প্রেশিয়াস

দেখতে দেখতে প্যারেন্টস ডে শেষ। ধুত্তোরি! বুঝিনা এইদিন সময়টা এত দ্রুত কেন যায়। আজ আমার রেডি হয়ে যেতেও দেরি হয়ে গেল। জীবনের শেষ প্যারেন্টস ডে-টা একটু লম্বা হলে কি হত! এদিকে আবার নিয়ম করেছে কালো প্যান্ট পরা যাবেনা। আজিব! সাদা প্যান্ট সাদা শার্ট কেমন দেখায়! খুবই awful!!

আমি যদিও এসব নিয়মের ধার ধারিনা। বদ প্রিফেক্ট। জুতা পালিশ করিনা, সক্স পরিনা, বুকের বোতাম খুলে ঘুরি, শার্ট প্রায় বের হয়ে থাকার মত ঢিলা করে রাখি। আগে এত বদ ছিলাম না। কলেজে আমাদের ব্যাচের একটা মিউটিনি হল, তার পর থেকে বদ হয়ে গিয়েছি। ক্যাডেট হিসেবেও ভাল ছেলে ছিলাম। সিনিয়রদের মান্য করতাম। মনে আছে একবার প্যারেন্টস ডে তে আব্বু এরকম ওয়েফার-এর একটা বাক্স নিয়ে এল। সেটা নিয়ে হাউজে ফিরছি, ব্যালকনিতে কিছু সিনিয়র ভাই বসে সিগারেট টানছিল। আমাকে দেখে বলল “আদনান, কাম হিয়ার। কি আনছো দেখি।“ আমি দেখালাম। উনারা যার যার মত সেখান থেকে ভাগা নিয়ে আমাকে ভাগিয়ে দিল 😐 … আমি অবশ্য কিছু বলিনি। খুব একটা মনক্ষুন্নও হইনি। কারণ সেখানে আমার খুব প্রিয় এক ভাইয়া ছিলেন। বদ হবার পর আমি উনার ফ্যাশনটাই আসলে ফলো করতাম।

যাই হোক, আমার ভদ্রতার (অথবা বদামির) আরো উদাহরণ দিতে পারতাম, কিন্তু এখন ইচ্ছা করছে না। জুম্মা প্রেয়ার, তাড়াতাড়ি রেডি হতে হবে। পোলাপান এইদিন গোসলে খুব টাইম নেয়। আগে বাথরুমটা ধরতে না পারলে সমস্যা। আমাদের রুমের সাথে এটাচড বাথরুম থাকলে কি হবে, পোলাপান সারাক্ষণ সেটা দখল করে রাখে। সকাল বেলা যদিও গোসল করেই বেরিয়েছিলাম ব্লকে যাবার সময়, কিন্তু যে গরম! ঘেমে আবার জামাটা গেছে, গা চটচট করছে। তার উপর আবার আব্বুর সাথে বসে একটু বিরানিও খেয়েছি, গা দিয়ে এখন সেটার হিট বের হচ্ছে।

আমার রুমমেট আজাদের প্যারেন্টস ডে তে বাবা-মা আসার নজির খুব কম, ঢাকা থাকেন তো… আসতে নানা ঝাক্কি-ঝামেলা। আজ এসেছেন কি না কে জানে। রুমে এখনো দেখছি না। যাক নেই ভালই হল। আব্বু আমার জন্য অনেকগুলা চকলেট এনেছে এবার। তার মধ্যে একটা আছে ভেরি স্পেশাল। লাল মোড়কের ওপর ওটার ছবি দেখলেই জিভে পানি আসে। এগুলি কারো চোখে পড়ুক এটা আমি চাইনা। কেউ আসার আগেই লুকিয়ে ফেলতে হবে। তবে অবশ্য ঠিক করেছি কাউকে বঞ্চিত করব না। সবাই ভাগ পাবে। কিন্তু গুদামজাতকরণের খবর যেন জানাজানি না হয়! তাহলে সত্যিই খবর আছে!! কালেকশনে যা আছে সব সাটিয়ে দেবে সবাই এসে।

