৫ টি মন্তব্য : “আ”

  1. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    সেভেন থেকে টুয়েলভ কোনোদিন খাবারের পরিমাণ নিয়া সমস্যায় পড়ি নাই।
    আমরাও মনে হয় ওয়েট করতাম।
    তবে স্পষ্ট মনে নেই।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
    • রেজা

      ধন্যবাদ রাজীব ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য। আসলে একেক সময়ে ক্যাডেটরা একেক সুবিধা ভোগ করে। কলেজভেদে ও অনেক কিছু ভিন্ন হয়।
      যেমন আমাদের সময়ে আমাদের কলেজে ব্রেকফাস্টে ক্যাডেট প্রতি ৩ টি পরোটা দেয়া হতো। আমরা হাত দিয়ে খেতাম। একই সময়কালে অন্য কলেজে ছুরি দিয়ে কাটা পরোটা (অনেকটা হোটেলে যে নান রুটি/ পরোটা স্লাইস করে দেয়া হয়) দেয়া হতো। তারা কাঁটা চামচ, ছুরি দিয়ে খেতো।


      বিবেক হলো অ্যানালগ ঘড়ি, খালি টিক টিক করে। জীবন হলো পেন্ডুলাম, খালি দুলতেই থাকে, সময় হলে থেমে যায়।

      জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।