তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৭

[অনেকদিন পর বিরতি দেওয়া সিরিজে একটু তেল ভরলাম। বিশেষ চাপে আছি। তাই লেখা নিয়মিত না। প্রেশার রিলিজ হলে আবার নিয়মিত হব ইনশাল্লাহ]

তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৫ | | | | তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৬
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৪
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৩
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ২
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ১

টি-টি-টি-টি করে মোবাইল বাজছে। জ্বলে ওঠা স্ক্রিনের দিকে তাকালাম। অপরিচিত নাম্বার। ধরতে ইচ্ছা করছে না। আজকাল আউল-ফাউল কল
আসছে খুব। কিন্তু না ধরেও উপায় থাকে না। কখন একটা দরকারি কল চলে আসে কে জানে! গত দশ মিনিট ধরে একটা নির্দিষ্ট কল আসছে
বিভিন্ন নাম্বার থেকে, চরম খ্যাত একটা কল। বার বার বলা স্বত্তেও সে কল করেই যাচ্ছে। আমি মাঝে মাঝে চিন্তা করি মানুষ এতগুলা নাম্বার কেন
ব্যবহার করে? হাজারখানেক নাম্বার মেইন্টেইন করাও তো কষ্ট! সিম খোলো রে, আরেকটা সিম লাগাও রে… কি যন্ত্রনা!!

অনিচ্ছা স্বত্তেও ধরলাম; ধরেই আর কিছু শোনার জন্য অপেক্ষা করলাম না – “ভাই আমি মানিক না, দয়া করে এই আর এই নাম্বা…” একটা
মেয়েলি কন্ঠ আমাকে মাঝপথে ব্রেক করিয়ে বললঃ “মানিককে আমার প্রয়োজন নেই, আমার তোমাকে প্রয়োজন।” আমি থতমত খেয়ে চুপ। হঠাৎ করে এটা কি হল? ওপাশের মেয়েটা খিলখিলিয়ে হেসে – “ভয় পেয়েছেন? আমি সুমি।” হাপ্‌ ছেড়ে বাঁচলাম মনে হল।
“তুমি হঠাৎ… আমাকে… বুঝতে পারছি না; নাম্বার কোথায় পেলে?”
“আপনার নাম্বার বের করা কোনো ব্যাপার?” গলার স্বরে কৌতুক।
“মানে? আমার নাম্বার কি আকাশে বাতাসে ঘুরে?”
“অনেকটা তেমন-ই। ভার্সিটির অনেক ছেলেমেয়ের কাছেই আপনার নাম্বার আছে। আফটার অল, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সাথে জড়িত কি না!”
“ও আচ্ছা… বুঝলাম। তারপর কেমন আছ?”
“আপনি কেমন আছেন সেটা আগে বলা উচিত না? আমি যেহেতু ফোন করেছি…”
“আমি? আছি… এইত্তো…”
“আপনাকে অনেকদিন দেখিনা, তাই খোঁজ নেবার জন্য ফোন করলাম। কৈ ডুব দিয়েছেন? দেখা যায় না কেন?”
“না বিশেষ কোন ব্যাপার না। একটু ইন্ডিয়া ট্যুরে গিয়েছিলাম। মোটামুটি half a month কাটিয়েছি।”
“আপনার সাথে তো সেই দিনের পর আর এক মাস দেখা নেই। মাসের বাকি পনের দিন কই ছিলেন?”
“ও আচ্ছা হ্যা… বাকি দিন গুলি দেশের বাড়ি গিয়েছিলাম।”
“তো… ভালই মজা করলেন, নাকি?”
“তা তো হয়েছেই… এবার তোমার খবর বল। কেমন ছিলে?”
“ভাল আবার ভাল না।”
“কেন কেন ভাল না কেন?”
“সে আরেকদিন বলব। আজ রাখি।”
“আরে রেখে দিচ্ছ কেন? কথাই তো হল না।”
“ক্যাম্পাসে দেখা হবে। বাই।”
“আহা… প্লিজ শুনো… রেখো না…” আমি একটু উত্তেজিত স্বরেই বললাম।

নিরবতা…

“যদি তুমি করে বল, ভাল লাগবে।” একটু বিরতি নিয়ে প্রশ্ন – “শুনেছ?” আবার নিরবতা… কিছুক্ষণ পর ছোট্ট করে উত্তর এলঃ “দেখা যাবে।” বলেই টু-টু করে সেই একঘেয়ে আওয়াজ।

