দুটি কবিতা/ গান পড়ুন (একটি শুনতেও পাবেন)

আমার সর্বশেষ ব্লগটিতে কথা দিয়েছিলাম যে, সুরসহ কবিতা লিখে দেব পরবর্তী পোস্টে। আজ দু’টি কবিতা পোস্ট করছি- প্রথমটি সুরছাড়া…এবং দ্বিতীয়টি সুরসহ। আপনাদের কেউ যদি গানের ট্র্যাক বানাতে পারদর্শী থেকে থাকেন, আমার সাথে ব্যক্তিগত বার্তায় যোগাযোগ করতে পারেন।
প্রথম গানটি নিয়ে আমার একটা স্বপ্ন আছে- মূলত সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী সুর দিয়েছি গানটিতে, গানটি শুধু গ্র্যান্ড পিয়ানোতেই হবে, অন্য কোন বাদ্যযন্ত্রের আধিক্যতা থাকবেনা। আর দ্বিতীয় গানটিকে সুর করার সময় একটি মেলোডিয়াস মৌলিক সুরের গান সৃষ্টির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। আমার সবচেয়ে পছন্দের স্তবকটি হলো- “সেইটুকু সময়ের কত শত কথা………পাতা”। গানটি আপনাদের আদৌ ভালো লাগবে কিনা জানিনা।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা!

১.
পৃথিবীতে রাজত্ব করছে
হিংসা, সন্ত্রাস, বোমাবাজি
মানুষরূপী মানুষখেকোরা
প্রদর্শন করছে কারসাজি।

সংসার আজ পরিনত হল
নিষ্ঠুর এক রণাঙ্গনে
অস্ত্র দিয়ে ওরা খেলছে হোলি
পুড়ছে মানুষ আগুনে।

দূর্নীতি আর দুরাচারে
যারা ভরিয়েছে পররাষ্ট্র নীতি,
তাদেরিই মুখে সাম্যের বাণী,
অন্তরে জিঘাংসা রীতি।

কখনও বা ধর্মের নামে
চলছে হত্যা নির্বিচারে,
পশুত্বকে করছে বরণ
ধর্মকে বিবর্ণ করে।

আর কতকাল ক্লান্ত আমি
দেখব ওদের নিঠুর খেলা?
চোখে আমার রঙ্গিন স্বপ্ন
ভাসিয়েছি যে আশার ভেলা।

মায়ের কোলের ছোট্ট শিশু
লুকোবে মুখ আঁচল ছায়ায়,
বাড়বে শিশু নিরাপদে
মাতৃস্নেহে, নিটোল মমতায়।

হিংসাকে আজ পিছু ফেলে
চল করি এই প্রতিজ্ঞা,
ধর্ম, বর্ণ, বৈষম্য ভুলে
বিশ্বকে মোরা করব রক্ষা।

২.

শুভ্র প্রভাতে শিউলি কুড়াতে
দেখা হলো দু’জনে
হয়ে গেল কিছু কথা নয়নে নয়নে।

তোমার চোখের পাতার
পাপড়িগুলো,
করে মোর ভাবনারে
এলোমেলো।
গেয়ে যাই কত গান আপন মনে।

সেইটুকু সময়ের কত শত কথা,
লিখে লিখে ভরে ফেলি শূণ্য পাতা।

ক্ষণিকের পরিচয়
যাবেনা হারিয়ে,
হাত ধরে রেখো তুমি
নিও বহুদূরে।
গেয়ে যাব সুখে দুখে আপন দু’জনে।

৪,১২৯ বার দেখা হয়েছে

৫১ টি মন্তব্য : “দুটি কবিতা/ গান পড়ুন (একটি শুনতেও পাবেন)”

  1. রকিব (০১-০৭)

    প্রথমটার পিয়ানো ভার্সন শুনবার অপেক্ষায় রইলাম আপু। আর সুর করা গান/কবিতাটা দুর্দান্ত।
    আপনার গানের গলা দারুন আপু। :boss:


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
  2. রাব্বী (৯২-৯৮)

    দারুন!