লাঞ্চ সেরে, ‘ডেসার্ট’সেরে আবার বসলাম। ডেসার্ট ছিল আমার চকলেটগুলি। পোলাপানের জন্য একটা অংশ আলাদা করে রেখেছিলাম। সেটা দিয়ে ডেসার্টের কাজটা সেরে নিয়েছি। চিন্তার কোনো কারণ দেখছিনা কেননা আমার চকলেট ওয়্যারহাউসের খবর এখন পর্যন্ত কেউ জানে না। ব্যাপার না, এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা বাদ দেই আপাততঃ। টিভি রুমে যাই। এই একটা দিন একটু ডিশ-ফিশ দেখা যায়। যদিও বসে বসে B4U TV দেখা ছাড়া আসলে কিছু দেখার নাই। কিন্তু ওটাই বেশ এনজয় করা হয়। পুরানো হিন্দি ছবির গানগুলির রিমিক্স -এর মিউজিক ভিডিও যা একেকটা বেরুচ্চে না আজকাল! পিরা যেতে হয় আর কি!! কিছু গানের বিশেষ ধরণের দৃশ্যায়নে ছেলেপেলের “ওওওয়াওওওও… ইসসসসসস” ইত্যাদি শোনা যায়, সেইসাথে তাদের দৃষ্টিকেও নিবন্ধিত হতে দেখা যায় সেই গানের দৃশ্যের বিশেষত্বপূর্ণ ব্যাপারগুলার (অবশ্যই নারী চরিত্র) দিকে।

বিফোরইঊ দেখে একটু চাঙ্গা হয়ে নিলাম। বিকালটা গিটারে একটু টুংটাং করে কাটিয়ে দিব। কদিন পর তো এগুলো সব হাউস অফিসে জমা দিয়ে দিতে হবে; পরীক্ষা শুরু হবার পরও যদি গিটার নিয়ে পড়ে থাকি তাহলে আজাদের কাছে গণ খাব পড়াশুনায় ডিস্টার্ব করার জন্য। যদিও তেমন একটা ভয় পাচ্ছিনা, ও মোটে একজন, কি-ই বা ‘গণ’ দিবে!!! তবে ভয় যে একেবারেই নেই তা নয়। ওর সেই মোক্ষম সাইজের ঘুষিটা, যেটা দিয়ে বাথরুমের শাওয়ার বাকিয়ে ফেলেছিল, সেটা যদি আমার পিঠে হাকিয়ে বসে তাহলে সারাজীবনের জন্য শারীরিক প্রতিবন্ধি হয়ে যেতে হবে। ওর যদিও মিউজিকের ব্যাপারে ইন্টারেস্ট আছে, তবে পড়ালেখা বাদ দিয়ে নয়। আমি তো মহা ফাঁকিবাজ! কিন্তু এবার ফাঁকি দিলে বিপদ। তাই নিজের স্বার্থেই জিনিসটা জমা রাখব। এক্সাম শুরুর আগে তাই একটু সাধ মত কিছুদিন বাইড়াবাইড়ি করে নিতে চাই গিটারটার উপর।

