একটা ছোট সত্য ঘটনা বলি প্রথমে। দিনটা ৫ই অক্টোবর। বাংলাদেশের অন্যতম আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন হাসপাতালে ভর্তি হলেন একজন মানবী। তার অবস্থা এমন ছিল হয়তো অন্য কোন হাসপাতালে গেলে সেদিনটাই তার শেষ দিন হতে পারত। কিন্তু অত্যাধুনিক ঐ হাসপাতাল তাকে বাঁচাতে না পারলেও তার মৃত্যু দীর্ঘায়িত করল। শুধু এখানেই শেষ হতে পারত। লাইফ সেভিং নামে একটি অপারেশন করে হাসপাতালের পিছে কাড়ি কাড়ি টাকার সাথে আরো কিছু টাকা বাড়ানো হলো। শুধুমাত্র মৃত্যুপথযাত্রীর আত্মীয়দের আবেগকে পুঁজি করে হাসপাতাল এই টাকাটা বাড়ালো। কয়েকদিন পরে সেই মানবী যথারীতি চলে গেলেন কিন্তু তার আগে আত্মীয়দের জন্য রেখে গেলেন নিশ্চিত মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকা দুঃ সহ কিছু সময়। হাসপাতাল কিংবা এই বিজ্ঞান পুঁজি করে আবেগ ব্যবসায়ীদের তাতে কোন ক্ষতি বৃদ্ধি হলো না। তারা মনে মনে বিজ্ঞানকে ধন্যবাদও বোধ করি দিল না। তাই সেসব বিজ্ঞান পুঁজিকারীদের মুখে থুথু মারলেও আমি বিজ্ঞান কে গালি দেই না। যে কারণে গালি দেই না ঠিক একই কারণে বিজ্ঞানীদের অবদান ভেবেও আমার মাথা নিচু হয়ে আসে না। আবেগে আপ্লুত হই না।
আমি যে কথাটি বলতে চাইলাম তা জুবায়ের অর্ণবের পোস্টের সূত্র ধরেই। আমি কোথেকে এলাম এটা নিয়ে চিন্তা করা কিংবা আমি কোথায় যাব এটা নিয়ে চিন্তা করার চেয়ে আমি কোথায় আছি সেটা আমার কাছে বেশি গুরুত্ব পায় সবসময়। জীবন সম্পর্কে মাহমুদ ভাইয়ের সাথে একবার কিঞ্চিত কথা হয়েছিলো। সেখানে আমি জীবনের অর্থহীনতার কথা বলেছিলাম। অর্থহীন জীবনের সার্থকতা আমরা নিজেরা নির্ধারণ করি। আর সেই সার্থকতার অপ্রয়োজনীয় প্রয়াস আমরা চালাই আমৃত্যু। সেই সার্থকতার রূপ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হবে সেটাই স্বাভাবিক। তাই যে বিজ্ঞানী টিকা আবিষ্কার করেছে সে কৃতজ্ঞতা লাভের আশায় কিংবা মানবজাতির কল্যাণে কৃচ্ছ সাধনের ব্রত নিয়ে নামেন নি যেমনিভাবে চিকিৎসা ব্যবসায়ীদের লাভবানের দুরভিসন্ধি নিয়ে নামেন নি মেডিক্যাল সাইন্সের গুরুরা। যা হোক মূল কথা আমার যেটা নিজের যাপিত জীবনকে চালাতে কোন কিছুকে অবলম্বন করে বাঁচতে হয়। কেউ বিজ্ঞান চর্চাকে আঁকড়ে ধরে কেউ অর্থ বৃদ্ধি করাকে ভোগবাদী জীবনের ধ্যান জ্ঞান করে, আবার কেউ ধর্মের বুলিতে আউরে শান্তি খোঁজে। তাই আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে ব্যাক্তি মানুষের স্বাধীন চিন্তা বিকাশের পক্ষপাতী।
এবার ব্লগের সাম্প্রতিক বিষয়গুলো নিয়ে অধমের কিছু কথা রইলো। প্রথম কথা হলো আমি এখানে যা বলি তা কোনো পড়ালেখা প্রসূত জ্ঞান নয়। আমি নিজেকে খুব বেশি বিজ্ঞান মনস্ক মনে করি না। তবে আমি জীবন ঘনিষ্ট ব্যাক্তি তাতে সন্দেহ নাই। পড়ালেখা অনেক করে ফেলেছি জীবনে। একাডেমিক জ্ঞানের প্রকোপে হাপিয়ে আমি জীবনের সন্ধান কর। তাই একটি বই পড়া কিংবা মুভি দেখার চাইতে রাস্তায় ঘুরে খুব সাধারণ কোনো পথের মানুষের সঙ্গ আমি বেশি উপভোগ করি। বঞ্চিত মানুষের কষ্টগুলো আমাকে অন্যদের চেয়ে বেশি ভাবায়।
