স্মৃতির ঝাঁপি : ভবন নম্বর ১১

গত এক মাস ধরে এক ধরণের উত্তেজনার মধ্যে বাস করছি। বাসার অবস্থা বেরাছেড়া! সব লন্ডভন্ড, কোনো কিছু জায়গামতো নেই! অতিথি ঘরটা ফাঁকা পড়ে আছে। ভেতরের ঘরগুলোর অবস্থাও তাই। উত্তেজনায় টানটান হয়ে আছি একা আমি নই, বাসার সবাই। কেমন একটা উৎসব উৎসব ভাব। সব বাধাছাদা হয়ে গেছে। গাড়িতে, ঠেলায় করে হাড়ি-পাতিল, থালা-বাসন, কাপড়-চোপড়, কিছু কিছু ফার্নিচার চলে গেছে আরেক বাসায়। আমাদের নতুন বাসায়। কবে যাবো সেখানে?

এক.

ছোট বেলার স্মৃতি বলতে আবছা আবছা ফাতেমা জিন্নাহ আর আইয়ুব খানের নির্বাচনের কথা মনে পড়ে। বাসায় এ নিয়ে বড়দের মধ্যে কথা হতো। প্রচণ্ড আগ্রহ নিয়ে রেডিওতে ফাতেমা জিন্নাহ’র খবর শুনতো সবাই। ওই সময় কে জানি, সম্ভবত আমার বড়বাবা (মায়ের নানা) আমার জন্য একটা কাগজের সাপ কিনে এনেছিলেন। সেটার সুতো টেনে-ছেড়ে আমি মতিঝিল কলোনীর ঘরে খেলতাম। হ্যা, বাবার চাকরির সুবাদে মতিঝিল কলোনীতে ‘৭৮-৭৯ সাল পর্যন্ত ছিলাম আমরা। প্রথম বাসাটা ছিল শাহজাহানপুরের উল্টোদিকে তিনতলায়, আমি তখন অনেক ছোট। ৮৮ বা ৮৯ নম্বর ভবনের ওই বাসার কিছুই আমার মনে নেই। তবে ভবনটির পাশ দিয়ে জীবনে যতোবার গেছি, ততোবারই চোখটা সেখানে চলে যেতো। আজও যায়।

তারপরের বাসাটা ছিল পীরজঙ্গি মাজারের উল্টোদিকে ১১ নম্বর ভবন। পাশের বাসায় এক বিহারী পরিবার থাকতো। তাদের এক মেয়ের নাম ছিল ‘বান্নি’। আমার মা খালা বা চাচীকে ‘বান্নির মা’ বলে ডাকতেন। ওই বাসার অনেক স্মৃতিই জমা আছে আমার ঝুড়িতে।

এই বাসা থেকেই আমি প্রথম স্কুলে যাই। বাসার সামনে রাজপথ, তারপর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল। ওখানে আমি দ্বিতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছিলাম। স্কুলে প্রথম শ্রেণীটা আমার কখনোই মনে হয় পড়া হয়নি! বাবা অ্যাকাউন্টটেন্ট জেনারেল অফিসে চাকরি করতেন। সেই সূত্রেই এজি কলোনীতে বসবাস। পাশাপাশি ফকিরেরপুলে বাবার একটা কাপড়ের দোকান ছিল “ফরিদা ক্লথ স্টোর”। ফরিদা বা চন্দনা আমাদের একমাত্র বোনের নাম। আমার পিঠাপিঠি। সিসিবি’র প্রোফাইলে যে ছবিটা আছে, সেটা আমার আর চন্দনার। এজি কলোনীর ১১ নম্বর ভবনের সিড়িতে আমাদের ভাইবোনকে দুটো বেতের চেয়ারে বসিয়ে মামা ওই ছবিটা তুলেছিলেন। মামা প্রথমে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে পরে সেনাবাহিনীতে ছিলেন। পোস্টিং ছিল পাকিস্তানে। মামা ঢাকা এলে ভীষণ মজা হতো। ঝুড়ি ভর্তি ফল নিয়ে আসতেন। আমাদের জন্য নানা খেলনা। এরকম একটা প্লাস্টিকের পিস্তলের কথা বেশ মনে পড়ে।

আমরা ভাইবোন পাঁচজন। চার ভাই আর এক বোন। তৃতীয় জন ফয়েজ তখন কি জন্মেছিল? মনে নেই। তারপর রিপন এবং সবশেষে সাইফ। একজনের সঙ্গে অন্যজনের বয়সের পার্থক্য আড়াই থেকে তিন বছর। সবচেয়ে ছোটটা সাইফ জন্মেছিল ১৯৭৩ কি ‘৭৪ সালে, দুর্ভিক্ষ তখন আসি আসি করছে।

