সাপ্তাহিক…৪

ঙহীন বিরক্তিকর একটা সপ্তাহ শেষ করলাম। ক্লাস-খাওয়া-ঘুম এর চক্করের মাঝে পুরো সপ্তাহের সবচেয়ে রঙ্গীন ঘটনা বলতে সিসিবির নতুন সাজ। বেশ ভাল লেগেছে, বিশেষ করে উপরের পরিবর্তনশীল ব্যানারগুলো। এর পিছনে যাদের অবদান আছে তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফেদেরার শেষ পর্যন্ত সাম্প্রাসের রেকর্ড ভেঙ্গেই দিল… খেলাটা দেখার সুযোগ হয়নি, নেটের টেক্সট কমেন্ট্রি ছিল ভরসা। রডিকের শুরুটা দেখে মনে হয়েছিল আশা আছে, কিন্তু ২য় সেট টাইব্রেকে যখন ৪ টা সেট পয়েন্ট মিস করলো তখনই বোঝা হয়ে গিয়েছিল ঘটনা কি ঘটতে যাচ্ছে। সাম্প্রাসের রেকর্ডটা ওর চোখের সামনেই ভেঙ্গে গেল। এই সাম্প্রাস ছিল আমার প্রথম টেনিস হিরো। আশেপাশের সবাই যখন আগাসিকে নিয়ে ব্যস্ত তখন কেন সাম্প্রাসের ফ্যান হয়ে গিয়েছিলাম নিজেও জানি না। আর এই আগাসি লোকটা জন্মেও ছিল কপাল একটা নিয়ে, প্রথমে ব্রুকশীল্ড তারপর স্টেফি গ্রাফ ( এর জন্যই মনে হয় ওর পুরো মাথাই কপাল হয়ে গেছে)। টেনিসের আরেকজনকে ভাল লাগত, গুস্তাভো কুয়ের্তেন। ব্রাজিলের এই ক্লে কোর্ট স্পেশালিস্টের খেলা দেখার সময় মনে হতো ফুটবল খেলা দেখছি। গ্যালারী ভর্তি সমর্থকেরা হলুদ জার্সি গায়ে দিয়ে পুরো জমিয়ে রাখত। ক্লে কোর্টে কুয়ের্তেন খেলতেও সেই রকম, মনে হয় তিন বার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছিল।

মাইকেল জ্যাকসনের নাকি ভূত দেখা গিয়েছে, প্রথম যখন এই খবর শুনলাম তখন হাসতে হাসতে শেষ, পঁচানোও কম হয়নি। তবে পরে নেটে এসে দেখি কাহিনি পুরা সিরিয়াস। সিএনএন এর ল্যারি কিং লাইভের জন্য জ্যাকসনের বাড়ীতে ভিডিও করার সময় নাকি কি সব ছায়া ঘোরাঘুরি করতে দেখা গিয়েছে। এই নিয়ে দেখি ব্যাপক গবেষনা শুরু হয়ে গিয়েছে। আমার কখনো ভূত দেখার সৌভাগ্য হয় নি, তবে পরিচিত একজনের কাছে শুনলাম সে নাকি ছোটবেলায় নিজের চোখে ভূত দেখেছিল আর ঐ ভিডিওর ছায়ার সাথে নাকি সেটা হুবহু মিলে যায়। কত সব বিচিত্র ঘটনা… ভূত না দেখতে পেরে মনে হচ্ছে অনেক কিছু মিস করে ফেলেছি।

বেশ কিছুদিন বিরতির পর আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু হয়েছে, দেখা তো আর হয় না, ক্রিকইনফোই ভরসা। পাকিস্তানের ভরাডুবিতে ব্যাপক তৃপ্তি পেয়েছি, এইভাবে হারা মনে হয় শুধুমাত্র পাকিস্তানের পক্ষেই সম্ভব ( হাঃ হাঃ হাঃ ) ২০/২০ জেতার পরে হাওয়ায় উড়তে থাকা পাকি সমর্থকদের হালকার উপর দিয়ে ভালই ধুয়ে দিয়েছিলাম।

