচা যায়? ‘ভেজেট্যাবল’ হয়ে বাঁচার মধ্যে কিসের আমোদ? চারদিকে তাকালে এরকম ‘ভেজেট্যাবল’দের অনেককেই তো দেখতে পাই! কালের সাক্ষী হয়ে নির্মোহ সময় যখন ইতিহাস গড়বে একদিন, তখন কি হবে এদের?
আহমদ ছফা যেমনটা বলতেন, “বিশেষ যে দেশ রক্ত ঢালিয়া স্বাধীন হইয়াছিল, সেই দেশ কি করিয়া এই অধঃপতনের পথে গেল?” তাও আবার তাদেরই নেতৃত্বে যাদের নেতৃত্বে মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো একদিন? তবে কি আহমদ ছফার মতো আমরাও ধরে নেবো, “মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশ্রুতি কথাটা একটা ক্লিশে অর্থাৎ অর্থহীন, ব্যাধিগ্রস্থ হইয়া দাঁড়াইয়াছে”। জামাত-শিবির “যাহারা আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করিয়াছিল তাহারা তো দেশের সহিত বিশ্বাসঘাতকতা করিয়াছিল… কিন্তু যাহারা স্বাধীনতা যুদ্ধ করিয়াছেন তাহারাও মুক্তিযুদ্ধের সহিত কম বিশ্বাসঘাতকতা- সহজ বাংলায় বলিতে কম ‘বেইমানী’ করেন নাই”। এই বেইমানীর বিশদ বর্ণনা ও বিশ্লেষণ সম্প্রতি প্রকাশিত তাজউদ্দিন আহমেদের কন্যা শারমীন আহমেদের “নেতা ও পিতা” গ্রন্থে কোনো রকম অতিরঞ্জন ছাড়াই উল্লেখ করা হয়েছে।

ইতিহাসকে দোমড়াও, মোচড়াও, উত্তপ্ত কড়াইয়ে এপাশ ওপাশ পোড়াও, ছাইচাপা দাও, হিমাগারে পাঠাও, মা্মলা-মোকদ্দমার নথিলেখক-ভাড়াটে-মোহরী ডেকে দলিল বানিয়ে সযত্নে যাদুঘরে সংরক্ষন করে রাখো – যা ইচ্ছা তাই কর একে নিয়ে, কিচ্ছু লাভ হবে না তাতে। ইতিহাস ভীষণ নির্মম। দশ, বিশ, ত্রিশ, পঞ্চাশ, একশো, পাঁচশো, একহাজার বা লক্ষ বছর লাগলেও লাগতে পারে, ইতিহাস সামনে এসে যাবেই একদিন, ‘একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু’র মত! এই ধানের শীষ কিন্তু আবার জাতীয়তাবাদী ধানের শীষ নয়। বিশ্ব-ইতিহাস অধ্যয়ন করলে ইতিহাসের সুবিচারের সব ঘটনাই স্ফটিকের মতই দৃশ্যমান হয়। বিশ্ব-ইতিহাসের আস্তাকূড়টি ইতিমধ্যেই দূর্গন্ধময় হয়ে আছে! একে আরো নোংড়া করার আবশ্যকতাও আর নেই।

এটা তো সত্যিই যে, আমরা নেপোলিয়ান বোনাপার্টের মত বিচক্ষন শাসক পাইনি কখনো, যে শপথ করে বলতে পারতো “তোমরা আমাকে একজন ভাল মা দাও, আমি তোমাদেরকে একটি সফল ও সমৃদ্ধশালী জাতি উপহার দেবো!” আমরা পাইনি সম্রাট হারুন-উর-রশিদের মত কোনো চিন্তাশীল নেতাকে, যিনি প্রাসাদ ছেড়ে তাঁর চারপাশের “পা চাটার দল” যা বলে তা না শুনে, সচক্ষে প্রজাদের দুঃখ-দূর্দশা দেখে বেড়াতেন, রাজ্যময় ঘুরে ঘুরে তাতক্ষনিক পদক্ষেপ নিতেন, সমাধান দিতেন মানুষের দূর্দশা, সমস্যা ও অভিযোগের। আর তাইতো ইতিহাসে তাঁরা টিকেও গেছেন। আপনাকে ইতিহাসে টিকতে হবে জনাব। জাতীয় সংসদে নয়। ওটা সেই “চাটার” দলেই ভর্তি।

