একটা খবর শুনলাম,ব্যাপারটা গুজব কীনা বুঝতে পারছি না।সিলেট ক্যাডেট কলেজের সব ক্লাস টুয়েলভ নাকি কলেজ ছেড়ে পালিয়ে গেছে…??কাল এক ফ্রেন্ডের স্ট্যাটাসে দেখলাম,এই নিয়ে ফেসবুকে ব্যাপক তোলপাড় হচ্ছে?
খবরটা যদি সত্যি হয়ে থাকে তবে সাম্প্রতিক সময়ের খুব আলোড়ন তোলা ঘটনা হবে।কলেজে থাকতে শুনতাম এই ইনটেকের ওই ইনটেকের ভাইয়ারা সবাই কলেজ ছেড়ে পালিয়েছিল।খুব থ্রীল ফীল করতাম এসব শুনে…কিন্তু কেমন পরিস্থিতিতে কলেক ছেড়ে পালানো যায়?আসলে কী হয়েছে ওখানে?
কেন করলো আপডেট থাকলে জানিও।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
কী যেন একটা ঘটনার জের ধরে ক্লাস টুয়েলভের সবাইকে এডজুটেন্ট বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে পিটাইসিলো কাল রাতে...তারপর ওরা সোজা গেইট দিয়ে বের হয়ে গেলো... 🙁 🙁
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
BDNEWS24
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
খাইছে। বিডিনিউজ২৪ এর অংশটুকু তুলে দিলাম (সৌজন্যঃ আকাশদা) :
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
উপ্স্! মিডিয়া বেশ খাবে মনে হচ্ছে ব্যাপারটাকে...
এডজুটেন্ট এর কলেজে শনিবারে থাকার কথা না। আমি এই উইকেন্ডে সিলেট ছিলাম। শুক্রবার রাতে আমার সিলেটের এডজুটেন্ট এর সাথে কথা হইছিলো। উনার শনিবার সকালে কক্সবাজার যাওয়ার কথা।
অঃ টঃ আকাশ তোরে ফোন দিছিলাম। ধরলি না তো।
আঁজ্ঞেঁ আঁকাঁশঁদাঁ মঁনেঁ হঁয়ঁ বৌঁদিঁকেঁ নিঁয়েঁ ব্যঁস্তঁ ছিঁলেঁনঁ :shy:
আমাদের ৩০ ইনটেক একবার এইরকম করছিলো।সবাই না অবশ্য-তবে অধিকাংশ।এঁনাদের অধিকাংশকেই লং লিভে পাঠানো হয় এবং দেখা যায় যে এইচএচসি পরীক্ষায় এই লং লিভ পার্টি মেধা তালিকায় বেশ বড়সড় স্থানগুলো দখল করে।এদের পালানোর কারণ মোটামুটি একই- এ্যাডজুটেন্ট কর্তৃক ক্যাডেট পিটানো।
ইতিহাসে সবচাইতে বড় শিক্ষা হচ্ছে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়না।কলেজে বিশাল ব্যাপার হলেও আসলে ক্লাস ১২ যে ১৭=১৮ বছর বয়েসের কিশোর,তাদের সাথে ডীলিংস যে সেইভাবেই করা দরকার এই তথ্যটা ক্যাডেট কলেজ অথরিটি আগেও কোনদিন বুঝে নাই,এখনো বুঝেনা-উপরোক্ত ঘটনা তার প্রমান।
নিজেদের সুবিধা মত authority Cadetদের Mentality ঠিক করে । আজকে বলবে class 12 অনেক বড় আবার কালকে নিজেদের জন্য কোন কথা বলতে গেলে বলবে তোমরা মাত্র ১৮ বছরের বাচ্চা, নিজেদের ভালমন্দ বুঝার বয়স হয় নাই x-( ......... ধইরা :just: :chup: দেওয়া উচিত ......................
নিজেদের সুবিধা মত authority Cadetদের Mentality ঠিক করে । আজকে বলবে class 12 অনেক বড় আবার কালকে নিজেদের জন্য কোন কথা বলতে গেলে বলবে তোমরা মাত্র ১৮ বছরের বাচ্চা, নিজেদের ভালমন্দ বুঝার বয়স হয় নাই
=)) =)) হায়রে অথরিটি! এইটা একটা ক্লাসিক ডয়ালগ দিলা ভাই,এইরকম একটা দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে আলোচনা করার সময়েও তোমার এই কমেন্ট পড়ে ফিক করে হেসে দিলাম-কারণ ঠিক এই সেইম জিনিসের মুখোমুখি আমরা আজ থেকে ৭ বছর আগে হয়েছি 🙁 🙁
এই মাত্র যা জানলাম, সেটা হলো -
"পুকুর পার থেকে ক্যাডেটরা মার্চ না করে হাউস পর্যন্ত আসার অপরাধে এডজুটেন্ট ১৬ জন প্রিফেক্টকে রাতে শাস্তি দেন। শাস্তির মাত্রা সম্ভবত অসহনীয় ছিল আর পরের দিন সকালে প্রিফেক্টশীপও সীজ করা হয়। " তারপরদিন এডজুটেন্ট, প্রিন্সিপাল কক্সবাজার গেলে রাতেই ক্যাডেটরা কলেজ থেকে বেরিয়ে আসে। "
এখন বিষয়টা হলো - গেমস ড্রেস পরে কলেজ পুকুর থেকে হাউস পর্যন্ত মার্চ করে আসার নিয়ম/ ইতিহাস / ঐতিহ্য কোনটাই কোনোকালে সিলেট ক্যাডেট কলেজে ছিল না।
যাইহোক, ডিএজি (ক্যাডেট কলেজ) এখন কলেজে আছেন। সম্ভবত তিনি সবার সাথে কথা বলবেন। আর আমরা মাস্রুফের মতো আশা করবো "যে ক্যাডেটরা ১৭=১৮ বছর বয়েসের কিশোর,তাদের সাথে ডীলিংস যে সেইভাবেই করা দরকার "এটা সবাই মাথায় রাখবেন।
Ekhon na buejha onk e lafalafi korbe :@
Ja shotto na tareo boro korbe :@
Adjutant ra cadet chilo ektu bujhe shune deal korlae hoe
Maj nurul alom er vaggo valo tar shomoy kono batch emon korenae
পুরোপুরি সহমতঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ
:thumbup:
মিডিয়া আবার মসলাদার বাড়াবাড়ি শুরু করে দিবে।
শাস্তি হবে ক্যআডেটদের,অথচ যাদের দোস তারা থাকবে ধরাছোঁয়ার বাইরে x-(
:hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
x-( 😡
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
ব্যাপারটা থ্রীলিং বুঝলাম। কিন্তু খারাপ লাগছে এই ভেবে যে সবার আগে ব্ল্যাক লিষ্টে থাকা পোলাপাইনগুলা রে চাপ দিবে। কিছু নির্দোষ পোলাপাইন লং লীভ/বাড়ি যাবে/জরিমানা/অভিভাবক তলব এসব কিছু আওনাকাঙ্কখিত ঘটনা ঘটবে। অথরিটি শেষ পর্যন্ত ক্যাডেট দের নাজেহাল করেই ছাড়বে।
যতদূর জানি এখনকার সব অ্যাডজুটেন্টই এক্স-ক্যাডেট হন। সেজন্য ধরে নিচ্ছি সিলেটের অ্যাডজুটেন্টও এক্স-ক্যাডেট। আশা করি উনার ব্যাচমেট ( কলেজে বা বিএমএ তে) বা অন্তত পরিচিত কেউ এই ব্লগে আছেন। আপনারা যদি উনার সাথে এই ব্যাপারে একটু কথা বলেন তাহলে মনে হয় ভাল হয়। এতে উনার মনোভাবটাও বোঝা যাবে। আবার উনার দিক থেকে কোন ভুল হলে সেটাও উনাকে বোঝাতে হবে। কারো যেন লঘু পাপে গুরু দন্ড না হয় এটাই কাম্য। অভিজ্ঞতা থেকে যেটা সব সময় হতে দেখেছি। আমার মনে হয় এ অবস্থায় আমরাই পারি ওদের মানে বর্তমান ক্যাডেটদের সবচেয়ে বেশী সাহায্য করতে।
ক্যাডেট কলেজের একটি স্বনির্ভর প্রশাসন রয়েছে। আমরা যদি সত্যি এই ছেলেগুলোর ভালো চাই তাহলে মনে হয়না এভাবে নাক গলানো (বা কথা বলার চেষ্টা করা) উচিত। আমরা সেই অবস্থানে নেই।
আপডেট ভায়া ফেসবুকঃ2:30 pm পর্যন্ত D.A.G দরোজা বন্ধ করে ক্যাডেটদের সাথে কথা বলসে...সব ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের ডিরেকশন দেয়ার আগ পর্যন্তেকাডেমিক ব্লকে যাওয়া মানা...রাশেদ নামের একজন খুব আহত ও অসুস্থ...
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
হয়ত নেই। হয়ত যেভাবে হচ্ছে এভাবেই হতে দেওয়া উচিত।
তবে ভাইয়া 'লঘু পাপে গুরু দন্ডে'র পাশাপাশি 'গুরু পারে লঘু দন্ড'ও দেখেছি। আর সেটা এই নাক গলানোর কারণেই...
ব্যক্তিগতভাবে কারো প্রভাবে যদি কোন ক্যাডেটের শাস্তি লঘু হয় সমস্যার কিছু দেখিনা। শেষচেষ্টা হিসেবে আমরা অনেক কিছু করি, করতে চাই।
আমি আসলে যেটা বলতে চাইছিলাম সেটা হচ্ছে সিসিবিতে এই ডিরেকশনে আলোচনা করলে সেটা এ মুহূর্তে সেখানে যা ঘটছে তার গতিপ্রকৃতিকে প্রভাবিত করতে পারে, নেগেটিভ ভাবে। আ্যডজুটেন্ট এক্স ক্যাডেট হলে আর তাঁর কোন বন্ধু এই ব্লগে থেকে আলোচনা করতে চাইলে সেই অ্যাডজুটেন্টের ওপর কি চাপ আসবে ভাবা যায়? তিনি ক্যাডেট কলেজে মহাক্ষমতাধর আ্যাডজুটেন্ট হলেও আসলে তো একটা বাচ্চাছেলেই বয়স আর ম্যাচিউরিটিতে।এই চাপ সামলাতে পারবে কি না আমার সন্দেহ আছে।কোন হেল্প করতে চাইলেও দেখা গেলো তার হাত-পা বান্ধার পাক্কা ব্যবস্থা করে দিসি আমরা।
আমি অবশ্য সিসিবির পক্ষ থেকে কথা বলতে বলিনি। আর সবার সামনে প্রকাশ্যেও হতে বলিনি। এটা অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবেই করতে হবে...
