ঘৃণার উৎসর্গ পত্র

মৌনতার বেড়াজাল ভেঙ্গে ফুসে উঠা ভাষার চেতনায় ভেসে-
মিথ্যা আর মিথ্যাবাদীর বিরুদ্ধে আমি ছুটে গিয়েছিলাম শ্লোগানের মহড়াতে,
তামাম দেশে দক্ষিণ থেকে পূর্ব, পশ্চিম থেকে উত্তর
তোলপাড় করা প্রতিবাদের সারিতে
মা’র ডাকেই জেগেছিলাম বারবার রক্ত দিতে,

    অতঃপর

রক্তের বিনিময়ে অম্লান বেদনা আর ভাষা
প্রতিহত হয়ে মিশে রয় আজকের আকাশ বাতাস জুড়ে,
তিক্ত স্বাদে ম্লান হওয়া প্রতিবাদের জোয়ারে-
ঈর্ষান্বিত, প্রবল ঘৃণায়, দুঃখ আর দ্বেষে
আজ আমি এবং আমরা চলছি নির্লজ্জতার মুখোশে ঢেকে
মাতৃভূমিকে লাঞ্ছিত করার স্বপ্নে, আর;
রক্তের প্রতিদানে ডুকরে উঠা বর্ণমালা মাড়িয়ে,
প্রতাপে রহিত ভিনদেশীর নক্সা-ভাষা
বটের গুড়ির মতন অন্তঃস্থলে বেড়ে উঠে-
ললাটে রাজটীকার বিলাসিতার স্পর্শে।।
ভাষার আবেগের আজ সমাপ্তি ঘটেছে
লোহিতের ঘৃণায় উদ্বেলিত মাতৃভাষা আমার,
বাকরুদ্ধ হয় বেনিয়াদি পিশাচের রূঢ়তায়; আর-
সাজঘরে ঈর্ষায় কেঁপে উঠি, আমি এবং ২১ চেতনা।।

৬২৯ বার দেখা হয়েছে

৮ টি মন্তব্য : “ঘৃণার উৎসর্গ পত্র”

    • কিবরিয়া (২০০৩-২০০৯)

      লেখা মনে হয় খারাপ হইছে... 😕
      লেখালেখি যে কবে শিখি... 🙁 🙁 🙁
      ( রায়েদ ভাই কিছু টিপস দ্যন্না)


      যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
      জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
      - রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

      জবাব দিন
  1. রায়েদ (২০০২-২০০৮)

    বেশ কিছু বানান ভুল আছে। সেগুলো ঠিক করে নিও। বড্ড চোখে লাগে। (চামে পন্ডিতি ফলাই 😛 )

    দক্ষিন থেকে পূর্ব আর পশ্চিম থেকে উত্তর কেন লিখেছ বুঝলাম না ।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : রায়েদ (২০০২-২০০৮)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।