এ ঋন শোধাবো কেমনে????

home my home

বেশ কিছুদিন আগে ইংলিশ ১টা মুভি দেখেছিলাম। ছবিটার পুরা ঘটনাও আমার মনে নেই কিন্তু ১টা ডায়লগ মনে পড়ে নায়ক (তার প্রিয়তমাকে উদ্দেশ্য করে বলা)- I dont wanna change even a single hair of yours. I love u I love u I love u. Would I ever gonna love u less?

ছোটোবেলা থেকে শুনেছি জন্মভূমি হলো মায়ের মতো, তাহলে আমি বলব আমার কলেজ (ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ) হলো সেই মায়ের বুক। জীবনের সবচেয়ে মুল্যবান অংশটুকু এই বুক আমাকে জড়িয়ে রেখেছিলো পরম আদর আর মমতায়। যদিও কলেজে থাকতে মনে হতো এটা কি ক্যাডেট কলেজ না কেন্দ্রিয় কারাগার। হায়রে এখন সেই কেন্দ্রীয় কারাগারের সেলগুলোর(dorm,classroom,dining-hall,mosque ) জন্যই হৃৎপিন্ডের কোথায় যেনও তীব্র ব্যথা জেগে উঠে।

আমার অনেকগুলা চাচা মামা(১৪ জন)এরমধ্যে কয়েকজন আবার বাইরে থাকে। তাদের কাছে শুনেছি বাইরে নাকি তাদের সাথে কোনো বাঙ্গালীর দেখা হলে তারা অনেক অনেক খুশি হয়।একে অন্যকে নিজ ভাইয়ের মতো treat করে। আমিও যখন বিকালে ভার্সিটিতে basketball খেলতে যাই তখন কাউকে ভালো খেলতে দেখলে সাথে সাথে জিজ্ঞেস করি তুমি কি এক্স-ক্যাডেট? বা অন্য যে কোনো কারনে যদি মনে হ্য় এ ক্যাডেট হতে পারে একই প্রস্ন করতে ভুল করি না। বেশিরভাগই উত্তর দেয় “না”। তবে হটাৎ কখোনো যদি উত্তর “হ্য” হয় সাথে সাথে তার ফোন নং নেয়া, তার সাথে বসে টং এ চা খাওয়া নিজ নিজ কলেজের গল্প করা, পড়ালেখার খবর শোনা, আর যতো দিনই যাক মাঝে মাঝে যোগাযোগ রাখতে ভুলি না। সে যে কলেজেরই হোক না কেন। আর J.c.c হলেতো কথাই নেই। এই অদৃশ্য কিন্তু ফেবিকল টাইপ বাধন কোথ্থেকে আসলো তা আমার জ্ঞানের পরিসীমার মধ্যে খুজে পাইনি। একবার তো ভার্সিটিতে আমার ব্যাচের যারা আছে তাদেরকে নিয়া ঠিক করলাম SUST(শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুত্তি বিশ্ববিদ্যলয়)x-cadet club বানাবো। কিন্তু সবাই আমার মতো আইলসা ক্যাডেট হওয়ায় বাপারটা আমাদের ব্রেন আর ২-৩ টা কাগজের মধ্যেই আটকে ছিল মানে আটকে আছে আরকি।

H.S.C এর পর বা reunion এ যখনই কলেজে গিয়েছি মনে হয়নি যে কলেজ ছেড়ে চলে গেছি মনে হয় এইতো গতকাল এখান থেকে গেলাম।মনে হয় এখনি এ্যডজুট্যন্ট নুরুন্নবি ডাকবে “ঐটা কে? ক্যাডেট তানভীর না? Come here u. Belt loose কেন?” যখন মাগরিবের সময় হলো সব ক্যাডেট মসজিদের দিকে যাচ্ছে ক্লাস ৭,৮,৯,১০ যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে। ক্লাস ১১,১২ শেড দিয়ে কিংবা বাস্কেটবল গ্রাউন্ড দিয়ে।সিন্ টা বর্ননা করা দরকার—-