সেটা বুঝেছি গুলশান, তুমি যে এসবের কিছুই বল নি। তোমার কথার সূত্র ধরে কথাপ্রসংগে এমন করে ভাবনাগুলো এলো।
আর কিছু না।
এটলিস্ট কোনো ক্যাডেট যেন কলেজ আউট না হয়...
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
ঠিক কি অবস্থায় এমন ঘটনা ঘটলো, কার দায় কতোটুকু- এসব না জেনে কিছু বলাটা মনে হচ্ছে ঠিক হবে না। আমাদের পক্ষপাত ক্যাডেটদের প্রতিই বেশি থাকে। কারণ ওরা যে বয়সের; ইমোশনাল হয়ে অনেক কিছু করে ফেলে। এখানে কলেজ প্রশাসন বিশেষত অধ্যক্ষ, অ্যাডজুটেন্ট, শিক্ষকদের অনেক বেশি সহনশীলতা, উদারতা প্রয়োজন। বয়সি মানুষদের আচরণ অনেক সংযত হওয়া উচিত। কিন্তু ক্যাডেটরা যদি এমন উশৃঙ্খল আচরণ করে থাকে যেটা মেনে নেওয়া কঠিন বা প্রশাসন থাকে না; তখন কি হবে? শিক্ষক বা বাবা-মায়েরা কি সন্তানের অসম্মানজনক আচরণ মেনে নিতে পারেন? কি জানি, বিস্তারিত কিছুই তো জানি না। তাই মনে হচ্ছে, যাই বলবো একপেশে হবে!
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমার নিজের মতামত হচ্ছে, একটা ব্যাচের সবগুলো ছেলে একসাথে পালিয়ে যাবার ঘটনা ঘটানোটি একটি হঠকারী সিদ্ধান্ত। অনেককেই এর জন্য ভুগতে হবে (নির্দোষ হয়েও)।বিশেষ করে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে (বা যাদের দেবার সম্ভাবনা প্রবল) তারাই টার্গেট হবে।ক্যাডেট কলেজ প্রশাসন কেন যে কোন প্রশাসনই একটা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে চাইবে যাতে এরকম ঘটনা বারবার না ঘটে। দুঃখজনক বা অন্যায় শাস্তি এড়ানোর কথা কি ক্যাডেট কলেজ প্রশাসন ভাববে? মনে হয় না।
অনেকগুলো ফ্যাক্টর আছে এখানে: নিশ্চয়ই বেশ কিছু ছেলেপেলের ডিসিপ্লিন হিস্ট্রি খারাপ। তারা ভুগবে সবথেকে বেশি, দায়ী হোক আর না হোক।
যারা ভালো ছাত্র তারা একটু ছাড় পাবে (hsc-র রেজাল্ট ভালো করতে হবে না কলেজের?)
কেউই এসময় আউট হতে চাইবে না, তবু কেউ না কেউ তো আউট হবেই। এই সত্যটি বন্ধুত্বের সব সমীকরণ হিসেব পাল্টে দেবে, কারো কারো জন্য সারা জীবনের মতো।
এখানে একটা কথা:
অনেকের ব্লগে কলেজ পালিয়ে শহরে গিয়ে বিড়ি সিগারেট কিনে আনাসহ নানা বীরত্বের কাহিনী পড়ি। একটু ভেবেচিন্তে এসব এখানে লেখা উচিত। অবাধ ইন্টারনেটের যুগে এসব বলে আমরা বর্তমান ক্যাডেটদের মাঝে মিথ্যা হিরোইজম উসকে দিচ্ছিনাতো?
তাছাড়া যাঁরা বড়াই করে দলে দলে কলেজ পালানোর গল্প করছেন, তাঁরা কি এটা ভাবছেন, যে ওই সময়টায় তাঁদের কলেজ প্রশাসন কতটা অকর্মণ্য ছিলো? তা না হলে এ ঘটনা ঘটলো কি করে সবার আগোচরে? ক্যাডেট কলেজ সময়ের অভিজ্ঞতা ট্রেনিং নিয়ে গর্ব অনুভব করার সময় এ প্রসংগ নিয়েও ভাবতে অনুরোধ করি।
এই মিথ্যা হিরোইজম ব্যাপারটা বড়ই ভয়ংকর। আমার ভাবতে খুব খারাপ লাগে যে, আমার এতগুলো ফ্রেন্ড এখন স্মোকার। আর এর শুরুটা আর কিছু না, ঐ হিরোইজম থেকেই।
''আমার নিজের মতামত হচ্ছে, একটা ব্যাচের সবগুলো ছেলে একসাথে পালিয়ে যাবার ঘটনা ঘটানোটি একটি হঠকারী সিদ্ধান্ত।''
ভাই, আমি মাত্র কলেজ থেকে বের হয়েছি ................ সুতরাং বর্তমান অবস্থা আমি জানি ।
I don't know weather the decision was right or wrong but যখন Class 12 কলেজ থেকে Walk out করে তখন বুঝতে হবে "Something is wrong'' .........
আপনি বা আমি কতটা Pressure এ পড়লে 12 উঠার পরে এইরকম করতাম একটু চিন্তা করে দেখবেন ।
just one shocking thing u may know -
''এখন CP একটা জুনিয়রকে Punishment দিতে পারে না । He has to ask Authority but জুনিয়র যখন কোন Fault করে Class 12 কেও Office এ যেতে হয় [in some cases ওদের জরিমানাও হয়]''
পবন,
নীচে মাসরুফের কমেন্টের জবাবে আমি কি বলেছি সেটি পড়লে হয়তো আমার বক্তব্যটি বুঝতে পারবে তুমি।
Cadet ra koto tuku ottacharito hole ei kaj kore ta ekbar vaben,,ora amar batchmate...ami jani akhnkar clg er condition..ora ja krse ta asolei korar dorkar silo..j class 12 er prestige dey na she adjutant howar joggo na,se cadet namer kolongko..
না জেনে-বা পুরো কাহিনী না শুনে কোন মন্তব্য করা ঠিক হচ্ছেনা তবে আমার কিছু ব্যক্তিগত মতামত শেয়ার করি।
পুকুর থেকে মার্চ করে আসা ইত্যাদি অতি সামান্য বিষয় বলে মনে হলেও ক্যাডেট কলেজে ক্লাস টুয়েলভে এইসব বিষয়গুলো সেই কিশোর মনে অনেক বড় প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়ায়।আমাদের আগের ৫ ব্যাচ এই ফ্যাসিলিটি পেয়েছে আমরা পাবোনা কেন-এইটাও অনেক বড় একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়।খুব দুঃখের বিষয়,এই অতি ক্ষুদ্র বিষয়গুলো নিয়ে কলেজ অথরিটি যা বাড়াবাড়ি করে(অন্ততঃ আমাদের সাথে যা করেছিলো) তার কোন তুলনাই নেই।আমরা যখন ক্লাস টুয়েলভে তখন নতুন নিয়ম চালু করা হল-ক্লাস ইলেভেন টুয়েল্ভ বৃষ্টি ছাড়া শেড ব্যবহার করতে পারবেনা।আমি জানি এটা এখন বাইরে এসে অতি তুচ্ছ বিষয় বলে শোনাবে কিন্তু ক্লাস টুয়েলভের কাছে(যারা গত ৫ বছর দেখে এসেছে ক্লাস ইলেভেন-টুয়েল্ভ শেড ব্যবহার করে) এটা অনেক বড় ইস্যু-বিশেষ করে প্রিফেকট দের উপরে বন্ধুমহল থেকে অনেক বেশি চাপ আসে এইগুলো নিয়ে।লজ্জার সাথে বলতে বাধ্য হচ্ছি-এইসব ফালতু এক্সপেরিমেন্টগুলো কলেজ অথরিটি সাধারণত সেইসব ব্যাচের সাথেই করে যাদের ব্যাচে কা্রো বাবা বড় সামরিক/বেসামরিক কর্তা নন।পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষকেরাও একেকজন ২০-২৫ বছর চাকুরি করার পরেও এতে সায় দিয়ে বলেন-কই,আমি তো জী-ব-নে-ও দেখিনাই ক্লাস টুয়েল্ভ শেড ব্যবহার করে!!
এবং এসব এক্সপেরিমেন্ট একটা দুইটা মেনে নেবার পর একের পর এক চলতেই থাকে-যার একটা পর্যায়ে ওই কিশোরেরা অথরিটির প্রতি চরমভাবে বিতৃষ্ণ হয়ে নানারকম হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে-যেসব সিদ্ধান্তের পরিনতি সম্পর্কে ধারণা করার মত ম্যাচিউরিটি তাদের নেই।"আমি অথরিটি,আমার আদেশ মানতেই হবে"- এই মনোভাব নিয়ে কাজ না করে মোটিভেশনের মাধ্যমে যদি ওই একই কাজ করা হত তাহলে এই কিশোরগুলো এরকম হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবার অনুপ্রেরণা হয়তো না-অ পেতো।
১৮-১৯ বছরের কিশোরদেরকে কিশোর হিসেবে ট্রিট না করে তাদের সাথে মোটামুটি ৯৯ ভাগ সময়ে আচরণ করা হয় প্রতিপক্ষ হিসেবে- কঠিন কঠোর ক্যাডেট পরিচয়ের আড়ালে এই ছেলেটা যে আসলে একটা বাচ্চা ছেলে এই জিনিসটা অথরিটিকে মাথায় রাখতে অন্ততঃ আমি কখনো দেখিনি।মনে হয়না ভবিষ্যতেও দেখার সম্ভাবনা খুব একটা আছে-যদিনা পুরো সিস্টেমের খোলনলচে বদলে ফেলা না হয়।৩০-৪০ বছর আগের মনমানসিকতা বদলানো খুব বেশি প্রয়োজন এই ক্যাডেট কলেজগুলোতে।
এতগুলো ছেলে কলেজ থেকে বেরিয়ে যাবার মত দুঃখজনক ঘটনা ঘটল এর পেছনে আমি অথরিটিকে অবশ্যই দায়ী করব-কারণ তাঁদেরই দায়িত্ব বাবা-মা ছেড়ে আসা এই ছেলেগুলোকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার।এই বাচ্চা ছেলেগুলো
পিটিয়ে/প্রিফেক্টশীপ সিজ করার মাধ্যমে মেরুদন্ড ভাঙ্গার চেষ্টা করে তথাকথিত ডিসিপ্লিন রক্ষা করার চাইতে তাদেরকে যথোপযুক্ত মোটিভেশন দেয়াটা যে বেশি গুরুত্বপূর্ন,এই সত্যটা একদিন ক্যাডেট কলেজ অথরিটি বুঝবে বলে আশা রাখি।
আমি নিজে একসময় ক্যাডেট প্রশাসনের খুব কাছাকাছি থাকায় মোটামুটি অনুভব করতে পারছি কি হয়েছিল- মুখগুলো বদলায়,সময় বদলায় কিন্তু কাহিনীগুলো একই থেকে যায়।আফসোস!