জুবায়েরের পোস্ট টা আমার কাছে ভালো লেগেছে তার অন্যান্য ইনফরমেটিভ দারুণ পোস্টগুলোর মত। আমি ব্লগে কিছু লেখকের গুণমুগ্ধ পাঠক যাদের লেখা আমি শুধু পড়েই যাই। তেমনি একজন ব্লগার সে। কিন্তু তার পোস্টে সে গণতন্ত্র পাশ্চাত্য সভ্যতার গুঙান গেয়েছে বলেই আমি দ্বিমতে বাধ্য হলাম। নজরুলের কবিতার লাইনটি মাথায় হানা দিল
আমি বিদ্রোহী ভৃগু
ভগবান বুকে একে দিই পদচিহ্ন।
তুমি ধর্মের ভগবানকে গালি দিয়ে মুক্তচিন্তার কথা বলছ অথচ শোষক পশ্চিমা ভগবানদের স্তুতি গাইছ। এ কেমন মুক্ত মনা ?? আমি জানি না। আমি বুঝি কম। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে তোমরা বড় মিনার বানিয়ে তার উপর জ্ঞানের প্রদীপ জ্বেলে দেখছ দূরের ধর্মান্ধতা কে। কিন্তু সেই মিনারের নিচে থাকা তোমার কাছে কাছের শোষিত না খেয়ে থাকা মানুষগুলোর কথা শুনতে পাচ্ছ না অথবা তাদের অন্ধকার দেখছ। তাই তালেবান দ্বারা নিগৃহীত নারীর কান্নায় কাঁদ অথচ তোমার আশেপাশে কাজের বেটি রহিমারা অত্যাচারিত হলে তোমাদের বিবভেক থেমে থাকে। আমি সবার জন্যই কাঁদি। সব নিগৃহীতের জন্য কিছু করার তাগিদ অনুভব করি মন থেকে। তাই কথাগুলো বলা।
এবার বরং আরেকটি গল্প বলি। এক ছেলে নামাজ পড়ে না। তো এক হুজুর তাকে বলল, তুমি নামাজ পড় না কেন? আমার সাথে তাবলীগে যাবা। ছেলেটি অবাক হয়ে বলল, তাবলীগে যেতে হবে কেন? উত্তরে তিনি বললেন, তাবলীগে ঈমানের চর্চা হয়। ছেলে বললো, আমার ঈমান নাই? হুজুর বললেন আছে তবে যথেষ্ট নয়। ধরো কোন অনুষ্ঠান। রান্না বান্না হবে। বিরাট ডেগচি আনা হলো। তো সের ডেগচি তে রান্না করতে আনা হলো মোমবাতি। তাহলে রান্না হবে? ছেলেটি চুপ করে রইলো। হুজুর বললেন, হবে না তাই না। সেই আগুনে যেমন রান্না হবে না তোমার ইমানেও বেহেশত পাওয়া যাবেন। ছেলেটি হেসে জবাব দিলো, দুঃখিত হুজুর আমার ঈমান মনে হয় আপনার চেয়ে একটু বেশি। কারণ আপনি বলেছেন মোমবাতি দিয়ে রান্না হবে না। আমিও বরং বলি মোমবাতি দিয়েও রান্না হবে যদি আল্লাহ চায় , কী বলেন।
গল্পটা বললাম আমাদের ধর্ম চর্চাকারীদের অবস্থা বোঝাতে। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি আস্তিক এবং আমার প্রভুকে খুশি করানোটা ধ্যান জ্ঞান করি । সেটা যদি কাউকে ক্ষতি না করে সেটা যদি জঙ্গিবাদকে উস্কে না দেয় তা যদি শোষণের হাতিয়ার হিসাবে ব্যভৃত না হয় তাতে আমি সমস্যা দেখি না। ধর্মকে দিয়ে শোষণ যেভাবে হয় বিজ্ঞান কিংবা অন্য যে কোন কিছু দিয়েও সেটা সম্ভব তার উদাহরণ পোস্টের শুরুতে দিয়েছি। ধর্ম আর বিজ্ঞান এক খোলচে আলোচনা করলে সেখান থেকেই ঝামেলার সূত্রপাত হবেই। সেদিকে সংশ্লিষ্ট দের নজর রাখা উচিত ছিল।