প্রেপের টাইমে পড়াশুনা কেন যেন হতে চায়না। বিশেষ করে আমাদের বি ফর্ম-টা। সবগুলা ধড়িবাজ। সারাক্ষণ পোংটামি করার তালে। মাঝে মাঝে যে ক’টা প্রিফেক্ট আছে তারা একটু “বয়েজ শাট আপ, হোয়াট দ্যা হেল?” ইত্যাদি বলে চিৎকার করে, কিন্তু ফল হয় না, পাল্টা তাদের calm down করে দেওয়া হয় একপ্রস্থ ব্যাড সাউন্ড করে। 😡 ফ্রেন্ডদের সাথে ভাব নিলে তো সাউন্ড খাবেই, খুবই নরমাল। আমি নিজে প্রিফেক্ট হয়ে এসব ভাবের মধ্যে যাই না, বরং পোংটাগুলার সাথে পোংটামি করতেই পছন্দ করি। ঐ যে বললাম, বদ প্রিফেক্ট। আজকের প্রেপে মন যেন আরো বসছেনা। তাড়াতাড়ি হাউসে চলে যেতে ইচ্ছা করছে। চকলেট গুলোতে মন পড়ে আছে। কি হল আমার? চকলেট ম্যানিয়াক হয়ে যাচ্ছি নাকি? শুধু মনে হচ্ছে তাড়াতাড়ি গিয়ে শেষ করে ফেলতে হবে নাহলে পোলাপাইন না খেলেও পিপড়া তো খাবে। কি সব উদ্ভট চিন্তা! মাথা মনে হয় খারাপ হয়ে গেছে একসাথে এত্ত চকলেট দেখে। গিটারটার জন্যও এত মন পোড়ে না কখনো।

ধোঁয়াপ্রেমীদের যে কি তেজ উঠে খোদা জানে! নাইট প্রেপের পর তাদের একটা ভিসিট দিতেই হবে ড্রাইং রুমে। বাকিগুলা কেউ কেউ রুমে যায়, কেউ কেউ টিভি দেখে, নিউজ এট টেন। আবার অনেকে নিউজ শোনার চেয়ে সুন্দরী নিউজ রিডারের দিকে মনযোগী বেশি হয়। আমি টিভি দেখা পার্টিতে। কিন্তু আজ টিভি দেখতে মন চাইছে না। রুমে গিয়ে চকলেটের বক্সটা বের করি গিয়ে। একা একা খেতে চাই, দরজা তো বন্ধ করতেই হবে। যেই ভাবা সেই কাজ, দরজা বন্ধ করে দিলাম। এরপর সেই অমৃত বের করলাম, কামড় দিলাম। আহ্‌ …আহ্‌ …আহাহা… কি জিনিস!!! আমি চোখ বন্ধ করে এর স্বাদ আস্বাদন করছি। অন্যজগত। কিন্তু এর মধ্যে ঠক-ঠক-ঠক। আমার স্বর্গীয় ভাবনায় ছেদ। কে যেন দরজায় টোকাচ্ছে। সম্বিত ফিরে পেলাম। উফ! লুকাতে হবে। কই লুকাই কই লুকাই… ধুর এত ভাবনা চিন্তার কাম নাই, জামাকাপড়ের মধ্যে রেখে দেই কেউ টের পাবেনা।

“কি ব্যাপার, কি করছিলে?” হাউজ মাস্টার, সেই যে ‘নানা’ (কারো কারো আবার ‘মামা’) টুক টুক করে রুমে প্রবেশ তার। মেজাজটা গেল খিঁচড়ে। ধুর! এর জন্য এতক্ষণ টেনশন করলাম! কি বলব ভাবছি। এই লোকের সাথে কথাই বলতে ইচ্ছা করে না। আমাকে আর আজাদকে জ্বালাতন করার জন্য স্পেশালি হাউজ অফিসের পাশের রুমটাতে এনে রেখেছে। রুমটার অবশ্য ভাল দিক যে নেই তা নয়; ১০ জনের রুমের থেকে ২ জনের রুম, একটা প্রাইভেট প্রাইভেট ভাব। তার উপরে এটাচড বাথরুম পাওয়া তো বিরাট ব্যাপার। কিন্তু পরিবেশটা ঝিমানো, অন্যান্য ডর্মে পোলাপান যখন ‘ফান’ করছে আর “হা-হা-হা” করে হাসছে, আর আমরা তখন এখানে কোনমতে নীচুস্বরে কথা বলছি। বেশি জোরে বললে হাউজ মাস্টার এসে কবিতা পাঠ শুরু করবেন। উনার আবার কবিতা/ছড়া উপস্থিতভাবে বানানোর একটা বিশেষ গুন আছে। সেদিন ক্লাসে আমাদের আমিন একটু দেরি করে ঢুকেছে, স্যারের কাছে পারমিশন নিচ্ছে “স্যার আসব স্যার?” উনি সাথে সাথে ছড়া কেটে দিলেনঃ “মিস্টার আমিন, প্লিজ কাম ইন!” উনার নাকা নাকা স্বরে ছড়া আউড়ানোর ব্যাপারটার জন্য উনি বেশ পপুলার, বিশেষ করে জুনিয়রগুলির কাছে।