বাবার অফিস সময় ছিল সকাল ৭টা বা সাড়ে ৭টা থেকে সম্ভবত ২টা পর্যন্ত। তারপর বাসায় ফিরলে আমরা সবাই একসঙ্গে খেতে বসতাম। খেয়েদেয়ে বাবা আমাদের দু’ ভাইবোনকে পাশে নিয়ে বিছানায় একটা ঘুম দিতেন। আর আমরা কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতাম। বাবার ঘুমটা নিশ্চিত হলেই তার হাতের ফাঁক গলিয়ে আমরা উঠে পড়তাম। তারপর দে ছুট, বাসার দরজা খুলে বাইরে খেলার জন্য।

একদিনের স্মৃতি মনে পড়ে। আমরা ভাইবোন রোদে খেলছি। হঠাৎ দেখি আমাদের খোঁজে বাবা লুঙ্গি পড়েই খালি গায়ে বাসা থেকে নেমে এসেছেন। এতো ভয় পেয়েছিলাম আমি আর চন্দনা যে, দুজন দৌঁড়াতে লাগলাম। পেছন ফিরে দেখছি বাবা আসছেন কিনা! ঠিকই আছে, তিনি আজ আমাদের ধরবেনই। আমরাও পালানোর জায়গা না পেয়ে হাপাতে হাপাতে অন্য একটা ভবনের তিনতলায় ওঠে সিড়ির কোনায় গিয়ে আশ্রয় নিলাম। কিন্তু তাতেও রক্ষা পেলাম না! বাবা দুজনকে ধরে বাসায় নিয়ে ফিরলেন। তারপর মার খেয়েছিলাম কিনা মনে নেই। আর চন্দনার তো মার খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। বাবার আদরের মেয়ে না! ওর জন্য তো সাত খুন মাফ।

বাবাকে ভীষণ ভয় পেতাম ওই সময়। আবার মনে পড়ে, রাতে স্কুলের পড়াশুনা শেষ করে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পরেছি। রক্ষা নেই। বাবা দোকান থেকে ফিরে আমাদের ঘুম থেকে তুলে কোলে বসিয়ে আবার খাওয়াচ্ছেন। কতো দিন যে এমন হয়েছে। আর সেই বাবাকে আমি একদিন আদর করে মমতায় মাখিয়ে খাওয়াতে পারলাম না! সে সুযোগ না দিয়ে মাত্র ৫৮ বছর বয়সেই উনি চলে গেলেন!

আমাদের ওই বাসাটা থেকে রাজপথটা অনেকদূর দেখা যেত। ‘৬৯-এর গণঅভ্যূত্থান, হরতাল, কার্ফ্যু সব এখনো চোখের সামনে ভাসে। হরতালের দিনে বড়ভাইরা স্কুলে এসে আমাদের ক্লাস থেকে বের করে দিতেন। রাস্তায় মিছিল করতাম। রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড, টায়ার জ্বলছে, আইয়ুব খানের কবর বানিয়ে তাতে জুতার মালা সাজানো- যেন ফিল্ম শটের মতো একে একে আসতে থাকে। তারপর কার্ফ্যু। ফাঁকা রাস্তা, সুনসান। একটু পরপর সামরিক যান, জিপ রাজপথ দাপিয়ে বেড়াতো। দু’একজন যারা প্রয়োজনে রাস্তায় নামতেন, দূর থেকে সামরিক জিপ দেখলে পাশের বড় ড্রেনেও ঝাঁপিয়ে পড়ে লুকোতেন।

স্কুল থেকে ওইসময় আমাকে নিতে আসতেন বাবার দোকানের এক কর্মচারি। নামটা আজ আর মনে নেই। উনি আইসক্রিম কিনে দিতেন। সম্ভবত তিনিই আমাকে প্রথম বারো পয়সা দামের চকবার খাওয়ান। আর চালতের আচার, হজমি, বরফে রং দেয়া আইস(ক্রিম!) কটকট করে কামড়ে খাওয়া। মনে হয়, এই তো সেদিনের কথা!

(স্মৃতির ঝাঁপি খুলে বসেছি। লিখতে লিখতে বড় হয়ে যাচ্ছে। তাই মনে হলো এটাকে একটা ধারাবাহিকই করে ফেলি না কেন? কি মনে হয়, চলবে?)

১০৪ টি মন্তব্য : “স্মৃতির ঝাঁপি : ভবন নম্বর ১১”

  1. অবশ্যই চলবে... খুব চলবে... চলতেই হবে ভাইয়া।

    ওই সময়ের কথা আমরাও খুব জানিনা। বড় ভাই, আব্বুদের মুখে শুনেছি কিছু... আর আপনার দৃষ্টিভংগি আর প্রকাশ তো আরো মজাদার হবে...