ব্লগের উদ্ভুত পরিস্থিতে আমি কিছুটা অসহনশীল অবস্থায় আমার ব্যাক্তিগত মতামতের সংক্ষিপ্ত বহিপ্রকাশ করলাম। শেষ আমার কিছু কথা যেটা , ব্লগের এই আলোচনা থেকে আমি অনেক শিখতে পারি। আমার মত আলসে মানুষের বই ঘেটে পড়া কখনোই হয় না। তাই এই ব্লগের লেখা গুলো আমার জন্য রেফারেন্স হিসাবে কাজ করে। তাই এর বন্ধ চাই না। তবে আলোচনার অ্যাপ্রোচ ভালো লাগেনি অনেক ক্ষেত্রে। একদিকে কেউ বিশ্বাসে আঘাত প্রাপ্ত হয়েছে যে বক্তব্য আমার ভালো লাগেনি আবার সেটার জবাবে প্রতিক্রিয়াশীল কিছু মন্তব্য চোখে পড়েছে – যার ফলে আমি আহত হয়েছি কিছু ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত আক্রমণ হয়েছে। আর কিছু কিছু জায়গায় নিজেকে বস প্রমাবণের চেষ্টা। সবার কাছে আমার সবিনয় আব্দার এগুলো বন্ধ করে একটা সুন্দর আলোচনা মতের আদান প্রদান কী চলতে পারে না????????
:awesome:
আমার অবস্হাও তোমারই মতন ... দুই কলম ... পড়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করার হাস্যকর প্রচেষ্টা আমার কাছে ঘৃন্য মানে হয়।
I do despise that.
😀
অনেক কষ্ট কইরা হাসলাম।
অনেষ্টলী, এটা আমার দেখা সিসিবি'র সবথেকে প্রিয় ব্যক্তিগত বোধ। তাই বড় হয়েও :salute:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
বস্!! (আপনি না, ঐ পোলাটা...)
এইটা গোপন .... টপ সিক্রেট ।
১।
এক বছর হয়ে যাচ্ছে দেখতে দেখতে। সময় কত দ্রুত যায়, তাই না?
২।
হাসপাতালের যে ঘটনার কথা বললা ওইটা এইখানেও চলে। এইখানে মানে নর্থ আমেরিকায়। ইউ এস-এর মেডিক্যাল ব্যবস্থা হলো প্রাইভেটাইজড। ওখানে চিকিৎসা করাতে হলে তোমার টাকা থাকতে হবে। ডেঞ্জেল ওয়াশিংটনের "জন কিউ" নামে একটা ছবি আছে এ ব্যাপারে। আর কানাডায় চিকিৎসা ব্যবস্থা হলো সরকারী। জনগণের ট্যাক্সের টাকা থেকে খরচ চালানো হয়। ট্যাক্স দেয়া সব লোকজনই এই টাকাটা দেয়, আমরা ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টরাও দেই। হাসপাতালে এজন্য ধনী গরীবের কোন পার্থক্য নাই, তোমাকে লাইনে দাঁড়াতেই হবে। এ কারণে, এ জায়গায় সিজারিয়ান ডেলিভারির মতো অপারেশন করাতে চায় না, যদি না খুব বেশি দরকার হয়। চিকিৎসা ব্যবস্থার রিসোর্সগুলো তারা একটু হিসাবী হয়ে ব্যবহার করে। তবে, জটিল চিকিৎসাগুলো সবচেয়ে প্রায়োরিটি দিয়ে করায়। ইউ এস-এতে আবার এর উলটো। টাকা না থাকলে হাসপাতাল চিকিৎসা করায় না, আবার এজন্যই সিজারিয়ান সার্জারির মতো সার্জারি তারা খুব সহজেই করে ফেলে। এসব কথা আমার প্রফের কাছ থেকে শোনা, উনি নিউ ইয়র্কে পড়াতেন যখন তখন দেখেছেন। বাংলাদেশের অবস্থাটা স্টেটসের মতোই। টাকা না থাকলে চিকিৎসার কথা ভুলে যেতে হবে এবং হাসপাতালগুলো রোগীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিতে চাইবে। বাফার হিসাবে কাজ করার কথা যে চিকিৎসকদের, তারা কতটুকু করে জানি না।
৩।