বে আসল খেলা শুরু হচ্ছে আজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম টেস্ট। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলোয়ারদের বিদ্রোহের ফলে যে দল বাংলাদেশের মুখোমুখি হচ্ছে তাকে কতটুকু ওয়েস্ট ইন্ডিজ বলা যায় তা নিয়ে সন্দেহ আছে। বাংলাদেশের জন্য জিনিষটা খুব খারাপ হয়েছে। এই দলের সাথে জিতলে কোন ক্রেডিট নাই, তবে হেরে গেলে ইজ্জত নিয়ে টানাটানি লেগে যাবে( যেটুকু এখনো অবশিষ্ঠ আছে আর কি)। এমনিতেই টেস্ট ক্রিকেটে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার। ইতিমধ্যে টেস্ট খেলা দলগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করার কথাবার্তা চলছে, আর আমাদের সাথে টেস্ট সিরিজ খেলতে কোন দেশই উৎসাহি না, আইসিসিও চাচ্ছে অসম শক্তির টেস্ট কমিয়ে দিতে। যাই হোক, আজ ক্যাপ্টেন মাশরাফির যুগ শুরু হচ্ছে, শুরুতেই অবশ্য সে জয়ের দেখা পেয়েছে,আর কিছু না হোক প্রথম টসটা তো জিতেছে। দেখা যাক পাগলা কিভাবে দল চালায়, আর আমাদের ফুল মিয়া ক্যাপ্টেন্সি হারিয়ে এখন ব্যাটিং এ কিছু করতে পারে কিনা।

সেদিন পাশাপাশি দুটো খবর দেখে অন্যরকম একটা অনুভূতি হলো, রাগ, হতাশা, দুঃখ সব কিছু মিলিয়ে জগাখিচুড়ি টাইপ। একটা হলো ‘সংসদের প্রথম অধিবেশনে অপচয় ৫ কোটি টাকা’ এটা নাকি শুধুমাত্র কোরাম সংকটের কারনে। আরেকটি হলো ঋণের বোঝা সইতে না পেরে নওগাঁয় দম্পতির আত্মহত্যা বিভিন্ন ক্ষুদ্র ঋন প্রদানকারি প্রতিষ্ঠান থেকে সব মিলিয়ে তাদের ৮০ হাজার টাকা ঋন ছিল। আদায়কারীদের চাপ সহ্য করতে না পেরে তারা আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এ নিয়ে আর বেশি কিছু বলতে ইচ্ছা করছে না।

প্রিয় মুভি, গান, বই এগুলো বাছাই করতে গেলে আমি খুব বিপদে পড়ে যাই, কারন কোনটার চেয়ে কোনটা প্রিয় ঠিক করতে পারি না। প্রিয় মুভির তালিকায় যে মুভিগুলো সবসময়ই ঘুরে ফিরে আসে তার মধ্যে একটা হলো আর্মাগডন কতবার যে দেখেছি হিসাব নেই। তবে মুভি নিয়ে কিছু বলার মতো ক্ষমতা আমার নেই, আমি শুধু মুভির একটা গান সবার সাথে শেয়ার করলাম, গত কিছুদিন ধরে শুধু এই গানটাই শুনছি…

৫২ টি মন্তব্য : “সাপ্তাহিক…৪”

  1. রাশেদ (৯৯-০৫)

    ইমো না থাকায় বড়ই কষ্টে আছি। এখন পুরা কমেন্ট লিখতে হচ্ছে নাইলে ইমো দিয়াই জানান দিতাম আপনার দিনলিপি পড়তে বড়ই আরাম হচ্ছে।


    মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

    জবাব দিন
  2. আহ্সান (৮৮-৯৪)

    আকাশ,
    ভালো লেগেছে...
    ফেদেরারের খেলা পুরো পুরি না দেখতে পারলেও ৫ম সেটে আর টিভির সামনে থেকে উঠতে পারিনি... ইভেন্টটিকে আসলেই ঐতিহাসিক করে রেখেছে ৫ম সেটের খেলা...

    জবাব দিন
  3. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    ফেদেরার রডিকের খেলাটা দেখছি পুরাই। ফেদেরারের বিগ ম্যাচ টেম্পারমেন্টের কোন তুলনাই নাই। রডিক ঐ জায়গাটাতেই ধরা খাইছে। যথারীতি যে যার সার্ভ জিততে জিততে লাস্ট সেটে খেলাটারে ফেদেরার বাবাজি চুইংগাম বানায়া ফেলছিলো। যাও দুইয়েকবার হাত ফস্কানোর সুযোগ আইছিলো বেচারা রডিক কামে লাগাইতে পারেনাই। 'বুড়ো' ফেদেরারের কপালেই ছিলো আসলে 😉

    কয়েকদিন আগে বাধ্য হইয়া ইন্ডিয়ান এক 'ব্রেকিং নিউজ চ্যানেল' দেখতেছিলাম। যেই চ্যানেল্গুলাতে দিনের ভিত্রে ২৭ ঘন্টাই ব্রেকিং নিউজ দেখায়। তো সেইখানে মোচওয়ালা এক হালায় ইনায়া বিনায়া ঘন্টাখানেক ধইরা ব্রেকিং নিউজ মারলো যে মাইক্যাল জ্যাকসন আসলে মরে নাই, ব্যাপক অংকের ট্যাক্সের আর লোনের হাত থেইকা বাচার জন্য সে তার 'হাম শাকাল'রে মারার সিস্টেম করছে!! টাশকির আরো বাকি ছিলো, দেখলাম সেই মোচওয়ালা ব্যাপক গ্রাফিক্স আর ইমেজ দিয়া প্রমাণ কইরা ফেলছে যে যিনি মরছে তিনি আর যেই হোক এম. জ়ে না!!