কিন্তু যত যাই হোক, এখন এই মূহুর্তে উনার উপস্থিতি আমার মোটেই ভাল লাগছে না। অর্ধেক খেয়ে বসে আছি, উনি তাড়াতাড়ি গেলে বাঁচি। উনি থাকতে থাকতে যদি আমার রুমমেট চলে আসে তাহলে তো হলোনা। “স্যার কিছু করছিলাম না স্যার।“ বলে দিলাম যা থাকে কপালে, তাড়াতাড়ি ভাগানো দরকার। কিন্তু মনে হয়ে আজ আমার লাক খারাপ – “না, তুমি সিগারেট খাচ্ছিলে।“ আমি তো সাত আসমান থেকে ধড়াম করে পড়লাম। 😮 নানায় কয় কি!! “না স্যার আমি সিগারেট খাচ্ছিলাম না স্যার।“ উনি তাও দেখি ছাড়েনা। “মিথ্যা কথা বলবে না, আমি গন্ধ পাচ্ছি। বের কর।“ আগের বার তো শুধু পড়েছিলাম, এবার ২/৩ বার আছাড় খেলাম জোরে শোরে, নিচে ফ্লোর না হয়ে মাটি হলে মনে হয় গর্ত হয়ে যেত। গন্ধ আসল কোত্থেকে? অতিশয় আজব কথা!!! কি বিপদে পড়া গেল… আমি কি জবাব দিব বুঝতে পারছি না। স্যারকে কি ওটা দেখাব? ঐ ভাইয়াগুলার মত যদি উনিও এখন ভাগা চায়? পুরানো স্যাররা কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে। আগের কোন এক প্যারেন্টস ডে-এর পর এক স্যার এরকম ডর্মে রাউন্ড দিতে এসে আমার এক ফ্রেন্ডের লকারে খাবারদাবার দেখে চেয়ে বসলেন। বন্ধুটি তো আর না বলতে পারেনা; ভদ্রতা করে “ঠিক আছে স্যার নেন, কোন সমস্যা নেই” বলে দিয়ে দিল!

এখন আমি ভাবছি কি করা যায়! আবার স্যারের ধমকঃ “কি ব্যাপার, বললাম না সিগারেট বের করতে?” আমি হাল ছেড়ে দিলাম, একে বুঝিয়ে লাভ নেই, বিশ্বাস করবে না যে আমি সিগারেট খাচ্ছিলাম না। ইন ফ্যাক্ট উনার মাঝে আমি যে সিগারেটই খাচ্ছিলাম এই ধারণাটি এতটাই গেঁথে গেছে যে উনি এখন গন্ধও পাচ্ছেন। হ্যালুসিনেশন হচ্ছে। বাপরে বাপ! স্যারের কল্পনাশক্তিও উনার ছড়া-সেন্সের মতই প্রখর। বের করে দেখানো ছাড়া আর কোন উপায় দেখছি না…… হুমম… না কোন বিপদ নয়। শুধু উনি একটু সন্দেহপূর্ণ দৃষ্টি দিয়ে চলে গেলেন। যাক বাঁচা গেলো। যাই আবার কোনো ঝামেলা জুটে যাবার আগেই বাকিটুকু গিলি গিয়ে।

আহ্‌… কি মজা… ঊমমম… … :shy: … একি? শেষ?? এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল। আজকের প্যারেন্টস ডে-টাও তো খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গিয়েছিল। আব্বু অনেক চকলেট এনেছে। পরীক্ষার আগের শেষ প্যারেন্টস ডে। কিন্তু…

