অন্তরে আয় অন্তরা

অন্তরে আয় অন্তরা
বুকের মৃদ্যু রক্ত স্রোতে আন ত্বরা
দুলিয়ে বাতাস সুবাস মাখা মন্থরা!

আমারে বল ঊষা রাঙা রোদ কোথা!
কোথায় নদী শুকিয়ে ধূলোর রূক্ষতা?
আমায় শোনা তোর ও বুকের দুঃখতা!

শুনবো আমি তোর হৃদয়ের যন্ত্রণা,
বাতাস মিছে দিচ্ছে কানে মন্ত্রণা,
জানি,অন্ধ-ওদের কথা সত্য না!

কষ্টগুলো বিষণ্ণতার সুরে গাবি?
আলোর ডানায় হাত ছড়িয়ে উড়ে যাবি?
ছায়ার মতন মানুষ ছেড়ে দূরে যাবি?

একটু দাড়া,আমিও যাবো তোর সাথে,
হাত বাড়াবি,ছুঁবো নরোম তোর হাতে,
পাশপাশি হাটবো দুজন চাঁদ রাতে!

১,৮১৯ বার দেখা হয়েছে

১৯ টি মন্তব্য : “অন্তরে আয় অন্তরা”

  1. সাজিদ (১৯৯৩-৯৯)

    তোমার এই একই কবিতাটা somewhereinblog এও দেখলাম 'চিন্তা শিল্পী ছদ্মনামে'। ভালো লাগল। লেখার অভ্যাস ধরে রেখো।


    অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
    জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
    কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।

    জবাব দিন
  2. জুবায়ের অর্ণব (৯৮-০৪)

    ২০০৪-২০১০?? ফ্যান্টাস্টিক লিখেছো। প্রথম দুইটা প্যারা খুবই ভালো লেগেছে। দুঃখতা রাইমটা ভালো লাগেনি, কেমন যেন একয়া রাইমের জন্য রাইম টাইপ ভাব চলে এসেছে। ওভারঅল ভালো হয়েছে। আমার মনে হয়েছে খানিকটা রাবীন্দ্রিকতার (got the spelling wronge i reckon!) ছাপ আছে। তাঁর ঐ কবিতাটা পড়েছো না?

    দে দোল দোল
    এ মহাসাগরে তুফান তোল
    বধুরে আমার পেয়েছি আবার ভরেছে কোল
    প্রিয়ারে আমার জাগায়ে তুলেছে প্রলয়রোল
    বক্ষশোণিতে উঠিছে জাগিয়ে কি হিল্লোল.........
    .........................................................
    দে দোল দোল
    আয়রে ঝঞ্ঝা পরাণ বধুর
    আবরণ রাশি করিয়া দে দুর
    করি লুন্ঠন অবগুন্ঠন বসন খোল
    দে দোল দোল
    তোমাতে আমাতে প্রাণেতে আজ
    চিনি লব দোহে ছাড়ি ভয় লাজ
    বক্ষে বক্ষে স্পর্ষিব দোহে ভাবে বিহ্বল...
    ...................................................

    সুন্দর সেন্স অফ রিদম তাই না? ভালো করে খেটে যাও।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : ফয়েজ (৮৭-৯৩)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।