    প্রথম গানটি ভীষনভাবে পলিটিক্যাল। দ্বিতীয়টি বুঝতে পারিনি কি হলো, কি না হলো! তবে গানটি খুব মিষ্টি হয়েছে। চমৎকার লাগলো এক কথায়। 🙂


    আমার বন্ধুয়া বিহনে

    জবাব দিন
  3. নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

    গানের কথা পড়ে বোঝা যায়নি সেটি এত চমৎকার হবে। আমার মনেও হচ্ছিলো কন্ঠটিও তোমার, মন্তব্যে শিওর হলাম। আমার কিছু মন্তব্য:
    ১।আরো এক্সপেরিমেন্টাল হচ্ছোনা কেনো লিরিকসে, আমার মনে হয় ঠিক এই এক্সপ্রেশনগুলো আগেই প্রকাশিত হয়ে গেছে।গানটা বেশ সুন্দর, মাতিয়ে রাখার মতো। কিন্তু আমার মনে হলো অদ্ভুত সুন্দর হবার সম্ভাবনা তুলে মিলিয়ে গেলো যেনো।
    ২।তোমার গানের গলা বেশ বেশ ভালো। টান টোন শুনে মুগ্ধ হলাম। রাগপ্রধান-এ তালিম নিয়েছিলে নিশ্চয় ভালো করে, বেশ কিছুটা সময় ধরে। সে হিসেবে ক্যাডেট কলেজ থেকে পালিয়ে আসাটা তোমার জন্যে বেশ কাজের হয়েছে। ওখানে থাকলে এসব হতোনা। আমার আসলে যেটি বলার, এখন কি আর রাগপ্রধান রেওয়াজ তেমন হচ্ছেনা? স্রেফ কৌতূহল হচ্ছে। গানে আরেকটু কাজ করতে পারলে ভালো লাগতো।
    ৩। কোন specific রাগকে আশ্রয় করে গানটি গেয়েছো কি?
    ৪। তুমি যখন প্রথম কবিতাটার সুরে শুধু পিয়ানোর কথা বললে, খুব খুশি হয়েছিলাম।
    পরের কবিতাটি যখন সুরে শুনছি তখন সুরটি পছন্দ হলেও অনেকগুলো instrument
    একসংগে শুনতে ভালো লাগছিলোনা, chaotic লাগছিলো। সন্তুর বা সেতার হলে শুধু, ভোরবেলার আমেজটা যেনো ঠিকভাবে ধরতে পারতো....

    এসবই মনে হলো তোমার ব্লগটি পড়ে। আশা করছি অনেক প্রশ্ন তুলে তোমাকে বিরক্ত করে ফেলিনি। অনেক ভাবনা এলো তাই শেয়ার করলাম, আমাদের কেউ গান লিখছে, সুর করছে, গাইছে এটাই বিরাট ব্যাপার। আমি এই বিরাট ব্যাপারে অতি খুশী হয়ে আরো খুশী হতে চেয়ে এমন করে বললাম।

    শুভকামনাসহ.....

    জবাব দিন
    • আয়েশা ( মগকক) আয়েশা

      নুপুর ভাই,
      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এভাবে লিখে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য। একটু ব্যস্ত আছি এখন, সময় পেলেই সবকটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেব।
      এরমধ্যে তিন নম্বর প্রশ্নটির উত্তর দিয়ে দিচ্ছি-
      হ্যাঁ, গান সম্পর্কে আমার সামান্য কিছু বিদ্যা আছে। আমি রাগ ইমনের সাতটি স্বর নিয়ে গানটির সুর করেছি।
      ন্ র গ ক্ষ প ধ ন স ( স এর উপর রেফ এর মত দিতে পারছিনা)
      যে কোনো গান শোনার টিপস: একটি গান দু-তিনবার শুনলে পরে গানটির প্রতি আকর্ষণ আরো বেড়ে যায় ....শুনলে আরো শুনতে ইচ্ছে করে।
      অ ট: গানটিতে চোখের পাপড়ি লিখার সময় চন্দ্র বিন্দু দিয়ে ফুলের পাঁপড়ি বানালাম....কিন্তু কেউ ভুল ধরলনা।

      জবাব দিন
    • আয়েশা ( মগকক) আয়েশা

      নুপুর ভাই,
      ২ নম্বর উত্তর-
      গানটিকে মিষ্টি করতে চেয়েছিলাম তাই এর চেয়ে বেশি কাজ দেইনি, অলংকার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে বটেই, কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে তার পরিমিত ব্যবহার না হলে সৌন্দর্যে খানিক ভাটা পড়ে।
      রাগপ্রধান গানের অনুশীলন তেমন একটা হয়না আমার।
      ক্যাডেট কলেজ থেকে আজ অব্দি কোনো মেয়ে পালায়নি 🙂
      আমাকে কলেজ ছাড়তে চায়নি এবং আমিও কলেজ ছাড়তে চাইনি....নিয়তি বাধ
      সেজেছিল। আমাদের অধ্যক্ষ ছিলেন আশরাফ সার, উনি তো প্রায়ই মামনি ডাকতেন, তবে অবশ্যই সবার সামনে নয়, আফরোজা ম্যাডাম থেকে শুরু করে হুমায়ুন কবির সার.................))))আঁকতে পারতামনা ....তবুও চিত্রাঙ্কন আর হাতের লিখায় ১০ এ ১০ পাওয়ার রেকর্ড আছে বৈকি( ম্যাডাম বোধহয় অন্ধ ভালবাসতেন)!.....আম্মুর সাথে প্রিন্সিপালের রুম থেকে ফোনে কথা বলার সুযোগ পাওয়া......আরো কত কি! ক্যাডেট কলেজের এত ভালবাসা ছেড়ে আসাটা বেশ পীড়াদায়কই ছিল।