ক্লাস ৭– সবার আগে চুপচাপ হেটে যাচ্ছে। এদের মধ্যে ২-১ জন আবার frog-jump দিতে দিতে।

ক্লাস ৮– ৭ এর পিছনে পিছনে যাচ্ছে।

ক্লাস ৯- ক্লাস ৮ এর পর তবে কিছুটা relax ভাবে নিজেদের মধ্যে গল্প করতে করে যাচ্ছে।

ক্লাস ১০- ক্লাস ৯ আর মতই।

ক্লাস ১১ আর ১২- হাতা গুটানো সাদা পাঞ্জাবি সাদা পায়জামা হাতে কালো রামপুরি টুপি(মুখের ভাব আর চোখের উদ্দত দৃষ্টি দেখে বুঝা যায় ক্লাস ১১ বা ১২ হবে)বাস্কেটবল গ্রাউেন্ড দাঁড়িয়ে গল্প করছে। কেউ কেউ জুনিওর পাঞ্জাচ্ছে। কয়েকজন আবার বাস্কেটবল গ্রাউেন্ডর হলুদ রঙ্গের কংক্রিটের সিটগুলাতে বসে আছে। 11 আর 12 আজান দেযার আগে মসজিদে যায় না ব্যতিক্রম শুধু collage prefect আর collage dining hall and mosque prefect.

সেই ছ্য় বছরের প্রতিদিনের দেখা চিরাচরিত দৃশ্য কিন্তু সেই পরিচিত মুখগুলো আর দেখিনা। যেখানে আমি সারেক, আনাম, তৌফিক, প্রতীক, ইমরান, রউফ, আরেফিন, হক, ওয়াদুদ, তৌহিদ, ফেরদৌস, রেদওয়ান, আসিফ, জুবায়ের আরও ৫১ টি ক্যাডেট ছিলাম আজ তারা আর কেউ নাই। সেই একই উচ্চস্বরে হাসির শব্দ কিন্তু অন্য কোন মুখ, সেই একই ভাঙ্গা বেসুরো কর্কস সুর কিন্তু অন্য কোন নতুন গান, সেই একই রাগান্বিত সাউট কিন্ত অন্য কোন অপরিচিত চেহারার নতুন কন্ঠস্বর।

বেশ কিছুদিন বা বছর আগে ক্লসে দেখি কিছু পোলাপান ল্যপটপে কি জানি দেখছে। গিয়ে দেখি গুগোল আর্থ নামে ১টা প্রোগ্রাম বের হইসে ওরা বললো এটা দিয়ে যেকোনো জায়গা দেখা যায় আমি সাথে সাথে বললাম ‘তাই তাহলে আমার ক্যাডেট কলেজটা দেখা তো।’ আমাদের ভার্সিটিতে WIFI হওয়ার সুবাদে খুব দ্রুতোই কলেজের কাছে চলে গেলাম (ম্যপে খুজে বের করতে অবশ্য কষ্ট হয়েছে)। চলে গেলাম অতি অতি অতি অতি অতি পরিচিত তারচেয়েও অতি প্রিয় HIMOGLOBIN RED হুনাইন হাউসের কাছে। এক ঝলকে কত আনন্দ কত সুখময় ঘটনা মনের মধ্যে flashback এর মত ভেসে উঠল। হায়রে সেই আনন্দ সেই সুখময় ঘটনাগুলা এখন আর আমাকে আনন্দ দেয়না শুধু বেদনা হয়ে হৃদয়ের মাঝে হাহাকার করে উঠে। চ্যম্পিয়নশিপ দেয়ার আগে হাউসের সামনে রাত জেগে অন্যদেরকে সুপারম্যান, স্পাইডারম্যান, মিকি মাউসের কার্টুন আকতে দেখা কার্টুনগুলা হয়তো একই আছে কিন্তু একেছে অন্য কেউ। হাউসের সামনে হাউস গার্ডেন দেখে মনে পড়ে গেল ক্লাস ৭,৮ এ থাকতে কত দুপুরের ঘুম এই গার্ডেনের পিছনে কোরবানি হয়ে গেছে। সবাই মিলে গার্ডেনের ঘাস তুলতে তুলতে ইমিডিয়েট সিনিওর থেকে শুরু করে প্রিফেক্টদের মনে মনে কত গালি আর অভিসম্পাত। এখন আর সেই ইমিডিয়েট সিনিওর আর প্রিফেক্টদের জন্য ভালোবাসা আর বেদনা ছাড়া মনে আর কিছু আসে না। মানুষ কত দ্রুত কত চেঞ্জ হয়ে যায়। কিন্তু স্মৃতিগুলো থেকে যায় একই জায়গায়।সবাই যার যার বাড়ী দেখবে বলে চেচামেচি করায় কলেজ আর দেখা হলো না। পরে ভাবলাম আরে সবাই সবার বাসা বাড়ী দেখতে চায় আর আমি দেখলাম আমার কলেজ।

