দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে কিছু এলোমেলো চিন্তাভাবনা – ১

আওয়ামীলীগের পলিটিকাল স্ট্র্যাটেজিস্ট কে বা কারা ভাই ! যে বা যারাই হোন, আপনেরা বস ! সিনেমার ভিলেনদেরও তাদের ‘ব্রেইন’ আর ‘কোয়ালিটি’র জন্য মাঝে মাঝে স্যালুট করা লাগে, এখন মোটামুটি সেই অবস্থা চলে আসছে ।

চিন্তা করে দেখবেন বাংলাদেশের আজকের পরিস্থিতি হঠাত করে ১ দিনে তৈরি হয় নাই, খুব প্ল্যানড ওয়েতে ঠাণ্ডা মাথায় একের পর এক স্টেজ পার করে আজকের এই অবস্থান তৈরি করা হইছে । শুরু হইছে খালেদার বাড়ী উচ্ছেদ থেকে শুরু করে। ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে থাকলে আজকে খালেদাকে এভাবে কার্যত অলিখিত ‘গৃহবন্দী’ করে রাখতে পারত না। একই সাথে সেনাবাহিনীর সাথে ভবিষ্যৎ এফিলিয়েশেনের পথও একরকম রুদ্ধ করে তাকে ‘সিভিলিয়ান’ লেভেলে নামায়া নিয়ে আসছে । উল্টা তা নিয়ে হরতাল আন্দোলন করতে গিয়ে বি এন পি দুর্নাম কামাইছে ! মাইরালা কেউ আমারে !!

এরপর শুরু করছে সংবিধান সংশোধন । সংসদে ব্রূট মেজরিটি থাকায় নিজেদের পছন্দমত সংবিধান কাটাকুটি করছে। অন্যদিকে বিএনপিও দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর ওয়াক আঊট করে উল্টা দুর্নাম কামাইছে, আর অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি করে নিজেদের মরাল পজিশনও হারাইছে ! মাইরালা কেউ আমারে !!

এরপর ইলেকশনের বছরে ‘জায়গামত’ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করে বিএনপির কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিছে । বিএনপিও যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন দিতে গিয়ে নিজেদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ত পুরোপুরি ওপেন করে দিছে । এইটাই বাকি ছিল! খাও গদাম এখন, খাও !

এরপর বাকি ছিল শুধু সংলাপে না বসার ব্লেমটা বিরোধী দলের উপ্রে চাপায়া দেয়া। খুব সুন্দরভাবে বিএনপি এবং খালেদা জিয়া সেই ট্র্যাপে পা দিছে। আসলে এর চাইতে ভালভাবে সরকারি দলের ট্র্যাপে কোন বিরোধী দল কোনোদিন পা দিয়েছে বলে মনে হয় না ! এত নিখুঁত প্ল্যান ! ক্যাম্নে !

এরপর সংলাপ নিয়ে কানাঘুষা ! প্রথমে এক মন্ত্রীর মুখ দিয়ে বের হল, ১০ম সংসদ নির্বাচন নিয়ে নয়, ঐটার কাহিনী শেষ। সংলাপ হবে ১১ম নিয়ে ! যেইমাত্র বিএনপি এর প্রতিক্রিয়া দেখাল, সঙ্গে সঙ্গে লীগ পুরোপুরি মওকা পেয়ে গেল ! ১০ম তো শেষ হয়েই গেছে, ১১ম নিয়ে সংলাপ চলতে পারে ! মুলা ঝুলতেছে, হাজার বছরের পুরনো সেই মুলা !

সরকারী দলকে ‘চেক এন্ড ব্যালেন্সে’ রাখার জন্য একটা শক্তিশালী বিরোধী দলের কোন বিকল্প নাই । একটা দল তখনই শক্তিশালী হবে সে যখন তার ত্যাগী নেতাকর্মীদের মুল্যায়ন করবে। সুবিধাবাদী ব্যাবসায়ি, অবসরপ্রাপ্ত আমলা আর রিটায়ার্ড আর্মি অফিসারদের দিয়ে আর যাই হোক, রাজনীতি হয় না । এরা ৫ বছর বসে ছিল কবে আবার ইলেকশান আসবে, কবে আবার ক্ষমতায় যাব, কবে আবার ‘খাব’। কিন্তু এবার সমস্যা দেখা দ্দিল, দেখা যাচ্ছে ক্ষমতায় যেতে হলে আন্দোলন করতে হবে, রাস্তায় নেমে পুলিশের পিটুনি খেতে হবে । হায়া হায় ! পুলিশের পিটুনি মানুষ ক্যাম্নে খায় ! এও কি সম্ভব ! তার চাইতে আজক থেকে আমরা ‘গুহাবাসী’ ! গুহার ভেতরের পরিবেশ রাস্তাঘাট থেকে ভাল ! কক্টেল আর পেট্রল বোমা তো আর নাই !