      জবাব দিন
      • নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

        ইমন আমার অন্যতম পছন্দের রাগগুলোর একটা। খুব চেনা চেনা মনে হচ্ছিলো বলে জানতে চেয়েছিলাম আর কি।
        গানটি মিষ্টি হয়েছে সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই। তোমার মন্তব্যের সংগে আমি একমত যে সুরের সারল্য সৌন্দর্য বাড়ায়। আমি আসলে আজকাল শুধু রাগপ্রধানে মজে আছি। এই phase এ আছি বলে এমনটা বলে ফেলেছি।

        'পালানো' কি আর সত্যি সত্যি পালানো? সেটা মজা করেই বলা। আমাদের ব্যাচের অনেকে ছিলো যারা ক্যাডেট কলেজে না পড়লেই ভালো করতো বেশী; গান, ফুটবল, ক্রিকেট এসব professionally করতে পারতো আর অনেক অনেক ভালো করতো।
        ওখানে গিয়ে সেসব-ও গেছে, পড়াশোনাটাতেও আর সেভাবে আর ফিরতে পারেনি কখনো। যাক, সে অন্য তর্ক।

        বানান ভুল নিয়ে আমি এদিক সেদিক লিখতে থাকি বটে, পাঁপড়ি-ও চোখে পড়েছিলো। কিন্তু সবসময় বলতে ইচ্ছে করেনা। কেমন মাষ্টারি করছি বলে মনে হয়। 🙁

        মন্তব্য পড়ে জানছি তুমি নজরুল সংগীত ভালো গাও।
        একদিন 'হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে' গেয়ে পোস্ট করে দাওনা কেন?
        অথবা 'আজো মধুর বাঁশরী বাজে'?

        জবাব দিন
    • আয়েশা ( মগকক) আয়েশা

      জিত,
      তুই তো জানিস যে, গান আমার প্যাশন।.....কাজ, সংসারধর্ম পালন করার পাশাপাশি এগুলো করা আর কি।অনেক ভালো কাজের অফার ছিল...এখনো অনেকেই অবাক হচ্ছে আমি pro নই কেন। অনেক শিল্পী, অভিনেত্রীদের জীবনের কাহিনী পড়ে ও পথ টাতে যাবার ইচ্ছাটা চুপসে গেছে। অল্পবিস্তর কাজ করে নিজের শখ পূরণ করার ইচ্ছামাত্র। মন খারাপ হলে বীথভেন বা দ্যা নিউ world সিম্ফনি বাজাই, গুন গুন গান গাই....এতটুকুই।

      জবাব দিন
      • সাবিহা জিতু (১৯৯৩-১৯৯৯)

        সত্যিই বলেছিস, সিনা, গানটা আসলে একান্তই নিজের জন্য। কলেজ ছেড়ে আসার পর টুকিটাকি ফাংশনে গেয়েছি, কিন্তু বিয়ের পর সেটাও চুলোয় উঠেছিল, ভাগ্যিস মেয়েটা জন্মেছিল...ওই আমার এখন একমত্রাও শ্রোতা!!! ওর জন্যেই গানটা পুরোপুরি ভুলতে পারিনি। তবে গানের মধ্যে সত্যি আমি আমার নিজেকে খুজে পাই।


        You cannot hangout with negative people and expect a positive life.

        জবাব দিন
  4. আয়েশা ( মগকক) আয়েশা

    নুপুর ভাই, বাকি উত্তরগুলো দেবার চেষ্টা করছি।
    ১. আমি অনেকদিন একদমই লিখালিখি করিনি কোনো. আরেকটু experimental হওয়া যেতে পারে অবশ্যই, তারপরও "আমি-তুমি" গান বা কবিতার আবেদন কমেনি মনে হয়।
    ৪. শুভ্র প্রভাতের ট্র্যাক টি পরিচালনা করেছেন সংগীত পরিচালক নাদিম আহমেদ, ওনাকে আদ্ধা তাল দিতে বলেছিলাম মাঝে মাঝে, সেতারের বাজনা তা বেশি চাচ্ছিলাম....যাই হোক ১০০% মনপুত হয়নি আমারও, তবে ওনার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।
    ইউটিউবে দেবার পর গানটি বেশ deteriorate হয়ে গেছে মূল গানটি থেকে। BASS আর treble এর সামঞ্জস্য ব্যাহত হয়েছে।