একদম একমত তোমার প্রতিটা কথার সংগে মাসরুফ।একমত এমনকি দাঁড়ি কমা সেমিকোলনের সংগেও।
ক্যাডেট কলেজ প্রশাসনের 'মন' পাল্টানোর কোন সম্ভাবনা আছে বলে আমার অন্তত মনে হয়না। ওই সে বললাম , ওরা একটি হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এ কথাটা আসলে হতাশা থেকেই বলা। একই ধরণের ঘটনা যুগে যুগে এভাবেই ঘটে এসেছে, ২০১০ সালে এসেও ক্যাডেটরা কলেজ থেকে পালিয়ে গিয়ে প্রতিবাদ করবে (আসলে নিজেদের আরো সমস্যার মধ্যে ফেলে দেবে) এটা ভাবতে আমার কষ্ট হচ্ছিলো। ওদের খুব বোকা মনে হচ্ছিলো। তুমি যে সহজ সত্যটি উপলব্ধি করতে পারছো ৬ বছর থেকেই, অথরিটি তা বুঝতে চায় না কেন? না পারেনা? ওরা এই যে বোকামিটুকু করলো এর সুযোগ নেবে বরং অথরিটি, এতটুকু দ্বিধা করবে না... সত্যিকার অর্থে যে বা যাঁরা ওদের এমন একটা কাজ করতে উস্কানি দিলো/দিলেন তাঁদের দায়দায়িত্ব নিয়ে কেউ কথা বলবেনা। কয়জন গোল্ডেন এ প্লাস পেলো সেটা নিয়ে সবাই লাফাবো, কি দিন কি মানসিক যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে পরিক্ষা দিয়ে বেরিয়ে এসেছিলো কলেজ থেকে তা কেউ ভাববোনা।
:clap:
সহমত মাশরুফ ভাই। আমার মনে হয়, মোটিভেশনটাই আসল জিনিস। ক্যাডেট কলেজের পুরো সিস্টেম থেকে অবশ্যই অনেক মোটিভেশন আমি পেয়েছি, কিন্তু অথরিটি থেকে কিছু পেয়েছি বলে মনে পড়ছে না।
আমার মনে হয় বিভিন্ন কলেজের বিভিন্ন সময়ের এক্স-ক্যাডেটদের অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করে, ক্যাডেটদের বয়স ও পরিবেশ মাথায় রেখে, এসব ব্যাপারে মনস্তত্ত্ববিদদের পরামর্শ নিয়ে ক্যাডেট কলেজে ক্যাডেটদের সাথে কি ধরণের আচরণ করা হবে, ফর্মালি এবং ইনফর্মালি, তার একটা নীতিমালা ঠিক করা দরকার। আর ক্যাডেট কলেজে যারা আসেন, শিক্ষক, অ্যাডজুটেন্ট এবং প্রিন্সিপাল হিসেবে, তাদের এই নীতিমালার ভিত্তিতে নির্দেশনা এবং প্রশিক্ষণও দেওয়া দরকার। যারা স্থায়ীভাবে থাকেন অর্থাৎ শিক্ষকরা তাদের জন্য এব্যাপারে নিয়মিত কর্মশালারও আয়োজন করা যেতে পারে। বছরে বা দু' বছরে একবার। অভিভাবকরাও এতে অংশ নিতে পারেন।
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
আরও একটু যুক্ত করতে হবে। এক্স-ক্যাডেটদের পাশাপাশি শিক্ষকদের অভিজ্ঞতাও পর্যালোচনায় আনতে হবে। আর নীতিমালাটি নিয়মিত রিভিউ করতে হবে এবং প্রয়োজনে সংশোধনও করতে হবে। এই রিভিউটা ঐ কর্মশালার সাথেও হতে পারে।
আমার ব্যাচে এমন ক্যাডেটকেও দেখেছি যার বাবা ক্যাডেট কলেজের টিচার হওয়া সত্ত্বেও জোর গলায় বলে আমি আমার টিচার বাবাকে ঘৃণা করি...কী তীব্র ঘৃণা হলে কেউ এমন কথা বলে!
চরমভাবে সহমত...ক্যাডেটদের আবেগের ব্যাপারটা কেউ সহজে বুঝতে পারে না বোধহয়।এক্সক্যাডেটরা এসব ব্যাপারকে নস্টালজিক ভিউ থেকে দেখে খুব হাল্কা বানিয়ে ফেলে ব্যাপারগুলোকে।বিশেষত জুনিয়রদের সামনে অপদস্ত করাটা অন্তত একজন ডিফেন্সের কারুর হতে আশা করা যায় না।আর সেম কলেজে সেম এডজুটেন্ট হওয়া ভালো।একেকটা কলেজের একেক ধরনের ট্র্যাডিশন থাকে।একবার আমাদের অথোরিটি ক্ষেপে গেলো ট্র্যাডিশনের বিরুদ্ধে।যাচ্ছেতাই অবস্থা।আমি যতদুর জানি আর্মির ভেতরেও অনেক ট্র্যাডিশন থাকে,সেগুলো অলিখিত তবুও মেনে চলা হয়।সেম কলেজের এডজুটেন্ট হলে বোধহয় ক্যাডেটদের বুঝতে সহজ হতো,ভুল বোঝাবুঝির ব্যাপার কম হতো।
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
এক্সক্যাডেটরা এসব ব্যাপারকে নস্টালজিক ভিউ থেকে দেখে খুব হাল্কা বানিয়ে ফেলে ব্যাপারগুলোকে
অন্য কলেজের কথা জানিনা তবে আমার নিজের কলেজের যে একটি বিশেষ নাম আছে তার পেছনে এই আমাদের মত এক্স ক্যাডেটদের ভূমিকা কম নয় মোটেও।আমার ব্যাচের ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত "শেড" কেন্দ্রিক ঘটনার মূলে ছিলেন ১৪ ইনটেকের একজন এক্স ক্যাডেট(আমরা ক্লাস টুয়েল্ভে তখন ৩৪তম ইনটেক)। অসাধারণ বাকপটু এই ভদ্রলোক একেকবার কলেজে বেড়াতে আসতেন আর তাঁর তৎকালীন শিক্ষক এবং তদানীন্তন ভাইস প্রিন্সিপাল মহোদয়কে একেকটি নতুন নতুন "অবজারভেশন" প্রদান করতেন।এই শেড সম্পর্কে ভিপি স্যারের প্রতি তাঁর অবজারভেশন ছিল-"স্যার,আমাদের সময়ে তো আমরা শেড ব্যবহার করিনি,প্রেজেন্ট ক্যাডেটরা কেন করে? শেড ব্যবহার না করার ফলে আমাদের মধ্যে কষ্টসহিষ্ণুতা বেড়েছে,আমাদের অনেকেই আর্মিতে সোর্ড পেয়েছে-হোয়াই শুড প্রেজেন্ট ক্যাডেটস ইউজ দা শেড????"
এই ভদ্রলোকের সামান্য একটা অবজারভেশনের ফলে যেসব ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল এবং যেসব নির্লজ্জ্ব আচরণের মুখোমুখি আমাদেরকে হতে হয়েছিল তা এই ৭ বছর পরেও মনে পড়লে বিবমিষা জাগে।
আমি নিজে এখন একজন এক্স ক্যাডেট-রিইউনিয়নে গিয়ে আমাদের সাথে বর্তমান ক্যাডেটদের অনেক কিছুর মিল না পেলে অন্তত এটুকু মনে রাখতে চেষ্টা করি যে মাঝখানে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়েছে,সময়ের সাথে সাথে টুকিটাকি পরিবর্তন এসেছে।
সারাজীবন বাংলাদেশে বসবাস করা অতি অখ্যাত এবং এখনো অনেকটাই ইমম্যাচিওর্ড এই আমার মাথায় যদি এই সত্য ঢুকতে পারে তাহলে দেশের সেরা একটি প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা এবং আমেরিকার মত জায়গায় বহুবছর বসবাস করা অসম্ভব বুদ্ধিমান ওই ভদ্রলোক ঠিক কি কারণে এধরণের ব্যবহার করেছিলেন তা আমি আজো জানিনা।তাঁর এবং আমাদের সময়ের মাঝে যে ২০ বছরের গ্যাপ রয়েছে এই সত্যটাও তাঁর অতি সূক্ষ্ণ মস্তিষ্কে তখনো ঢোকেনি,এখনো ঢুকেছে বলে মনে হয়না।
ওই ভদ্রলোকের এহেন আচরণ একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়,আমরা এক্স ক্যাডেটরা অহরহই এমনটি করে থাকি।রিইউনিয়নে/কলেজে বেড়াতে গেলে পুরনো শিক্ষক দেখলেই বর্তমান ক্যাডেটদের নানা কর্মকান্ডের সমালোচনা করা আমাদের অনেকেরই একটি প্রিয় "পাসটাইম"।আমরা একবারও চিন্তা করিনা-আমাদের এই ছোটখাট কাজের কিরকম ফলাফল হতে পারে-নিজেদের "ক্যাডেট" অতীতকে কত সহজেই আমরা ভুলে যাই-গঠনমূলক আচরনের বদলে কিভাবে প্রেজেন্ট ক্যাডেটদের কঠোর সময়কে আরো কঠিন করা যায় এই চিন্তাই আমাদের মাথায় গিজগিজ করতে থাকে।
সব দায়িত্ব শুধু কলেজ অথরিটির কাঁধে ফেলে দিলেই চলবেনা-আমরা যারা এক্স ক্যাডেট তাদেরো অনেকেরই নিজেদের চেহারাটা আয়নায় এক-দুবার দেখে নেয়া উচিৎ।
Bhai apnara ektu chinta kre dekhen,..jodi apnara niyomito dekhen j juniorer samne apnar kono weight rakha hoyna tahole apnar eta chara ar ki korar thake.r shei shathe jodi staff rao ek ek jon adjutant hoye jay tahole ki condition hobe?question 2 u all.ar adjutanter chamchar to kono ovab e nai.koto tuku kharap obostay gele ekjon house prefect k majhrat e bash dia pitano hoy!!