তোমার এই কথাটা ভালো লাগল না। ব্লগে যে তর্ক বিতর্ক চলছে, সংঘাতটা তখনই লাগে যখন একজন নিজেকে অন্যের থেকে ভালো বলে দাবী করে। আমি জানি তুমি বঞ্চিত লোকদের কথা ভাবো, এটাও জানি খুব আন্তরিকভাবেই কথাটা বলেছো। তবে ব্র্যাকেটের কথাটা না দিলেও পারতা।
৪।
দ্বিমত করার একটা পদ্ধতি আছে। ব্লগের সবাইকে বুঝতে হবে এটা স্টেজ কম্পিটিশনের বিতর্ক না। জেতাটাই এখানে মূল কথা না। মন খোলা রেখে এবং অন্যের মতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিজের মত প্রকাশ করাতে দোষের কিছু নেই। আমরা ব্যাপারটা ভুলে যাচ্ছি।
কানাডা আর আমেরিকার হেলথ কেয়ার তুলনা করে মাইকেল মুরের একটা ফিল্ম আছে নাম মনে হয় sicko. ওই খানে দেখাইছে সারা আমেরিকা শুধু এক জায়গাতেই ফ্রি চিকিতসার ব্যবস্থা রেখেছে... গুয়ান্তানামো বে' তে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
দেখি নাই, দেখার ইচ্ছা আছে। কানাডার হেলথ কেয়ারের কথা আমার নিজের দেখা অভিজ্ঞতা থেকে বলা। আসল চিত্র ভিন্নও হতে পারে।
ভাইজান...ভূল কথা...গুয়েন্তানামো বে তো কিউবার,...
গুন্তানামো বে কিউবায় ঠিক, কিন্তু কারাগার এলাকাটা পুরাটাই আমেরিকান টেরিটরি... কিউবান না। ( মনে হয় বুঝায়া বলতে পারি নাই...)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ওর মুভির মেইন থিম ছিল ৯/১১ এর ঘটনায় কাজ করা কিছু উদ্ধার কর্মি যারা বিভিন্ন জটিল শারীরিক সমস্যায় ভুগছে বা আহত হয়েছে উদ্ধার কাজের সময়, আমেরিকায় চিকিতসা করাতে পারছে না অর্থের অভাবে... সে সাথে আমেরিকার সাথে কানাডা, রাশিয়া, কিউবা ও আরও কয়েকটা দেষের হেলথ সিস্টেম তুলনা করেছে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ফ্রান্স আর ইউকে আছে তুলনা করা দেশের তালিকায়।
ইউটিউবে ঐ ছবির ট্রেলার+মাইকেল ম্যুরের বক্তৃতা আছে। আর আছে এক ফার্মাসিউটিক্যালস এর এক সিইউও'র সাথে ম্যুরের ডিবেইট। সিইউও ব্যাটারে এক্কেবে ল্যাংটা কইরা ছাড়ছিলো। :))
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
@তৌফিক,
১।
সময় আসলেই দ্রুত চলে যায়রে ভাই। কোন ইছুই থেমে থাকে না কারো জন্য।
২।
আমার বক্তব্যটা আসলে ছিল মানুষের ইমোশন ব্যবহার করে ব্যসায়িক উদ্দেশ্য হাসিলের প্রক্রিয়াটির কথা।
৩।
মেজাজ খারাপ হয়া গেছিল । তাই আইসা পড়ছে। এডিট করে দিলাম।
৪।
সম্পূর্ণ একমত।
বস , আপ্নের মন্তব্য পড়ে বিব্রত হয়ে বসে ছিলাম । বেরসিক কারেন্ট চলে গেল । তাই মোবাইল থেকে এটুকু জানালাম সম্মানিত বোধ করছি ।
এই মন্তব্য মাহমুদ ভাইয়ের উদ্দেশ্যে ।
আমিন,
এইটাতে আবার পাম্প খাইয়া গাছে উইঠো না কইলাম। :grr:
পাত্র বুঝে প্রশংসা দান করাও জ্ঞানীর লক্ষন (আমি ত মস্ত গিয়ানী হয়া যাইতাছি। :awesome: )
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আইচ্ছা বস ।আপনেরে জ্ঞানী বানাইতে গাছের নিচে রয়া গেলাম ।
😮
সাবধান, জুলহাস ভাই আনাগোনা করতাছে। আগে উনার কাছে অনুমতি নিয়া নাও, নাইলে কপিরাইট আইনের মাইক্যা চিপায় ফেলতে পারেন।