আমরা কোথায় পাবো একজন ‘যুলকারনাইন’? পবিত্র ধর্মগ্রন্থে (সুরা কাহফ, সুরা নং ১৮, আয়াত ৮৩, ৯৪-৯৮) তাঁর কাহিনীর স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। কোরাণ ও হাদিসের আলোকে বিখ্যাত চিন্তাবিদ ইবন ক্যাথিরের গবেষণা গ্রন্থে তার বিশদ বর্ণনা ও আলোচনাও রয়েছে। কোরাণ ও হাদিসের কথা তুললে আজকাল অনেকেই আমাকে গোঁড়া বলে অভিহিত করেন। সে যাই হোক, “ইয়্যাজুজ আর মাজুজ” নামের মুজরিম, জালিম জনগোষ্ঠীর কথা সেখানে পরিস্কার বলা হয়েছে। বাদশাহ যুলকারনাইন তখন পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম জুড়ে মানব-অধ্যূষিত এলাকার একচ্ছত্র অধিপতি। বাদশার কাছে দেশের সকল সদাচারী নিরীহ সাধারণ জনগণ “ইয়্যাজুজ আর মাজুজ” এর অত্যাচার, অনাচার আর নিষ্পেষণে অতিষ্ঠ হয়ে নালিশ করলো এই বলে যে, তারা রাজাকে তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোনো মূল্য দিতে রাজী, বিনিময়ে তিনি যেন এই “না মানুষ” “ইয়্যাজুজ আর মাজুজ” সম্প্রদায়, আর তাদের মত সাধারণ নির্বিবাদী জনগোষ্ঠীর যারা, তাদের মাঝে শুধু একটা দেয়াল তুলে দেন। বাদশাহ যুলকারনাইন উত্তর দিলেন, হে আমার সদাচারী প্রজাবৃন্দ, আমাকে তোমাদের কিছুই দিতে হবে না, আমি শুধু চাই তোমাদের কায়িক পরিশ্রম – সশ্রম সহযোগিতা, তাহলেই আমি সুউচ্চ পাহাড়ের দুই চূড়ার মাঝখানে লোহা, পিতল বা ব্রোঞ্জের বাঁধ দিয়ে তাতে গলিত ধাতু ঢেলে পুরোপুরি ঢেকে (Concealed) দিতে পারি পাপাচারী “ইয়্যাজুজ আর মাজুজ” জনগোষ্ঠীকে। জনতার রোষে আর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাদশাহ যুলকারনাইন সেই কাজটা সম্পন্নও করেছিলেন লক্ষ লক্ষ বছর আগে, যখন মানুষ ইতিহাস লিখতে শুরু করে তারও বহু সহস্র বছর আগে। পবিত্র ধর্মগ্রন্থে আরো বলা আছে, পৃথিবী ধ্বংসের কালে এই “ইয়্যাজুজ আর মাজুজ” সম্প্রদায় আবারো বহুগুণ শক্তি নিয়ে আবির্ভূত হবে এই মর্ত্যভূমিতে, অনাচার আর হত্যার নৃশংস হোলি-খেলায় মেতে উঠবে তারা, যতক্ষন পর্যন্ত না বিধাতা নিজেই তাদের ধ্বংস করে দেন। তারপর শেষবিচারের সেই দিনে আমরা সবাই আবারো উত্থিত হবো স্রস্টার সামনে জবাবদিহীতার পাই পাই হিসাব নিয়ে। বিশ্বাসী যারা এইসবে তাদের বিশ্বাসে সন্দেহের কোনোই অবকাশ নাই। অবিশ্বাসীদের কথা অবশ্য ভিন্ন, তাদের পথ ও মতও অভিন্ন। আর যাদের বিশ্বাসে ছিদ্র আছে, তাদের পথও গিয়ে অচিরেই মিশবে সেইসব বিশ্বাসী অথবা অবিশ্বাসীদের দলে।