খুবই চিন্তার কথা।
খুবই।
যে সিস্টেমে একজন সিনিয়রমোস্ট ক্যাডেট আরেকজন ক্যাডেটকে যদি শাস্তি দিতে বা কন্ট্রোল করতে পারছেনা, সেই একি সিস্টেম কি করে বাঁশ দিয়ে পেটানোটা এলাউ করে?
আজকের টেকনোলজির যুগে এসব তো খুব রিস্কিও বটে....
Bash dia class 12 k pitaö hoise,..tao abar house prefect..ami clg e thakteo pura clg er samne amake first e hockey stick dia marse ei adjutant,den abar bash dia marse.nak dia bleeding o hoise.tokhon ami class 11 e.year final xam dibo oi tym er ghotona.eta amar baba A.A.G k jananote tini amar baba k bolsilen j amader amon cadet dorkar nai jar baba adjutant er name complain kore..authority ottachar korleo amra kisu bolte parbo na,but cadet jodi junior k only punishment dey tailei tar parents call kore..amar oi ghotona k kendro kore principal amar babar sate onek kharap behave kore.adjutant amake colour kore r only ekta mobile k kendro kore amake clg out kore dey..etai ki cadet clg er rule??etai ki shotota!??
কারন কি ছিলো? কি করছিলা?
যা-ই করুক রবিন ভাই, ও যা বলল তা যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।এইটা তো আর মধ্যযুগ না যে হকিস্টিক/বাঁশ দিয়ে অপরাধের শাস্তি দেয়া হবে।আমাকে ভুল বুঝবেন না প্লিজ।
মাস্ফু, আমি কারন টা জানতে চাইছিলাম, কারন, আমি চিল কান নিয়ে গেছে শুনে দৌড়াতে রাজি না।যেইটা এইখানে অনেককেই করতে দেখতেছি।
জ্বি ভাই, এবার বুঝতে পেরেছি।
অফ টপিক- 🙁 মেলাদিন আপনের কাছ থেকে কুনো খানাপিনা খাইনা 🙁
যেকোনো দিন খা। মানা করছে কে?
আমাদের মেডিক্যাল অফিসার ছিল ক্যাপ্টেন খায়রুল,ওনার সিস্টেম ছিল কারো জ্বর ১০২-৩ ডিগ্রি না হলে হসপিটালে এডমিট করতো না।আমাদের ক্লাসে এমন ৩ জন ছিল,ওদের জ্বর।এদিকে তখন হকি কম্পিটিশন চলতেসে।আমরা সবাই মাঠে বসে খেলা দেখতেসি।ওই ৩ জনও গ্রাউন্ডে ছিল,ওদের বেশী খারাপ লাগতেসিল বলে ওরা আমাদের পিছে গিয়ে শুয়েছিল।এই ব্যাপারটা এডজুটেন্ট দেখে ফেলল।খেলার যখন হাফটাইম ব্রেক তখন সে আমাদের এখানে আসলো স্টাফদেরকে নিয়ে,কে কে শুয়েছিল বলে আমাদের পুরা ক্লাস ইলিভেনকে সারা কলেজের সামনে ফ্রন্ট রোল করতে বললো।আমাদের তৌহিদ প্লেয়ার,তাই ওর ছবি তোলার জন্য আমার কাছে ও ক্যামেরা রেখে গিয়েছিল।যখন ফ্রন্টরোল করছিলাম তখন আমার পকেটে ক্যামেরা,তাই আমি বারবার পিছিয়ে পড়ছিলাম।এডজুটেন্ট মনে করলো আমি বেয়াদবি করছি...সে একটা হকিস্টিক নিয়ে আমার পিছে পিছে আসতে লাগলো,আমি চেষ্টা করছিলাম দ্রুত করতে,কিন্তু সে রেগে গেল,আমাকে হকিস্টিক দিয়ে পিটাতে লাগল।আমি বসে পড়েছিলাম,তারপর শুয়ে পড়লাম।সে একটা পাগলা কুত্তার মত হয়ে গিয়েছিল।আমি প্রথমে হাত দিয়ে ঠেকানোর চেশটা করছিলাম,একসময় সে চেষ্টাও ছেড়েদিলাম।দেখলাম ওইটার নিজের ওপর কোন কন্ট্রোল নাই।আমার নাকে বাড়ি লেগে রক্ত বের হয়ে গেল।তখন সে থামল।ততক্ষণে হাফটাইম শেষ।সে আমাদের গেটআপ করায়া চলে গেল।এই সব কাহিনী যখন হয়েছে তখন সব টিচাররা প্রিসিপাল ভিপি গ্রাউন্ডে উপস্থিত ছিল।আমাদের প্রিন্সিপাল লিয়াকত স্যার,ইংলিশের টিচার ছিল,সেই থেকে প্রিন্সিপাল।সে জন্য রুসলান প্রিন্সিপালকে তেমন পাত্তা দিত না এবং এই ধরনের কাজ করতে পারসে।কিন্তু আমার লজ্জা হয় ওই সব স্যারদের জন্য যারা তথাকথিত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও এ রকম একটা ঘটনা চোখের সামনে দেখেও বিড়ালের মত চুপ করে ছিল।অথচ তারাই আমাদেরকে জুনিয়র বিটিং করার বিরুদ্ধে মানবতা লঙ্ঘনের কথা বলতো।
খেলা শেষ হল,আমি অবাক যে এটা কি হলো।রুসলান কে ঘৃণা করতাম,এ ধরনের ঘটনা কলেজে প্রায়ই হতো,কিন্তু এবার নিজে ভিক্টিম হয়ে বুঝলাম আমরা কি অসহায়।
খেলা শেষ হলে ক্লাস টুয়েল্ভ আর আমাদেরকে হোল্ড করালো।টুয়েল্ভের ভাইয়াদের বললো আমাদের ছিড়ে ফেলতে।অথচ ক্যাডেট কলেজে সিনিয়র দুই ইনটেকের মাঝে কখনো এ ধরনের সম্পর্ক থাকে না।ভাইয়ারা আমাদের অনেক পাঙ্গাইলো,পাশে দাড়ায়া এডজুটেন্ট দেখতেসিলো।কিন্তু তার পানিশমেন্ট পছন্দ হলো না।সে নিজে এসে আমাদের পাঙ্গাইলো।(ক্যাডেট কলেজে একটা ব্যপার হয় জানেন যে অনেক সময় ফ্রন্টরোল দেয়ার সময় যে দেওয়াচ্ছে সে পিছে পিছে আসে আর থামলে কিক করে)রুসলান সেভাবে আমাদের পিছে পিছে আগাচ্ছিল...একসময় রেগে গিয়ে মাঠের পাশে কর্ণারের জন্য পতাকা টানানো বাশঁ এনে পিটাতে লাগলো।
সিলেটের সব ক্যাডেটদের মত আমিও রুসলানকে ঘেন্না করি।লেখার সময় যত সম্ভব চেষ্টা করেছি সম্মান করে কথা বলতে।কিন্তু ****টাকে সম্মান করা যায় না।ও একটা অসুস্থ লোক...একটা আস্ত দানব!
এই লোক কি এক্স-ক্যাডেট? হলে খুব জানতে ইচ্ছা করছিল কোন কলেজের। কিন্তু কেউ জানলেও দয়া করে বলবেন না। আমি চাই না এখানে কোন কলেজকে অসম্মান করা হোক।
কাহিনীগুলো যদি বিন্দুমাত্রও সত্য হয় তাহলে এই লোককে আইনের মুখোমুখি হওয়ানো দরকার-শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শারীরিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন করা হয়েছে এবছরই।
@আরিফিন:
লিয়াকত স্যার কি কোন সময় এফসিসিতে ছিলেন? তুমি জানো? আমাদের সময় একজন লিয়াকত স্যার ছিলেন ইংরেজির...
ফৌজদারহাটে ছিলেন বোধহয়।আমরা যখন কলেজে গেলাম তখন ওনাকেই হাউজমাস্টার হিসেবে পেয়েছিলাম।ক্লাস ৯ এর দিকে স্যার সিলেটে ভিপি হয়ে পোস্টিং চলে যান,তারপর প্রিন্সিপাল।
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
অনেক ধন্যবাদ শাহরিয়ার।
স্যারকে এখনো মনে পড়ে মাঝেমধ্যে।
আমি গত আধাঘন্টা ধরে এই পোস্টটা এবং এর কমেন্টগুলো পড়ে একটা জিনিসই উপলব্ধি করতে পারলাম যে কলেজ অথরিটি ক্যাডেটদেরকে কামার বা কুমারের হাতের লোহা বা মাটির দলা মনে করে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে তাদেরকে নিয়ে খেলা করতে চায়।
কিন্তু অথরিটির একান্ত দায়িত্ব হচ্ছে ক্যাডেটদেরকে একটি সুষম জীবন গড়ে তোলার ব্যাপারে সর্বাত্বক সহায়তা করা। এ ক্ষেত্রে তারা অবশ্যই ক্যাডেটদের শাসন করবে, কিন্তু তা মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে তো খুবই দুশ্চিন্তার কথা!!!
