আমরা যারা ৯৬ এ কলেজে জয়েন করেছি তারাই মনে হয় ২ টা করে ক্যাডেট নং এর মালিক( সবাই না)। আমাদের ব্যাচ থেকেই নিয়ম হয় যে কেও দুই বার ভর্তি পরিখখা ( কিভাবে লেখে? ) দিতে পারবে না। তাই যারা finnaly chance পেয়েছিল তাদের মধ্যে যারা 2nd timer ছিল তাদের কে out করে দেয়া হয় ( কলেজে আসার আগেই 😀 ) বরিশাল এ আমরা select হয়েছিলাম ৫২ জন।ভর্তিও হয়েছিল ৫২ জন। joining er দিন শুনলাম ১২ জন already out হয়ে গিয়েছে।তাদের কে joining এর কয়েক দিন আগে জানিইয়ে দেয়া হয় যে তাদের কে out করা হয়েছে। অন্যান্য কলেজেও একি ঘটনা ঘটেছিল। আমার ক্যাডেট নং ছিল ৯৬০, হয়ে গেল ৯৫৪।
এর ফলে কিছু কিছু ক্যাডেট এর বেশ problem হয়েছিল। যারা বাসা থেকে আসার আগে তাদের সব কিছুতে চিরস্থায়ী ভাবে ক্যাডেট নং লিখে নিয়ে এসেছিল(including undi…. 😉 )
ইন্টারেস্টিং তো, এই ঘটনা জানতাম না।
আমার ১৮৭১ ছিল, হয়া গেল ১৮৫৯। 🙁
দুঃখু পাইছিলাম অনেক। প্রথম ক্যাডেট নাম্বার পায়া ভাবছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে একটু হইলেও মিল আছে, ১০০ বছর আগে এই যা।
বস কইলেন না তো আপনে জাহাঙ্গীর কোম্পানিতে কুন নামে ছিলেন।৩ মাস কাটাইছি, আপনেরে না চিনোনের তো কুনু কারণ দেখিনা... 🙁 আমার নাম ছিল জিসি তাহসিন(বৃক্ষ)।
তখন ছিলাম জিসি আহসান
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
শেষে আবার বৃক্ষ কেন মাশরুফ ভাই?
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
এইটা বুঝনের বয়স হয়নাই তোর,চাইপা যা।বড় হইলে বুঝতে পারবি 😀
না রে আহসান । আমাদের কলেজে যারা out হয়েছিল, তাদের সেই শূণ্যস্হান কেউ পূরণ করেনি । সেই ক্যাডেট নাম্বারগুলো সবসময় ছিল, কিন্তু ক্যাডেটগুলো ছিল না।
আরে মুহিব তুই !!! স্বাগতম
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আজাদ ভাই ঘুম পাড়েন। রাত তো অনেক হলো। আর নাজমুলরে এই সাইটের কথা কইয়েন। আমি বলছিলাম পাত্তা দেয় নাই মনে হয়। 🙁
ঘুম নাই রে... নাজমুল ছুটি, ১ম ছুটি।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আরে আজাদ!!!!
কি খবর? তুমি আর্মিতে এইটা তো খেয়াল নাই 😕 ।
মনে আছে ক্লাস সেভেন এ থাকতে বলতা যে,
বেষ্ট টার্ন আউট তো হইতে চাই কিন্তু সাইজ খারাপ :)) :))
এখনও মনে আছে নভিসেস প্যারেডের আগে তোমার জুতা পালিশ নিয়া বিরাট বিপদের মধ্যে পড়ছিলাম।
হ তা তো পড়বেনই, সারাদিন আকাম কুকাম কইরা বেড়াইলে বিপদেই পড়তে হয় x-(
পুলাডা খালি ত্যক্ত করে। :grr: :grr:
অফটপিকঃ প্রোফাইলের ছবি চেইঞ্জ করলি কেলা?? আগের টাটেই তো বেশি চিকি লাগতাছিল 😀 😀
কলেজ থেইক্যা বাইর হইয়া তোর রূপ খুলসে বুঝা যাইতাছে 😉
x-( আপনের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে আমি কুনু কালেই চিকি ছিলাম না, বরাবরই ৬ ফুটের উপরে লম্বা পাঠা হিসেবে আমার সুনাম(??) ছিল...
অফ টপিকঃশাকুর কি আপনের হাউসেই ছিল? 😀
নারে শাকুর আছিল শরিয়তুল্লা আর আমি শেরে বাংলা তে। শকুর অবশ্য সোরোওয়ার্দী হাউসে থাকার দাবীদার। আমগো কলেজে সোরোওয়ার্দী হাউসের স্পেশালিটি ছিল 😉 । আমরা কইতাম রোকেয়া হল।
ছবি চেইঞ্জ করছি আপনেরে আমার ক্রস বেল্ট আর ৩ তারাসহ খোমা দেখাইতে x-(
আমাদেরো ক্যাডেট নাম্বার চেঞ্জ হয়নাই। সবার ক্যাডেট নাম্বারের মাঝে মাঝে কিছু কিছু ফাঁকা থাকত। আমরা ওদের নিয়ে কত চিন্তা করতাম। ওরা কখনো জানল না আমরা ওদেরকেও নিজেদের একজন মনে করতাম।