বাই দ্য ওয়ে, গত সপ্তাহে আমাদের মহান সংসদে কপিরাইট আইন পাশ হইছে। আইলস্যামী কইরা আমি নিউজটা রাখি নাই। কেউ কষ্ট করে ঐটা আমারে দিলে খুব খুশি হবো। 🙂
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আমিও নিয়ম জানি না। ( চামে সেইফ সাইডে চইল্যা গেলাম।)
ছোট হয়ে একটা বড় কথা বলতে চাচ্ছি, বড়রা কেউ যদি আমার কথাগুলোয় কোন অসঙ্গতি খুজে পান, তবে আমি আগেই ক্ষমা প্রার্থনা করে নিচ্ছি।
গত ৩ দিনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬-৭ টা(আমি না গুনেই বললাম) পোষ্ট, যেগুলো মূলত একটা আরেকটার সাথে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিল। কোনটায় হয়তো যুক্তি খন্ডনের চেষ্টা ছিল, কোনটায় হয়তো তর্ক-বিতর্কের আশঙ্কাজনক রূপান্তর(সঠিক শব্দের ব্যবহার করতে পারিনি, প্লীজ কেউ অন্যভাবে নিবেন না) এর বিপরীতে আক্ষেপের প্রতিফলন। এতসবকিছুর পরিপ্রেক্ষিতে অনেকে হয়তো হতাশ হয়ে সিসিবি ছাড়ার দুঃখজনক আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন, অনেকে মডারেশন-ব্যবস্থা মডিফাই করতে বলেছেন।আমি একটা অনুরোধ করবো সবার উদ্দেশ্যে, আমরা সিসিবি নিয়ে গর্ব করি কারণ সিসিবি এখন একটি পরিণত ব্লগ, এখানে শুধু স্মৃতিচারণ আর সস্তাদরের ফান হয় না, বরং হয়তো দেশকে, পৃথিবীকে সাফল্যমন্ডিত কিছু করার মত প্রেরণাও যোগানো হয়। এর উদাহরণ আমি পরে পোষ্ট আকারে দেব। এভাবে যদি
আমরা সবাই সিসিবির স্বার্থকতার উদ্দেশ্যাবলী এরকম ছোট কিছু কারনে (অনেকের কাছে কারণগুলো হয়তো ছোট না)নিজেরা অভিমান করে ঘরের পথ ভুলে বসে থাকি, তাহলে তো বিপদ। আমি, নাজমুল, রাফি আমাদের মতো শিক্ষানবিসগুলো হয়তো ডিজুস যুগের ক্যাবলাকান্ত হয়ে পড়বে। কারণ আমরা হয়তো খানিকটা দ্বিধা-দ্বন্দের গ্রাসে আটকে পড়বো। তাই সবার প্রতি ব্লগ মিলিওনারের আকুতি, অনুরোধ-চলুন সব কিছু আবার সুষ্ঠুচক্রে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। আমি জানি এখানে যারা আছেন কেউ কারো উপর ২ দিনের বেশি রাগ করে থাকতে পারবেন, কিন্তু দুইদিনো যে আমরা ভেদ চাই না। কানে ধরে দুইটা ফ্রন্ট্ররোল দিইয়ে চলুন আবার একসাথে দাড়াই সিসিবির প্লাটফর্মে। গাড়ি ছেড়ে দিলে কিন্তু আবার প্রতিক্ষার প্রহর শুরু হয়ে যাবে। 😀 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
সাবাস মিলিওনিয়ার। :salute:
মিলিওনার , তৌফিকের মত আমিও স্যালুট দিলাম ।মোবাইল থেকে দিতেসি বইলা ইমো দিতে পারতেসি না ।
বস আমারে স্যালুট দিয়া লজ্জা দেন কেন, বরং গতমাসের চায়ের বিলটা যদি দিতেন, আপনারটা না আপনার জন্য তো ফ্রি, ঐযে আপনার সাথে যেই আফামনি বইসাছিল রমনা পার্কের বেঞ্চে উনারটা 😛 😛 ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