আমি উপরের ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি না, কিন্তু ক্যাডেট কলেজের সর্বোচ্চ পরিষদের অনুষদের উচিৎ বিষয়টা খতিয়ে দেখা এবং যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া।
একজন এক্স-ক্যাডেট হিসেবে আমি ব্যাপারটায় ভীষণভাবে মর্মাহত হয়েছি 🙁
Zulfiqar vai kader bolen?
Keu cadet clg er biruddhe jete chay na..era chokh thakte ondho..
আমাদেরও তো করার কিসু নাই তাই দুঃখ করা ছাড়া আমাগো আর কিইবা করার আছে বল ভাই 🙁 🙁
bdnews24 এর পর কালের কন্ঠ আর Daily Star-এ আসছে খবরটা:
Daily Star
কালের কন্ঠ
একটা কথা না বলে থাক তে পারলামনা " আচ্ছা গামেস এ যদি কারো পান্টএর সেলাই খুলে যায় বা চিরে যায় তবে কি তাকে সকল cadet এর সামনে জাঙ্গিয়া পরিয়া মাঠ চক্কর দেয়া শাস্তি দেয়াতে হবে "
এই এডজুটেন্ট তাই করে চেন; তার পরে আমরা এই কাদেত এর মনের অবস্তা বুজতে পারি কি. ক্যাডেট
"তিনি ক্যাডেট কলেজে মহাক্ষমতাধর আ্যাডজুটেন্ট হলেও আসলে তো একটা বাচ্চাছেলেই বয়স আর ম্যাচিউরিটিতে।" একজন মজর কে যদি এই মাপকাঠি তে নিতে পারি তবে কি ক্যাডেট কলেজে মহাক্ষমতাধর আ্যাডজুটেন্ট " এই বাচ্চাছেলেদের বয়স আর মনের কথা মনে রাখতে পারে না "
তারপরেও কি আমরা বলবনা এই লোকের আ্যাডজুটেন্ট হওয়ার যোগ্গত্তা নাই.
কাহিনী অনেক; গল্পর শেষ জানলাম আমরা সুরু এবং মাঝে অনেক গল্প জানা হলনা.
ভুল বুজবেন না আমি দুষ্ট ক্যাডেট পিতা.
কঠিন সহমত জামাই ও গুলশান এর সাথে. + ক্যাডেট কলেজে কখনো সিভিল প্রিন্সিপাল নই.
ধনবাদ
আপনি দুষ্টু ক্যাডেট পিতা???!!!
দয়া করে একটু ব্যাখ্যা করবেন?
আমার মনে হয় ইনি কোন ক্যাডেটের বাবা
(তথাকথিত দু্ষ্টামির জন্য যে হয়তো আউট হয়ে গেছিলো)
বাংলা ফন্ট নিয়ে তেমন সুবিধা করতে পারেননি,
তাই ভাষায় একটু অস্পষ্টতা রয়ে গেছে
কিন্তু বক্তব্য পরিষ্কার।
উঁহু,আমার তা মনে হচ্ছেনা।দুষ্ট ক্যাডেটের পিতা সিসিবিতে "জামাই" সম্বোধন শিখে এরকম একটা সিরিয়াস পোস্টে তা প্রয়োগ করবেন বলে মনে হয়না।
:)) আঙ্কেল বোধহয় জামাই বলতে চাননি।
আমার মনে হয় উনি 'কঠিন সহমত জানাই' লিখতে গিয়ে 'জামাই' লিখে ফেলছেন।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ইয়ে রজনীকান্ত কামরুল ভাই, উনি লিখেছেনঃ
কঠিন সহমত জামাই ও গুলশান এর সাথে.
শেষে একটা ফুলস্টপও আছে।
ধুরো,কেম্নে কি!
'ম' টাকে 'ন' দিয়ে রিপ্লেস করে 'ও' টা ওভারলুক করে তুমি নিশ্চিন্ত থাকো।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ও।
অ ট: এ্যাই কামরুল, হঠাৎ রজনীকান্তের বেশ ক্যান্?
কয়দিন আগে এই ভদ্রলোকের 'শিবাজী-দ্য বস' নামে একটা তামিল ছবি দেখে ব্যাপক পাংখা হইয়া গেছি। পিওর এন্টারটেইনমেন্ট। প্রোফাইলে ছবি লাগাইয়া তাঁর প্রতি সম্মান জানাইতেছি।
ট্রেলার দেখেনঃ
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
খালি ‘শিবাজী-দ্য বস’ দেখলেই হবে ভাইয়া? রোবট দখেন নাই? কী যে মিস করলেন???
তামিল ম্যুভির বিশাল কালেকশন আছে আমার কাছে।কারো লাগলে আওয়াজ দিয়েন।
আওয়াজ দিলাম।খোমাখাতায় জানাবি কিভাবে কখন নিবো।
আমি এমনিতেই তামিল মুভির পাঙ্খা। পুরনো দিনের জসীম ঘরণার সিনেমার ফ্লেভার পাওয়া যায়। সাথে সুন্দরী নায়িকা আর গোফ-ভুড়ি সমেত নায়ক ফ্রি..।
আমার কাছে মোট ৩২ খানা ম্যুভি আছে।ব্যাপক মজা।ফাইটিং দেখলে মনে হয় ফুটবলে কিক করা আর মানুষকে কিক করা একই রকম!
আমিন ভাই, আজকাল আর ভুড়িওয়ালা নায়ক :gulli2: দেখা যায় না,সবাই প্রায় দাড়ি ছাড়া।তবে নায়িকা :tuski: আগের মতই- জোস!! :awesome:
ট্রেলার তো দেখলাম। ব্যাপক হাসি পাচ্ছে হে।
তুমি কি সিরিয়াসলি মিন করতেসো যে মুভিটা ব্যাপক হইসে?
আমার তো রজনীকান্ত্কে দেখলেই হাসি পায়....
নুপুরদা, এই কথা এইখানের এক ভারতীয় লোকের সামনে কইয়া ঝাড়ি খাইছি 🙁
ভারতীয় মানে নিশ্চয়ই দক্ষিণ দিকের।
উত্তরের লোকজন ব্যাপক হাসে উনারে নিয়া।
কেন ব্যাপক হইছে সেটা দেখি আমার আগেই আমিন আর আরিফ আমীন বলে দিছে। আমি আর বেশি কিছু বললাম না। এমনিতেই সিরিয়াস পোস্টে আলোচনা অন্যদিকে মোড় নিচ্ছে। আর বাড়াবাড়ি করলে লোকজন আমাকে পেটাবে। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
@ Mr. Hafizur Rahman,
আপনি একদম ঠিক পয়েন্টটাতেই হিট করেছেন। একজন অ্যাডজুটেন্ট কেন প্রতিপক্ষ হিসেবে ভাববেন বয়সে একেবারেই নবীন ক্যাডেটদের। এরা তো তাঁর ছোটভাইয়ের মতো। একজন মেজর বয়সে নবীন বলেই দায়দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না কিন্তু, আমি তেমনটা বোঝাতে চাইনি। আমার বলার উদ্দেশ্য ছিলো এরকম ক্রিটিকাল সময়ে ডিসিশন মেইকিং-এ আরো পরিণত কারো, আরো সিনিয়র কারো থাকা উচিত। জানিনা সেখানে কি পন্থা নেয়া হয়েছে। তবে শুধু ডিসিপ্লিন আর সিস্টেমের দোহাই পেড়ে যদি অ্যাডজুটেন্ট-এর বিচারবুদ্ধির উপরই ভরসা রাখা হয় তাহলে আমাদের এসমস্ত আলাপচারিতার প্রভাব খুব একটা ভালো হবেনা সেসব ক্যাডেটদের জন্যে। কোন কারণ ছাড়াই সমস্ত সিস্টেম আরো বেশি প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে যেতে পারে, এই লেখার সমস্ত আলোচনার জন্য ওদের দায়ী করা হতে পারে, আর বলা হতে পারে যে ওরাই এসব উস্কে দিয়েছে। যা কি না খুব দুঃখজনক একটা ব্যাপার হবে।
আরো একটি কারণে অ্যাডজুটেন্টের ম্যাচিওরিটির ব্যাপারটি মাথায় এসেছিলো তখন, যা না বললে পুরো কথাটি না বলা রয়ে যাবে। আমি এও দেখেছি অনেক অ্যাডজুটেন্ট প্রিন্সিপাল বা ভিসির অবস্থানের বিপক্ষে ( কৌশলে অবশ্যই) গিয়ে ক্যাডেটকে কলেজ আউট থেকে বাঁচাতে। যখন ওই মন্তব্যটি করছি তখন পুরো ছবিটা জানা ছিলোনা ঘটনার ( এখনো অনেকটাই অজানা যদিও!) । আমার মাথায় ছিলো অ্যাডজুটেন্ট যেহেতু ক্যাডেট কলেজ প্রশাসনের অবিচ্ছেদ্য অংশ তাই তাঁর সাহায্য করতে পারার ক্ষমতাও বিরাট। সেইদিক টা মাথায় রেখে বলছিলাম তখন, যে, ক্যাডেট সাহায্য করার রাস্তা তাঁর জন্য খোলা রাখা উচিত।
রাত তিনটায় ক্যাডেটদেরকে ডেকে যদি পেটানো হয় তবে ওই এ্যাডজুটেন্ট ভদ্রলোককে খুব ভালভাবে স্মরণ করিয়ে দেয়া দরকার যে ক্যাডেট কলেজ আর বিএমএ এক নয়,এরা আর্মি/কমান্ডো ট্রেনিং করতে আসেনি কেউ।এরকম এক/দুইজন কুলাঙ্গারের জন্য পুরো ক্যাডেট কলেজ সিস্টেমের বদনাম হয়।আর্মিতে আমাদের যে বড়ভাইরা আছেন আশা করি তাঁরা ব্যাপারটি দেখবেন।
সবচেয়ে বড় দুঃখ হচ্ছে, মিডিয়া এখন এইটাকে নিয়ে ক্যাডেট কলেজ কে পঁচাবে আর বাইরের অধিকাংশ লোকই তা লাফালাফি করে খাবে। বিশেষ মজা পাবে ওই শ্রেণী, যারা বিভিন্ন সময়ে ক্যাডেট কলেজ কে নিয়ে উল্টা-পাল্টা মন্তব্য করে মজা পায়।
সহমত।
Shobai plz shudhu doa kren jeno amar moto victim jeno amar ar ko classmate na hoy.
