সিসিবি সমাবেশ -২ (শেষ পর্ব)

প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব

১.
কি বলেন কাইয়ূম ভাই?

আমরা পুরা জুনিয়র স্কোয়াড স্তম্ভিত হয়ে গেলাম ।এইটা কি হইল!!??

আসলে ঘটনা তেমন কিসু না।সকালে প্যারেড রিপোর্ট পেশ করার জন্য জুনিয়র স্কোয়াডের লিডার কে হবে এইটা নিয়া একটু গ্যান্জাম দেখা দিসিল…সিনিয়রিটি আর বয়স অনুসারে হইলে কাইয়ূম ভাই এর ধারে কাছেও কারও আসার কথা না…কিন্তু মাঝখানে বাগড়া দিল কামরুল ভাই। উনার নাকি বহুতদিনের শখ আজকে লিডিং দিবেন তাই আজকে নাকি
টার্নআউটও ঠিক কইরা আসছেন…শেষমেষ কি আর করা,লটারী হইল আর তাতে আমরা বুঝে গেলাম কাইয়ূম ভাইর নারীভাগ্য আর লটারীভাগ্য দুইটাই খুব খ্রাপ। 😕

কাহিনী ঘটল প্যারেড স্টেট দেওয়ার সময়।কামরুল ভাই প্রিন্সিপালের কাছে অনুমতি নিচ্ছিলেন,”আমি জলদি চলে প্যারেড শেষ করার জন্য আপনার অনুমতি প্রার্থী স্যার”…এতটুকু ঠিক ছিল..কিন্তু এর পরেই মুখ ঘুরায়া পিছে জুনিয়র স্কোয়াডের মুখ ব্যাজার করে দাড়ানো কাইয়ূম ভাইর কাছে “কি বলেন কাইয়ূম ভাই??” বলে আবার অনুমতি নেওয়াটাই তো ভজঘট বাধায়া দিল।আমরা জুনিয়র পোলাপান অবশ্য চালাক আছি…একটু সময় লাগলেও কামরুল ভাইর ওই ডায়লগের পর আমরাও সমস্বরে বলে উঠলাম..ঐ! 😀

পরের ঘটনা তো আরও ভয়াবহ..’ঐ’ বললাম আমরা সবাই আর কাইয়ূম ভাইর কাছে ধরা খাইল কেবল মাস্ফ্যুভাই…বেচারা আবার শখ কইরা বাঙ্গালী ফ্যাশন করার জন্য লুঙ্গি পইরা আসছিল….কাইয়ুম ভাইরে আর পায় কে??
চ্রম একটা শাউট দিয়া কইলেন…মাস্ফু যা…লিংআপ…সিভিল পানিতে আইজকা প্যারেড গ্রাউন্ড ভাসায়া ফেলুম!! 😡

২.
প্যারেড শেষ প্রায়..এখন খালি মার্চ করে প্রিন্সিপালের সামনে দিয়া যাওয়াটাই বাকি।মার্চ শুরু করার আগে দেখি প্রিন্সিপালের পাশে ভাইস প্রিন্সিপাল দিহান ভাবী দাড়ানো!!কখন আসল উনি??যাক…দেখি তো ভাবীর চিনতে পারে কিনা আমারে… ;;)

জুনিয়র স্কোয়াড বিশাল লম্বা ।গাইড হিসেবে আছেন ৯৬ ব্যাচ : আকাশদা,তৌফিক ভাই আর আন্দালিব ভাই…পিছনে আমরা। যেই না স্কোয়াড প্রিন্সিপালের সামনে আসল,,,ওমনি দিহান ভাবীর কন্ঠস্বর শুনা গেল..ওমা আকাশদা যে,ভালই তো মার্চ কচ্চেন দেকা যায়,বলি কোলকাতার ইলিশ খেয়ে দেখচি আপনার বেদম উন্নতি হয়েচে… =))