    সুতরাং চালিয়ে যান 😀 😀 😀
    :hatsoff: :hatsoff:

    জবাব দিন
  2. সাব্বির (৯৫-০১)

    চলবে মানে?? পুরা দৌড়ায়।
    আপনিও আইডিয়ালে ছিলেন।
    প্রিন্সিপাল স্যারের সাথে আমার অনেক মিল 😀
    দেখি তেল দিয়া একটা লিডারশীপের ব্যবস্থা করা যায় কিনা B-)

    জবাব দিন
  3. রকিব (০১-০৭)

    দারুণ লাগছে ভাইয়া। চলবে চলবে :thumbup: :thumbup: ।
    এজি কলোনী, পীরজঙ্গি মাজার, শাহজাহানপুর, এসব জায়গা দিয়েই বেশি ঘোরাঘুরি হতো। পুরানো সময়ে কেমন ছিল তা কল্পনা করে নেবার চেষ্টা করছি।


    আমি তবু বলি:
    এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

    জবাব দিন
    • রায়হান আবীর (৯৯-০৫)

      আহ!! আমার একটা আপুর সাথে প্রায় দিন হেঁটে হেঁটে পীরজঙ্গি মাজার থেকে বাসাবো যেতাম। শাহজাহানপুরের ভেতর দিয়ে শর্টকার্ট একটা রাস্তা ছিল। দিনগুলো মোর ইউরেনিয়ামের খাঁচায় ...

      আহ!! পোস্টটা পড়ে আর মন্তব্যগুলো দেখে আবেগে ইমোশোনাল হয়ে যাচ্ছি। 🙁

      জবাব দিন
  4. ইউসুফ (১৯৮৩-৮৯)

    বস, আপনার লেখা চলবে কি না এইটা জানতে চাওয়ার জন্য আপনার কি যেন চাইতে মঞ্চায়...

    আপনার লেখা যদি কোন কারনে না দৌড়াতে পারে, আমাকে জানান, এক কলেজ পরিমান ক্রস-কান্ট্রি স্পেশালিস্ট ক্যাডেট ফল ইন করে রাখছি...

    অনটপিক: লেখাটা :thumbup: :thumbup: :boss: :boss:

    জবাব দিন
  5. কামরুল হাসান (৯৪-০০)

    চলুক।
    আবার তাড়াতাড়ি বড় হইয়া যাইয়েন না কইলাম। 😀
    অনেকদিন ধইরা ছো্ট থাকেন।


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  6. তাইফুর (৯২-৯৮)

    অসাধারণ ... বস ... অসাধারণ
    (আপনার লেখা তো বস অসাধারণ হওয়ারই কথা ... আমি ভাব নিয়া "মারহাবা", "তোফা" বললেই কি আর না বললেই কি)

    আপনার শৈশব দেখতে পাচ্ছিলাম ... পড়তে পড়তে আরো পড়ার আগ্রহ জাগতেই দেখলাম শেষ ... তবে সিরিজ পাচ্ছি জেনে আপাতত গোস্বা করলাম না।

    পাশের বাসায় এক বিহারী পরিবার থাকতো। তাদের এক মেয়ের নাম ছিল ‘বান্নি’। আমার মা খালা বা চাচীকে ‘বান্নির মা’ বলে ডাকতেন। ওই বাসার অনেক স্মৃতিই জমা আছে আমার ঝুড়িতে।

    পরের পর্বে ওই বাসার স্মৃতিগুলা ...


    পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
    মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥

    জবাব দিন
  7. তাইফুর (৯২-৯৮)
    কি মনে হয়, চলবে?)

    যদিও আমি আপনার অনেক জুনিয়র, তবুও "বিনয়ের অবতার" লিষ্টটা আপডেট করতেই হচ্ছে ...


    পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
    মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥

    জবাব দিন
  8. শার্লী (১৯৯৯-২০০৫)

    লাবলু ভাই জিজ্ঞেস করছেন চলবে কিনা? এইটা দেখেই :frontroll: :frontroll: :frontroll: দিতে হচ্ছে। আপনি ভাই যা লিখবেন তাই সুখপাঠ্য। লেখাটা খুবই ভালো লাগল। আত্মজীবনী মূলক লেখা আম্র সবসময়ই ভালো লাগে।

    জবাব দিন
  9. আদনান (১৯৯৪-২০০০)