    টেস্ট সিরিজ নিয়া কি আর বলি! এইসব আজাইরা ঝামেলা সব আমাগো লগেই হবার আছিলো 🙁 আসলেই উভয় সংকট অবস্থা। জিতলে তেমন কিছুনা কিন্তু হারলে খবরই আছে। তার উপ্রে বদমাইশ অশোকা হালারে দেখলাম আম্পায়ার 😡

    আহসান, সাপ্তাহিক সিরিজটা ভালো লিখছিস।


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  4. আদনান (১৯৯৪-২০০০)

    সাপ্তাহিক ভালো ছিল আকাশ । আরো কিছু থ্রিলিং ঘটনা দিয়ে দিও পরবর্তী বার । গানটা এখন শুনতে পারছি না । অফিসে আছি । আর্মাগেডন খুব প্রিয় একটা মুভি, মনে করায় দিলা ।

    জবাব দিন
  5. মুসতাকীম (২০০২-২০০৮)

    ইয়ে মানে আকাশদা লেখা অতি সুস্বাদু হয়েচে
    (দাদা আসার আগেই পালাই)


    "আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"

    জবাব দিন
    • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

      ব্লাডি সেকেন্ড টার্মার... তোর জন্য বক্সিং ফল ইন এর আয়োজন করতেছি (রাগের ইমো)

      লেখা সুস্বাদু হয়েছে জেনে ভাল লাগল, তাই বলে খেয়ে ফেলিস না আবার...


      আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
      আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

      জবাব দিন
  6. কামরুলতপু (৯৬-০২)

    আমিও সাম্প্রাসের সমর্থক ছিলাম কিন্তু স্টেফিকে বিয়ে করার পর আগাসিরেও কেন জানি ভাল লাগত। স্টেফি গ্রাফের ভক্ত ছিলাম। স্টেফি যাবার পর অনেকদিন কাউকে ভাল লাগত না এখন ইভানোভিচ রে ভাল লাগে। আর ফেদেরার রে ভাল লাগে তবে নাদালরে বেশি ভাল লাগে। রডিক পারবেনা কেন যেন মনে হচ্ছিল।

    জবাব দিন
  7. রকিব (০১-০৭)

    :gulli:
    আকাশদা,
    দারুন চলছে দিনলিপি দাদা। আপনার লেখায় একটা সাবলীলতা খুজে পাই 🙂
    আর্মাগডন কোন জেনরের ছবি?


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
  8. এহসান (৮৯-৯৫)

    কুয়ের্তেনের খেলা দেখতে আসা শুধু সমর্থকদের ভালো লাগতো না ব্রাজিলিয়ান মেয়ে সমর্থকদের ভালো লাগতো!!! বরিস বেকারের খেলা ভালো লাগে নাই। সাম্প্রাসযুগের শুরুর দিকের কথা বলছি...

    চরম ব্যস্ত তাই ট্রান্সফার নিয়ে লিখতে চাইলেও লেখা হচ্ছে না। আসলে আলোন্সো এর মাশকেরানোরে খুব টেনশিত আছি। যাই হোক সিসিবির ফ্যান্টাসী লীগ শুরু করা যেতে পারে। ১৫ আগস্টের আগে পর্যন্ত আনলিমিটেড ট্রান্সফার। দেখো একবার। ফ্যান্টাসী লীগ নিয়ে পোস্ট লাগবে, নাহলে প্লেয়ার বাড়বে না। আর ১ম সপ্তাহের আগেই সবার টিম রেডী রাখতে হবে।

    লিভিং অন এ জেট প্লেন ... আমার খুবই প্রিয় গান। মাঝখানে ব্রিটিশ এয়ার ওয়েজের এড এ এই গানটা চালিয়ে দিয়েছিলো জিংগেল হিসেবে। গানটা নিয়ে অনেক স্মৃতি, অনেক গল্প, অনেক অনুভূতি, অনেক মুগ্ধতা। একটা ব্লগ/গল্প লিখে ফেলা যায়। কিন্তু লেখা যাবে না; মানুষ কাল্পনিক নাকি বাস্তব... এইসব নিয়ে বেশী মাথা ঘামায়। আসল কথা সময় নাই।