সেই যে শুরু..আর থামাথামি নাই…যেই ভাবীরে পাস করতেসে..ভাবী তারেই নিয়া একটা কইরা কমেন্ট করতেসে…সাধে কি আর সবোর্চ্চ কমেন্টকারী হয় প্রতিদিন !! আল্লাহ আল্লাহ করতে লাগলাম আমারে য্যান না চিনে… :no:

৩.
প্যারেড শেষ হইল! নিশ্চিন্ত..এইবার ব্রেকফাষ্ট…আগে থেকেই এডু স্যার দারুন একখান শামিয়ানা টাঙাই রাখসেন।গিয়ে দেখি সিনিয়ররা আগেই সিট দখল করে ফেলসেন…বিভিন্ন ব্যাচের ভাইয়ারা মিলেঝিলে বসেছেন..কেবল ফয়েজ ভাইকে দেখলাম আলাদা এক টেবিলে …আর ওই টেবিলে সব পিচ্চি-পাচ্চা ভর্তি।কারন কি ??মন্জুররে জিগাইতেই ও বুঝায়া দিল…লাল পাহাড়ের আশেপাশে যত পুলাপাইন আসে সবাই কোন এক অজানা কারনবশত ফয়েজ ভাইরে আব্বা ডাকা শুরু করসে এবং উনার পিছু ছাড়তেসে না…মনে মনে কইলাম,ঠিকই আছে…শতেক সন্তানের জনক হইয়া বুঝুক ক্যামন লাগে… :gulli:

ব্রেকফাষ্টের কমান্ডের জন্য অপেক্ষা করছি..কিন্ত ডাইনিং হল প্রিফেক্ট মরতুজা ভাইর দেখি কোন নড়াচড়া নাই..খালি গল্প করতেসেন..প্রিন্সিপাল লাবলু ভাই উনারে রিমাইন্ডার দিতেই দেখি কি একটা রিমোট কন্ট্রোল চাপলেন…সামনে এক বিশাল প্রজেক্টরে উইন্ডোজ ওপেন হইয়া গেল,দেখলাম একটা মিডিয়া ফাইল চালানোর জন্য দিতেসেন…চালানোর পর ঘটনা বুঝতারলাম…ওইখানে রেকর্ড করা আসে…ক্যাডেটস, বিসমিল্লাহির রাহমানি রাহিম!!….মাইক্রোসফটে থাইকা মর্তুজা ভাই পুরা ডিজিটাল হইয়া গেসেন…খুশি হইলাম আবার একটু ভয় ও লাগল হাসিনা পাইলে তো ভাইরে
উন্নতির স্যাম্পল হিসেবে ধইরা লইয়া যাইব!! :boss:

৪.
ব্রেকফাষ্ট ।তবে শুরুতে কেক কাটা হবে..আর এজন্য ছুরি স্পেশালিষ্ট হাসের ছানাকে ডাকা হল।হাসের ছানা তো ছুরি পাইয়াই কেকটারে কোপাইতে শুরু করল শেষে সবাই ধরাধরি করে থামাইলাম…বুঝলাম ব্যাটা কেকটারে ছিনতাইকারী ভাইবা ইচ্ছামত…. :khekz:

আহ!কতদিন পর আবার সেই ব্রেকফাষ্ট!!ধুমায়া খাইতেসি..একর পর এক পরোটা উইরা যাইতেসে…হঠাৎ দেখি ৯৪ ব্যাচের ভাইয়াদের টেবিলে শোরগোল..কি ব্যাপার??…একটু পরেই ঘটনা আমাদের কাছে ক্লিয়ার হইল।আজকের ব্রেকফাষ্টে মাহমুদ ভাইর সৌজন্যে কুক দেওয়া হইছিল।সেই সুয়োগ নিয়ে রিবিন ভি অন্য কুক খাইতেসিল :grr: ;)) ;;; …তানভীর ভাই না বুইঝা চুরি কইরা খাইতে গিয়া এখন নাকি তার মাথা ঝিমঝিম করতেসে…এবং যথারীতি এইটা দেখে রিবিন ভি যথারীতি হাসতে হাসতে পিরা গেসে…মোটামুটি হিলিস্থিল কারবার। :goragori:

এমন সময় হঠাৎ আইনের ঝান্ডা হাতে হাজির হলেন কালাকুর্তা তাইফুর ভাই..এবং এসেই কিছু না বুঝেই মুখস্থ করা ডায়লগ ছেড়ে দিলেন,…বয়েজ,কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবি না :gulli2: …ওমা এই ডায়লগ শুইনা শার্লী আবার কই থিকা যানি ছুইটা আসল শকুনের মত মুখ কইরা…..যদি নতুন কোনো কেস পাওয়া যায়…. :chup:

খাওয়া শেষে রকিব চায়েওয়ালা সবাইরে জম্পেশ চা দিতে লাগল।তখন একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম….দিহান ভাবী সবাইরে তুমি কইরা কইলেও চাওয়ালারে তুই কইরা কইতেসে…আমি তো মনে করসি আদর কইরা ডাকতেসে..বেচারারে ডাইকা জিগাইতেই শুনলাম..সে চা বেচে বইলা নাকি ভাবী তারে কোন দাম দেয় না..তাই তুই কইয়া ডাকে 😐 ….এই নিয়া তার মনে আবার ব্যাপক কষ্ট…আহারে.. :dreamy:

৫.
একটু পরেই সকালের প্রথম ইভেন্ট হিসেবে শুরু হবে ফ্যান্টাসী ফুটবল…পোলাপাইন দুইদলে ভাগ হয়ে গেল…সবাই অবশ্য সুপারস্টার এহসান ভাইর দলে যাইতে চাইতেসিল..শেষে প্রিন্সিপাল স্যারের হস্তক্ষেপে সমান ভাগে ভাগ করা হল…

এরপর যা হল তা ফুটবল ইতিহাসে বিরল…অ্যাডজুটেন্ট ইউসুফ ভাই বিপক্ষ টিমের পুরা টিমকে ব্যান্ড করায়া শীষ দিতে দিতে গিয়ে গোল করে আসলেন…বেচারা গোলকিপার শুধু চাইয়া চাইয়া দেখল!! আমরা বুঝলাম..
ক্ষমতার খেলা ফুটবল… B-)

৬.
লাঞ্চের জন্য অপেক্ষা করছিলাম সেই সকাল থেকে কারণ আর কিছুই না…আমার প্রিয় সেই কলেজের ঘন ডাল আর আলুভর্তা আজকের মেন্যু….খাওয়া শুরু হইতে না হইতেই দেখি প্রিন্সিপাল স্যারের কব্জি নাই!! ~x( !উনি কব্জি ডুবায়া খাওয়া আরম্ভ করসেন… 😛

ধুমধাম ব্যাটিঙ চালাচ্ছি…দেখি টেবিলের কোণায় জুনা ভাই চুপচাপ বসে আছে..কিছু খাচ্ছে না….জিগাইলাম,জুনা ভাই,কি হইসে খাইবেন না? কইল,তোরা খা ..এরপর আমি খামু…কিছুই বুঝলাম না!!!লাঞ্চ করে উঠার পথে আমারে ডাইকা কানে কানে কইলেন..শুন তোদের ব্যাচের সবাইরে গিয়া বল জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলতে!!ও এই তাইলে কাহিনী…এই খানার জন্য জুনা ভাই ওয়েট করতেসে :goragori: :khekz: …..আমি তো ভুইলাই গেসিলাম….জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলতে ফেলতে দিলাম হাউজে দৌড়…. :tuski:

৭.
লাঞ্চের পর একটু রেষ্ট নিতে বসলাম…পোলাপান সব ক্লান্ত…সব মোটামুটি চোখ বন্ধ করে আসে..আমিও চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর ট্রাই করতেসি ..কিন্তু দেখি কোন দুইটা যেন টুকটুক কইরা খালি কথা বলতেসে…চোখ খুইলা দেখি রাশেদ আর মাহমুদ ফয়সাল সাহেব…কাছে যাইয়া সবে একটা ঝাড়ি দিমু এমন সময় রাশেদ কয় মাহমুদের নাকি প্রসব বেদনা উঠছে!!হায় হায় কয় কি…সন্দেহের চোখে রাশেদের দিকে তাকাইতেই রাশেদ বিব্রতমুখে কয়,আরে এইটা হইল কবিতার প্রসব বেদনা। ~x(

এখন কি করা যায়…আমি আর রাশেদ একটু আড়ালে গিয়া ফিসফিস করে নিলাম…এরপর মাহমুদের কাছে কইলাম…
দোস্ত,সৌমিত্র ভাই,নুপুর ভাই,আন্দা ভাইর কবিতা তোর কাছে কেমন লাগে…
কেন?তাগো কবিতা কারও খারাপ লাগে বল..
তাইলে উনাদের আমাদের ব্যাচের পক্ষ থেকে একটা উপহার দেওয়া উচিৎ কিনা বল..
হ্যাঁ তা তো অবশ্যই…
আমরা ঠিক করসি…একটু দম নিলাম… আমার তোরে কবিগোষ্ঠির কাছে উপহার দিমু..
ও চিল্লায়া উঠার আগেই রাশেদ ওর মুখ চেপে ধরল..তারপর দুজনে মিলে পাঁজাকোলা করে সরাসরি কবিদের কাছে… :goragori:

গিয়া যা দেখলাম..নাউজুবিল্লাহ!রেশাদ ভাই,আন্দালিব ভাই,নূপুরভাই আর সৌমিত্রভাই মিল্যা কবিতারে নিয়া যা না তা করতেসে ;;; …যাক এখন ভালোয় ভালোয় মাহমুদের ডেলিভারীটা হইলেই হয়..অবশ্য না হইয়াও উপায় নাই…যাগো কাছে দিয়া আসছি… :grr:

৮.
বিকেল । প্রীতি বাস্কেটবল ম্যাচের আয়োজন করা হইসে…তালগাছ ডেয়ারডেভিলস ভার্সেস কচিকাঁচা নাইটরাইডার্স….তালগাছ দলে খালি দুইজন…মাস্ফ্যু আর তৌফিকভাই আর কচিকাঁচায় অনুর্ধ ২০০২ ব্যাচের নিষ্পাপ সব শিশু…এগো লিডার আবার নাজমুইল্যা….মাস্ফ্যু ভাই অবশ্য তালগাছ টিমের লিডার হইতে চাইসিল কিন্তু তৌফিক ভাইর ঠাডাইয়া থাবড়ের ইশারা দেখে চুপচাপ থাকল।রেফারী বানান হল এক্সকিউজ পার্টির কাররুলতপু ভাই আর হাসান ভাইরে….

খেলার কথা আর না কই….কচিকাঁচাদের কাঁচাই খেয়ে ফেলত আরেকটু হইলে মাস্ফু ভাই..সকালের সেই লুঙ্গি পিরা লংআপ ঘটনার পর তার মেজাজ এমনিতেই খারাপ……শেষে উপায়ন্তর না দেখে জিহাদ নামল কচিকাঁচাদের পক্ষে ..ব্যাস,সব পানি…মাস্ফু ভাইও বুঝে গেলেন…ইজ্জতের ফালুদা খাওয়ার থেকে তৌফিক ভাইর ঠাডাইয়া থাবড় খাওয়া বহুত ভাল…. :grr: :grr:

৯.
মাগরিব।আবার সেই সাদা সাদা লংক্লথের পাঞ্জাবী পরে দৌড়ে দৌড়ে মসজিদে যাওয়া…মসজিদে পৌছেই স্বভাবসুলভভাবে সামনে বসে থাকা দুজনের পান্জাবীতে গিট্টু দিতে গেলাম কিন্তু কেমনে যেন ভিক্টিম টের পেয়ে
গেল..দুইজনে পিছনে তাকাতেই চমকে উঠলাম…মুহাম্মদ আর জুবায়ের অর্ণব ভাই 😮 !!আজকে তো নামায অপশোনাল ছিল তাইলে এই দুইজন এইখানে কি করে!! উত্তর পাইলাম একটু পরে…যখন নামায শেষে ইমাম হুজুর একটু দ্বীন
দুনিয়ার কথা বলতে শুরু করলেন আর সাথে সাথে দুইজনের চোখ চকচক করে উঠল…এরপরের আধাঘন্টা হুজুরের উপর দিয়ে যে আইলা বয়ে গেল তার কথা থাক…শুধু বের হওয়ার সময় জুবায়ের ভাইরে বলতে শুনলাম..ধুর কিচ্ছু জানেনা…কোনো মজাই পাইলাম না…. O:-)

১০.
দিনশেষ হয়ে এল।এখন সর্বশেষ ইভেন্ট কালচারাল নাইট….উপস্থাপনা করতে এলেন শওকত ভাই…এসেই রাতের বেলা যেখানে শেষের আলোটুকুও নেই সেইখানে তাকে স্টেজে উঠায়া দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ করলেন…অবশ্য এরপরেই তার তুমুল উপস্থাপনা আর পারফরমারদের পারফরমেন্সে হাততালির বন্যা বয়ে যেতে লাগল..এরমধ্যে সবচে জমল আহসান ভাইর গান :guitar: ….যদিও উনি বললেন,স্টেজে মিলা থাকলে উনি নাকি আরও জমাইতে পারতেন….মিলার সাথে স্টেজে কি জমাবেন তা নিয়ে আমরা আর প্রশ্ন করলাম না।আর কৌতুক পর্বেতো কালজয়ী এক দৃশ্যের অবতারণা হইল…সায়েদ ভাই নির্বিকারভাবে একটুও না হেসে একের পর এক টুশকি বলতে লাগলেন আর সেই টুশকি শুরে পুরা অডিয়েন্স মেঝেতে পিরা গিয়ে গিরগিরাইতে লাগল :goragori: …. চিন্তা করেন অবস্থাটা!!চেয়ার সব খালি আর অডিয়েন্স মেঝেতে গিরগিরাইতেসে!!! :pira:

১১.
অসম্ভব সুন্দর একটি দিন কাটিয়ে আবার ফিরতি পথে যাত্রা শুরু করল সবাই…টিটো ভাই অবশ্য আমাকে বাসে উঠতে দিতে চাচ্ছিলেন না..আমি নাকি বন্য,আমার গায়ে নাকি গন্ধ এইসব ইনসাল্টিং কথাবার্তা বলতেসিলেন x-( …শেষে জীবে দয়া করে ইশ্বর সেবার সুযোগ নিলেন প্রিন্সিপাল স্যার…বাস ছেড়ে দিতেই গান শুরু হল এবং খানিকক্ষন গান হতেই সবার চোখ আবার চলে আসল আমার দিকে!!রবীন্দ্রসংগীতের মাঝে উলালা টাইপ মিউজিক এর জন্য আমাকেই যে দায়ী করা হবে তা আমি ভাবতেও পারিনি…..এই গান পুরা সময় চললে তো গণ নিশ্চিত তাই তার্তারি চেন্জ করে দিলাম সুমন আর এলিটার গাওয়া একটা মিষ্টি মধুর গান….নেন বাবারা..এইবার সবাই নাকে তেল দিয়া ঘুমান…. :awesome:

৩,২৫১ বার দেখা হয়েছে

৭০ টি মন্তব্য : “সিসিবি সমাবেশ -২ (শেষ পর্ব)”