দেশের একটা বিশাল জনগোষ্ঠী বিএনপিকে সমর্থন করে। তারা দেশের একটা জাতীয় রাজনৈতিক দল। সেই তারাই যখন রাজধানীতে ৫০০ লোকের একটা সরকারবিরোধী জমায়েত করতে পারে না, তখন জনগণ তাদের উপ্রে ভরসা রাখবে কেম্নে ? তাদেরকে আসলেই একটা ‘জাতীয় রাজনৈতিক দল’ বলা যায় কিনা, তা নিয়ে এখন আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে । এইখানে এখন তারা সরকারের দমন-নিপিরনের প্রশ্ন তুলতে পারে। বাংলাদেশের কোন সরকার কবে বিরোধীদের আন্দোলনে দমন নিপীড়ন চালায় নাই ?? তাই বলে বিরোধীদল একবারে গুহাবাসী হয়ে গেছিল ?? স্বৈরাচারের পতন হল তাহলে কিভাবে ?? ৯৬/০৭ এর সরকারের পতন হল কিভাবে ?? তারাও কি ক্ষমতার ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ করায় ব্যাস্ত ছিল না ! এইসব ‘লর্ড কর্ণওয়ালিস’ সবাইকে কিন্তু ক্ষমতা থেকে নামানো হইছিল, কারন জনগণ সাথে ছিল। দুর্ভাগ্য বশত জনগণকে এবার আশেপাশে দেখা যাচ্ছে না, পেট্রোল বোমা দিয়ে নিরীহ জনগনকে পুরিয়ে দিলে পাওয়া যাবার কথাও না । নিজের রাজনৈতিক কবর বিএনপি নিজেই খুঁড়েছে, দোষ দেবার আর কেউ নাই !

R.I.P বিএনপি। আজকে তোমাদের এই রাজনৈতিক দেউলিয়াত্তের জন্য তোমরা ছাড়া আর কেউ দায়ী না। জনগণের চাইতে তোমরা বেশি মুল্য দিয়েছ জামাত-শিবিরকে। তোমরা ভেবেছিলে জামাত-শিবির আন্দোলন করে তোমাদের দাবি আদায় করে দেবে। তুমি কি জান্তেনা, জামাত শিবিরকে দিয়ে নাশকতা হয়্‌, আন্দোলন হয় না ! করেছিলে ভুল তুমি বিলকুল ! তোমাদের বিদেশি প্রভুরাও যে আর তোমাদের ক্ষমতায় বসাতে আর কোন দেন দরবার করছে না, সেটা শুনতে কি পাও ??

সরকারকে ঠেকানোর জন্য একটা ‘গাটস’ সমৃদ্ধ বিরোধী দল দরকার। এমন বিরোধীদল এখন কোথায় পাই ?? আর বিএম্পিকে বলি, রাজিনিতির মাঠে আওয়ামীলীগের কাছে এখনো আপনারা দুগ্ধপোষ্য শিশু, বাড়ীতে বসে বসে ফিডার খান । যে আন্দোলন করতে পারবেন না, সেই আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে পাবলিকরে বেহুদা বিড়ম্বনায় ফেলবেন না। কিছু করতে পারলে করেন, নইলে বাগাড়ম্বর বন্ধ করেন ।

৯০৪ বার দেখা হয়েছে

১৬ টি মন্তব্য : “দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে কিছু এলোমেলো চিন্তাভাবনা – ১”

  1. দিবস (২০০২-২০০৮)

    রাজনীতিতে কিভাবে পলিটিক্স করতে হয় সেটা আওয়ামীলীগ দেখাইছে। মাথা দিয়ে। সেখানে দোষের কিছু দেখি না। বিএনপি যেভাবে পা দিচ্ছিল একটা দুধের শিশুরও সেটা ধরতে পারার কথা।