অফটপিকঃ দেখতে কেমন রে? আমিন বহুত দিন ধইরা পিছলাইতাছে আমাদের দেখায় নাই ঐ আফামনিরে। তুই তো লাকি দেইখা ফালাইলি। আর ভাইরে ফ্রি দিয়া হবু ভাবীর বিল চাস তোর আর বুদ্ধি হইল নারে। ভাবীদের ফ্রি দিয়ে খুশি রাখতে হয়রে বোকা। হেডঅফিস ঠিক থাকলে সব ভাই তোর উপর খুশি থাকবে।
ভাবীই তো কইলো উনার কাছে চাইতে, আবার কইলো উনার নাম বললে ১০০ টাকা বখশিসও দেবো। কিন্তু ভাবসাবে তো মনে হচ্ছে সে আশায় গুড়েবালি :(( :(( ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ভাবীর নামটা ক দেখি?? ( নায়িকার নাম খুজতাসি নেক্সট গল্পের জন্য। চামে বাইর কইরা লই)
আই হায় এই সব কি বেশরিয়তি কারবার শুনি...............আমিন ভাই আমার মুখ কইলাম পাতলা..................। :grr: :grr: 😀 😀
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
🙂 🙂 🙂
হে হে। আইচ্চা।
তা কী জানস পাতলামুখো হোসেন?
যা হোক একটা নাম ক। নায়িকার নামের অভাবে লেখা বেরোয় না।
"তুলি" নামটা কেমন? :grr: :grr: :grr:
শয়তানি হাসি দিতাছস... কাহিনি আছে মনে হইতেছে
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সীমা নামটা ক্যামন? :shy:
এইডা কি আমার সামু নিকের মেয়েলি সংস্করণ নাকি?? 🙂 🙂
বেগম খোর্শেদা ফাজিলাতুন্নেসা জাহান ফেরদৌসী
এইটা চলবে বস??
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
😮 😮
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
খোরশেদা বানু ম্যাডামরে তো পাস নাই তাই খোরশেদা বেরোয়। 🙂 🙂 🙂
পৌরনীতির খোরশেদা বানু ম্যাডাম নাকি? ম্যাডামকে খুবই শ্রদ্ধা করি :boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমরা সেভেনে পাইছিলাম। ওরে বাপস। তার নাম মনে হইলে এখনো হাত পা কাঁপে। ;;)
:)) :))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
🙂 🙂 🙂
কলেজে থাকতে হলে দিয়ে দেয়া যেত নির্ডিধায়। কিন্তু বুয়েটে আমাদের ক্লাশে ঐ নামে এক ভাবওয়ালি মেয়ে আছে বইলা টেকনিক্যাল এরোর হচ্ছে।
অন্তরা অধরা ..............................।।পুরা নামই দিয়া দিলাম 😀
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
: 😀 😀
ভাইয়া, আমি তো মরলেও এইঘর থেকে বের হচ্ছি না, কিত্নু অন্য কেই চলে যাবে, কিন্তু ব্লগে সবাই কেমন যেন নিস্তেজ হয়ে পড়বে, কষ্ট নিয়ে তাকিয়ে থাকবে- এটা মানতে পারবো না।
আপনি কেমন আছেন?? সামারে কি আসার কোন চান্স আছে??
আপনার মোবাইল নাম্বার আর মেইল আইডি টা একটু দিয়েন এই অ্যাড্রেসেঃ i_rokib@yahoo.ca
একটু জালামু আপনারে :grr: :grr: ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
নারে ভাই, সামারে আসার চান্স নাই। তবে একসময় না একসময় তো ঠিকই আসা হবে। মোবাইল নাই, গরীব। 🙁
তোরে মেসেঞ্জারে এড দিছি, দেখিস। আমি মেসেঞ্জারে ইনভিজিবল থাকি সবসময়। দরকার হইলে নক দিস, উত্তর দিলে বুঝবি আছি।
মিলিওনিয়ার সবাইরে কড়া কইরা চা কফি দাও তো। আমার জন্য দিবা হরলিকস আমি অসুস্থ এই জন্য।
তপু, তোর শরীরের কি অবস্থা এখন??