    এটাতো দৌড়াবেই আর আশা করছি এ দৌড় খুব তাড়াতাড়ি শেষ হবে না । আর সমসাময়িক রাজনৈতিক ঘটনা গুলো আরেকটু ডিটেইলে লিখেন না সানা ভাই । আইডিয়ালে তিন বছর পড়েছি, তাই লেখায় পীর জংগী মাজার, শাহজাহানপুর সব যেন চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি ।

    জবাব দিন
  10. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    কি বেরাছ্যারা!! আমিও শুরু করলাম, আর তোমরাও ঢোলে বাড়ি দিলা! এখন তো স্মৃতি শেষ হয় না? আবার ডিটেল দিতে কইতাছো! নাহ্ কেম্নে কি? তাইলে তো এই গল্প শেষই হইবো না!! 😡 😡 😡


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  11. রায়হান আবীর (৯৯-০৫)

    এই লেখাটা আমার আব্বু পড়লেও একটা "চিৎকার" মন্তব্য করতো [[যে মন্তব্য চিৎকার করে পড়তে হয়]]। এই লেখাটা আমি পড়েও এখন একটা চিৎকার মন্তব্য দিবো। 🙂

    আব্বুরা অনেকদিন এজি কলোনিতে ছিল। মানে আমার বাবা আর ছোট ভাইদের সবার শৈশব ঐখানেই কেটেছে। আব্বু এখনও ঐসব দিনের গল্প করে। তখন ঢাকা শহরে মোটর যান কম চলতো, আব্বুদের একটা মজার খেলা ছিল একজায়গায় বসে বসে গাড়ি গনা। আর টিভিতে আজম খানকে দেখা গেলেই আব্বুর সেকী গালি। সে নাকি সারাদিন বসে বসে গাঞ্জা টানতো কলোনীতে। 😛

    আর আমার কথা কী বলতাম। টুপি পড়া আমার সেই স্কুল। ক্লাস ওয়ান থেকে সিক্স পর্যন্ত। কত স্মৃতি, কতো বন্ধু, কলোনীর খেলার মাঠে কতো ম্যাচ, সনিক্স নামে একটা ফাস্ট ফুড দোকান ছিল পীরজঙ্গি মাজারের ওখানে- সেই সনিক্সে প্রথম খাওয়া গ্লাস কোক। আহ!!!

    ঈস কতদিন স্কুলটাকে দেখিনা। ইদানিং ঐদিকে যাওয়াই হয় নাই।

    লাবলু ভাই, ড্রাইভিং সিটে বসছেন ভালো কথা, কিন্তু গিয়ার কমায়েন না। কমাইলে কামরুল ভাইকে বলে আপনাকে ব্যান করার অনুরোধ জানাবো কিন্তু :frontroll: :frontroll:

    জবাব দিন
    • কামরুল হাসান (৯৪-০০)

      হারামি রায়হান
      লাবলু ভাইয়ের কাছে আমারে কালারড বানানোর চেষ্টা করায় তোরে বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৩০২ ধারা মোতাবেক আমৃত্যু :frontroll: 'র আদেশ দেয়া হইলো।


      ---------------------------------------------------------------------------
      বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
      ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

      জবাব দিন
  12. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    রায়হান : কলোনী আর আইডিয়ালের বন্ধুদের সঙ্গে এখনো আমার দারুণ সম্পর্ক। আইডিয়াল '৭৮ নামে প্রায়ই আমাদের গেট-টুগেদার হয়। ক্যাডেট কলেজের বন্ধুদের মতোই ওরা। সুখে-দুখে সব সময় পাশে আছে। আর হেড স্যার ফয়জুর রহমানের বড় ছেলে ডা. এখলাস (অর্থপেডিক্সে জাপান থেকে পিএইচডি) আমার ঘণিষ্ট বন্ধুদের একজন। লালমাটিয়ায় ওর ক্লিনিক আমাদের আইডিয়াল '৭৮-এর স্থায়ী কার্যালয়।

    আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি মন্তব্যে সেঞ্চুরি না হওয়া পর্যন্ত পরের পর্ব আলোর মুখ দেখবে না!! :grr: :grr: :grr:


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  13. কামরুলতপু (৯৬-০২)

    অনেকদিন পরে এই লেখাটা পড়তে আসলাম। সেরকম লাগছে। এইটা নিয়ে বিশাল লেখেন ভাইয়া , লেখতেই থাকেন। পীরজংগী মাজার, এজিবি কলোনী, শাহজাহানপুর সব চেনা পরিচিত জায়গা আপনার ছোটবেলার সময় কেমন ছিল ভাবতেই কেমন জানি লাগছে । যদি ভাইয়া দুই একটা ছবি তখনকার লাগিয়ে দিতেন...

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মেহেদী হাসান (১৯৯৬-২০০২)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।