    তারেক রহমানের বিলাসবহুল জীবন-যাপনের সাথে জামাতের স্পন্সর থাকাটা যুক্তিসঙ্গতই মনে হয়। বিএনপি ডুবল তারেক রহমানের জন্য। জামাত তো নিমিত্ত মাত্র 😀


    হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি

    জবাব দিন
  2. নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

    বিএনপি একটা রাজনৈতিক দল -- তার উৎপত্তি যেখান থেকেই হোক না কেন, গণমানুষের আকাঙ্খা নিয়ে বেড়ে ওঠার জন্য যথেষ্ঠ আলোবাতাস পেয়েছে। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার হলো -- বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক দলগুলোতে তো বটেই, কোনখানেই গণতন্ত্রের চর্চা হয়না। ফলে এই অধঃপতন। ফলে অন্য কোন পক্ষের জন্য মানুষের হাহাকার। তবু স্বতঃস্ফূর্তভাবে একটি আনকোরা আশাজাগানিয়া দল আমরা দেখতে পাচ্ছিনা -- কবে যা পাবো! এর জন্যে প্রথমেই আমি নিজেকে দায়ী করবো - নিজের পলায়নপরতা, সুবিধাবাদিতাকে। অথচ আশা করবো, কেউ এসে সমাজটাকে পাল্টে দিক।

    একটি শক্তিশালী বিরোধী পক্ষের উত্থান হলেই দেখা যাবে - বিএনপি লীগ একাট্টা হয়ে গেছে। চোরে চোরে তখন গলাগলি খুব হবে -- দুভায়ে তখন একজোট হয়ে মেরে ফার্দাফাই করে দেবে নতুন গোষ্ঠীকে। ক্যাম্পাসে অনেক দেখেছি কিভাবে ছাত্রলীগ চেয়েছে সব 'ভালো' কাজ কেবল তারাই করবে -- স্পটলাইট ছিনিয়ে নেবে এমন যে কাউকে তারা খুব স্বাগত জানাবে যতক্ষণ সেটা তাদের ব্যানারে হবে। হা।

    এবং এই দলগুলোর যদিও সাংগঠনিক নানা স্তর আছে, সেগুলো ছাপিয়ে প্রাধান্য পায় অন্য অনেক কিছু - যেমন পেশীশক্তি, টাকা ইত্যাদি। পড়াশোনা এবং রাজনৈতিক পাঠের সংস্কৃতি পুরোপুরি লোপাট। দলগুলোর পার্থক্য শুধু ব্র্যাণ্ড নেইমে। এর উপর সেরের উপর সোয়া সের হিসেবে, বিএনপি যখন জামাতকে নিয়ে ঘর বাঁধে -- শত ইনডিকেশন সত্ত্বেও শিক্ষা নিতে ভুলে যায়, তখন আওয়ামী লীগের জামাতকে সাথে নিয়ে চলাফেরার যুক্তিতে তাকে মাফ করা যায়না। চরিত্রে আওয়ামী লীগ যদি গ্রাম্য টাউট হয়, বিএনপি সেখানে রাজাকার।

    জবাব দিন
    • মোকাব্বির (৯৮-০৪)

      সমস্যা হলো শক্তিশালী বিরোধী (কিংবা তৃতীয় বিরোধী) শক্তির উত্থানের চেষ্টা কেউ করেনি। এলডিপি, হাবিজাবি যারা করেছে এরা সব ঐ ইউজুয়াল সাসপেক্ট। একটা রাজনৈতিক দল গঠন করা এবং সেটার সমর্থন, কর্মী ইত্যাদি তৈরী করা চাট্টিখানি কথা না। মূল সমস্যা ছাত্র পর্যায়ে রাজনীতিতে। সেখানে আমাদের গুণধর সন্তানেরা যেই অবস্থা তৈরী করে রেখেছে বেঁচে থাকতে হলে বন্দুক উঁচিয়েই নামতে হবে। ফলাফল পঁচা ডোবায় আরো কয়েকটি পরিষ্কার জামাকাপড় ছুড়ে ফেলা। এটুকু বললাম বিএনপি ও আওয়ামীলীগকে মাথায় রেখে (ধরে নিলাম বিএনপির কোমর জোড়া দিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে) এখন জামাতকে চিত্রে যোগ করলে পুরো হিসেব নতুন করে কষতে হবে। বাঙলাদেশে রাজনীতির হিসাব-কিতাব পরিবর্তন করে দিয়েছে জামাতে ইসলামী। আর বাস্তবতায় ফেরত আসিঃ কোমর ভাঙা বিএনপি জামাতের থলে থেকে আপাদত বের হচ্ছে না। যেদিন বের হবে সেদিন স্বীকার করবো বিএনপি একটি রাজনৈতিক দল। ২০০৭ এই মামা বিএনপির থানা পর্যায়ের রাজনীতি থেকে ইস্তফা দেন। পূর্ণ সমর্থন এখনো আছে। খাবার টেবিলে বসে একা পেয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কিসের এত অভিমান। বলল‌ো যেই রাজনৈতিক দল টাকা পয়সা দিয়ে কমিটিতে পদ নির্ধারন করে সেই রাজনীতিতে আমি নাই। রাজনীতিতে সবকিছুতে নজর দেয়া লাগে, শুধু টাকা পয়সা পরিমাণ দিয়ে রাজনীতি হয় না। বিএনপির গুহাকেন্দ্রিক রাজনীতির উত্তর পাওয়া যেতে পারে এই ধরনের ঘটনা গুলোতে।