দোস্ত ভাল না খুব একটা। ইম্প্রুভ নাই এখনো। এই শুক্রবারে একটা ট্রিটমেন্ট টাইপের আছে । সেটার দিকে তাকিয়ে আছি। সেটা ফেইল হলে সার্জারী করাতে হবে মনে হয়
চিন্তা করিস না, ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। সাবধানে থাকিস একটু, তাইলেই হবে।
তপু , দোস্ত যেখানেই থাকিস কানেকটেড থাকিস ।
আমিন ভাই কি কোন মোবাইল নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত??
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
হ্যা, প্রথম আলো আর আওয়ামী লীগরে যারা দিনবদল শিখাইছে সেই অপারেটরের সাথে!!!
কিরে... পার্ট নিলি নাকি রে? :-B
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
🙂 🙂 বুঝতাসি না।
ওবামা বাদ্দগেছে 😛
ওহহো তাইতো............ 😀 😀 😀
অবশ্যি দেব ভাইয়া। আপনি কেমন আছেন এখন? শনিবারে জানাবেন ডাক্তার কি বললো 😕
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
এই ব্যাটা রকিব, এইটা কি প্রোফাইল পিক লাগাইসস?? দেখতে তো ভয় লাগে। 🙁
আমার কোন দুষ নাই, মাহমুদ ভাই আমারে এক বছরের সশ্রম ফাসি দিছে। :(( :((
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
হা হা হা ।
কিন্তু আমি তো দেখতেছি তুই বিনাশ্রম খালি ঝুইলা আছস...কোন শ্রমই করতাছোস না...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
একদম ঠিক কথা।
আহসান একটা শ্রম ঠিক কইরা দে। ওইরকম ঝুইলা কি করা যায় চিন্তা কর তো।
এইযে চা দিয়া বেড়াইতেছি, এইটা কি শ্রম না, জাতি বুঝলো না আমার অক্লান্ত শ্রমদান। :bash: :bash:। চায়ের দোকানে কাজ কইরা কাজী নজরুল ইসলাম (উনাকে ছোট করায় ক্ষমা চাচ্ছি)কত্ত বড় কবি হইয়া গেলেন, আমিই খালি ঝুইলা রইলাম :(( :(( ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ঐটা না রুটির দোকান ছিল? চাও থাকত নাকি?
কবি না হইতে পার ছবি হইছ সেটাই বা কম কি।
😀 😀 😀
আমি তো সেই রকমই জানতাম।
:thumbup: :thumbup: :khekz: :khekz: :khekz:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমারে নিয়া মজাক... এইবার তো বিদ্রোহী হইতে হয়, একটু আগে একটা কবিতা লেখছি, খালি দুই লাইন শুনাইয়ে গেলামঃ
আমি বিদ্রোহী রণক্লান্ত,
আমি কোন দিন হবো শান্ত,
যদি :just: ফ্রেন্ডরা জানতো,
তবে আমার জন্য কানতো।
অন্তে বুঝিলাম সবি ভ্রান্ত !!! :-B :-B
:))
:)) :)) :))
:clap:
আরে, জটিল কোবতে 😀
ওরে কি কোবতে দিলি রে :khekz: :khekz:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:khekz: :khekz:
:khekz: :khekz:
যেগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত:
- জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট জাতি-ধর্ম-বর্ণের প্রতি দুর্বলতা থাকা উচিত না। আমি পাশ্চাত্যকে কখনই প্রাচ্যের উপরে স্থান দেই না। আসলে এ ধরণের সাধারণীকৃত অবস্থান চিহ্নিত করার কোন প্রয়োজনই নেই মনে হয়।
- ব্যক্তি মানুষের স্বাধীন চিন্তা বিকাশের পক্ষে আমি। প্রত্যেকেরই অধিকার আছে নিজের পথ বেছে নেবার। মূল্যবোধের মাধ্যমে সবাই নিজ নিজ পথ বেছে নেয়, আর যুক্তিবিচারের মাধ্যমে ঠিক করে, তার নিজস্ব চিন্তার কতটুকু প্রকাশ করা উচিত আর কতটুকু প্রকাশের অযোগ্য।
- বিজ্ঞান আর ধর্মকে এক জায়গায় আলোচনা করা উচিত না। দুটা আলাদা বিষয়। এ দুয়ের আলোচনা কখনই একসাথে হওয়া উচিত না।
আর সবকিছুতে কী দ্বিমত?