কিভাবে যেন এই লেখাটা আমার আগে দেখা হয়নি। অনেকেরই মন্তব্য পড়লাম। ছেলেগুলোর জন্য মায়া হচ্ছে। কলেজ পালানো তাদের ভুল হয়েছে নিঃসন্দেহে। কারন, এতে করে কিছু ক্যাডেটের অনেক বড় শাস্তির আশংকা আছে। কিন্তু আমি কিছুতেই ভেবে পাইনা শিক্ষক-এডজুট্যান্টের মত বড় মানুষেরা টিন-এজ় সাইকোলোজি না বোঝার মত এত বড় ভুল কিভাবে করেন। সবাই আমরা এই বয়সটা পার করে এসেছি। খুবই ইমোশোনাল বয়স এটা। আমার মনে হয় বাংলাদেশের স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকের জন্য টিন-এজ সাইকোলোজি এবং স্টুডেন্ট সাইকোলোজির উপরে বাধ্যতামূলক ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকা উচিত। বিশেষতঃ ক্যাডেট কলেজে কর্মরত সকলের। কারন আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা, এক্স-ক্যাডেট এডজুট্যান্টরা, পিতৃতুল্য প্রিন্সিপাল স্যারেরা প্রায়ই বোধহয় ভুলে যান যে বাব-মা-কে ছেড়ে এই ছেলেরা তাদের কাছেই রয়েছে। ছেলে বখে গেলে দোষারোপ করা হয় বাব-মার অভিভাবকত্বকে। তাহলে এতগুলো ক্যাডেট বছরে নয় মাস কলেজে কাটিয়ে কোন ভুল করলে বা অপরাধ করলে আমরা কাকে দোষ দেব? ------- সম্পূর্নই আমার ব্যাক্তিগত মতামত। কাউকে আঘাত দেবার জন্য কথাগুলো বলিনি, বরং সবার চিন্তায় বিষয়টাকে আনার জন্যই এভাবে না বলে থাকতে পারিনি। কেউ আমার কথায় আহত হলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
প্রচন্ড রাগ হচ্ছে, কার উপর জানি না।
শুধু আমার ফেলা আসা সে ছয় বছরের কথা মনে পড়ছে।।
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
Amr mne hoy na j Mr.Hafizur Rahman kono cdt er baba.r jodi baba hoyeo thaken take dusto cdt er baba bolata grohonjoggo noy.Ekta cadet er out howar pichone koto tuku shothik karon royeche ta amra blog e boshe bolte pari na.ta kebol valo janen oi clg out cadet er batchmate rai.choto mukhe boro jotha bollam.maf korben..
আর নতুন কোন আপডেট আছে এই ঘটনার?
গতকাল শুনেছিলাম ইনভেস্টিগেশন বোর্ড গঠন করা হইসে...ঝিনাইদহের প্রিন্সিপাল স্যার,কুমিল্লার ভিপি স্যার আর কে কে যেন আছে।ক্লাস ইলিভেন এক্সারশনে ছিল,আজ লাঞ্চের আগে সবাইকে ব্যাক করতে বলা হয়েছে এইচকিউ থেকে...(আহারে,ক্লাস ইলিভেন বেচারারা এক্সাকারশন শেষ করতে পারলো না... 🙁 )
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
ঝিনাইদহের প্রিন্সিপাল আর কুমিল্লার ভিপি এখন কোন কোন স্যার কেউ কি জানে?
এই ক্লাস ইলেভেনের আসলেই দূর্ভাগ্য...
'দুর্ভাগ্য' হবে।
ঝিনাইদহের প্রিন্সিপাল ঝিনাইদহের এক্স ক্যাডেট । স্যারকে আমি ব্যক্তিগতভাবে জানি। স্যার এর ছেলে ও ঝিনাইদহের ক্যাডেট । কোর্ট অব ইনকোয়ারি বোর্ড এ থাকলে স্যার কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেবেন না আশা করি।
ঝিনাইদহের প্রিন্সিপাল যদি ২০০৭ রিইউনিয়নে থাকাকালীন প্রিন্সিপাল(ওই ভদ্রলোকও জেসিসির এক্স ক্যাডেট তবে তাঁর ছেলের কথা বলতে পারছিনা) হয়ে থাকেন তাহলে ক্যাডেটদের জন্যে দুঃখপ্রকাশ ছাড়া আর কিছুই করতে পারছিনা।আশা করি এই ব্যক্তি সেই ব্যক্তি নন।
@ মাসরুফ - এই ব্যক্তি সেই ব্যক্তি নন। এখন সাজ্জাদ স্যার আছেন ।
ভরসা পাইলাম ভাই।
ধন্যবাদ নুপুর সাহেব /মাসরুফ সাহেব ও আরেফিন.
আমি টপিকটা খুব ভলোভাবে জানি. অ্যাডজুটেন্ট রাত তিন টার ঘটনার পর আবার শুক্রবার নামাজের আগে / পরে বাস্কেটবল মাঠ এ অনেক লম্বা সময় পানিশমেন্ট দেয় যা সকল রকম সহনশীলতা অতিক্রম করে. যা অ্যাডজুটেন্ট সাহেবএর ও শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মি. চৌধুরী বাদ দেয়ার বা বুঝানোর চেষ্টা করেছেন. উত্তরে উনি যা বলেছেন অনেকটা এই রকম " সার আপনি যান আপনি আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক; এদের কে কিভাবে হেন্ডেল করতে হয় আমি জানি "
এই ব্লগ পরে জানতে পারলাম পরীক্ষার্থী রা সকল সময় ভালো অবস্তানএ থাকে বিশেষ করে পরীক্ষার আগে . আর যখন আমাদের পুত্র এস এস সি পরীক্ষার্থী দুইদিন পর পরীক্ষার শুরু তারা পানিশমেন্ট খায়/ কারণ এইট এর ছেলের বেল্ট ঠিক নাই. হা . হা. হা .......... আমরা ঢাকা বসে কান্দি .
ক্যাডেট কলেজ = পানিশমেন্টখায়, আমরা কমবেসি জানি.
পরীক্ষার শুরুর দিন তিনিক আগে ক্রস কান্ট্রি কারো কথাই তিনি কানে তুলতেছেন না. কোনরকমে একেবারে শুরুর আগ মুহুর্তে মি প্রানবন্দুর অনুরধূ / ছেলেদের অনুরোধ কোনো রকমে রক্ষা. পরীক্ষার শুরুর পর দুইটা অভিভ্হাবক দিবস ও আরো কিসু এই রকম ঘটনাএ আমরা আমাদের সিধান্ত নেই.
আশা ছিল একদিন ছেলে মাসরুফ এর মত বৃক্ষ হবে. চলছিল ঠিক ভাবে ফল হিসাবে বেস্ট টার্নঔট ক্যাডেট /বেস্ট একাডেমিক পারফরমেন্স শেষ পর্যন্ত / general knowleg / three time best speker tv debet and runner up of the show. ICCLM start from class seven
ক্যাডেট কলেজ ভালো করতে হলে কাজ করতে হবে অনেক জায়গাতে তার জন্ন কতটুক তারা তৈরী সেটা দেকতে হবে. নতুবা ভালো বাসী বলে কোনো লাভ হবে না. দিনে দিনে আরো খারাপ হবে যার সুজুক সবাই নিবে .
দুষ্টু ক্যাডেট পিতা= ক্যাডেট এর দুষ্টু পিতা. তবে শেষ থেকে ৮০ page পরার পরে আমার তো ক্যাডেট =দুষ্টু ই মনে হয় positive meaning. আমি ই মনে হই একমাত্র পিতা যে ফাকি দিয়া ডজ দিয়া / মাগরিব নামাজে কলেজে দেখা করতে গেসি. সেটা আরেক কাহানি. বানান জনিত ভুল ক্ষমা করবেন.
সরি আঙ্কেল,আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাইছি ভুল বোঝাআবুঝির জন্যে।দয়া করে আমাকে "মাসরুফ" আর "তুমি" ডাকলে খুব খুশি হবো।
(মন্তব্যকারীর অনুরোধে কিছু অংশ মুছে দেয়া হয়েছে.... মডারেটর)
আপনার ছেলে যেহেতু ক্যাডেট,যে কোন ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতির মোকাবিলায় সে অবশ্যই সক্ষম।আমি নিশ্চিত,ও আমার চাইতে অনেক বড় "মহীরূহ" হবে 🙂
মাসরুফ ও অন্যরা
এই ধরণের ব্যক্তিগত আলাপ থেকে পাওয়া তথ্য উন্মুক্ত ফোরামে সবার সঙ্গে শেয়ার করাটা কি ঠিক হচ্ছে?