হায়রে কলেজ এক জীবনে তুই আর আমাকে কত কষ্ট দিবি?

ক্লাস ৭ না ক্লাস ৬ থেকে শুরু। তোর কাছে আসার জন্য কত সংগ্রাম কোচিং এর স্যারদের মার বাসায় পেরেন্টসদের বকা কত দৌড়াদৌড়ি ভর্তি পরীক্ষা ভাইভা মেডিকেল। এত কিছুর পরও যখন আসলাম বড় ভাইদের গালি, পাঞ্জানি। Frog-jump, front-roll, push-ups, crawling, prep এ ঘুমানোর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকা, সিনিওরদের ফাইফরমায়েশ খাটা,দিনের পর দিন এক্সট্রা ডিউটি ক্যাডেটশিপ করা  এরমধ্যেই চলে গেল জুনিওর লাইফ। যখন সিনিওর হলাম তোর প্রিন্সিপাল, ভাইস প্রিন্সিপাল, এ্যাডজুটেন্ট, স্যারগুলা আর ঝাড়ি ইডি, ওয়ারনিং। ছয়টা বছর শেষ হয়ে গেল। তবুও তুই আমাকে ছাড়লি না। এখনও তুই আমাকে কষ্ট দিস। এই কষ্ট আরও তীব্র আরও কঠো্র। এখনও তুই আমাকে তোর স্মৃ্তির যন্ত্রনায় কাঁদাস। তবুও আমি তোকে, তোর স্মৃতি যা আমাকে প্রতিদিন কষ্ট দেয় কখনও ভুলব না, ভোলার ইচ্ছাও আমি ভুল করেও মনে আনি না। তোর হুনাইন হাউস, ঐ হাউসের সামনের কৃ্ষ্ণচূড়া গাছের প্রতিটা পাতা, প্রতিটা বিল্ডিং, কলেজ় মস্ক থেকে একাডেমি ব্লক পর্যন্ত লম্বা শেডের প্রতিটা ইঞ্চি, প্রতিটা রাস্তার মোড়, প্রতিটা ঘাসের কনাও আমি ভালবাসি। Cause whatever I m, whomever I m it’s you who made me this. My life would never be the same before I met you. How could I ever repay u?

তোর এ ঋন আমি কেমনে শোধাই……

তোর Frog-jump, front-roll, push-ups, crawling, prep এ ঘুমানোর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকা, সিনিওরদের ফাইফরমায়েশ খাটা,দিনের পর দিন এক্সট্রা ডিউটি ক্যাডেটশিপ করা, তোর প্রিন্সিপাল, ভাইস প্রিন্সিপাল, এ্যাডজুটেন্ট, স্যারগুলা আর ঝাড়ি ইডি, ওয়ারনিং প্রতিটা জিনিসই আমার এখন ভাললাগে… ভালবাসি।

I DON’T WANNA CHANGE EVEN A SMALLEST PIECE OF YOURS. I LOVE YOU I LOVE YOU I LOVE U A MILLION THOUSAND TIMES. WOULD I EVER GONNA LOVE YOU LESS?