কাজেই, পরিণাম যখন জানা, তখন কি করা উচিত দেশবাসীর? মুখবুজে সহ্য করো, আর কি? দূর্দশার আরো অনেক কিছুই বাকী। রাজনীতির বাইরেও দেশে পারিবারিক ও সামাজিক অবক্ষয়ের যে খন্ড খন্ড চিত্র মাঝে মাঝে নজরে আসে, তাতে সৃষ্টির অন্তিম-অনিবার্য-পরিণতিতে আমার যে বিশ্বাস তা আরো পোক্ত হয়, অকারণ অবিশ্বাস আর অনুমান সেখানে সহস্রযোজন দূরে ভ্রুক্ষেপহীন-নিঃসঙ্গ অপেক্ষমান!!!

১,৯৪৮ বার দেখা হয়েছে

১৪ টি মন্তব্য : ““দি ভ্যালি অফ দি উল্ফ” – ইন বাংলাদেশ!!!”

  1. পারভেজ (৭৮-৮৪)

    যুক্তির চেয়ে আবেগটাই চোখে পড়লো বেশী।
    সমস্যা সমাধানে ডিভাইন পাওয়ারের ইন্ট্রারফেয়ারেন্স কামনা করাটা আমার চোখে একধরনের অকর্মন্যতা বলেই মনে হয়।
    আমি যুক্তিগ্রাহ্য সমাধানের নির্দেশনা দেখতে চেয়েছিলাম। সেটা অনুপস্থিতই রয়ে গেল।


    Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

    জবাব দিন
  2. মাহমুদ (১৯৯০-৯৬)

    ওমর আনোয়ার ভাই,

    দারুণ লিখেছেন। আশা করি নিয়মিত ভাবে লিখেই যাবেন সিসিবিতে।

    আপনি কি সিসিআর-এর আর্টস পার্টি? তাইলে মনে হয় হাসান স্যারের কাছে আপনার কথা শুনেছি।


    There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx

    জবাব দিন
    • ওমর আনোয়ার প্রিন্স

      হ্যা মাহমুদ, আমি হাসান স্যারের কাছে শোনা তোমার ওমর আনোয়ার ভাই। তুমি কোথায়, কি করছো এখন? আমরা আরব আমিরাতে CCR এর ৪ জন আছি। সব ক্যাডেট কল্লেজ মিলিয়ে প্রায় ৩০/৪০ জন তো হবেই, দুজন Girls Cadet সহ। গত শুক্রবারেও আমাদের Get Together ছিল। অনেক Fun হয় সেখানে। ভালই আছি আমরা সবাই এখানে মিলে মিশে...আমাকে ইমেইল করো oakhondker@yahoo.co.uk

      জবাব দিন
  3. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    ব্লগে স্বাগতম ওমর ভাই। পরিচিত কিছু পরিস্থিতি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। এক পাপাচারী জনগোষ্ঠীর অনাচার আর হত্যার নৃশংস হোলি-খেলায় মেতে উঠা তো নির্ধারিত হয়েই আছে, আপাতত তাহলে কবে বিধাতা নিজেই তাদের ধ্বংস করে দেন সেই অপেক্ষা।

    অফটপিকঃ এখানে আমরা সবাই স্বনামে কলেজের অবস্থানকাল উল্লেখ করে লেখালেখি করি, তাতে সবার কমিউনিকেশনে সুবিধা হয়। একটু কষ্ট করে নামটা সেভাবে পরিবর্তন করে দেবার জন্য অনুরোধ থাকলো।


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  4. মুজিব (১৯৮৬-৯২)

    সিসিবিতে স্বাগতম 🙂


    গৌড় দেশে জন্ম মোর – নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল। জাত-বংশ নাহি মানি – অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : পারভেজ (৭৮-৮৪)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।