পরদিন গেলাম ক্যাম্পাসে সকাল সকাল। যেই নাম্বার থেকে কল এসেছিল গতকাল সেটা স্টোর করে রেখেছি। এখন এসে খুঁজে বেড়াচ্ছি তাকে
বিভিন্ন সম্ভাব্য জায়গাগুলোয়। আমার আজ ক্লাস নেই, তাই সময়ের অভাব নেই। বেশ কবার ক্যাম্পাসে পুরো চক্করের উপরে থাকলাম। মাঝে
কিছু পরিচিত ছেলেপেলের সাথে দেখা হল। আমাকে দেখে মনে হয় তারা একটু অবাক-ই হয়েছে, কখনও এভাবে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে বেড়াতে
দেখেনি যে। ক্যাম্পাসে আমি কখনোই কোনো বিষয়ে কোনোরকম উত্তেজনা দেখাই না। কিছু কিছু স্যার আমাকে খুব স্টাইল করে louzy
gentleman বলে ডাকে। আমি মাইন্ড করিনা। আমি আসলেই একটু অলস প্রকৃতির। স্বাভাবিক চলাফেরা, কথাবার্তা ইত্যাদির মধ্যে আমার
চঞ্চলতা নেই। একারণেই বোধহয় কিছু জুনিয়র আমাকে বেশ জ্ঞানী মনে করে আর বিভিন্ন প্রব্লেমের সলিউশন খুঁজতে আসে। আমি চেষ্টা করি
তাদের মনক্ষুন্ন না করার, তবে যেখানে আমি অপারগ, সেখানে বিনীতভাবে না করে দিই।

সেই ‘জ্ঞানভারী’ আমাকে যখন এভাবে মানুষজন ছুটে বেড়াতে দেখে তখন স্বাভাবিকভাবেই সেটা একটা অস্বাভাবিক দৃশ্য। আমি তাদের
ভ্রুকুটিকে বিশেষ পাত্তা না দিয়ে ল্যাব বিল্ডিং-এর দিকে এগোতে লাগলাম। নীচের করিডোরে বসে থাকা কতগুলি ছেলের মধ্যে একজন দেখি হাত উঁচিয়ে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে আর ডাকছে জোরে জোরে। আমি আরেকটু কাছে আসতে দেখি সে ঝপ করে একটা লাফ দিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। আমার কাছে এগিয়ে এসে হাত বাড়িয়ে দিয়ে সহাস্যে “ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন দেখিনা?” বলেই আবার “Oops!” করে একটা শব্দ করে হাতে ধরা সিগারেটটা সেভ করল, “ভাই সরি…” আমি এসব বিষয় তেমন গায়ে মাখিনা, তাই কৌতুক করে বললামঃ “Don’t worry” তারপর ওকে একটু সহজ করার জন্য ওর হাত থেকে সিগারেটটা নিয়ে দু’টো টান দিয়ে বললামঃ “ইমরান, কেমন আছ বল।”
“আমি ভাই ভাল; আপনার কি অবস্তা? দেখিনা ক্যান? কৈ আছিলেন?”
“ইন্ডিয়া।” ও জ্বলজ্বলে চোখে ভুরু নাচিয়ে “আরররে জোস্‌! গত মাস সেইরকম মজা করছেন মনে হইতেসে?”
“মজা ছিল। but তোমরা যেভাবে বলছ তেমন না; it was a family tour.”
“ধুর!!” বলেই আবার জিভে কামড়; “সরি ভাই মাইন্ড করলেন নাকি? আমি ফ্যামিলির সাথে এসব ট্যুর পছন্দ করিনা। ট্যুরে যামু ফ্রেন্ড গো লগে।
ভাই মাইন্ড কইরেন না প্লিজ।”
“আরে না…” আমি অভয় দিলাম। “এখন বল, তোমার বান্ধবী কই?”
“কোনটার কথা বলতেসেন ভাই?”
“ঐ যে, ক্যান্টিনে যার সাথে …”
“ও আচ্ছা আচ্ছা বুঝছি, ক্যাম্পাসেই দেখসি সকালে। এখন ক্লাসে কি না বলতে পারতেসিনা।”
“ক্লাস মানে? তুমি কি কর তাহলে এখানে?”
“আমি আর ও তো এক ব্যাচ না, ভুলে গেসেন?”
“ওহ! sorry my bad… আচ্ছা দেখি, একটু wait করি।”