      \\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
      অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\

      জবাব দিন
  3. মাহমুদ (১৯৯০-৯৬)
    আওয়ামীলীগের পলিটিকাল স্ট্র্যাটেজিস্ট কে বা কারা ভাই ! যে বা যারাই হোন, আপনেরা বস ! সিনেমার ভিলেনদেরও তাদের ‘ব্রেইন’ আর ‘কোয়ালিটি’র জন্য মাঝে মাঝে স্যালুট করা লাগে, এখন মোটামুটি সেই অবস্থা চলে আসছে

    :thumbup:

    বিএনপি'র কোমরে জোর নাই, তারপরেও আওয়ামীলীগ কেন নির্বাচন দিচ্ছে না, এইটা একটা ভাবার বিষয়। আসলে আওয়ামীলীগও জানে যে, ফ্রী+ফেয়ার নির্বাচন দিলে 'সরকার-বিরোধী' ভোটেই তারা হারব, বিএনপি'র জনপ্রিয়তার জন্য নয়। তারা এজন্যই নানান তালবাহানা করছে ক্ষমতায় থাকতে। প্রকৃত ক্ষমতা এখনো জনগণের হাতেই, কোন রাজনৈতিক দলের হাতে নয়।


    There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx

    জবাব দিন
  4. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)
    শুরু হইছে খালেদার বাড়ী উচ্ছেদ থেকে শুরু করে।

    ভুল বললা।

    হাসিনা মুজিবের মেয়ে সত্য। কিন্তু সে পিতার চাইতে অনেক বড় লেভেলের পলিটিশিয়ান। কিংবা হয়তো মুজিবের সেই বিখ্যাত উক্তি মেনে চলেন। কথাটা এমন মনে হয়, হোয়েন ইউ প্লে উইথ বাস্টার্ড, প্লে লাইক এ বিগার বাস্টার্ড।

    খালেদা র জায়গায় আমি থাকলে আমার যদি মৈইনুল রোডের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হইতো তাইলে আমি সেইটা নিয়া আরো চমৎকার পলিটিক্স খেলতাম।
    অথচ খালেদা করলো কি? কাইন্দা-কাইটা দেশবাসীরে দেখাইলো।
    খালেদার সেই কান্নার দৃশ্য দেখে আমার খারাপ লাগছে কিন্তু পলিটিক্স হইলো সেইটাই যখন তুমি ডুবে যাবা তখন সেটা থেকেও লাভজনক কিছু বের করে আনবা।
    দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এখনো পলিটিক্সের প ও শেখে নাই।
    জিয়াউর রহমান পলিটিক্স কার কার জন্য টাফ করে গেছেন জানি না কিন্তিউ তার সহধর্মিনীর জন্য হায়ারোগিলিফিক্স বানাইয়া গেছেন।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  5. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)
    সংসদে ব্রূট মেজরিটি থাকায় নিজেদের পছন্দমত সংবিধান কাটাকুটি করছে।

    একটু যদি ব্যাখ্যা করতা তাইলে খুশি হইতাম।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  6. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)
    অন্যদিকে বিএনপি

    বিএনপি প্রথমে যেটা করছে সেটা হইলো সংসদের সামনে বসার জন্য কান্নাকাটি।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মোকাব্বির (১৯৯৮-২০০৪)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।