    জবাব দিন
    • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

      ট্রান্সফার নিয়ে আমি বেশ হতাশার মধ্যে আছি, বরাবরের মতোই আর্সেন ওয়েঙ্গার নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, কেউ তো আসছেই না বরং ফ্যাব্রিগাসকে মনে হয় ধরে রাখতে পারবে না। এইবার কি যে হয় কে জানে। আর আলোন্সো আর মাশকেরানো দুইজনই মনে হচ্ছে লিভারপুল ছাড়বে। এখনও তো অনেকদিন বাকি, একটু সময় করে আগস্টের ১ম সপ্তাহের দিকে ট্রান্সফার নিয়ে একটা পোস্ট দিয়ে দিয়েন।

      ফ্যান্টাসি লীগ এ আমি আছি, যদিও আমি বরাবরই এক্ষেত্রে দূর্বল। তবে আমার সমস্যা হলো ডিসেম্বরের আগে হয়তো খেলাই দেখতে পারবো না ঠিক মতো...
      আর একটু সময় বের করে লিখে ফেলেন না গল্পগুলো...


      আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
      আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

      জবাব দিন
  9. মহিব (৯৯-০৫)

    আপনার এই দিনলিপি পড়ে বুঝলাম -মানুষ একই সাথে ভালো এবং খারাপ থাকে।
    মাইকেল জ্যাকসনের ভূতের কথা শুনে যেমন হাসি পায়- নঁওগায় দম্পতির আত্নহত্যার খবর শুনে মনটা তেমনি কেঁদে ফেলে।

    আর সবশেষে পাওয়া থাকে- লিভিং অন আ জেটপ্লেন। অদ্ভূত গানটা। 🙂

    জবাব দিন
  10. মইনুল (১৯৯২-১৯৯৮)

    আহসান, ভাই যদি কিছু মনে না করো, আগামী কয়েক ঘন্টার জন্যে (আগামী ৬০ ঘন্টা হলেই হবে), একটু কষ্ট করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাই হার্ড সাপোর্টার হয়ে যেতে পারবা ?????

    জবাব দিন
  11. কামরুল হাসান (৯৪-০০)

    লিভিং অন এ জেট প্লেন …
    সব সময়ের গান, এখনো মাঝে মাঝে সারাদিন শুনি।

    আর্মাগডন আমারো পছন্দের ছবি।

    ‘সংসদের প্রথম অধিবেশনে অপচয় ৫ কোটি টাকা’ এটা নাকি শুধুমাত্র কোরাম সংকটের কারনে।

    হারামজাদাদের নিয়ে কিছু বলার নাই।

    বাংলাদেশ দল নিয়েও কিছু বলার নাই।

    পাকিস্তানের ভরাডুবি নিয়ে কিছু বলার আছে।
    এরা এইভাবে আরো হারুক।

    মাইকেল জ্যাকসনের ভূতরে কইষা মাইনাস।

    ফেদেরারকে অভিনন্দন।

    তোমারে কৈষা প্লাস। 😀


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  12. ফয়েজ (৮৭-৯৩)

    বিগ ম্যাচে টেম্পারমেন্ট কেমন রাখতে হয় এইটা জানত বরিস বেকার। সেই তুলনায় এরা তো দুধ-ভাত।

    ভালই লাগে না এখন আর টেনিস :thumbdown:


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
    • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

      বরিস বেকার তো সেই আমলের প্লেয়ার, তেমন একটা মনে নেই... এখন নাদালকে ভাল লাগে, আর মাঝে মাঝে হুটহাট করে দুএকজনের খেলা ভাল লেগে যায়...


      আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
      আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

      জবাব দিন
  13. তানভীর (৯৪-০০)

    তোমার লেখাগুলো বেশ সুখপাঠ্য, পড়তে আরাম লাগে।
    ফেদেরারের খেলা পুরাটা দেখেছি, খেলা শেষ পর্যন্ত দেখা সার্থক হয়েছে। 🙂 আমার প্রিয় টেনিস প্লেয়ার ছিল ইভান লেন্ডাল, কোর্টে খুব রাগারাগি করত- এইজন্য ভাল লাগত।
    জ্যাকসনের ভূতের ঘটনা বেশ মজার। কেউই দেখি কুসংস্কার ছাড়তে পারেনা।
    ক্রিকেট নিয়ে কিছু বলার নাই। একসময় ভয়াবহ রকমের পছন্দ করতাম, এখন ভালো লাগেনা। বাংলাদেশের খেলা থাকলে শুধু দেখি।
    আর্সেনালের আরেকটা ডিফেন্ডার, একটা ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার আর একটা স্ট্রাইকার দরকার, আদেবায়োরকে কেন জানি আমার একটুও ভালো লাগেনা।
    গানটা ভাল লাগল। :thumbup:

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : আহসান আকাশ (৯৬ - ০২)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।