ইমরানকে বিদায় দেবার সময় স্পষ্ট ওর চোখেমুখে কৌতুকের ছড়াছড়ি দেখতে পেয়েছি। কত কি যে ভাবছে কে জানে! তবে ভাবলেও দোষ দিতে
পারব না। সত্যিই তো আমি… … … ইন্ডিয়া ট্যুরে গিয়ে যেসব জায়গায় ঘুরেছি, মনে হয়েছে ইস! এই জিনিসটা ওকে দেখাতে পারলে খুব ভাল
লাগত। ইস! ঐখানে ওকে নিতে পারলে কত মজা পেত। যত মার্কেট, শপিং মলে ঘুরেছি, মনে হয়েছে কিছু একটা ওর জন্য কিনে নিয়ে যাই। কিন্তু কি উপলক্ষ্যে দিব সেটা তো দরকার। এমনিতে যদি দিতে যাই, আবার কিছু মনে করে বসে কি না, কত সংকোচ! শেষমেষ যখন টাকাপয়সা ফুরায় ফুরায় ভাব, তখন একটা পছন্দ করে ব্রেসলেট কিনেছি, খুব সাদামাটার মধ্যে সুন্দর একটা, স্টোন বসানো, হালকা। যা-ই থাক, ওকে কিছু একটা দিতে না পারলে মনের মধ্যে শান্তি লাগবেনা। আর যদি ইন্ডিয়া ট্যুরের কথা শোনার পর হুট করে এইটুকুও জিজ্ঞেস করে “কেমন কেনাকাটা করলেন?” আমি লজ্জায় পড়ে যাব। আমার লজ্জা পাবার aparently কোনো যুক্তি নেই, তবুও আমার মনে হয় আমি চরম embarrassment-এর মধ্যে পড়ব।

লাঞ্চ আওয়ার পর্যন্ত ল্যাবে বসে থাকলাম। কোনো কাজ নেই, ইন্টারনেটে কিছুক্ষণ গুতাগুতি করি, বসে বসে খানিক্ষণ মাইনসুইপার খেলি; মনের
মধ্যে একটা অস্থিরতা। দেখা হবে তো? সাড়ে ৩টা যখন বাজে তখন পেটের মধ্যে গুড় গুড় শব্দে জানান দিলঃ অনেক হয়েছে বাপু, এবার একটু
পেটপুজা করে নাও। উঠে ক্যান্টিনের দিকে গেলাম। সেখানে ঢুকে দেখি এলাহী কান্ড! স্পেশাল লাঞ্চের আয়োজন। পোলাপান ধুম’সে গিলে যাচ্ছে পোলাও আর খাসির মাংস। আমিও এক কোণায় বসে গেলাম। খাবারটা চমৎকার হয়েছে, আসলেই! গোগ্রাসে গেলার মতই… ভুল বললাম
বোধহয় – তারিয়ে তারিয়ে খাওয়ার মত। বিশেষ করে খাসির মাংসটা যা হয়েছে না; আহা!! এমনিতেই খিদে পেয়েছে বেশ, তার উপর আজ হঠাৎ
স্পেশাল লাঞ্চ, যদিও এর কারণ এখনও জানিনা… খেতে বসে আশেপাশের দুনিয়া ভুলে গেলাম।

খুব আয়েশ করে যখন নলীর ভেতরের মজ্জাটা চুষে খাওয়ার চেষ্টা করছি তখন টি-টি-টি-টি করে আবার ফোন। ঊফ! খাওয়ার সময় মোবাইল
বাজলে আমার যে কি বিরক্ত লাগে!! ধরব না ধরব না করেও পকেট থেকে বের করলাম ফোনটা; calling… SHUMI … আমি আন্সার বাটনে
চাপ দেবার আগেই লক্ষ্য করলাম, আমার দৃষ্টি রোধ করে কে যেন টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। ভ্রুক্ষেপ না করে আমি ফোন ধরতে যাব ঠিক
তখনই কেটে গেল, আর একই সাথে সেই কন্ঠঃ “ফোনে কথা বলা কি খুব জরুরি? আসল মানুষটা যখন সামনে?”

Embarrassed হবার জন্য আর অপেক্ষা করতে হল না কোনো বিশেষ মুহুর্তের। ও আমার অবস্থা দেখে হেসে দিয়ে বলল, “ইস! ঠিক আছে, it’s
okay. এত গুটিয়ে যাবার দরকার নেই। এটা কোনো ব্যাপারই না।” ব্যাপার না বললেই কি হবে? আমি তো খুবই অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। না জানি
কি ভাবে খাচ্ছিলাম, নিশ্চয়ই অনেক কুৎসিত দেখাচ্ছিল পুরো বিষয়টা। “এই, এত blush করার কি হল? বললাম তো… ‘খাওয়া’ ব্যাপারটা enjoy করার জিনিস, and you were doing that. আচ্ছা বাদ দেই। So, কখন আসলেন?”
চেহারায় কোনো মতে একটা ভদ্রতাসূচক হাসি টেনে এনে খাওয়া শেষ করতে করতে বললাম, “বেশ সকালে, আটটার দিকে।”
“ঝাল খেয়ে তো আপনি পুরো লাল হয়ে গেছেন দেখছি। ঝাল খাওয়ার অভ্যাস নাই?”
“না না… I love spices… বাসায় তরকারি দুই ভার্সনে রান্না হয়।” পানি ঢেলে এগিয়ে দেওয়া গ্লাস হাতে নিতে নিতে বললামঃ “থ্যাঙ্কস!”
“আজ ক্লাস ছিল?”
“নাহ।” টিস্যু দিয়ে মুখ মুছতে মুছতে আমার উত্তর।
“শেষ? চলেন যাই…” টেবিলের উপরে রাখা আমার মোবাইল ফোনটা সে হাত বাড়িয়ে আমাকে দিল। ফোনটা পকেটে ঢুকিয়ে বিল দিয়ে বেরিয়ে