(কিছু দিন হল আমি সিসিসবিতে এড হলাম। খুজে খুজে প্রতিটি কলেজ লাইফের গল্প পড়ি আর মনটা খারাপ হয়ে যায়। সর্বশেষ পড়লাম সিসিবিয়ের ই-বুক পড়ে মনটা অসম্ভব খারাপ হয়ে গেল। তাই ভাবলাম সবাই আমার মন খারাপ করে দিয়েছে এইবার আমি সবার মন খারাপ করার মত ১টা লিখা দেই। লিখার সময় আমার নিজেরই মন খারাপ হয়ে গেল।প্রথমবারের মত ব্লগ লিখা তাই কিছুক্ষন লিখি কিছুক্ষন আবার প্রথম থেকে পড়ি, অন্যের মন খারাপ করব কি নিজের মনটাই আরও খারাপ হয় কলেজের কথা মনে হয়ে। আমি লেখক তেমন ভাল না, কলেজে ওয়াল মেগাজিন থেকে আমি ১০০ না অগনিত হাত দূরে থাকতাম। যাহোক সত্যিই যদি আমার লেখা আমি বাদে কারও মন খারাপ করে থাকে তাহলে নিচের লেখাটা তার জন্য)

প্রাক কথাঃ ক্লাস ১০ এ থাকতে মুহিদুল ভাই খাইবার হাউস থেকে আমাদের হাউসে ট্রান্সফার হল হাউস বেয়ারা হিসেবে। তার ফ্যামেলি যাকে বলে consist of 10 or 12 মেম্বার(আমার সঠিক মনে নেই তবে ১০ এর কম হবে না)। প্রতি বছর তার ঘর আলো করে নতুন নতুন মেহমান আসে। সে এখন (মানে ঐ সময়) দেশের জনসংখা নিয়া চিন্তিত হইয়া পড়ল।

ক্লাস ১০ অথবা১১ এর (dorm 1 বা 3)১দিনের ঘটনাঃ

মু.ভা(মুহিদুল ভাই)ঃ বিশাল বড় ফ্যামেলি হইয়া গেল বিরাট ঝামেলা। টাকা পয়সায় কুলায় না।

আমাদের মধ্যে কেউ: তাহলে protection নেন না কেন?

মু.ভাঃ protection হেইডা কি জিনিস?

-ঐয়ে বেলুন(co…)টেলুন আছে না?

মু.ভাঃ বেলুন লইলে কি আর ঐ মজা আছে?

-তাহলে এক কাজ করেন পিল টিল ব্যবহার করেন ?

মু.ভাঃ পিল হেইডা কি জিনিস?

-আরে বাজারে মায়া বড়ি আছে না ঐগুলা খাইলে আর আপনার বাচ্চা হইবনা।

মু.ভাঃ ঐগুলা খাইলে মজা কমবনাতো?

-না না কমবনা।

আমাদের মধ্যে থেকে অনেকের বাবা ডাত্তার ছিল, আবার অনেকের বাবা মা দুই জনই ডাত্তার। তো তারা দেশপ্রেমিক হিসাবে আর্বিভুত হল এবং দেশের জনসংখা নিয়ন্ত্রনের জন্য কিভাবে কিভাবে খেতে হবে তা বলে দিল।

৫-৬ মাস পর একই dorm একই ক্লাস

মু.ভাঃ কি ভাই কি দিলেন ফাউ ফাউ টাহা নষ্ট আমার বউ ত আবার পোয়াতি।

-কি বলেন ? এটা কিভাবে সম্ভব?(এ পর্যায়ে উপরোক্ত দেশপ্রেমিকেরা বিশাল এবং বাকিরা কিছুটা চিন্তিত হলাম)

আমাদের নিরবতা দেখে মু.ভা নিজেই বলে উঠল

মু.ভাঃ যেমনে কইসেন যখন কইসেন যতডা কইসেন ৬ মাস ধইরা তহন ততডা “—- ’’? তারপরেও ইমুন হইল কেন?