(পরেরটুকু পড়ার জন্য উপরে স্ক্রল করুন)

২,৬৬২ বার দেখা হয়েছে

৫০ টি মন্তব্য : “প্রেশিয়াস”

  1. রাজীউর রহমান (১৯৯৯ - ২০০৫)

    আমাদের কলেজের ইসহাক(রাখাল) স্যার হাউসে আসলে পোলাপাইনের কাছ থেকে বিস্কুট খাইত । খাওয়ার পর বড় বড় ডায়ালগ দিত।

    চকলেট একা একা শেষ করতে পারা বিশাল ব্যাপার । প্যারেন্টস ডে'র পর বাসা থেকে হালকা পাতলা যা আসত সব গায়েব হয়ে যাইত। খাওয়ার থেকে লুটপাটের ব্যাপারে পোলাপাইনের আগ্রহ অনেক বেশি ছিল ।

    জবাব দিন
  2. ফয়েজ (৮৭-৯৩)

    তোমার এ পর্যন্ত সেরা, আমার চোখে।

    আর একটা ব্যাপার, আমাদের তো কালো প্যান্ট বলে কিছু ছিল না। সব ছিল সাদায় সাদা ময়।

    নীল একটা হাফ প্যান্ট ছিল গেমসের জন্য, পরে ওটা বাতিল হয়ে যায়। সেটাও হয়ে পড়ে সাদা হাফ প্যান্ট।


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
  3. হাসান (১৯৯৬-২০০২)
    মাঝে মাঝে যে ক’টা প্রিফেক্ট আছে তারা একটু “বয়েজ শাট আপ, হোয়াট দ্যা হেল?” ইত্যাদি বলে চিৎকার করে,

    কয় কি? নিজের ব্যাচের পোলাপাইনের সাথে শাউট? আমাদের কলেজে তো চিন্তাই করা যায় না।

    জবাব দিন
  4. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    আমাদের শেষের দিকে কলেজগুলোতে কালো প্যান্ট প্রচলন শুরু হলেও আমাদের সাদা দিয়েই শেষ হয় 🙂 প্যারেন্টস ডে'র অনেক কাহিনী মনে পড়ে গেলো।
    লেখা ভালো লেগেছে আদনান :clap: :clap:


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  5. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    আদনান,
    দোস্ত সত্যি বলতেসি আমি তোর লেখাটা পড়ে পুরা ইমোশনাল হয়ে গেছি।এক ঝটকায় জেসিসিতে চলে গেছিলাম রে দোস্ত-কত কথা মনে করায় দিলি...মিউটিনি নিয়া একটা পোস্ট দিমুনে একদিন মনে করায় দিস...
    শালা তুই তো পুরাদস্তর ব্লগার হয়া গেসস রে পাগলা!আই এম সো প্রাউড অফ ইউ!!

    অফ টপিক-তুই কি তর আর ইলিয়াস স্যার রে নিয়া লিখা আমার ব্লগটা পড়ছস?

    জবাব দিন
  6. সামি হক (৯০-৯৬)

    আমার কলেজ লাইফে সব প্যারেন্টস ডে তে আমার বাপ মা চলে আসত আহা কি আনন্দের দিন ছিল ওগুলো। আর প্যারেন্টস ডে র খাবার, অনেক স্মৃতি মনে করায়ে দিলারে ভাই, ভালো লাগলো খুব লিখাটা।

    জবাব দিন
  7. সাকেব (মকক) (৯৩-৯৯)

    ফাটাফাটি লেখা... :boss:

    প্রেপের টাইমে পড়াশুনা কেন যেন হতে চায়না। বিশেষ করে আমাদের বি ফর্ম-টা।

    বি-ফর্ম রকস :awesome:


    "আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
    আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : আদনান (১৯৯৪-২০০০)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।