আসলাম। “ক্লাস নাই, ক্যাম্পাসে এত সকালে? কি ব্যাপার?” সে প্রশ্ন করল।
“তোমার ক্লাস শিডিউল তো আমি জানিনা, তাই।” বলেই মনে মনে নিজেকে গালি দিলাম। এইটা বলার কি দরকার ছিল? অন্য কিছু বলতাম।
আমার চিন্তায় ছেদ ঘটিয়ে তার হাসির খিলখিল আওয়াজ, মনে হল এক টুকরো মেঘ যেন এই হৃদয়-মাঝে একটু বর্ষে গেল। তার হাসির দমক
কমলে সে জানতে চাইলঃ “আমার সাথে দেখা করার জন্য? তা কি দরকার হল হঠাৎ? এত সিরিয়াস?” এবার একটু সাহস নিয়ে বললামঃ “কাল
একটা প্রশ্নের উত্তর তুমি দাওনি।”
“তাই নাকি? কি, আমার তো মনে পড়ছে না।”
“তোমার ভাল না থাকার কারণ;”
“বৈশাখী প্রোগ্রামে কি কিছু করছেন?” তার টেকনিকালী কথা ঘুরিয়ে প্রসঙ্গ পরিবর্তন। আমি আর ঘাটালাম না। এবার বৈশাখী র‌্যালী বাং মারার
একটা ইচ্ছা আছে। ঐ রোদের মধ্যে গাদাখানেক মানুষের ভীড়ে হেঁটে বেড়াতে ভাল লাগেনা। গরমে জান এমনি যায় যায় অবস্থা! বৈশাখটা কেন
যে শীতকালে হল না!!!!
“কি হল কি ভাবেন? বলবেন না কি করছেন? বেশি তো আর বাকি নেই, আর এক সপ্তাহ।”
“র‌্যালিতে থাকব না চিন্তা করছি। গরম অনেক।”
“হুমম… আমিও সেটাই ভাবছি।”
“জুনিয়র ব্যাচ, ঝামেলায় পড়তে পারো।”
“সেটা আপনি দেখবেন। আপনি ছায়া হয়ে থাকবেন।” বলেই তার আবার সেই বৃষ্টি ঝরানো হাসি।

আমি বুঝে পেলাম না কি উত্তর দিব। নাকি সেই বৃষ্টি তে ভিজতে থাকব? আচ্ছা বৃষ্টি ঝরার ব্যাপার কেন মাথায় আসল? কেন অন্য কিছু নয়?
আমি না বর্ষাকাল অপছন্দ করি? আমার কেন বৃষ্টির প্রতি আকর্ষণ? ওর মোবাইল ফোনের রিনরিনে রিংটোনে আমার আকাশ-কুসুম-কল্পনার
অবসান ঘটল। খেয়াল করলাম, হাঁটতে হাঁটতে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়িয়ে সামনের শপিং মলটার কাছে চলে এসেছি। “আমাকে যেতে হবে যে
এখন।” ফোনটা ব্যাগে রেখে তার আর্জি শুনে আমি বাধা দিলাম না, শুধু বললাম, “আমি যে রিকোয়েষ্টটা করেছি, সেটা কি রাখা সম্ভব?” তার
আবার সহাস্য উত্তরঃ “দেখা যাবে।”

রিক্সায় উঠে চলে যাবার আগ মুহুর্তে তাকে একরকম হঠাৎ করেই জিজ্ঞেস করলামঃ “তোমার জন্মদিন কবে?” ঠোঁটের কোণে দুষ্টু হাসি ছড়িয়ে সে বললঃ “আপনি তো বৈশাখে আসছেন-ই না, আপনাকে বলে আর কি হবে?” … ইঙ্গিত স্পষ্ট; এবার শুধু অপেক্ষার পালা।

… to be continued

১,৪৫৯ বার দেখা হয়েছে

৮ টি মন্তব্য : “তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৭”

  1. মুসতাকীম (২০০২-২০০৮)

    জোস লেখা :boss: :boss: :boss:


    "আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"

    জবাব দিন
  2. তানভীর (৯৪-০০)

    ক্যাডা......আদনান নাকি? :grr:
    সুমি জানি কে?? ভুইল্যাই গেছিলাম...একটু ব্যাকট্র্যাক করতে হইল।
    কাহিনী ভালো আগাচ্ছে, তবে পরের পর্ব দিতে বেশী দেরী কইর না।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : তানভীর (৯৪-০০)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।