না না। ঐভাবে বলি নাই। আমার তো মনে হইছে আপনের লেখায় এই তিনটা ভাবই প্রধান। তাই এই তিনটার কথাই লিখছি। দ্বিমত তেমন কিছু থাকলে লিখতাম।
হুম। ঠিক আছে। আরেকটা ব্যাপার কিংবা কিছু ব্যাপার টুকরো ভাবে আসছে। যেমন শোষক ভগবানের দ্বারা শোষিতদের প্তি আমাদের মনোভাব কিংবা আমরা পরোক্ষভাবে তাদেরকে তিলে তিলে শেষ করে দিচ্ছি কিংবা আমদের ভাগ্যনিয়ন্তা ভগবানরা আমাদেরকে রেসাস বানর( জুবায়েরের পোস্ট থেকে নামটা শিখছি। ভুলও হইতে পারে) এর চেয়ে কোন দিক থেকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে না কিংবা এই মানুষগুলোর জন্য আমরা কিছু করার তাগিদ বোধ করছি না এই জাতীয় বিষয়গুলো? এগুলো আমি এড়িয়ে গেছি পোস্টের অযথা দীর্ঘায়নের জন্য।
ভাই এই মত-দ্বিমতের ঘ্যাচাঘেচিতে আর যাইয়েন না তো... আসেন আমরা সবাই ভিন্ন কোন মত করি যেটা দিয়া ম্যানকাইন্ড সভ্যতায়, মানবতায় আর শ্রেষ্ঠত্বে আরো আগায় যাইতে পারে, এক জায়গায় স্টাক হয়া না থাকে।
পরস্পরের প্রতি এবং সৃষ্টির প্রতি ভালবাসা ও সেটার উন্নয়ন... এগুলি শিখি আসেন, সেই শিক্ষাটা আমরা যেখান থেকেই পাইনা কেন; হৌক না সেটা ধর্মগ্রন্থ, হৌক না সেটা কোন বৈজ্ঞানিক রিসার্চ পেপার - কি দিচ্ছে বা আমরা কি নিচ্ছি সেটাই তো মনে হয় কন্সিডারেশনে আনা উচিত। ভাল জিনিস নিব, খারাপ জিনিস থেকে দূরে থাকব ... সিম্পল ম্যাথ! হুদাই প্যাচায় লাভ আছে??
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমি প্যাচানোর মাঝে তো কখনো নাই। কখনো ভালো বিতার্কিক থাকা দূরে থাক স্টেজ দেখলেই পালাইতাম। সো বিতর্কে হারলে ইগোগত সমস্যা আমার নাই। যেটা এত ত্যানা প্যাচাপ্যাচির মূল উৎস বলে মনে হয়।
আর আমি একেবারেই মূর্খ মানুষ। জ্ঞানী জ্ঞানীতে তর্কে প্যাচা প্যাচি হয়। মূর্খ জ্ঞানীতে হইতে এক তরফা গিভ এন্ড টেক। 🙂 🙂 🙂
ভাল বলসো ।
হঠাৎ কৈরা নেটের ইস্পিডের কি জানি হৈলো,,, এই পোস্ট খুলতে প্রায় দশ মিনিট লাগছে। :(( :(( :((
অই লাইন ছাইড়া দে। ওটা ভাল না।
আমি যা বলতে চাচ্ছিলাম আমিন সবই বলে দিল, থ্যাংকস্ । কষ্ট করে আমার আর ব্লগ নামানো লাগলোনা :grr: । গিয়ানী গিয়ানী তর্ক চলুক কোন সমস্যা নাই, খালি আমাকে জোর করে সেই গিয়ান না গিলতে হইলেই আমি খুশি । আর ব্যক্তিগত আক্রমনটা একটু খিয়াল কইরা ব্রাদারস ।
:thumbup: :thumbup:
বাহ আমিন তুমি অনেক বড় হই গেছ। :boss: :boss:
আস বুখে আস :hug: :hug:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
থ্যঙ্কু বস। 🙂 🙂 🙂