  1. আব্দুল্লাহ্‌ আল ইমরান (৯৩-৯৯)
    রাশেদ (৯৯-০৫)
    অগাস্ট ৯, ২০০৯ at ৯:৪৭ অপরাহ্ন
    আব্দুল্লাহ (১৯৯৩-১৯৯৯)
    অগাস্ট ৯, ২০০৯ at ৯:৪৭ অপরাহ্ন

    এইখানে রাশেদ নিজে থেকে ১ম দাবী করলেই ত হবেনা।আমিও রাজপথ ছাড়িনাই।প্রিন্সিপাল স্যারের হস্তক্ষেপ কাম্য। :grr:
    ততক্ষন বেলাডি জুনিয়র চালাইতে থাক :frontroll: :frontroll:

    জবাব দিন
  2. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    আমার নাম দেখলাম মনে হইল ;;) ;;)

    ফাটাফাটি হইছে বন্য :hatsoff: :hatsoff:


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  3. রকিব (০১-০৭)

    বইন্য ভাই পুরাই একটা মা*। :salute: :salute:
    তয় আমার নামে ঐটা কি কইলেন!!! আমারে তো তুই কইয়া ডাকে আদর কইরা :goragori: :goragori: , আপনে আবারো জেলাসিত 😡 ।
    পরিশেষে আবারো না বলে পারছি না, ইস্ট অর ওয়েস্ট, বইন্যদা ইজ দ্যা বেস্ট।


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
  4. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    @রকিব-তোর এস এম এস পাইছি,ক্রেডিত নাই দেইখা উত্তর দেইনাই-ক্রেডিট ভইরাই এস এম এস দিমুনে।তার আগে কড়া লিকার ফ্রেস পাত্তি এক কাপ চা লাগা শিজ্ঞিরি...

    জবাব দিন
  5. রেশাদ (৮৯-৯৫)

    "গিয়া যা দেখলাম..নাউজুবিল্লাহ!রেশাদ ভাই,আন্দালিব ভাই,নূপুরভাই আর সৌমিত্রভাই মিল্যা কবিতারে নিয়া যা না তা করতেসে ;;; …"

    'কবিতা' টা কে? যা না তা করতে চারজন লাগবে?
    একা পারুম্না?

    জবাব দিন
  6. কামরুল হাসান (৯৪-০০)
    লাল পাহাড়ের আশেপাশে যত পুলাপাইন আসে সবাই কোন এক অজানা কারনবশত ফয়েজ ভাইরে আব্বা ডাকা শুরু করসে এবং উনার পিছু ছাড়তেসে না

    :khekz: :khekz:


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  7. তৌফিক (৯৬-০২)

    হাসতে হাসতে পিরা গেলাম। =))

    দারুণ হইছে বন্য। 🙂

    আজকে বাজিতে বাস্কেটবল খেললাম, প্রথম ম্যাচে দশ ডলার হারছি। দ্বিতীয় ম্যাচে সেই টাকা উদ্ধার কইরা ভাবলাম, আর দরকার নাই। এমনিতেই গরীব মানুষ, দশ ডলারে একদিনের খাওয়া হইয়া যায়। 😛

    জবাব দিন
  8. তাইফুর (৯২-৯৮)

    এইটাতো ফ্যান্টাসি সমাবেশ ... আসলটা তে আসার সময় দয়া কইরা লুংগী পইরা আসিস ... আইনের ঝান্ডাটা তোর ____-এ তুলে দিতে সুবিধা হইব। :chup:

    (লেখা পইড়া হা হা পি গে ...)


    পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
    মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥

    জবাব দিন
  9. টিটো রহমান (৯৪-০০)
    জোরে জোরে নিঁশ্বাস ফেলতে!!ও এই তাইলে কাহিনী…এই খানার জন্য জুনা ভাই ওয়েট করতেসে

    জুনারে সিসিবিতে খুইজ্যা পাইনা এইজন্য........ :-B খালি হাওয়া খাইতে যায় :duel: :duel: :duel: :duel: :duel: :duel: :duel: :duel:


    আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সায়েদ (১৯৯২-১৯৯৮)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।