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
সরি কামরুল ভাই।কমেন্টটা ডিলিট করে দিলে ভালো হয়-মডারেটরকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
আঙ্কেল,
আপনার আর আমার বয়সের ব্যবধান নিশ্চয়ই আপনার ক্যাডেট সন্তানের সংগে আমার ব্যবধানের চেয়ে কম হবে। তবু ওকেই ভাই ডাকলাম। আপনার এই পোস্টটি আমাকে খুব আবেগপ্রবণ করে দিয়েছে। বুঝতে পারছি কি পরিমাণ কষ্ট নিয়ে আমি এখানে এসে লিখছেন।
কি পরিমাণ ভালোবাসা নিয়ে আপনি সিসিবিতে আসেন।
আমার একটু অস্বস্তিই হচ্ছে এটা ভেবে যে এখানে আমরা কত রকমের কথা, রসিকতা করতে থাকি ক্রমাগত। বয়সের দুস্তর ব্যবধান সত্ত্বেও আমরা সবাই যেন সদ্য ক্লাস টুয়েলভ ছেড়ে বেরিয়েছি, এখানে আমরা সবাই সমান। এটাকে positive meaning নেয়া তো সহজ কথা না। আপনার মতো উদার, সহজ বাবা হতে পারবো কি না জানিনা। এসমস্ত ডামাডোলে আপনার ছেলে কলেজে থাকতে না পারলেও ভাববেননা আপনি। এমন বাবার ছেলে কিছুতেই ব্যর্থ হবেনা। আপনার চেয়েও অনেক উদারমনের মানুষ হবে সে।
আপনার লেখা থেকে যেটুকু বুঝলাম সেটা হচ্ছে অ্যাডজুটেন্ট সাহেবের সাইকোলজিকাল কোন প্রবলেম আছে। মুশকিল হচ্ছে সবাই সেটা বুঝলেও তাঁর কি আদৌ কোন শাস্তি হবে এসব ছেলেপেলেকে এতটা মানসিক/শারিরীক যন্ত্রণা দেয়ার জন্য? (ট্রান্সফার করে দেয়াটা কি আর শাস্তি?) উল্টো কিছু ছেলেপেলে কে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে সে ব্যাপারে আমি শতভাগের থেকেও বেশি নিশ্চিত। এসময় কলেজআউট হয়ে গেলে কই ভর্তি হবে, ,কি করবে সেসব নিয়ে অথোরিটির কোন মাথাব্যথা নাই। যত মাথাব্যথা তখন আপনাদের প্যারেন্টসেদের। আর আমি যুগে যুগে দেখেছি, ক্যাডেটদের প্যারেন্টসরা হচ্ছেন ব্রাত্যজন। তাঁদের কোন মূল্য সম্মান কিছুই নেই কতৃপক্ষের কাছে ( অবশ্য রাঘব বোয়াল হলে অন্য কথা, তখন প্যারেন্টস দে না থাকলেও তাঁরা দেখা করতে পারেন সন্তানের সংগে)। প্যারেন্টসেদের কোন বক্তব্যও নেই। তাঁরা শুধু আসবেন যাবেন প্যারেন্টস ডে বা ভ্যাকেশন শেষে বাচ্চাকে পৌঁছে দিতে আর বছরের ৯ মাস কলেজে থাকা সন্তান কোন 'অপকর্ম' করলে তার জবাবদিহিতা দেবার জন্য ছুটে আসতে।
(অবশ্য আমার সবথেকে মজা লাগতো, প্যারেন্টস ডে তে কোন জেনারেলের পেছনে প্রিন্সিপালকে ছুটতে দেখে। জেনারেল পুত্রটি তখন ফিল্ডমার্শাল। সেখানে বিরিয়ানি-মাংসের উৎসব।ওদিকে আমাদের বাপ-মা একটু হাউজের দিকে গেলো কি দুয়েকটা আপেল কমলা নিয়ে এলো, স্টাফ হুইসেল মেরে দৌড়ে এসে ব্যাগ সার্চ করে কেড়ে নিলো.... এসব তো আমাদের সময়েই দেখেছি... এখন কি হাল জানিনা....)
ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার জন্য দু্ঃখিত।
ভালো থাকবেন।
আশা করি ভালোয় ভালোয় সব শেষ হবে।
নূপুরদা
অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে একটা কথা জানাই।
বাইরে থেকে আমাদের এভাবে বলাটা কি ঠিক হচ্ছে?
আমরা যেটা করতে পারি, ক্যাডেট কলেজগুলোতে এই ধরণের ব্যাপারগুলো যাতে আর না হয় সে জন্য কার কী করনীয় সেটা আলোচনা করতে পারি। তারপর যার যার অবস্থান থেকে সেটার বাস্তব প্রয়োগের চেষ্টা করতে পারি। কিন্তু কোন ব্যক্তি/পদ সম্পর্কে এভাবে স্টেটম্যান্ট চলে আসলে সেটা বোধহয় সুফল বয়ে আনবে না। বিশেষ করে পুরো ব্যাপারটা সম্পর্কে আমরা কেউই তো ডিটেইলস কিছু জানি না। নানান সূত্র থেকে নানান কথা শুনছি।
আশা করছি আমার ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন এবং বেয়াদবি ক্ষমা করবেন। 😀
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কামরুল,
আরে এত বিনয়ের কি আছে? তাছাড়া বেয়াদবির তো প্রশ্নই আসেনা। কি যে বলো।
খেয়াল করে দেখবে আমিই আসলে বাইরে থেকে মন্তব্য না করার পক্ষে ছিলাম।
carried away হয়ে গেলে যা হয়, আলটপকা ব্যক্তিগত মতামত বেরিয়ে আসে যা কি না আসলে অনভিপ্রেত।এজাতীয় মন্তব্য আসলেই সুফল বয়ে আনবেনা। ধরিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই আমারে এতো বিনয়ের সাথে কিছুই বলার দরকার নাই। যা মনে আসবে ফটাফট বলে ফেলবা। ভুলের আবার ছোট বড় কি।
ইয়ে,আমাদের কামরুল ভাই কিন্তু অনেক বিনয়ী :shy:
অফ টপিক- জুনাদারে মিস্করি 🙁
অন টপিক- :frontroll: :frontroll:
বিএমএ তে জয়েন করার বেশ কিছুদিন পর আমরা কয়েকজন আলোচনা করছিলাম যে এইরকম একটা সিস্টেমের মধ্যে থেকে ক্যাডেট কলেজের এডজুটেন্ট কিভাবে ক্যাডেটদের নানা ধরনের দুষ্টুমি বাদরামি সহ্য করে থাকে, সেই সাথে এডজুটেন্টদের ধৈর্য আর ম্যাচুরিটির প্রশংসা করছিলাম।
ক্যাডেট কলেজে থাকা অবস্থায় ইলাভেন টুয়েল্ভে নিজেদেরকে খুব বড় মনে হলেও আসলে আমরা যে কোন পর্যায়ে ছিলাম তা এখন বুঝতে পারি। সেদিন ফৌজদারহাটের ইলেভেন এক্সকারশনে এখানে এসেছিল, ক্লাস ইলেভেন কত ছোট এটা দেখে আমরা নিজেরাই অবাক হচ্ছিলাম। এরকম বয়সের ছেলেদের সাথে কেউ যদি সম্পূর্ন সামরিক কায়দার আচরন আসা করে আর তার ব্যতিক্রম হলে যদি বিএমএ'র কায়দায় ডিল করে তাহলে সত্যি দুঃখজনক।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:thumbup:
Uncle ami akhn dhrte parlam..apni Zisaner baba..choto mukhe boro kotha boli ekta..apni completely right..eta jara nij chokh e dekse tarai sudhu jane ki omanobik kaj adjutant koreche..
@ Nupur vai,
probably tini e.. Coz amader principal Liakat o english er..
সবগুলি মন্তব্য পড়লাম।
৫০ বছর আগে যখন প্রথম ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ সৃষ্টি করা হয়, তখন হয়তো উদ্দেশ্য ছিল - কি করে এক ধরণের যুবকদের গড়ে তোলা যাবে যারা কোন প্রশ্ন না করেই কতৃপক্ষের নির্দেশ মেনে চলবে।
এর মধ্যে পৃথিবী অনেক বদলে গেছে। তার সাথে সাথে আমরা যদি ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার দর্শন বদলে বর্তমানের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারি - তা হলে গরীব দেশের জনগনের এত টাকা খরচের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাখার কোন মানে হয়না।
আমার উপরের লেখাটা অনেকের কাছে কঠিন মনে হবে। সত্য অনেক সময় অপ্রিয় হয়।
শারিরীক ভাবে কাউকে আঘাত করা অপরাধ, কারণ যাই হোক। সেই আঘাত করা হয়েছে যদি প্রমান হয়, তবে কোর্ট কেস করে হোক বা কোর্ট-মার্শাল করে হোক অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া উচিত। কম করে হলেও চাকরীচ্যুত করা উচিত অপরাধীকে।
ক্যাডেট কলেজের ক্লাশ ১২-এর ছাত্ররা যতেষ্ট দায়িত্ববান। তারা সবাই মিলে যখন একটা ব্যাপারে এক মত হয়ে কাজ করেছে, তখন তাদের কাজের বিচার শুধু প্রচলিত আইন-শৃংখলার দোহাই দিয়ে দেখলে চলবে না।
এ ধরনের ঘটনা এক দিনে ঘটেনা। কলেজ কতৃপক্ষ, বিশেষ করে প্রিন্সিপাল সাহেবের দায়িত্ব এসে পড়ে এখানে।
আমরা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা এক্স-ক্যাডেটরা গভীর উৎবেগের সাথে এই ঘটনা অবলোকন করছি।
আপনার মত সিনিয়র মানুষের কাছ থেকে এ মন্তব্যই প্রত্যাশিত ছিল সাইফ ভাই।প্রতিটা অক্ষরের সাথে সহমত।আফসোস,ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষে রয়েছেন এমন অনেকেই বয়েসে আপনার চাইতে অনেক ছোট কিন্তু মননশীলতার আধুনিকতায় সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগেই পড়ে রয়েছে।আপনার এ মন্তব্য যদি সেই কুম্ভকর্নের ঘুম ভাঙ্গায়-এই প্রত্যাশা করা ছাড়া আপাতত আর কী-ই বা করতে পারি!
"এ ধরনের ঘটনা এক দিনে ঘটেনা। কলেজ কতৃপক্ষ, বিশেষ করে প্রিন্সিপাল সাহেবের দায়িত্ব এসে পড়ে এখানে।"
এত সহজ ভাবে বললেন কিন্তু এখনো কলেজ কতৃপক্ষ/ A. G. এর নিকট বিষয় টা আপনার ভাবনার মত সহজ করে যেতে পারেনি!!!!!!!!!
প্রিন্সিপাল সাহেব কে কলেজএর প্রয়োজনীয় সময়ে কখনো পাওয়া যায়না,প্রিন্সিপাল সাহেব অধিকাংশ সময় রেদেরোগে আক্রান্ত সুটিতে থাকেন. কিন্ত উনি Cox'sbazar যেতে ভুল করেনি; রিদরোগে এখন ঠিক হয়াগেসে. পানিশমেন্ট কে এই জুটি আর্ট এর পর্যায় নিয়ে গেসে. যেমন দুপুর এর খাবার এর পর পানিশমেন্ট. আর বলতে চাই না কিসু তো নিজের গায়েও লাগে.