মু.ভা এর প্রস্ন শুনে কবি নিরব হত কি না জানি না তবে আমরা আমদের উত্তর পেয়ে গেলাম। হায়রে ঔষধ খেতে প্রেসক্রিপসন দেওয়া হয়েছে কিন্তু কাকে খেতে হবে তাও বলে দিতে হবে তাতো আমাদের মাথায় আসেনি।

আমি বললামঃ ঐ মিয়া বড়ি আপনে খাইসেন কেন? টিভিতে এড দেখেন না মায়া বড়ির এড? এডে দেখসেন কখোনো পোলা মানুষ বড়ি খায়?

মু.ভাঃ এড হেইডা আবার কি জিনিস?

এই প্রস্ন শুনে শুধু কবি না লেখক সাহিত্যিক এবং সর্বোপরি আমরাও নিরব হয়ে গেলাম।

( ঘটনাটা সত্য ।কিন্তু কিছুটা পরিমার্জিত করা(ডিয়লগ সহ)। যাতে সেন্সর বোর্ডে আটকে না যায়)

৩,৬২৩ বার দেখা হয়েছে

৪১ টি মন্তব্য : “এ ঋন শোধাবো কেমনে????”

  1. ফয়েজ (৮৭-৯৩)

    :khekz: :khekz: :khekz:

    প্রথমে পড়ে মনে হচ্ছিল তোমারে হালকা পাংগাই, পুরান দিনের গালগল্প করার জন্য। কিন্তু লাস্ট সিনে এমন কমেডি মারলা মিয়া, হাহাপিগে অবস্থা এখন।

    কিপ অন রকিং


    পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না

    জবাব দিন
  2. কিবরিয়া (২০০৩-২০০৯)

    ……আমার মন আসলেই খারাপ হইছিল।

    ……মাগার শেষে আইসা দেখি বিশাল এক ইউ টার্ন। :pira:

    আর ইয়ে, আমি জুনিয়র পোলা, মানে তাও আরকি মনে করায় দিতাছি, চা খাইতে চাইলে কি যেন করা লাগে?! 😀 😀


    যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
    জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
    - রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

    জবাব দিন
  3. তানভীর রে, আমি তোর মাসরুফ ভাই- এই লেখার প্রতিটা চরিত্র আর স্থান আমি আমার হাতের তালুর মত চিনি...পড়ার পর কিরকম অনুভূতি হচ্ছে ভাষায় বোঝাতে পারবোনা।অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।আর মইদুল ভাইয়ের কথা মনে পড়ায় হাসতে হাসতে ঘুম ঘুম ভাবটা কেটে গেলো...

    জবাব দিন
  4. তানভীর (98-04)

    ইউ ব্লাডি? কি কমেন্ট দেও সিনিওররা বুঝে না। আগে ১০ টা ফ্রন্ট রোল দেও ।তারপর আবার বুঝায়ে বল। জান না কেউ কেউ কলেজে সিনিয়র হলেও ব্লগে জুনিওর।
    x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-( x-(

    জবাব দিন
  5. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    খুব ভালো লিখেছ।
    প্রথম ব্লগের শুভেচ্ছা। সিসিবিতে স্বাগতম।
    কষ্ট করে তোমার নামটা বাংলায় করে দিও প্রোফাইলে গিয়ে, তানভীর লিখবো নাকি তানভির বুঝতে পারছিনা 🙂


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  6. একবার মহিদুল ভাই দেখি House Garden এ কি জানি খুজছে।আমাদের HP মেহেদি গিয়ে উনাকে জিগেশ করল উনি কি খুজছেন? মহিদুল ভাই বলেন যে ৫০০ টাকা। গরিব মানুশের ৫০০ টাকা কম কথা না,মেহেদি উনার সাথে সেই রাত এ torch নিয়ে খুজা শুরু করল।অনেক সময় পর ও না পেয়ে মেহেদি বলে যে আপনার মনে আছে কই ফেলছিলেন? মহিদুল ভাই বলেন যে আরে ভাই কোলাবাং(FROG) খুজছি,এক Company নাকি offer দিছে যে FROG এর LEG যোগার করে দিতে পারলে নাকি ৫০০ টাকা দিবে!!!! Mahmud,red-37th...JCC....

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : রায়েদ (২০০২-২০০৮)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।