    জবাব দিন
  5. তানভীর (৯৪-০০)

    প্রথমটার চেয়ে দ্বিতীয় গানের কথাগুলো আমার বেশি ভালো লেগেছে। 🙂
    বেশি ভালো লেগেছে এই অংশটাঃ

    ক্ষণিকের পরিচয়
    যাবেনা হারিয়ে,
    হাত ধরে রেখো তুমি
    নিও বহুদূরে।
    গেয়ে যাব সুখে দুখে আপন দু’জনে।

    পুরো গানটা শুনলাম, অনেক মিষ্টি আপনার গলা।
    আপু, আপনি কি রবীন্দ্র সংগীতও গান? তাইলে আপনার গলায় গাওয়া কিছু রবীন্দ্র সংগীত শোনার খায়েশ করতাম। 🙂

    জবাব দিন
  6. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    আয়েশা,

    তোমার গান শুনেছি ঈদের আগেই। মন্তব্য করা হয়নি। কণ্ঠটা বাঁচিয়ে রেখো।

    রেডিওতে কাজ করি বলে ভেবো না, গানের ব্যাকরণ কিছু বুঝি! মনে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় টিএসসিতে নাটকের দল 'নাট্যচক্রে'র একটা ড্রামা স্কুল ছিল। এক বছরের একটা কোর্স করেছিলাম সেই '৮২ বা '৮৩ সালে। সেই কোর্সে গানের ক্লাসও হতো। লিখিত পরীক্ষায় ১০০% মার্কস পেয়েছিলাম। কিন্তু মৌখিক পরীক্ষায় যখন স্বরলিপি সুরে বলতে বললো, পেয়েছিলাম ডাব্বা!

    তোমার কণ্ঠ, সুর ভীষণ মিস্টি। কিন্তু কথা আরো আধুনিকতা দাবি করে। সম্ভবত দীর্ঘদিন ধরে বাইরে। এখন বাংলা গানে যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে তার সঙ্গে তোমার পরিচয়টা হওয়া জরুরি। আমার পর্যবেক্ষণ নূপুরের মতোই। প্রাথমিকভাবে কিছু আধুনিক কবিতা অথবা আমাদের নূপুরের কবিতা সুর করা দিয়েই পরীক্ষা-নিরীক্ষাটা শুরু করো না। আমাদের ভালো শ্রোতা হিসেবে পাবে কথা দিচ্ছি।


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  7. আয়েশা ( মগকক) আয়েশা

    লাবলু ভাই,
    আমি আপনার মন্তব্যের আশা করছিলাম দীর্ঘদিন ধরেই। লিরিক সম্পর্কে আমার আরো সচেতন হতে হবে। আমার সমবয়সী, যারা আমার চেয়ে মাত্র দু' চার বছর আগেই এসেছে, তারা এখন ঠিকমত বাংলাই বলতে পারেনা।যারা আঠারোতে কিংবা তার চেয়েও কম বয়সে দেশ ছাড়ে, তাদের বাংলাটাকে আঁকড়ে ধরে রাখতে সমস্যা তো হয়-ই। এখানে প্রথম বর্ষে
    সবারই fine arts ক্লাস নিতে হয়। আমার ছিল "মিউজিক appreciation" .
    এখন যখন rap শুনি বাংলা গানের মাঝে মাঝে, তখন মনে হয় দশ বছর আগেই আমি এ চিন্তাটা করে এসেছি। "পৃথিবীতে রাজত্ব" গানে একদম ওয়েস্টার্ন সুর দিয়েছি, ইদানিংকালের কিছু কিছু গান ইমপ্রভাইস করে ওয়েস্টার্ন সুর করে নিজের মতই গাই। ইত্তেফাকের তাসের হোসেন আন্কেল বললেন যে, আমার কন্ঠে পাশ্চাত্যের টোন (দেশী-বিদেশী ফিউশন ) এসে গেছে, খুবই দু:খজনক এটা আমার জন্য। তাই এখন বেশি বেশি বাংলা বলা আর লিখার চেষ্টা আর কি।

    অ ট: আমি আগে থেকেই জানতাম আপনি গানের ব্যাকরণ বুঝবেন। আপনার সাথে সরাসরি কথা বলা গেলে হয়ত আরো সুর গুলো শুনানো যেত B-)

    জবাব দিন
  8. সাকেব (মকক) (৯৩-৯৯)

    আহ! মানুষ কতো কিছু পারে!
    মিষ্টি গলা, মিষ্টি গান।
    এরপর নজরুল গীতি শোনার অপেক্ষায় রইলাম...


    "আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
    আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সাবিহা জিতু (১৯৯৩-১৯৯৯)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।