প্রমাণ আছে :guitar: !
class12 পুরো ঘটনা video করে রেখেছে ......... :salute:
দেখা যাক কি হয় ............
Proud to be a Cadet,
Proud to be a Faujian.
পাঙ্খা ক্যাডেট! :clap: :clap:
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
ভিডিও এভিডেন্স নিয়ে কি হবে জানিনা তবে যেই ক্যাডেট ভিডিও করেছে তাকে কলেজে অবৈধভাবে মোবাইল ব্যবহারের দায়ে শাস্তি দেবার প্রবল সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি-যদিও আমার আশঙ্কা ভুল প্রমাণিত হলে খুশি হব।আমি আশা করি কলেজ অথরিটিতে এখনো কিছু মানুষ আছেন যাঁরা মূল সমস্যাটির দিকে নজর দেবেন।
ভীষন, ভীষন লজ্জা লাগছে এই ব্লগটা পরে। সিসিবি যেহেতু একটা অপেন ব্লগ/ ফোরাম, নিশ্চই বহিরাগতরাও এই লেখাটি পরছি। বিশেষ করে আরিফিনের বর্নিত অভিজ্ঞতা পড়ে নিজের কাছেই লজ্জা লাগছিল যেই ক্যাডেট কলেজ নিয়ে আমাদের অহংকারের সীমা নাই, সেখানে এভাবে ক্যাডেটদের ট্রীট করা হচ্ছে। বিশেষ করে এই পোষ্টটা বহিরাগতদের জন্য ব্যান করার কি কোন ব্যাবস্থা নেয়া যেতে পারে?
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
সবকিছু কি আর ফিল্টার করা ঠিক?
আমাদের লজ্জা নিয়ে আমরাও সোচ্চার, ভাবিত
এটাও সবাই জানুক।
সহমত।
সব কলেজেও এরকম যে হচ্ছে তা না অন্যদেরও বোঝা উচিত।আমরা এডজুটেন্ট হিসেবে পেয়েছিলাম মেজর আখতার স্যারকে এবং ওনাকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি।ওনি যে সবসময় আমাদের সাপোর্টে ছিলেন তাও নয়।কিন্তু ওনি একটা কথা বলতেন আমি তোমাদের কেবল এডজুটেন্ট হিসেবেই ট্রিট করি না,ছোট ভাইয়ের মতো দেখি।আর কিছু না হোক,এ ধরণের কথা বলে ওনি আমাদেরকে জয় করে নিতে পেরেছিলেন।ক্যাডেট কলেজে কেবল পানিশমেন্ট দিয়ে ডিসিপ্লিন রক্ষা করতে হবে এটা আমি বিশ্বাস করি না।একটু বুদ্ধি খাটিয়ে একটু ডিপ্লোমেটিক হলে ক্যাডেটদের কন্ট্রোল করা কোন ব্যাপার না।আর মোটিভেশন মনে হয় সবচেয়ে ভাল কাজ করে ক্যাডেটদের মাঝে।কেউ একটু ভালো করে কথা বলুক,ক্যাডেটরা তাকে মাথায় করে রাখবে।আমরা কলেজে দেখতাম নতুন টিচার আসার পরে যারা ফার্স্ট ক্লাসে কিংবা ফার্স্ট ডিএমশীপের সময় যারা ঝামেলায় চলে যেতেন,ক্যাডেটরা তাদের কখনই সহজভাবে নিতে পারে না।অথচ একবার ভালো করে কথা বলুক,যে আদেশই করুক উপেক্ষা করতে পারবে না।কিছু দুষ্ট ক্যাডেট থাকেই...এরা মজা করতে গিয়েই হয়তো একটা কিছু ঠিক মত করলো না।কিন্তু টিচার যদি ভালো ব্যাবহার করে হোল ক্লাসের সিম্প্যাথিটা টিচারের পক্ষে চলে যাবে,তারাই অন্যদেরকে মোটিভেট করে ফেলবে।
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
he he .................
U should see Maj. Wali ...............
best adjutant any cadet college ever had !
Proud to be a Cadet,
Proud to be a Faujian.
জেসিসির এক্স ক্যাডেট? ফর্সা মতন? আমার ডর্মের কাবার্ডে খোদাই করে উনার নাম লেখা ছিলো,রিইউনিয়নে দেখাও করছিলাম 🙂
"আহসান আকাশ (৯৬ - ০২)
এইরকম একটা সিস্টেমের মধ্যে থেকে ক্যাডেট কলেজের এডজুটেন্ট/প্রিন্সিপাল কিভাবে ক্যাডেটদের নানা ধরনের দুষ্টুমি বাদরামি সহ্য করে থাকে, সেই সাথে এডজুটেন্টদের ধৈর্য আর ম্যাচুরিটির প্রশংসা করছিলাম " আহা কতই না ভালো হত. এমনটা আমরা দেখছি জিয়া -প্রামানিক ও আশিক - সালাউদ্দিন জুটির সময়. ঠিক এই রকম যার ফলা ফল আমরা নিজেরা. সেটা সপ্নের কলেজ ছিল.
সিস্টেম টা আরো সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করার জন্য এক্স-ক্যাডেট নিযোগ দেয়া হয় ক্যাডেট সাইকোলজি বুঝে কাজ করার জন্য অথচ আমরা কি দেখছি!!!!!!!!
সাইফ ভাই এই প্রিন্সিপাল সাহেব হাউস মাস্টার হয়ার যোগতা রাখেনা সে প্রিন্সিপাল এর মত প্রশাসক এর পদ চালাবে কি ভাবে? সে প্রিন্সিপাল হয়ে পদ আকড়ে আসে সুদু কলেজের গাড়ি / বাংলো ও গোটা ৫ পারসনাল সহকারী এর মজা নিয়ের জন্য. আর এডজুটেন্ট সাহেব কে বলেসে বাবা তুমি কলেজ চালাও; বাবাও কলেজ চালাছেন বাবার মতকরে; কালকে সবাইকে আর্মি কমান্ডো বানাইয়া ফলাবেন সেইভাবে. এডজুটেন্ট সাহেব সত্তি বাচা ছেলে. তার বাবাও নাকি বড় আর্মি ; তো প্রিন্সিপাল এর কাপড় নষ্ট. এই অবস্তা গত ৮ ৯ মাস যাবত. আমরা ফল দেকতে পেলাম.
এই প্রিন্সিপাল এর আরো নাটক পরে রয়েসে.
বেক্তির সফলতার উপর প্রতিষ্টানের সফলতা অনেকাংশে নির্ভরশীল.
এই প্রসঙ্গে একটা কথা বলি,বলাটা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছি না।কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভালোর জন্য চুপ করে থাকাটাও উচিত না।এই লিয়াকত স্যার আমাদের ক্লাস এইটে ক্লাস নিতেন।উনি ক্লাসে আসতেন,এসে বলতেন,"রাইট এ লেটার টু ইউর ফ্রেন্ড এবাউট ইউর লাস্ট এক্সকারশন।"বিভিন্ন ক্লাসে কেবল এই এবাউটের পরের অংশটা চেঞ্জ হতো।সময় থাকতো ২০ মিনিট।এই ২০ মিনিট উনি ফর্মের এমাথা ওমাথা ঘুরে বেড়াত।২০ মিনিট পরে উনি বলতো তুমি দাড়াও,যা লিখসো পড়ো।যাকে বলতো সে পড়তো।এরপর ২-৩ জন পড়তো।ক্লাস শেষ...কোনো ডিসকাশন নাই।আর একটা ব্যাপার ওনার বিশ্বাস ছিল ক্যাডেটরা তো ইংরেজীতে ভালোই।
ক্যাডেটরা ইংরেজীতে ভালো এটা ক্লাসে না পড়ানোর পক্ষে কোন যুক্তি হতে পারে না।
ক্যাডেট কলেজে এমন অনেক টিচার আছে,সেই বিপরীতে ভালো টিচারও আছে।কিন্তু আমার বন্ধুদের এমন অনেককেই আক্ষেপ করতে শুনেছি ক্যাডেট কলেজের ভালো রেজাল্টের পিছনে টিচারদের কোনো অবদান নাই,যা আছে তা হলো ক্যাডেটদের প্যারেন্টসের কথা চিন্তা করা।
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
সিলেট ক্যাডেট কলেজ এ এর আগেও প্রশাসন এর দায়িত্বহীনতার কারনে দুইজন ক্যাডেট এর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছিল।আমরা তখন ক্যাডট কলেজ এ। সেই ঘটনার কি কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়েছে?
এই ঘটনাও মনে হয় কিছুদিন পর ধামাচাপা পরে যাবে।
that Adjutant is still a major ...........
Proud to be a Cadet,
Proud to be a Faujian.
কোন আপডেট?
সিলেট ক্যাডেট কলেজের ব্যাপারটা নিয়ে বেশ কিছুদিন তো সবাই খুব মাথা ঘামালাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হল ওদের। কিছুই তো জানলাম না। আমাদের এই ব্যাপারটা ভুলে গেলে চলবে না। আর এরই মধ্যে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাডেটদের নামে নানা কথা শুরু হয়ে গেছে-
http://notundesh.amarblog.com//posts/119343/
কেউ কোন আপডেট জানেন?
এই লেখাটা যে সাংবাদিক (!) লিখেছে তাকে আমার ব্যক্তিগতভাবে জানার সুযোগ হয়েছিলো। সত্যি-মিথ্যে মিশিয়ে মশলাদার রিপোর্ট বানানোয় এর জুড়ি নেই। লিংকটাতে গিয়ে দেখলাম, ওর যা মনে হয়েছে তাকেই সত্যি বানিয়ে ছাড়ার একটা পাঁয়তারা করেছে। এটাই ওর গবেষণার ধরণ।
এই মন্তব্য হয়তো ওর চোখে পড়বেনা। তবু একটি প্রশ্ন ওকে:
মামুন, এইসব এখনো করে যাচ্ছো? তা করবাই তো! এইগুলা ছাড়া আর কি-ই বা পারো?
গুলশান ভাইয়ের লিংক প্রসঙ্গে :
মানুষ এত বেশী বুঝে ক্যান ?